গৌরবময় ৭১ বছরে পা রাখল আ.লীগ



তপন কান্তি রায়, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি প্রতীকী

ছবি প্রতীকী

  • Font increase
  • Font Decrease

আজ ২৩ জুন (রোববার) ৭১ বছরে পদার্পণ করল দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।

দলটির এই দীর্ঘ পথযাত্রা সহজতর ছিল না। এই দীর্ঘ সময়ে দলটিকে বহু বাধা-বিপত্তি, চড়াই-উৎরাই অতিক্রম করতে হয়েছে ।

তবে বহু বাধা-বিপত্তির মাঝেও ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দলটি বাঙালি জাতির জীবনে এনে দিয়েছিল মুক্তির স্বাদ ও স্বাধীনতা।

দলটির প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান উত্তাল ছিল ভাষা আন্দোলনের দাবিতে। পশ্চিমা সরকার বাঙালিদের মায়ের ভাষা বাংলায় কথা বলার অধিকার কেড়ে নিয়ে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে উর্দু চাপিয়ে দেয়।

আর বাংলার মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় ১৯৪৯ সালে পুরান ঢাকার রোজ গার্ডেনে জন্ম হয় নতুন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের। তখন আওয়ামী লীগের নাম ছিল মুসলিম লীগ।

এই দলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হন মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী ও সাধারণ সম্পাদক হন টাঙ্গাইলের শামসুল হক। আর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

পরে ১৯৫২ সালে শেখ মুজিবুর রহমান দলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান। এর পরের বছর দলের সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন শেখ মুজিবুর রহমান। দলের সাধারণ সম্পাদক হয়ে শেখ মুজিব ১৯৫৫ সালে আওয়ামী মুসলিম লীগ থেকে ‘মুসলিম’ শব্দটি বাদ দিয়ে অসাম্প্রদায়িক ও ধর্মনিরপেক্ষ আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা করেন।

এরপর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দলটি স্বৈরশাসন বিরোধী আন্দোলন, ৬২ ও ৬৪-এর শিক্ষা আন্দোলন ও ৬৬-এর ঐতিহাসিক ৬-দফা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা ও মুক্তির আন্দোলন গড়ে তোলে।

পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করে।

কিন্তু স্বাধীনতার পর যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশের পুনঃপ্রতিষ্ঠার লড়াই সংগ্রাম যখন করছিলেন দলের মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব, সেই মহূর্তে জাতীয় জীবনে নেমে আসে সামরিক জান্তার কালো থাবা।

স্বাধীনতার পর পঁচাত্তরে দেশি-বিদেশি নানা ষড়যন্ত্র করে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদের নির্মমভাবে হত্যা করে ঘাতকেরা।

নৃশংস এই হত্যাকাণ্ডের পর ১৯৮১ সালে দেশে ফেরেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। ওই বছর তিনি দলের সভাপতি নির্বাচিত হয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের হাল ধরেন। সে সময় শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের মানুষ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখতে শুরু করে।

শেখ হাসিনা স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান বার্তা২৪.কমকে জানান, পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকাণ্ডের পরে আওয়ামী লীগের দলের ওপর অন্ধকার নেমে এসেছিল। ১৯৮১ সালে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আসেন। তিনি নিদারুণ কষ্ট বুকে নিয়ে এদেশের মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে হাল ধরেন।

তবে দেশে ফিরে সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে গড়ে ওঠা আন্দোলনে শেখ হাসিনা সফল নেতৃত্ব দিলেও দলটিকে সরকার গঠন করতে আরও কিছু দিন অপেক্ষা করতে হয়।

সেই অপেক্ষার প্রহর শেষ হয় ১৯৯৬ সালে সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে সরকার গঠন করে।

এ সময় আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার দেশের অর্থনীতির চাকা সচল করলেও ২০০১ সালে আবারো দেশ চলে যায় বিএনপি-জামায়াতের হাতে। বিএনপি-জামায়াতের সময় দলটির নেতাকর্মীরা আবারো নিদারুণ নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন।

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলীয় সমাবেশের মধ্যে গ্রেনেড হামলার শিকার হয়েছিলেন দলের নেতাকর্মীরা। সেই দিনে গ্রেনেড হামলায় বেঁচে ফিরেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা।

