ওসি মোয়াজ্জেমকে সোনাগাজীর পুলিশের কাছে হস্তান্তর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ওসি মোয়াজ্জেম হোসেন, ছবি: সংগৃহীত

ওসি মোয়াজ্জেম হোসেন, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সোনাগাজী থানার সাবেক ওসি মোয়াজ্জেম হোসেনকে ফেনী থেকে আগত পুলিশের টিমের কাছে হস্তান্তর করেছে শাহবাগ থানা পুলিশ।

সোমবার (১৭ জুন) সকাল সাড়ে ৯ টায় শাহবাগ থানার অফিসার ইনচার্জ  (ওসি) আবুল হাসান বার্তা২৪.কমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

আবুল হাসান বলেন, ‘ফেনীর সোনাগাজী থানা থেকে আগত পুলিশের টিমটির কাছে ওসি মোয়াজ্জেমকে হস্তান্তর করেছি। এখন তারা নিজেদের মতো আইনি প্রক্রিয়া চলমান রাখবে।’

আরও পড়ুন: ওসি মোয়াজ্জেম গ্রেফতার

সোনাগাজী থানার টিম ওসি মোয়াজ্জেমকে নিয়ে এখনো শাহবাগ থানায় অবস্থান করছেন বলেও তিনি জানান।

এদিকে, এ বিষয়ে সোনাগাজী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মইন উদ্দিন আহমেদ বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘আমাদের টিম শাহবাগ থানা থেকে ওসি মোয়াজ্জেমকে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে। কিছুক্ষণের মধ্যে তাকে ঢাকার সাইবার ট্রাইবুনালে হাজির করা হবে।’

উল্লেখ্য, রোববার (১৬ জুন) বিকেলে ওসি মোয়াজ্জেমকে গ্রেফতার করে শাহবাগ থানা পুলিশ। পরে ওসি মোয়াজ্জেমকে নিজেদের হেফাজতে নিতে সোনাগাজী থানা পুলিশকে খবর দেয় শাহবাগ থানা পুলিশ। পরে রোববার সন্ধ্যায় সোনাগাজী থানা থেকে একজন উপ-পরিদর্শকের নেতৃত্বে ৪ সদস্যের একটি টিম মধ্য রাতে ঢাকায় আসে।

   

বিদেশি ঋণ শোধ করার অবস্থায় নেই সরকার: ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)-এর ফেলো, প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেছেন, দেশ সবচেয়ে কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে পড়েছে। আমাদের রাজস্ব বাড়েনি, এ মুহূর্তে সরকারের খরচ বাড়ানোর কোন অবস্থা নেই। বিদেশি ঋণ শোধ করার মতো অবস্থাও নেই।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) রাতে রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটকে সামনে রেখে ‘কেমন বাজেট চাই’ নামের এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, আমাদের রাজনীতি যদি নিয়ন্ত্রণ করতে না পারি তাহলে শরীরে অন্যান্য জায়গায় সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। গতবার থেকে এবার কী এসেছে। আপনারা যদি দেখেন গত ১০ বছরে আমরা ব্যক্তি পর্যায়ে রাজস্ব সেভাবে বাড়েনি। আজকে যদি করোনার কথা বলেন, তাহলে অর্থনীতির বিবেচনা ঠিক হলো না।

তিনি বলেন, আমাদের কথার সাথে আইএমএফআইয়ের অনেক কথাই মিলবে না, কিন্তু আমাদের দেশের অর্থনীতিবিদের মধ্যে আমরা মোটামুটি একটা ঐক্যমতে এসেছি। সেটা হলো মূল্যস্ফীতি ও সমষ্টিক অর্থনীতির। এটা আমরা যেভাবে বলি না কেন, এটা বিনিময় হার দিয়ে বলি, পণ্য মূল্য দিয়ে বলি অথবা সুদের হার দিয়ে বলি। সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা ১ নম্বর বিষয় হিসেবে সবার কাছে প্রতিপালিত হবে। কারণ এটা অনেকটা শরীরে ডায়েবেটিকের মত।

তিনি আরও বলেন, গত ১৫ বছরের হিসেব যদি ধরেন, তাহলে এত জটিল ও আর্থিক বাজেট হয়েছে বলে আমার মনে হয় না। এই জটিল আর্থিক পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে কারণ হলো আন্তর্জাতিক পরিস্থিতির কারণে। সেটা আপনি পণ্য মূল্যই বলেন আর বাজারে মন্দার কথাই বলেন।

