আজও ঢাকায় ফিরছে মানুষ, ভোগান্তি ট্রেনে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
ট্রেনেও ভোগান্তির স্বীকার যাত্রীরা,  ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

ট্রেনেও ভোগান্তির স্বীকার যাত্রীরা, ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঈদ শেষে প্রিয়জনের সঙ্গে কাটানো সুন্দর মুহূর্তকে স্মৃতি করে কাজের টানে আজও ঢাকায় ফিরছেন কর্মজীবী মানুষেরা। ট্রেনে ঢাকাগামী যাত্রীদের চাপ ছিল চোখে পড়ার মতো। ফিরতি পথে যাত্রীদের ঢাকা আসতে পোহাতে হচ্ছে দুর্ভোগ বলে অভিযোগ করেন যাত্রীরা।

শনিবার (১৭ আগস্ট) সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, কমলাপুর রেলস্টেশনে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এখন পর্যন্ত ১৬টি ট্রেন যাত্রী নিয়ে ঢাকায় পৌঁছেছে। প্রতিটি ট্রেনেই ছিল উপচে পড়া ভিড়। ভিড় ঠেলে নারী-পুরুষ, শিশু-বৃদ্ধ সবাই ফিরছেন ব্যস্ত নগরীতে।

সারাদেশ থেকে ঈদের জন্য স্পেশালসহ মোট ৩৭টি আন্তঃনগর ট্রেন যাত্রী নিয়ে ঢাকায় আসবে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/17/1566021234853.jpg

 

সিলেট থেকে ঢাকা আসা মুরাদ হাসান নামে এক যাত্রী বার্তা টোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন,'ঈদের সময় ঢাকা থেকে ট্রেনে যেতে যে ধরনের দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছিল গ্রাম থেকে ঢাকা ফিরতেও তার ব্যতিক্রম হচ্ছে না। পথে নানা ধরনের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। ফিরতি ট্রেনেও যাত্রীদের অধিক চাপ। গরমে হাঁসফাঁস করার মতো অবস্থা। ট্রেনের আসন সংখ্যার তুলনায় দাঁড়ানো যাত্রী বেশি থাকার ফলে দুর্ভোগ বেড়ে গেছে।'

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/17/1566021292882.jpg

 

চট্টগ্রাম থেকে আসা সামিয়া রহমান নামে এক যাত্রী অভিযোগ করে বার্তা টোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, রোববার (১৮ আগস্ট) থেকে অফিস। তাই আজ ঢাকায় আসলাম। নারী যাত্রী হিসেবে পরিবার-পরিজন নিয়ে একটু নির্বিঘ্নে যাত্রা করার জন্য ট্রেনকে বেছে নিয়েছিলাম। কিন্তু পথে বিভিন্ন দুর্ভোগের পর অবশেষে ঢাকায় পৌঁছলাম। প্রতিটা স্টেশনেই নির্ধারিত সময়ের চেয়ে বেশিক্ষণ বিরতি ছিল, ফলে নির্ধারিত সময়ের কিছুটা পরে ঢাকায় পৌঁছেছে ট্রেন। এই গরমে ট্রেনের ভিতরে সবচেয়ে বেশি কষ্টে, পোহাতে হচ্ছে মহিলা ও শিশুদের।'

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/17/1566021309180.jpg

 

কমলাপুর রেলস্টেশনের স্টেশন ম্যানেজার মোহাম্মদ আমিনুল হক বার্তা টোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, এবার ঈদের আগে সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেন লাইনচ্যুত হওয়ার ফলে, ঢাকা থেকে ছেড়ে যাওয়া ট্রেনের যাত্রীদের আমরা সময়মতো তাদের গন্তব্যে পৌঁছে দিতে পারিনি। এতে তাদের কিছুটা দুর্ভোগে পড়তে হয়েছিলো।'

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Aug/17/1566021365667.jpg

 

তিনি আরো বলেন, ’যেসব যাত্রীরা গ্রামে ঈদ করতে গিয়েছিল তারা আবার ঢাকায় ফিরতে শুরু করেছেন। আমরা হয়তো তাদের সেবা দিয়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট করতে পারিনি। পরবর্তীতে তাদের কোন ধরনের অভিযোগ ছাড়াই ভালো ট্রেন সার্ভিস দিতে পারব বলে আশা করছি।'

উল্লেখ্য, প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদ উদযাপন শেষে ট্রেনের পাশাপাশি সড়ক ও নৌপথে কর্মস্থলে ফিরছে মানুষ। ফিরতি পথের মানুষের ভিড় বলে দিচ্ছে, রোববার থেকে আগের কর্মব্যস্ত রূপে ফিরবে যানজটের এ নগরী।

   