২০০৮ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের মাধ্যমে দেশের ক্ষমতায় আসে দলটি। সেই থেকে টানা তিনবার সরকার পরিচালনায় থেকে দেশকে সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রার পথে এগিয়ে নিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কাজ করে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ।

দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান জানান, ৮১-তে দেশে ফেরার পর শেখ হাসিনার একটাই প্রতিশ্রুতি, স্বপ্ন ছিল। তা হলো তার বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের মানুষের মুখে হাসি দেখতে চেয়েছিলেন। সেই হাসি ফোটার লক্ষ্য নিয়ে শেখ হাসিনা দেশের মানুষের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।

আরও পড়ুন:দেশ অর্জন থেকে বিনির্মাণের সাত দশক

   

ঢাকায় সমাবেশের ঘোষণা দিল বিএনপি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ১ মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস (মে দিবস) উপলক্ষে রাজধানীতে শ্রমিক সমাবেশ করবে বিএনপি। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয় নয়াপল্টনের সামনে জাতীয়তাবাদী শ্রমিকদলের উদ্যোগে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, আগামী ১ মে শ্রমিক সমাবেশে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখবেন। এছাড়া দলের অন্যান্য নেতারাও এই সমাবেশে উপস্থিত থাকবেন।

এর আগে গতকাল খালেদা জিয়াসহ দলের নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবিতে সমাবেশ ঘোষণা করেছিল বিএনপি। কিন্তু তীব্র গরমের কারণে পরে সেই সমাবেশে স্থগিত করা হয়।

;

ঝিনাইদহ-১ উপনির্বাচন

প্রথম দিনেই আ.লীগের ১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের মনোনয়ন ফরম বিক্রির প্রথম দিনে ১১টি ফরম বিক্রি করেছে আওয়ামী লীগ। এ থেকে দলটির আয় হয়েছে, সাড়ে পাঁচ লাখ টাকা।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমণ্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ ফরম বিক্রি শুরু হয়। শেষ হয় বিকেল সাড়ে ৪টায়।

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের জন্য প্রথম দিনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কিনেছেন এম আব্দুল হাকিম আহমেদ, মো. মোস্তাফিজুর রহমান, মো. জাহাঙ্গীর আলম, মোছা. সেলিনা পারভীন, মো. নজরুল ইসলাম, সাইদুল করিম মিন্টু, মো. রেজাউল ইসলাম, সাইদুর রহমান, পারভেজ জামান, মো. নায়েব আলী জোয়াদ্দার ও কাজী আশরাফুল আজম।

উল্লেখ্য, ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল হাই ১৬ মার্চ (২০২৪) ব্যাংককের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তার মৃত্যুতে শূন্য হওয়া আসনে শনিবার সকাল থেকে মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করে আওয়ামী লীগ।

এর আগে বুধবার (২৪ এপ্রিল) আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়ার সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে মনোনয়ন বিক্রির কার্যক্রম শুরু হয়ে চলবে ২৯ এপ্রিল বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত।

নৌকার মনোনয়ন পেতে আগ্রহী প্রার্থীরা আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয় থেকে দলীয় মনোনয়নের জন্য আবেদন ফরম সংগ্রহ এবং জমা দিতে পারবেন। মনোনয়ন প্রত্যাশীরা নিজে অথবা প্রার্থীর একজন যোগ্য প্রতিনিধির মাধ্যমে আবেদন ফরম সংগ্রহ ও জমা দিতে পারবেন।

;

দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে: সালাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করার জন্য জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সালাম।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে জিয়া প্রজন্মদল কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে আয়োজিত বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপি'র যুগ্ন-মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন এবং বিএনপি'র সহ যুব বিষয়ক সম্পাদক মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজ-এর সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে অবস্থান কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি কথা এ বলেন।

তিনি বলেন, জনগণের ভোট ছাড়া এদেশে কোনো নির্বাচিত সরকার ও জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে না। যতদিন পর্যন্ত জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত না হবে ততদিন পর্যন্ত দেশে লুটপাট এবং মানুষের অধিকার ভূলুণ্ঠিত হতে থাকবে। আমাদের দাবি হলো, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করার জন্য দেশে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে।

