উপজেলা পরিষদ নির্বাচন

কে হচ্ছেন শায়েস্তাগঞ্জের প্রথম চেয়ারম্যান?



কাজল সরকার, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, হবিগঞ্জ
শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থীরা, ছবি: বার্তা২৪

শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থীরা, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সকল জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে মঙ্গলবার (১৮ জুন) অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে হবিগঞ্জের নবগঠিত উপজেলা পরিষদের নির্বাচন। প্রথম নির্বাচন হওয়ায় প্রার্থী, সমর্থক ও ভোটারদের মধ্যে বিরাজ করছে উৎসবের আমেজ। ভোটারা এখন অপেক্ষা করছেন নিজেদের প্রথম উপজেলার কান্ডারীকে নির্বাচিত করতে।

সর্বত্র আলোচনা চলছে- কে হচ্ছেন শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা পরিষদের প্রথম চেয়ারম্যান? শুধু চেয়ারম্যান প্রার্থী নিয়েই নয়, সমানভাবে আলোচনায় রয়েছে ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী নিয়েও। তবে কোনো আবেগ নয়, যোগ্য প্রার্থীকেই নির্বাচিত করা হবে বলে দাবি ভোটারদের।

জানা যায়, দেশের ৪৯২তম এবং সর্বশেষ প্রতিষ্ঠিত উপজেলা হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ। দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর ২০১৭ সালের ২০ নভেম্বর প্রশাসনিক পুনর্বিন্যাস সংক্রান্ত জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির (নিকার) বৈঠকে ৪৯২তম উপজেলা হিসেবে শায়েস্তাগঞ্জকে অনুমোদন দেওয়া হয়।

এর আগে ২০১৪ সালের ২৯ নভেম্বর এক জনসভায় হবিগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মো. আবু জাহিরের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শায়েস্তাগঞ্জকে উপজেলায় রূপান্তরির করার ঘোষণা দেন।

হবিগঞ্জের নয়টি উপজেলার মধ্যে ইতোমধ্যে আটটি উপজেলায় প্রথম ধাপে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আর মঙ্গলবার (১৮ জুন) পঞ্চম ধাপে শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। ইতোমধ্যে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে জেলা নির্বাচন কমিশন।

এদিকে, হবিগঞ্জে প্রথম ধাপে অনুষ্ঠিত আটটি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটারদের মধ্যে তেমন আগ্রহ না থাকলেও শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা পরিষদের ক্ষেত্রে ভিন্ন। প্রথম বারের মতো উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ায় আগ্রহ দেখা গেছে ভোটারদের মধ্যে। প্রচার প্রচারণা চালাতে গিয়ে প্রার্থীদের মধ্য থেকে কোনো অভিযোগ না থাকায় ভোটগ্রহণ সুষ্ঠু হওয়ার আশা প্রকাশ করেছে নির্বাচক বিশ্লেষকরা।

ইতোমধ্যে রোববার (১৬ জুন) রাত ১২টার পর সব ধরনের প্রচার প্রচারণার সমাপ্তি ঘটেছে। প্রার্থী-সমর্থকদের মধ্যে এখন শুধু উৎকণ্ঠা। তবে ভোটারদের মধ্যে উৎসবের আমেজ। বহু কাঙ্ক্ষি উপজেলার প্রথম কান্ডারি নির্বাচিত করতে ভোটাররা অপেক্ষা করছেন ভোট প্রয়োগ করার।

ভোটাররা মনে করেন, উপজেলা হওয়ার পর এটিই প্রথম নির্বাচন। তাই উপজেলার উন্নয়নের প্রথম নির্বাচিত প্রতিনিধিদেরই সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। তাই এ ভোটে যোগ্য ও সৎ প্রার্থী নির্বাচনের বিকল্প নেই।

নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন- আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আব্দুর রশীদ তালুকদার ইকবাল (নৌকা), স্বতন্ত্র প্রার্থী বিএনপি নেতা নূরপুর ইউনিয়নে পাঁচবারের চেয়ারম্যান গোলাম কিবরিয়া চৌধুরী বেলাল (আনারস মার্কা) এবং আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী (আওয়ামী লীগ বিদ্রোহী) সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আলী আহমেদ খান (ঘোড়া)।

ভাইস চেয়ারম্যান এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে পাঁচজন করে মোট ১০ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন। তাঁরা হলেন- খন্দকার শফিক সরদার (তালা), গাজিউর রহমান এমরান (মাইক), সৈয়দ তানভীর আহমেদ জুয়েল (চশমা), আব্দুল মতিন মাস্টার (বই), বদরুল আলম দীপন (টিউবওয়েল), সাবেরা সুলতানা হ্যাপি (কলস), মমতাজ বেগম ডলি (প্রজাপতি), মুক্তা বেগম (পদ্ম ফুল), রুবিনা আক্তার (ফুটবল) ও পারভীন আক্তার (হাঁস)।

আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আব্দুর রশীদ তালুকদার ইকবাল বলেন, ‘আওয়ামী লীগ উন্নয়নের সরকার। তারা উন্নয়নে বিশ্বাসী। আওয়ামী লীগ আমার প্রতি আস্থা রেখে মনোনয়ন দিয়েছে, এখন জনগণ আমার ওপর আস্থা রাখলে আমি তাদের বিশ্বাসের মূল্যয়ন করতে প্রাণপণ চেষ্টা চালিয়ে যাব।’

স্বতন্ত্র প্রার্থী বিএনপি নেতা গোলাম কিবরিয়া চৌধুরী বেলাল বলেন, ‘এলাকার জনগণ আমাকে ভালোবাসে। কারণ আমি এর আগে ইউনিয়নে পাঁচবার নির্বাচিত হয়েছি। আমার প্রতি জনগণের বিশ্বাস আছে। তাই নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমার জয় কেই আটকাতে পারবে না।’

একই দাবি করলেন- আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্তী আলী আহমেদ খানও।

জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন জানান, নির্বাচনের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। সোমবার (১৬ জুন) কেন্দ্রগুলোতে সব ধরনের সরঞ্জাম পাঠানো হবে। এছাড়া আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরাও সোমবার রাত থেকেই কেন্দ্রে নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করবে।

উল্লেখ্য, তিনটি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা নিয়ে শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা গঠিত। এখানে মোট ভোটার সংখ্যা ৪৫ হাজার ৬৬৬ জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ২২ হাজার ৬২১ এবং নারী ভোটার ২৩ হাজার ৪৫ জন। ১৮টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

   

উপজেলা নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৩৬ শতাংশ: ইসি আলমগীর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
উপজেলা নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৩৬ শতাংশ: ইসি আলমগীর

উপজেলা নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৩৬ শতাংশ: ইসি আলমগীর

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের ১৩৯ উপজেলার ৩৬ দশমিক ১ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) দুপুরে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে গণমাধ্যমের সাথে তিনি এই কথা বলেন।

ইসি আলমগীর বলেন, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে সবচেয়ে কম ভোট পড়েছে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায়। সেখানে ভোট পড়েছে ১৭ শতাংশ। সর্বোচ্চ ভোট পড়েছে জয়পুরহাট জেলার ক্ষেতলাল উপজেলায়। সেখানে ভোট পড়েছে ৭৩ দশমিক এক শতাংশ।

 

;

উপজেলা নির্বাচনে বান্দরবানে নির্বাচিত যারা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বান্দরবান
উপজেলা নির্বাচনে বান্দরবানে নির্বাচিত যারা

উপজেলা নির্বাচনে বান্দরবানে নির্বাচিত যারা

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে বান্দরবান সদর উপজেলা ও আলীকদম উপজেলায় ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে।

বুধবার (৮ মে) রাতে ফলাফল ঘোষণা করা হয়।

বেসরকারিভাবে ঘোষিত ফলাফলে বান্দরবান সদরে আব্দুল কুদ্দুস মোটরসাইকেল প্রতীকে ১৯ হাজার ১৪৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত নেতা। আব্দুল কুদ্দুসের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত এ কে এম জাহাঙ্গীর আনারস প্রতীকে পেয়েছেন তিন হাজার ৭৬২ ভোট। বান্দরবান জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি পদেও রয়েছেন জাহাঙ্গীর, তিনি বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন।

অন্যদিকে আলীকদম উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত জামাল উদ্দিন (দোয়াত কলম)। তিনি ভোট পেয়েছেন নয় হাজার ৪৭০। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবুল কালাম (আনারস) পেয়েছেন সাত হাজার ৪১৫ ভোট। তিনি বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত নেতা ও বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন।

বান্দরবান সদর উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে ফারুক আহমেদ ফাহিম উড়োজাহাজ প্রতীকে ১৩ হাজার ৩২১ ভোট ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মেহাইনু মারমা প্রজাপতি প্রতীকে ১৭ হাজার ৯০ ভোটে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তারা উভয়ে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী।

এছাড়া আলীকদম উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান পদে মোহাম্মদ রিটন ৯ হাজার ৬৩ ভোট ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে শিরিন আক্তার ৮ হাজার ৫৮৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তারা উভয়ে বিএনপি থেকে সদ্য বহিষ্কৃত।

 

সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ভোটের হার ছিল প্রায় ৩৫ শতাংশ। বান্দরবানের চিম্বুক পাহাড়ের বম সম্প্রদায় অধ্যুষিত কেন্দ্রগুলোতে ভোটারদের উপস্থিতি ছিল কম।

উল্লেখ্য, বান্দরবানে গত ২ ও ৩ এপ্রিল রুমা ও থানচিতে ব্যাংক ডাকাতি, মসজিদে হামলা, টাকা-অস্ত্র লুটের ঘটনায় মামলায় অভিযুক্ত ‘কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ)’র সংশ্লিষ্টতা থাকার অভিযোগে সমগ্র বান্দরবান জুড়ে যৌথ বাহিনীর চিরুনি অভিযান চলমান রয়েছে। তাই রুমা, থানচি ও রোয়াংছড়ি তিন উপজেলায় উপজেলা নির্বাচন স্থগিত করেছেন নির্বাচন কমিশন। পরে সুবিধাজনক সময়ে এসব উপজেলায় ভোট অনুষ্ঠিত হবে। দ্বিতীয় ধাপে ২১ মে লামা ও নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলায় উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

