বিএসইসি‘র অসৌজন্যমূলক আচরণে সংবাদ সম্মেলন বয়কট



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, ঢাকা, বার্তা২৪.কম
সাংবাদিকদের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করছেন বিএসইসি পরিচালক, ছবি: বার্তা২৪

সাংবাদিকদের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করছেন বিএসইসি পরিচালক, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রশ্নের জবাব না দিয়ে উল্টো অসৌজন্যমূলক আচরণ করায় বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সংবাদ সম্মেলনটি বয়কট করেছেন উপস্থিত পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট সাংবাদিকরা।

সোমবার (২৫ মার্চ) দুপুরে আগারগাঁওয়ে বিএসইসি'র নিজস্ব ভবনের মাল্টিপারপাস হলে 'বিনিয়োগকারী ও উদ্যোক্তা কনফারেন্স ঢাকা ও চট্টগ্রাম ২০১৯' শীর্ষক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। অংশ নেওয়া অনলাইন, প্রিন্ট, এবং ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার উপস্থিত সাংবাদিকরা সংবাদ সম্মেলনটি বয়কটের সিদ্ধান্ত নেন।

দুপুর ১২টায় সংবাদ সম্মেলন শুরুর কথা থাকলেও প্রায় ১ ঘণ্টা দেরিতে শুরু হয়। সংবাদ সম্মেলনে সূচনা বক্তব্য রাখেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও ‍মুখপাত্র সাইফুর রহমান। এরপর লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন অপর নির্বাহী পরিচালক মো.মাহবুবুল আলম।

লিখিত বক্তব্য শেষে শুরু হয় প্রশ্নোত্তর পর্ব। প্রশ্নোত্তরে শেয়ার কারসাজির প্রমাণিত হওয়ার দায়ে কমার্স ব্যাংক ব্রোকারেজ হাউজের সাবেক কর্মকর্তাকে ৫০ লাখ জরিমানা করা হয়, এ বিষয়টি উল্লেখ্য করে ডেইলি স্টারের এক রিপোর্টার জানতে চান চক্রটি শেয়ার কারসাজি করে কত কোটি টাকা মুনাফা করেছে? প্রশ্নের উত্তরটি এড়িয়ে যান সংবাদ সম্মেলনে আসা পরিচালকরা।

জরিমানাটি সম্প্রতি বাজারে সবচেয়ে বড় ও চাঞ্চল্য ঘটনা ছিল তাই আবারও বিষয়টি জানতে প্রশ্ন করেন আরও দুজন সাংবাদিক। কৌশলে তাদের প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে যান পরিচালকরা।

এরপর সংবাদ সম্মেলনের শেষ পর্যায়ে অনুমতি চেয়ে আবারও প্রশ্ন করেন সমকালে রিপোর্টার আনোয়ার ইব্রাহিম। তিনি তার প্রশ্নে বলেন, '১০ কোটি টাকার কারসাজির দায়ে ৫০ লাখ জরিমানা কতটা যুক্তিসঙ্গত?'

এমন প্রশ্নের জবাবে কমিশনের নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান উত্তেজিত হয়ে বলেন, 'আপনার কাছ থেকে আমাদের শিখতে হবে না। কমিশন ভালো বুঝে কি করবে?' এ সময় তার সঙ্গে বেশ কিছু উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয়।

সাইফুর রহমানকে শান্ত করার চেষ্টা করেন অপর নির্বাহী পরিচালক মাহবুবুল আলম এবং পরিচালক রেজাউল করিম। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ফ্লোর নেন পরিচালক রেজাউল করিম। তিনি বলেন, 'আজকের সংবাদ সম্মেলনের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে ‘বিনিয়োগকারী ও উদ্যোক্তা কনফারেন্স বিষয়ে’ এ বিষয়ে কোনো প্রশ্ন থাকলে কথা বলেন।'