মৌলভীবাজারে সিসিমপুর শিক্ষামেলা, শিশুদের উচ্ছ্বাস



Mansura chamily
মৌলভীবাজারে সিসিমপুর শিক্ষামেলা, শিশুদের উচ্ছ্বাস

মৌলভীবাজারে সিসিমপুর শিক্ষামেলা, শিশুদের উচ্ছ্বাস

  • Font increase
  • Font Decrease

মৌলভীবাজার জেলার সদর উপজেলার মৌলভীবাজার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে শুরু হয়েছে দুইদিনের সিসিমপুর শিক্ষামেলা। শুক্রবার সকালে বর্ণাঢ্য শিক্ষামেলার উদ্বোধন করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) বর্ণালী পাল। ইউএসএআইডি'স সিসিমপুর প্রকল্পের আয়োজনে এই মেলার আয়োজন করা হয়েছে।

সিসিমপুর প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক ও সিসিমপুরের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ শাহ আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত শিক্ষামেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন মৌলভীবাজার জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা জসিম উদ্দিন মাসুদ, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাসরিন চৌধুরী, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা খোরশেদ আলম। অনুষ্ঠান সঞ্চালন করেন আরডিআরএস বাংলাদেশ- সিসিমপুর প্রকল্প সমন্বয়কারী মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান ও উপজেলা শিক্ষা সমন্বয়কারী ফারজানা ইসলাম।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অতিথিরা বলেন, যেকোনো মেলার চেয়ে সিসিমপুর শিক্ষামেলার আবেদন শিশুদের কাছে অন্যরকম। এ মেলায় এসে শিশুরা আনন্দের সাথে শিখতে পারছে নিত্য-নতুন নানান বিষয়।

দু'দিনের সিসিমপুর শিক্ষামেলায় আয়োজনের মধ্যে থাকছে শিশুদের খেলা-পড়া-লেখা-আঁকা, পর্দায় সিসিমপুর ভিডিও প্রদর্শনী, সিসিমপুর লাইভ শো, বায়োস্কোপে শিখন ও আনন্দযোগ, ম্যাজিক শো, ছবি, বর্ণ ও শব্দের খেলা, প্রশ্নোত্তরে সাধারণ জ্ঞান, শিশুদের পরিবেশনায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক আয়োজন, সিসিমপুর পাঠাগারভিত্তিক কার্যক্রম, পুরস্কার বিতরণসহ নানান আয়োজন।

উল্লেখ্য, মাসব্যাপী প্রতি শুক্র ও শনিবার জেলার মৌলভীবাজার সদর, রাজনগর, কুলাউড়া উপজেলা এবং হবিগঞ্জের চুনারুঘাট ও মাধরপুর উপজেলায় সিসিমপুর শিক্ষামেলা অনুষ্ঠিত হবে।

;

‘উপজেলা নির্বাচনগুলোতেও জনগণ লাল কার্ড দেখাবে’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
উপজেলা নির্বাচন বর্জনের আহ্বান জানিয়ে লিফলেট বিতরণ

উপজেলা নির্বাচন বর্জনের আহ্বান জানিয়ে লিফলেট বিতরণ

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপি’র যুগ্ম আহ্বায়ক শিল্পপতি সরোয়ার আলমগীর বলেছেন, গত ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত ডামির নির্বাচনকে দেশের মানুষ প্রত্যাখ্যান করেছিল। আসন্ন এই ডামির উপজেলা নির্বাচনেও জনগণ সরকারকে লাল কার্ড দেখিয়ে দিবে। তারা এমন অবস্থায় পৌঁছেছে, আওয়ামী লীগের লোকজনও এখন ভোটকেন্দ্রে যায় না।

শুক্রবার (৩ মে) দুপুরে ফটিকছড়িতে আসন্ন উপজেলা নির্বাচন বর্জনের আহ্বান জানিয়ে লিফলেট বিতরণকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সরোয়ার আলমগীর বলেন, সরকার নির্বাচন ব্যবস্থাকে বলতে গেলে ডাস্টবিনেই পাঠিয়ে দিয়েছে। এখন আর ভোটের মাধ্যমে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হচ্ছে না। এখন সংসদীয় আসন, উপজেলা, পৌরসভাসহ সব জায়গায় হচ্ছে মূলত আওয়ামী লীগের দলীয় কাউন্সিল। আমি, তুমি ও ডামি দিয়েই নির্বাচন নামের নাটক মঞ্চস্থ করা হচ্ছে।

তিনি বলেন, এই সরকার হিন্দুস্থানের সেবাদাস সরকার। হিন্দুস্থানের তাঁবেদারি করতে গিয়ে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার বারোটা বাজিয়ে দিয়েছে আওয়ামী লীগ। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে মানুষের এখন নাভিশ্বাস হয়েছে। হাজার টাকা নিয়ে বাজারের গেলেও এক কেজি মাংস কিনলে আর চাল কেনা যায় না। পাঁচ কেজি চাল কিনলে আর এক কেজি মাংস কেনা যায় না। কাজেই এই সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশের মানুষের মুক্তি আসবে না।