প্রখ্যাত এই অর্থনীতিবিদ বলেন, পৃথিবীতে এখন যে ধরনের রাজনীতি হচ্ছে তার ফলে আমাদের আঞ্চলিক রাজনীতি এবং ভূ-কৌশলগত বিভিন্ন ধরনের পরিস্থিতি আমাদের অর্থনীতিকে প্রভাবিত করছে। সেহেতু সাধারণ ভাবেই যদি আপনি বলেন, এই বাজেট অত্যন্ত জটিল পরিস্থিতির ভিতরে আসছে। তাই এই বাজেট অন্য যেকোন বছরের থেকে কঠিন এবং সর্বোপরি বাংলাদেশ এই মুহূর্তে আইএমএফএর সাথে একটি শর্তযুক্ত ঋণের মধ্যে রয়েছে। সমস্ত প্রতিশ্রুতি প্রতিপালন করাটা এখন বাধ্যবাধকতা হয়েছে। তাহলে এই পরিস্থিতিতে আগামী বাজেটে আমরা কী চ্যালেঞ্জের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান, প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ ও বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) নির্বাহী সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম।

;

গাইবান্ধা এলজিইডির উদাসীনতা: টেন্ডার ছাড়াই ব্রিজের মালামাল বিক্রি ঠিকাদারের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাইবান্ধা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গাইবান্ধায় কোনো প্রকার দরপত্র ছাড়াই স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের (এলজিইডি) একটি ব্রিজের পুরোনো মালামাল বিক্রি করে দিয়েছে এক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় নিয়মনীতিকে বৃদ্ধাঙুলি দেখিয়ে এসব মালামাল বিক্রি করেছেন নতুন ব্রিজ নির্মাণের দায়িত্ব পাওয়া ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ‘জাকাউল্লা অ্যান্ড ব্রাদার্স’। প্রতিষ্ঠানটি ব্রিজটি ভেঙে ব্রিজের দুই পাশের ইট-রডসহ সবকিছু খুলে নিয়ে বিক্রি করে দিয়েছে।

অভিযোগ রয়েছে, সংশ্লিষ্ট দফতরের যোগসাজশে এসব মালামাল বিক্রি করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি। ভাঙা ওই ফুট ব্রিজটি (হেঁটে চলার ব্রিজ) জেলার সদর উপজেলার বোয়ালী ইউনিয়নের থানসিংহপুর এলাকায় আলাই নদীর ওপর অবস্থিত। ব্রিজটি সকলের কাছে ‘নোয়াচোরা’ ব্রিজ বলে পরিচিত।

সূত্র জানায়, প্রায় দেড় যুগ আগে সদর উপজেলার বোয়ালী ইউনিয়নের থানসিংহপুর এলাকার আলাই নদীর উপর ফুট ব্রিজটি নির্মাণ করা হয়। নদীর উপর নির্মিত এই ব্রিজটি দিয়ে রিকশা-ভ্যান এবং ভারী কোন যানবাহন চলতে না পারলেও এ পথ দিয়ে প্রতিদিন উত্তর-পূর্ব এবং দক্ষিণ-পূর্ব এলাকার শত শত মানুষ হেঁটে, মোটরসাইকেল এবং বাইসাইকেল যোগে পারাপার হতেন।

তবে, সময়ের সাথে সাথে যোগাযোগে জরুরি এই ব্রিজটি প্রশস্ত এবং নতুন করে নির্মাণের দাবি তোলে স্থানীয়রাসহ ওই পথ দিয়ে চলাচলকারী বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ। পরে উন্নত যোগাযোগের স্বার্থে বিষয়টি আমলে নিয়ে সেখানে ৫ কোটি ৪৬ লাখ টাকা ব্যয়ে ৫৪ মিটার একটি আধুনিক ব্রিজ নির্মাণের উদ্যোগ নেয় গাইবান্ধার স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর এলজিইডি।

পরে দরপত্র প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ব্রিজটি নির্মাণের দায়িত্ব পায় ‘জাকাউল্লা এন্ড ব্রাদার্স’ নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি কেবলমাত্র টেন্ডারপ্রাপ্ত হয়েই কোনো প্রকার দরপত্র ছাড়াই ব্রিজটি ভেঙে ইট ও রডসহ সকল মালামাল দিনে-দুপুরে বিক্রি করে দেয়। বিষয়টি জানাজানি হলে এসব মালামাল ভাঙা ও পরিবহনের ভিডিও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে। পরে বিষয়টি নিয়ে ফুঁসে ওঠেন স্থানীয়রা। তাদের অভিযোগ, সদর এলজিইডি কর্তৃপক্ষের যোগসাজশে এবং জেলা এলজিইডি বিভাগের উদাসীনতা ও যথাযথ নজরদারির অভাবে এসব মালামাল টেন্ডার ছাড়াই দিনে-দুপুরে চুরি করে বিক্রি করা হয়েছে।

পরে এই ঘটনা প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে সত্যতা মেলায় গাইবান্ধা স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের নির্বাহী প্রকৌশলীর দফতর থেকে অভিযুক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। একইসঙ্গে সরিয়ে ফেলা মালামাল ফেরত দেওয়ার জন্যও নির্দেশ দেওয়া হয়।