তার কথা ধরে সমকালের রিপোর্টার বলেন, 'বিএসইসিতে ঢুকতে সাংবাদিকদের বাধা দেওয়া হয়। এ কারণে আপনাদের কাছে এসে প্রকৃত তথ্য জানতে পারছি না। আমাদের প্রবেশের সুযোগ দেন। যেভাবে বাংলাদেশ ব্যাংক, এনবিআর ও নির্বাচন কমিশনের প্রবেশ করা যায়।'

তার কথা শেষ হতে না হতেই সংবাদ সম্মেলনের স্টেজ থেকে তেড়ে আছেন সাইফুর রহমান। তিনি বলেন, 'আপনাকে সংবাদ সম্মেলনে কে আসতে বলেছে? এখানে অনুষ্ঠান কাভার করতে আসেননি। এসেছেন ভেজাল করতে? আপনারা বেশি এক্সেজ পাচ্ছেন, আপনি বেরিয়ে যান।'

ইত্যাদি বলে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন। এরপর উপস্থিত সাংবাদিকরা সংবাদ সম্মেলন বর্জনের সিদ্ধান্ত নেন। আয়োজকদের দেওয়া খাবারের প্যাকেট ফিরিয়ে দেন। অনুষ্ঠানে প্রায় শতাধিক সাংবাদিক অনুষ্ঠান কাভার করতে আসেন।

   

একদিনের ব্যবধানে ফের বাড়ল সোনার দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

একদিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে আবারও বেড়েছে সোনার দাম। এবার ৭৩৫ টাকা বাড়িয়ে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম দাঁড়িয়েছে প্রতি ভরি ১ লাখ ১০ হাজার ৯৪৮ টাকা। ।

রোববার (৫ মে) বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছে। এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে খাঁটি সোনার দাম কমেছে, সে জন্য সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দর সোমবার (৬ মে) থেকে কার্যকর হবে।

এর আগে, টানা আট দফা কমার পর শনিবার (৪ মে) দেশের বাজারে সোনার দাম ভরিতে ১ হাজার ৫০ টাকা বাড়ানো হয়।

নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের সোনার দাম পড়বে ১ লাখ ১০ হাজার ৯৪৮ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৫ হাজার ৮৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯০ হাজার ৭৬৯ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৫ হাজার ৪৮৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

তার আগে, গত ৩ মে এবং ৩০ এপ্রিল, ২৯ এপ্রিল ২৮ এপ্রিল, ২৭ এপ্রিল, ২৫ এপ্রিল, ২৪ এপ্রিল ও ২৩ এপ্রিল আট দফা সোনার দাম কমানো হয়। এর মধ্যে ৩ মে এক হাজার ৮৭৮ টাকা কমানো হয়। তার আগে ৩০ এপ্রিল ৪২০ টাকা, ২৯ এপ্রিল ১ হাজার ১১৫ টাকা, ২৮ এপ্রিল ৩১৫ টাকা, ২৭ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৫ এপ্রিল ৬৩০ টাকা, ২৪ এপ্রিল ২ হাজার ৯৯ টাকা এবং ২৩ এপ্রিল ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমানো হয়। এতে আট দফায় ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ১০ হাজার ২৬২ টাকা কমানো হয়।

;

চলতি অর্থবছরে রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ৫ লাখ কোটি টাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
চলতি অর্থবছরে রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ৫ লাখ কোটি টাকা

চলতি অর্থবছরে রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ৫ লাখ কোটি টাকা

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি অর্থবছর মোট রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে ৪ লাখ ৯৯ হাজার ৯৯৫ কোটি টাকা। গত ২০২২-২৩ অর্থবছরের তুলনায় চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের ছয়মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) মোট রাজস্ব আহরণ ১৩.৯ শতাংশ বেড়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।

রোববার (০৫ মে) সংসদ অধিবেশনে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের বাজেট বাস্তবায়ন অগ্রগতি প্রতিবেদন তুলে ধরেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।