আব্দুস সালাম বলেন, দেশের মানুষ আজকে দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছে। সুবিধাবাদী, চোর, ডাকাত, লুটেরা এবং অবৈধ সম্পত্তির মালিক যারা আছেন তারাই একমাত্র আওয়ামী লীগের পক্ষে আছে। অন্যদিকে খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষ এখন আর আওয়ামী লীগের পক্ষে নেই।

বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা এবং কিছু কিছু দলকে আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, এখনও সময় আছে আপনারা তাড়াতাড়ি সাধারণ মানুষের সঙ্গে এসে সংহতি প্রকাশ করুন।

আব্দুস সালাম বলেন, আমাদের লড়াই শুধু খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমানের একার জন্য লড়াই নয়, এই লড়াই হলো আপনার-আমার সবার। মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করার জন্য বিএনপি রাজপথে আছে। বিএনপি জোর করে ক্ষমতায় যাবে না, জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়েই বিএনপি ক্ষমতায় যাবে।

জিয়া প্রজন্ম দল কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট পারভিন কাউসার মুন্নির সভাপতিত্বে এবং সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক এস.এম নাসির উদ্দীনের সঞ্চালনায় অবস্থান কর্মসূচিতে আরও উপস্থিত ছিলেন, বিএনপি'র স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক মীর শরফত আলী সপু, বিএনপির স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক শিরিন সুলতানা, বিএনপির সহ- প্রচার বিষয়ক সম্পাদক কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম, জিয়া প্রজন্ম দল কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব মো. সারোয়ার হোসেন রুবেল প্রমুখ।

;

বিরোধী দলহীন সংসদ বিনোদনের জায়গায় পরিণত হয়েছে: রিজভী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় সংসদ এখন একদলীয় বলে মন্তব্য করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, বিরোধী দলহীন সংসদ একটি বিনোদনের জায়গায় পরিণত হয়েছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) দুপুরে মিরপুর পল্লবীতে তীব্র গরমে সাধারণ মানুষের মাঝে পানি বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

রিজভী বলেন, বিএনপির নেতা কর্মীদের ওপর নির্যাতন, জেল, হত্যা, গুম করা হয়েছে। কিন্তু কখনো তারা সমাজসেবা থেকে সরে আসেনি। বিএনপির নেতারা জেল থেকে বেরিয়ে এসে ভুলে যায় না জনগণকে। আবারও তারা রাস্তায় নেমে জনগণের জন্য কাজ করে।

তিনি বলেন, শেখ হাসিনা তার নেতাকর্মীদের মরহুম শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে চলতে বলেছেন। শেখ মুজিবুর রহমান সাহেবের আদর্শ তো ছিল এক দলীয় শাসন ব্যবস্থা চালু করা। বাকশাল গঠন। আপনি (শেখ হাসিনা) ১৬-১৭ বছর ধরে যে বাকশাল করছেন। দিনে দিনে ভয়ংকর হয়ে উঠেছেন। আবার বাবার আদর্শে নেতা কর্মীদের নির্দেশনা দিচ্ছেন। তাতে তো আরও ভয়ংকর হবে।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রিজভী বলেন, ঢাকার বাইরে ৫৩ শতাংশ জায়গায় বিদ্যুৎ নাই। মানুষ মুরগির মত ছটফট করছে। উন্নয়ন উন্নয়ন করে দেশটাকে মৃত্যু উপত্যকা বানাচ্ছে আওয়ামী লীগ। কয়লা পুড়িয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ফলে দক্ষিণের বেশ কিছু জেলায় ফসল উৎপাদন কমে গেছে। পাবনা কুষ্টিয়ার মানুষ বিপদে আছে। একটি ছোট দুর্ঘটনা ঘটলে এক সঙ্গে অনেক মানুষ মারা যাবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকে শত শত দুর্নীতির নথি আছে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, শেখ হাসিনা বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। কিন্তু কেন?

অনুষ্ঠানে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক ফরহাদ আলী ডোনার, সদস্য সচিব আমিনুল হকসহ বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

;