;

ডোমার উপজেলার প্রথম নারী চেয়ারম্যান সুমি



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম,নীলফামারী
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর ডোমার উপজেলা পরিষদে সাত প্রার্থীকে হারিয়ে প্রথম নারী চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন সরকার ফারহানা আখতার সুমি। তিনি টেলিফোন প্রতীকে পেয়েছেন ৩১ হাজার ৪২১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তোফায়েল আহমেদ (আনারস) পেয়েছেন ২৩ হাজার ১৩৪ ভোট।

বুধবার (৮ মে) রাত ১১টার দিকে ভোটের ফলাফল ঘোষণা করেন সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ডোমার উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা নুর-ই আলম।

এর আগে রাত সাড়ে ৯টার দিকে ফল ঘোষণার আগ মুহূর্তে উপজেলা পরিষদের হলরুমে অতর্কিত হামলা চালান আনারস প্রতীকের প্রার্থী তোফায়েল আহমেদের ছোট ভাই মনজুর আহমেদ ডন। তার নেতৃত্বে এ সময় উপজেলা পরিষদের হলরুমের চেয়ার, টেবিল, দরজা, জানালাসহ আসবাবপত্র ভাঙচুর ও বিজয়ী প্রার্থীর সমর্থকের ওপর হামলা করা হয়। এ সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ধাওয়ায় দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। হামলার সময় মিলনায়তনের চেয়ার-টেবিল, দরজা-জানালাসহ আসবাবপত্র ব্যাপক ভাঙচুর করা হয়। সে সময় মিলনায়তনে উপস্থিত নির্বাচনসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, প্রার্থীসহ সাংবাদিকেরা ভেতরে আটকা পড়েন। ফলে সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে যায় ফল ঘোষণা।

পরে রাত ১১টার সময় নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, উপজেলা প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতিতে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ডোমার উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা নুর-ই আলম ফল ঘোষণা করেন। এই ফল ঘোষণার পর পরাজিত প্রার্থীর সমর্থকেরা উপজেলা পরিষদের মূল ফটকে আবারও হট্টগোল করে। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আবার ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করতে প্রায় ২০ রাউন্ড রাবার বুলেট ছোড়ে।

সরকার ফারহানা আখতার সুমি জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য। তিনি বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের সাধারণ সম্পাদক এবং কল্যাণ ও পুনর্বাসন পদে রয়েছেন। অপরদিকে তোফায়েল আহমেদ সদ্য সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ১৯৮৪ সালে ডোমারকে উপজেলা পরিষদ ঘোষণা করা হয়। গঠনের পর থেকে কোনো নারী প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করেননি। সুমি প্রথম নির্বাচন করেন এবং জয়লাভ করেন।

বুধবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ডোমার উপজেলায় ৭৫টি কেন্দ্র ভোটগ্রহণ অনুষ্টিত হয়। এ উপজেলায় তিন পদে ২১ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এই নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে তোফায়েল আহমেদ আনারস, ডোমার উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট মনোয়ার হোসেন হেলিকপ্টার, সাধারণ সম্পাদক মনজুরুল হক চৌধুরী কাপ-পিরিচ, কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেত্রী সরকার ফারহানা আখতার সুমি টেলিফোন, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আব্দুল মালেক সরকার ঘোড়া, রাকিব আহসান প্রধান কৈ মাছ, মদন মোহন সিংহ পিন্টু মোটরসাইকেল এবং এহছানুল হক দোয়াত কলম প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: লালমনিরহাটে বিজয়ী যারা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লালমনিরহাট
উপজেলা নির্বাচন: লালমনিরহাটে বিজয়ী যারা

উপজেলা নির্বাচন: লালমনিরহাটে বিজয়ী যারা

  • Font increase
  • Font Decrease

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে লিয়াকত হোসেন বাচ্চু ও পাটগ্রামে রুহুল আমিন বাবুল নির্বাচিত হয়েছেন।

বুধবার (৮ মে) রাতে তাদের বেসরকারি বিজয়ী ঘোষণা করে উপজেলা পরিষদ।

লালমনিরহাট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা লুৎফুল কবির সরকার বার্তা২৪.কম-কে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

জেলার হাতীবান্ধা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান লিয়াকত হোসেন বাচ্চু ৩৪ হাজার ৯ শত ৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান মশিউর রহমান মামুন পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৪ শত ৮১ ভোট।

পাটগ্রাম উপজেলায় বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান রুহুল আমিন বাবুল ৫৬ হাজার ১ শত ৪৩ ভোট পেয়ে বেসরকারি ভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী ওয়াজেদুল ইসলাম মাত্র ৯ শত ৩৫ ভোট পেয়েছেন।

এছাড়া হাতীবান্ধা উপজেলায় পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে আলাউদ্দিন মিয়া ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে শারমিন সুলতানা সাথী, পাটগ্রাম উপজেলায় পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে মোফাজ্জল হোসেন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে রেজওয়ানা পারভীন বিজয়ী হয়েছেন।

;