বোয়ালী ইউনিয়নের থানসিংহপুর এলাকার মুদি দোকানদার মোসলেম উদ্দিন বলেন, আমরা দেখেছি ঠিকাদারের লোকজন ট্রাক্টর দিয়ে ব্রিজটির ভাঙা অংশের সব মালামাল নিয়ে গেছে। পরে শুনলাম সেটি নাকি টেন্ডার ছাড়াই করেছে ঠিকাদার। তবে, এতবড় ঘটনা ঠিকাদার একা করার সাহস পাবে না, এর সাথে অবশ্যই ইঞ্জিনিয়ারিং অফিসের লোকজন জড়িত আছে।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স জাকাউল্লা এন্ড ব্রাদার্সের স্বত্বাধিকারী জাকাউল্লা মোবাইল ফোনে বলেন, সারাদেশেই আমার বেশ কয়েকটি সাইটে কাজ চলমান রয়েছে। গাইবান্ধার ওই ব্রিজটি নির্মাণ কাজের জন্য আমার প্রতিনিধি রয়েছে। টেন্ডার ছাড়া পুরাতন ব্রিজের মালামাল বিক্রির বিষয়ে আমার জানা নেই। আমি কোনো নোটিশও পাইনি। তবে, বিষয়টি খোঁজ নিয়ে জানাতে পারব, বলেন তিনি।

এ বিষয়ে গাইবান্ধা স্থানীয় সরকার প্রকৌশলীর কার্যালয়ের (এলজিইডি) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সাবিউল ইসলাম মোবাইল ফোনে বার্তা২৪.কমকে বলেন, ঘটনার পর পরেই অভিযুক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে সরিয়ে ফেলা মালামাল ফেরত দেওয়াসহ কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।

নোটিশের জবাব পেলে অথবা জবাব না দিলে বিধি মোতাবেক প্রয়োজনীয় এবং আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান তিনি।

;

প্রধানমন্ত্রীকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়লেন আসিমের মা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান দুর্ঘটনায় নিহত স্কোয়াড্রন লিডার আসিম জাওয়াদের পরিবারের সদস্যরা।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সন্ধ্যায় তারা গণভবনে যায় বলে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং থেকে জানানো হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রীর ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি কে এম শাখাওয়াত মুন জানান, জাওয়াদের বাবা ডা. মো. আমান উল্লাহ, মা নিলুফার আক্তার, স্ত্রী রিফাত অন্তরা, মেয়ে আয়েজা ও ছেলে আয়াজ প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করেন এবং তার সাথে কিছু সময় কাটান।

এসময় পাইলট জাওয়াদের মা নীলুফা আক্তার খানম প্রধানমন্ত্রীকে জড়িয়ে ধরে কান্নায় ভেঙে পড়লে শেখ হাসিনা তাকে ও পরিবারের সদস্যদের সান্ত্বনা দেন।

উল্লেখ্য, কয়েকদিন আগে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা এলাকায় কর্ণফুলী নদীতে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর (বিএএফ) একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধ বিমান বিধ্বস্ত হলে জাওয়াদ নিহত হন।

বিধ্বস্ত যুদ্ধবিমানটি ছিলো ইয়াকোভলেভ ইয়াক-১৩০ মডেলের। উড্ডয়নের পরপরই ওই তাতে আগুন লেগে যায়। পরে সেটি খণ্ড খণ্ড হয়ে কর্ণফুলী নদীতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে।

;

চার ঘণ্টা পর ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেল দেওয়ানগঞ্জ কমিউটার ট্রেন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের গফরগাঁও রেলওয়ে স্টেশনে ইঞ্জিন বিকল হওয়া দেওয়ানগঞ্জ কমিউটার ট্রেন প্রায় চার ঘণ্টা পর ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে গেছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সন্ধ্যা ৬টার দিকে দেওয়ানগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী দেওয়ানগঞ্জ কমিউটার ট্রেনের ইঞ্জিনে ক্রুটি দেখা দেয়। পরে রাত ১০টার দিকে ময়মনসিংহ থেকে বিকল্প ইঞ্জিন এসে দেওয়ানগঞ্জ কমিউটার ট্রেন ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়।

গফরগাঁও রেলওয়ে স্টেশনের পুলিশ ফাড়ির আইসি উপ-পরিদর্শক (এসআই) কার্তিক চন্দ্র রায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, দেওয়ানগঞ্জ থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী দেওয়ানগঞ্জ কমিউটার ট্রেন সন্ধ্যা ৬ টার দিকে গফরগাঁও স্টেশনে পৌঁছালে ইঞ্জিন বিকল হয়। ট্রেনটি গফরগাঁও স্টেশনের এক নম্বর লাইনে দাঁড় করিয়ে দুই নম্বর লাইন দিয়ে ঢাকা ময়মনসিংহ ট্রেন চলাচল সচল রাখা হয়। পরে রাত ১০ টায় ময়মনসিংহ থেকে বিকল্প ইঞ্জিন এসে দেওয়ানগঞ্জ কমিউটার ট্রেন ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়।

এদিকে, বিকল ইঞ্জিন ময়মনসিংহ নিয়ে যাওয়া হবে বলেও জানান তিনি।

;