ড্রাগ টেস্টে পজিটিভ, ইংল্যান্ড ওপেনার অ্যালেক্স হেলস নিষিদ্ধ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ইংল্যান্ড ওপেনার অ্যালেক্স হেলস নিষিদ্ধ, ছবি: সংগৃহীত

ইংল্যান্ড ওপেনার অ্যালেক্স হেলস নিষিদ্ধ, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এতক্ষণে জানা গেলো হঠাৎ কেন তিনি বিশ্রামে গিয়েছিলেন? ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপ দলে জায়গা পাওয়ার খবর কোথায় আনন্দ নিয়ে উদযাপন করবেন অ্যালেক্স হেলস, তা না করে তিনি সবাইকে অবাক করে কিছুদিনের জন্য বিশ্রামে চলে গেলেন!

আসলে বিশ্রাম নয়, মূলত নিষিদ্ধ হয়েছেন তিনি। মাদক গিলে ধরা পড়েছিলেন ইংলিশ ওপেনার। ড্রাগ টেস্টে উতরাতে পারেননি। প্রাথমিক শাস্তি হিসেবে ২১ দিন ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ থাকতে হচ্ছে তাকে। ঠিক ২১ দিন পরে তাকে আরেকবার ড্রাগ টেস্টের সামনে দাঁড়াতে হবে। সেই ড্রাগ টেস্টে নেগেটিভ প্রমাণিত হলে ক্রিকেটে ফিরতে পারবেন, তবে তখনো বেশকিছু বিধি নিষেধ তাকে মেনে চলতে হবে।

গত সপ্তাহে ইংল্যান্ড বিশ্বকাপের জন্য ১৫ জনের দল ঘোষণা করে। সেই দলে ওপেনার হিসেবে অ্যালেক্স হেলসের নাম আছে। তবে অবাক করার বিষয় হলো অ্যালেক্স হেলস বিশ্বকাপের দলে সুযোগ পাওয়ার আগেই ড্রাগ টেস্টে পজিটিভ প্রমাণিত হন। তবে তার ড্রাগ টেস্টের এই ফলাফল ইংল্যান্ডের নির্বাচকদের জানানো হয়নি।

বিশ্বকাপ দল ঘোষণার পরপরই অ্যালেক্স হেলস জানিয়ে দেন-কিছুদিনের জন্য তিনি বিশ্রামে থাকবেন। নটিংহ্যামশায়ার দলের রয়েল লন্ডন কাপের টুর্নামেন্ট থেকেও নিজেকে সরিয়ে নেন তিনি। কারণ দেখান-ব্যক্তিগত।

এই প্রসঙ্গে ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) আনুষ্ঠানিকভাবে এখনো কোন মন্তব্য করেনি। তবে ইসিবির একজন মুখপাত্র শুধু জানিয়েছেন-‘ আমরা এসব বিষয়ে গোপনীয়তা রেখে কাজ করি। তাই এখনই বিস্তারিত কোনো কিছু জানাতে পারছি না।’

-ঠিক কোন নিষিদ্ধ ড্রাগ গ্রহণ করেছিলেন অ্যালেক্স হেলস, সেটা এখনো জানা যায়নি। তবে ধারণা করা হচ্ছে গাঁজা বা কোকেন জাতীয় কিছু গ্রহণ করেছিলেন তিনি।

মৌসুম শেষে ইংল্যান্ডের চুক্তিবদ্ধ প্রত্যেক নারী ও পুরুষ ক্রিকেটারদের ড্রাগ টেস্টের সামনে দাঁড়াতে হয়। ২০১৩ সালে নিষিদ্ধ ঘোষিত ড্রাগ গ্রহণ করে সারের ক্রিকেটার টম মেনার্ড মারা যাওয়ার পর থেকে ইসিসি এই মাদক পরীক্ষা নীতির প্রচলন করা হয়।

প্রথমবারের মতো এই অপরাধ করলে সেটাকে স্বাস্থ্য ও সমাজকল্যাণের আওতায় বিবেচনা করে সংশ্লিষ্টদের বিভিন্ন ধরনের উপদেশ ও মানসিকভাবে সাহায্য-সহযোগিতা করা হয়। ইসিবির প্রধান মেডিকেল কর্মকর্তা ও পেশাদার ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশনের (পিসিএ) সমাজকল্যাণ পরিচালকরা এই মেডিকেল বোর্ড পরিচালনার সঙ্গে জড়িত।