অর্থমন্ত্রী জানান, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে সর্বমোট রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ৪ লাখ ৯৯ হাজার ৯৯৫ কোটি টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিক (জুলাই-ডিসেম্বর) শেষে মোট ১ লাখ ৮৬ হাজার ৪৫৭ কোটি টাকা রাজস্ব আহরণ হয়েছে। যা বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার ৩৭.৩ শতাংশ। যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৩.৯ শতাংশ বেশি।

তিনি জানান, চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে কর রাজস্ব (এনবিআর এবং এনবিআর বহির্ভূত) আহরণের প্রবৃদ্ধি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১১.৩ শতাংশ এবং কর বহির্ভূত রাজস্ব (এনটিআর) আহরণের প্রবৃদ্ধি ৩৪.৬ শতাংশ। এ সময়ে কর বহির্ভূত রাজস্ব (এনটিআর) আহরণের পরিমাণ ২৪ হাজার ২৯৩ কোটি টাকা। যা চলতি অর্থবছরের বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ৪৮.৬ শতাংশ। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড -এর হিসাব অনুযায়ী, দ্বিতীয় প্রান্তিকে এনবিআর এর রাজস্ব আদায় হয়েছে ১ লাখ ৬৫ হাজার ৬৩০ কোটি টাকা। যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৩.৯ শতাংশ বেশি এবং চলতি অর্থবছরের বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ৩৮.৫ শতাংশ।

অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসের সরকারি ব্যয় পরিস্থিতি তুলে ধরে মন্ত্রী জানান, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে মোট ব্যয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা (জিডিপি'র ১৫.১২ শতাংশ)। এর মধ্যে পরিচালনসহ অন্যান্য বায় ৪ লাখ ৯৮ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা (জিডিপি'র ৯.৯০ শতাংশ) এবং বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির ব্যয় ২ লাখ ৬৩ হাজার কোটি টাকা (জিডিপি'র ৫.২২ শতাংশ)। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিক শেষে মোট ব্যয় হয়েছে ১ লাখ ৯৪ হাজার ৮৯৮ কোটি টাকা (বাজেট বরাদ্দের ২৫.৫৮ শতাংশ)। এর মধ্যে পরিচালনসহ অন্যান্য ব্যয় ১ লাখ ৫৩ হাজার ৫৭ কোটি টাকা (বাজেট বরাদ্দের ৩০.৬৯ শতাংশ)। সার্বিকভাবে, চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে গত অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসের তুলনায় মোট ব্যয় বেড়েছে ৫.৬২ শতাংশ। এছাড়া পরিচালনসহ অন্যান্য ব্যয় ১.০৯ শতাংশ বেড়েছে এবং বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি ব্যয় বেড়েছে ২৬.৩৬ শতাংশ।

বাজেট ঘাটতি প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী জানান, চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ২ লাখ ৬১ হাজার ৭৯০ কোটি টাকার বাজেট ঘাটতি প্রাক্কলন করা হয়েছে, যা প্রাক্কলিত জিডিপি’র ৫.২৩ শতাংশ। ঘাটতি অর্থায়নে বৈদেশিক সূত্র থেকে জিডিপি’র ২.০৫ শতাংশ এবং অভ্যন্তরীণ সূত্র থেকে জিডিপি'র ৩.১০ শতাংশ সংস্থানের পরিকল্পনা করা হয়েছে। চলতি অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে বাজেট ঘাটতি (অনুদান ব্যতীত) দাঁড়িয়েছে ৮ হাজার ৩৩৮ কোটি টাকা। যা গত অর্থবছরে একই সময়ে বাজেট ঘাটতি ছিল ২০ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ঋণ গ্রহণ অপেক্ষা ঋণ পরিশোধের পরিমাণ ৩ হাজার ২৮৭ কোটি টাকা বেশি হয়েছে এবং বৈদেশিক উৎস থেকে নীট (অনুদানসহ) ১০ হাজার ৩৪৭ কোটি টাকার ঘাটতি অর্থায়ন করা হয়েছে।

;

যশোরে স্মার্ট কার্ডে নারী উদ্যোক্তা ঋণ স্মরণে বঙ্গবন্ধু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
যশোরে স্মার্ট কার্ডে নারী উদ্যোক্তা ঋণ স্মরণে বঙ্গবন্ধু