ফটিকছড়ি উপজেলা কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক নূরুল হুদার সভাপতিত্বে লিফলেট বিতরণের সময় অন্যদের মধ্যে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপি'র সদস্য ও ফটিকছড়ি পৌরসভার সভাপতি মোবারক হোসেন কাঞ্চন ফটিকছড়ি উপজেলা বিএনপি সদস্য নাজিম উদ্দিন শাহীন,শাহরিয়ার চৌধুরী, নূর মোহাম্মদ, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক এস এম আবু মুনসুর, জেলা যুবদল নেতা জালাল উদ্দিন চৌধুরী, মোশারাফুল আনোয়ার মশু, মোজাহারুল ইকবাল লাভলু উপস্থিত ছিলেন।

;

চট্টগ্রাম থেকে হজের প্রথম ফ্লাইট ১৪ মে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে আগামী ১৪ মে (মঙ্গলবার) শুরু হচ্ছে হজযাত্রা। এদিন ভোররাত ৪টার কিছুক্ষণ আগে ৪১৯ জন যাত্রী নিয়ে মদিনার উদ্দেশে রওনা দেবে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইট।

এবারের হজ মৌসুমে চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি বাংলাদেশ বিমানের ২২টি ফ্লাইট জেদ্দা ও মদিনার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে। এর মধ্যে শুধু সরাসরি জেদ্দায় যাবে ২০টি ফ্লাইট। এসব ফ্লাইট পরিচালনা করবে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স। এর আগে, গেল বছরে চট্টগ্রাম থেকে ২৬টি ডেডিকেটেট ফ্লাইট পরিচালনা করে বিমান বাংলাদেশ। এরমধ্যে ১৮টি ফ্লাইট সরাসরি চট্টগ্রাম থেকে জেদ্দায় এবং ৮টি ফ্লাইট চট্টগ্রাম থেকে মদিনায় যায়।

এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের চট্টগ্রাম জেলার ব্যবস্থাপক মো. শাহাদাত হোসেন।

তিনি জানান, চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ১৪মে ভোররাত ৩টা ৫০ মিনিটে মদিনার উদ্দেশ্যে হজ যাত্রীদের প্রথম ফ্লাইট ছেড়ে যাবে। এর আগে আগে বিমানবন্দরে আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হবে। প্রথম ফ্লাইটে ৪১৯ জন যাত্রী সৌদিআরব গমন করবেন।

উল্লেখ্য, এ বছর হজ পালনে সৌদির উদ্দেশ্যে প্রথম ফ্লাইট আগামী ৯ মে ঢাকার শাহ জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করবে। এবার সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৮৩ হাজার ২০২ জন হজ পালন করতে যাবেন। এরমধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৪ হাজার ৩০৭ জন এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় রয়েছেন ৭৮ হাজার ৮৯৫ জন। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ১৬ জুন পবিত্র হজ পালিত হতে পারে।

;

স্বস্তির খবর নেই যশোরে, আজও সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪১.৮ ডিগ্রি



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, যশোর
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশজুড়ে তীব্র দাবদাহের পর গতকাল রাজধানীসহ বেশকিছু জেলায় ঝড়ছিল স্বস্তির বৃষ্টি। কিন্তু যশোরে নেই কোন স্বস্তির খবর। আজও জেলাটি পুড়ছে তীব্র তাপপ্রবাহে।

শুক্রবার (৩ মে) যশোর আবহাওয়া অধিদপ্তর অনুযায়ী, সর্বোচ্চ তাপমাত্রার পারদ উঠেছে ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এর আগেও কয়েকদিন ধরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল এ জেলায়।

এমন পরিস্থিতিতে নাকাল যশোরবাসী। বেলা বাড়ার সাথে সাথে সড়কে মানুষের উপস্থিতি কমতে থাকে। শুক্রবার ছুটির দিন থাকলেও এদিন সকালে যশোর শহরের বিভিন্ন কাঁচাবাজার এবং গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোতে মানুষের উপস্থিতি অনেক কম দেখা গেছে। তীব্র তাপদাহের মধ্যে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী মানুষেরা।

যশোর শহরের বিভিন্ন গাছতলায় কয়েকজন রিকশাচালককে বিশ্রাম নিতে দেখা যায়।

তাদের মধ্যে আল-আমিন ইসলাম নামে এক রিকশাচালক বলেন, একদিকে রোদের তেজ অন্যদিকে আজকে ছুটির দিন হওয়া সত্ত্বেও গরমে মানুষ ঘর থেকে বের হচ্ছে না। যেকারণে আজকে তেমন ভাড়া হয়নি। আমাদের তো পেটের দায়ে বের হতে হয়।

দড়াটানা মোড়ে ইজিবাইক চালক আলম শেখ বলেন, গরমে যেমন আয় রোজগারে ভাটা পড়েছে তেমনি গরমে গাড়ির টায়ার জ্বলে যাচ্ছে। অনেক জায়গায় পিচ গলে গেছে। রাস্তা অতিরিক্ত হিট হওয়ায় টায়ার বাস্ট হয়ে যাচ্ছে অনেকের।

বশিরুল আমিন নামের এক পথচারী বলেন, ঘরেও গরম, বাহিরেও গরম। বৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত হাফ ছেড়ে বাঁচার উপায় নেই। আল্লাহ যে কবে মুখ তুলে চায় সে অপেক্ষায় আছি।

;