দ্বিতীয়বারের মতো এই মাদক নীতি কেউ ভঙ্গ করলে তাকে তিন সপ্তাহের জন্য নিষিদ্ধ এবং তার বার্ষিক বেতনের শতকরা পাঁচ ভাগ জরিমানা করা হয়। কোন ক্রিকেটার যদি তৃতীয়বারের মতো এই অপরাধ করে তবে সংশ্লিষ্ট ক্লাব তাকে ১২ মাসের জন্য নিষিদ্ধ করতে পারে।

এখন দেখার বিষয় অ্যালেক্স হেলসের ঘটনা কোথায় গিয়ে শেষ হয়। ইংল্যান্ড বিশ্বকাপের ১৫ জনের তালিকায় তিনি আছেন। তবে আগামী ২৩ মে পর্যন্ত যে কোনো দল তাদের বিশ্বকাপ দলে পরিবর্তন করতে পারে। সেজন্য আইসিসির কাছ থেকে কোনো অনুমতির প্রয়োজন পড়বে না।

আরও পড়ুন: বিশ্বকাপের আগে হঠাৎ বিশ্রামে হেলস!

   

এমএলএসের এপ্রিল মাসসেরা মেসি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউরোপের পাট চুকিয়ে গত বছরের জুলাইয়ে আমেরিকান ক্লাব ফুটবলের শীর্ষ লিগ, মেজর লিগ সকারে পাড়ি জমান লিওনেল মেসি। ফুটবল বিশ্বের অন্যতম এই মহাতারকার দলে আসার পরই যেন বদলাতে শুরু করে ক্লাবটির ভাগ্য। মেসি আসার পরপরই তারা জেতে তাদের ক্লাব ইতিহাসের প্রথম শিরোপা (লিগস কাপ)। 

ফ্লোরিডার ক্লাবটি এমএলএসের গত মৌসুম শেষ করেছিল তলানির দল হিসেবে। তবে চলতি মৌসুমে শুরু থেকেই দারুণ ছন্দে আছে তারা। মাঝে চোটের কারণে বেশ কয়েকটি ম্যাচ মিস করার পর এপ্রিলে ক্লাবের হয়ে দারুণ সময় পার করেছেন এই আর্জেন্টাইন বিশ্বকাপজয়ী তারকা। এবার প্রথমবারের মতো হলেন মাসসেরা। 

লিগে মৌসুমের এই পর্যায়ে ইস্টার্ন কনফারেন্সে ১১ ম্যাচে ২১ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আছে মায়ামি। গত মাসের পুরো সময় অপরাজিত ছিল মায়ামি। চার ম্যাচে জিতেছে তিনটিতেই, ড্র একটি। এই চার ম্যাচে প্রতিপক্ষের জালে ১২ বার বল জড়িয়েছে মায়ামি। যার মধ্যে ১০ গোলেই সরাসরি অবদান মেসির। ৬টি করেছেন নিজে, ৪টিতে করেছেন অ্যাসিস্ট। এতেই এমএলএসের এপ্রিল মাসসেরার খেতাব জিতলেন সাবেক বার্সা ও পিএসজির এই তারকা ফরোয়ার্ড। 

এর আগে মার্চ মাসসেরার খেতাবও গিয়েছিল মায়ামির ঝুলিতে। সেবার এই খেতাব জিতেছিলেন মেসির সাবেক বার্সা সতীর্থ লুইস সুয়ারেজ। 

মৌসুমে এখন পর্যন্ত ৯টি গোল করেছেন মেসি। এতে আছেন মৌসুমে সর্বোচ্চ গোলদাতার তালিকার শীর্ষে। 

 

;

৭ ছক্কা ও ৯ চারে সেঞ্চুরি তুলে থামলেন সাকিব



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে আগের ম্যাচেই ৪৯ রান করেছিলেন তিনি। এবার শতরান তুলে নিলেন সাকিব। বুঝিয়ে দিলেন তিনি কেন সেরাদের সেরা। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএলে) শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের হয়ে আজ শুক্রবার সেঞ্চুরি করলেন তিনি।

ছুটির দিনে বিকেএসপিতে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের বিপক্ষে ৭৩ বলে সেঞ্চুরি তুলেন সাকিব। ৭ ছক্কা ও ৯ চারে সাকিব আউট হয়েছেন ৭৯ বলে ১০৭ রানে। ৫০ ওভারের ফরম্যাটে প্রায় ৫ বছর পর শতক পেলেন এই তারকা ব্যাটার।

২০১৯ বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করেন এ বাঁহাতি অলরাউন্ডার। এবার লিস্ট 'এ' ক্রিকেটে এসে সেঞ্চুরি তুললেন। লিস্ট 'এ' ক্রিকেটে এটি সাকিবের দশম সেঞ্চুরি।