যশোরে স্মার্ট কার্ডে নারী উদ্যোক্তা ঋণ স্মরণে বঙ্গবন্ধু

  • Font increase
  • Font Decrease

 

এবি ব্যাংক পিএলসি. নারী উদ্যোক্তাদের ব্যবসায়িক কর্মদক্ষতা উন্নয়নে যশোরে দিনব্যাপী এক প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করেছে।

রোববার (৫ মে) এ প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। 

প্রশিক্ষণ কর্মশালা শেষে নারী উদ্যোক্তাগণের মাঝে সনদ ও স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে সহজ ঋণ- স্মরণে বঙ্গবন্ধু বিতরণ করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব এস,এম, হাসান রেজা, নির্বাহী পরিচালক, খুলনা অফিস, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং অনুষ্ঠানটির সভাপতিত্ব করেন জনাব তারিক আফজাল, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও, এবি ব্যাংক পিএলসি.। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ ও এজেন্টগণ।

;

জেদ্দায় ফ্লাইট শুরু করতে যাচ্ছে ইউএস-বাংলা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
জেদ্দায় ফ্লাইট শুরু করতে যাচ্ছে ইউএস-বাংলা

জেদ্দায় ফ্লাইট শুরু করতে যাচ্ছে ইউএস-বাংলা

  • Font increase
  • Font Decrease

মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম গন্তব্য লোহিত সাগরের তীরে অবস্থিত সৌদি আরবের জেদ্দায় ফ্লাইট পরিচালনা করতে যাচ্ছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স। জেদ্দা হলো মুসলিম উম্মাহর জন্য পবিত্রতম নগরী মক্কার প্রধান প্রবেশদ্বার।

রোববার (৫ মে) ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যম এ তথ্য জানায়।

আগামী আগস্ট মাস থেকে সৌদি আরবের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর জেদ্দায় প্রবাসী ও শ্রমজীবী বাংলাদেশীদের উন্নত যাত্রীসেবা প্রদানের লক্ষ্যে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স ফ্লাইট শুরু করতে যাচ্ছে। সপ্তাহে প্রতিদিন ৪৩৬ আসনের বৃহদাকার এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ এয়ারক্রাফট দিয়ে ঢাকা-জেদ্দা রুটে ফ্লাইট শুরু করার পরিকল্পনা নিয়েছে। বর্তমানে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বহরে দুইটি এয়ারবাস ৩৩০-৩০০সহ মোট ২৪টি এয়ারক্রাফট রয়েছে।

ভ্রাতৃপ্রতিম রাষ্ট্র সৌদি আরবের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে আরো জোড়ালো করতে বাংলাদেশের অন্যতম বেসরকারী এয়ারলাইন্স ইউএস-বাংলা ঢাকা-জেদ্দা রুটে প্রতিদিন ফ্লাইট পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ধর্মপ্রাণ প্রতিটি মুসলমান জীবদ্দশায় হজ্ব ও ওমরাহ পালন করার ইচ্ছে পোষণ করে থাকে।

আর ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স বাংলাদেশের কোটি কোটি ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের ইচ্ছেকে প্রাধান্য দিয়ে ভবিষ্যত পরিকল্পনাকে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আগামী আগস্ট মাস থেকে ঢাকা-জেদ্দা রুটে ফ্লাইট শুরুর পরিকল্পনা নিয়েছে।

প্রতিযোগিতামূলক ভাড়া ও যাত্রীদের পছন্দ অনুযায়ী সময়কে প্রাধান্য দিয়ে ইউএস-বাংলা ফ্লাইট পরিকল্পনা সাজাচ্ছে।

বর্তমানে অভ্যন্তরীণ সকল রুট ছাড়াও ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স দুবাই, শারজাহ, আবুধাবী, মাস্কাট, দোহা, মালে, কুয়ালালামপুর, সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক, গুয়াংজু, চেন্নাই ও কলকাতা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে।

;