এদিকে তার দল শেখ জামাল সুপার লিগের এই ম্যাচটিতে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে তুলেছে ২৮০ রান। 

মাঠের খেলায় ফিরলেও এখনই জাতীয় দলে ফিরছেন না সাকিব। আজ থেকেই শুরু হচ্ছে ঘরের মাটিতে জিম্বাবুয়ের সঙ্গে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। সেখানে শুরু তিন ম্যাচের দলে না থাকলেও শেষ দুই ম্যাচে দেখা মিলতে পারে এই তারকা অলরাউন্ডারের। 

ডিপিএলের এবারের মৌসুমে এ নিয়ে মোট পাঁচ ম্যাচে ব্যাট হাতে ২৬২ রান করেছেন সাকিব। যেখানে একটি সেঞ্চুরি ছাড়াও আছেন একটি ফিফটি পেরোনো ইনিংস। 

;

প্রত্যাবর্তনের গল্প লিখেও শেষ বলে হারল রাজস্থান



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২ রানের লক্ষ্য তাড়ায় শুরু ওভার শেষে রাজস্থান রয়্যালসের স্কোরকার্ডে ২ উইকেটে ১ রান! রানের খাতা না খুলেই সাজঘরে দলটির দুই তারকা ব্যাটার জশ বাটলার ও সঞ্জু স্যামসন। সেখান থেকে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে রিয়ান পরাগ ও যশস্বী জয়সওয়ালের ১৩৪ রানের দারুণ জুটি। এমনকি ১৫ ওভার শেষে স্কোরবোর্ড দাঁড়ায় ৩ উইকেটে ১৫৭ রানের। এতে শেষ ৩০ বলের জয়ের জন্য দরকার ছিল ৪৫ রানের সহজ সমীকরণের। তবে শুরুর বড় ধাক্কা সামলে প্রত্যাবর্তনের দারুণ গল্প লিখেও শেষ পর্যন্ত হারের মুখ দেখল ২০০৮ আসরের চ্যাম্পিয়নরা। 

শেষ বলে জয়ের জন্য দরকার ছিল ২ রান। বোলিং প্রান্তে শুরুর ওভার রাজস্থানকে পেস তোপে ভোগানো সেই ভুবনেশ্বর কুমার। তার ফুলার লেংথের বল সোজা রভম্যান পাওয়েলের প্যাডে। সেখানে লেগ বিফোরে জোরালো আবেদনে আম্পায়ারের সাড়া এবং ১ রানের নাটকীয় জয় সানরাইজার্স হায়দরাবাদের। 

এই হারের পরও অবশ্য পয়েন্ট তালিকায় শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে রাজস্থান। ১০ ম্যাচ এ নিয়ে স্রেফ ২ হারের পর তাদের পয়েন্ট ১৬। এদিকে টানা দুই ম্যাচ হারের পর জয়ে ফিরল হায়দররাবাদ। এতে ১০ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে তারা উঠে এসেছে তালিকার চারে।

নিজেদের মাঠে গতকালের ম্যাচটিতে টসে জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় হায়দরাবাদ। সেখানে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ২০১ রান তোলে অরেঞ্জ আর্মি খ্যাত দলটি। 

সেই লক্ষ্য তাড়ায় শুরু ওভারেই ভুবনেশ্বরের পেস তোপের মুখে পড়ে রাজস্থান। ইনিংসের দ্বিতীয় বলে ইংলিশ তারকা ব্যাটার জশ বাটলারকে ফেরানোর পর একই ওভারের পঞ্চম বলে রাজস্থান অধিনায়ক সঞ্জু স্যামসনকে বোল্ড করে ফেরেন এই ডানহাতি পেসার। ১ রানের স্কোরবোর্ডেই নেই ২ উইকেট। 

সেখান থেকে ধাক্কা সামলে এগোতে থাকেন জয়সওয়াল ও পরাগ। হায়দরাবাদের ফিল্ডারদের ব্যর্থতার সুযোগকে কাজে লাগিয়ে তৃতীয় উইকেটে ১৩৪ রানের দারুণ এক জুটি গড়েন দুজন। শুরুতেই লক্ষ্যটা কঠিন হয়ে দাঁড়ালেও এই দুই ব্যাটারের নৈপুণ্যে সহজ জয়ের দিকেই এগোচ্ছিল রাজস্থান। 

তবে ১৪ বলের ব্যবধানে ২২ গজে থিতু হওয়া জয়সওয়াল ও পরাগ ফেরার পর জয়টাও যেন হাতছাড়া হয়ে যায় রাজস্থানের থেকে। ৪৯ বলে ৮ চার ও ৪ ছক্কার দলীয় সর্বোচ্চ ৭৭ রান আসে পরাগের ব্যাটে। এদিকে ৪০ বলে ৬৭ রান করেন জয়সওয়াল। তাদের ফেরার পর শেষ চার ওভারে ৪২ রান প্রয়োজন ছিল দলটির। হাতে তখনো ৬ উইকেট। তবে মিডল অর্ডারের বাকি ব্যাটারদের ব্যর্থতায় শেষ বলে এসে হার নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয় রাজস্থানকে। সেই ইনিংসে হায়দরাবাদের পক্ষে সর্বোচ্চ তিনটি উইকেট নেন ভুবনেশ্বর, দুটি করে নেন কামিন্স ও নটরজন। 

এদিকে আগে ব্যাট করতে নেমে বিধ্বংসী ব্যাটিং লাইন-আপ খ্যাত হায়দরাবাদের শুরুটা ছিল ম্যাড়মেড়ে। ৫ ওভার ১ বলে ৩৫ রানেই তারা হারিয়ে বসে ২ উইকেট। এদিন ট্রাভিস হেড শেষ কয়েক ম্যাচে ব্যর্থতা ছাপিয়ে রানে ফিরলেও তা ছিল ধীরগতির। ৪৪ বলে করেন ৫৮ রান। নিতিশ রেড্ডীর ৪২ বলে অপরাজিত ৭৬ রান এবং শেষ দিকে হেন্রিখ ক্লাসেনের ১৯ বলে ৪২ রানের ঝোড়ো ইনিংসে ভর করে দুইশ পেরোনো লক্ষ্যে পোঁছায় হায়দরাবাদ। 

;

পাঁচ বছর নিষিদ্ধ ক্যারিবীয় ক্রিকেটার ডেভন থমাস



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ডেভন থমাস। ক্যারিবীয় এই ক্রিকেটারকে মনে করতে খানিকটা বেগই পেতে হবে ক্রিকেটবোদ্ধাদের। তেমন পরিচিত নাম না হলেও ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে তিন ফরম্যাট মিলিত ৩৪টি ম্যাচ খেলেছেন এই ডানহাতি ব্যাটার। যেখানে টেস্ট খেলেছেন স্রেফ একটি এবং যেটিই ছিল ক্যারিবীয়দের হয়ে তার খেলা সবশেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ। সব ধরণের ক্রিকেট থেকে পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞায় পড়েছেন এই ক্যারিবীয় ক্রিকেটার।

শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট (এসএলসি), এমিরেটস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) এবং ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (সিপিএল) দুর্নীতিবিরোধী সাতটি কোড লঙ্ঘন করায় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) এই নিষেধাজ্ঞায় পড়তে হয়েছে এই ৩৪ বছর বয়সী ক্রিকেটারকে।

গতকাল (বৃহস্পতিবার) এক বিবৃতিতে ডেভন থমাসের নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি জানায় আইসিসি।

সেই বিবৃতিতে আইসিসির ইন্টিগ্রিটি ইউনিটের আইসিসি মহাব্যবস্থাপক অ্যালেক্স মার্শাল বলেন, ‘আন্তর্জাতিক এবং ঘরোয়া/ফ্রাঞ্চাইজি ক্রিকেট উভয় জায়গায় খেলার দরুন ডেভন একাধিক দুর্নীতিবিরোধী শিক্ষা সেশনে অংশ নিয়েছিলেন। এতে তিনি জানতেন দুর্নীতি দমন কোডের বাধ্যবাধকতাগুলি কী ছিল। তবে তিনটি আলাদা ফ্রাঞ্চাইজি লিগে তিনি সেগুলো রক্ষা করতে ব্যর্থ হন।’

গত বছরের ২৩মে তার বিরুদ্ধে আনা হয়েছিল এই অভিযোগগুলো। প্রায় এক বছর তদন্তের পর এবার ডেভন থমাস পেলেন এই শাস্তি। ডেভন শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটের দুর্নীতিবিরোধী কোডের ২.১.১, ২.৪.৪, ২.৪.৬, ২.৪.৭, আমিরাত ক্রিকেট বোর্ডের ২.৪.৪ এবং শ্রীলঙ্কান প্রিমিয়ার লিগের ২.৪.৪ ও ২.৪.২ নম্বর ধারাগুলো ভঙ্গ করেছেন। 

;