বরিশাল-২: আ.লীগে প্রার্থীর ছড়াছড়ি!



সিদ্দিকুর রহমান, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বরিশাল-২ আসন। ছবি: বার্তা২৪.কম

বরিশাল-২ আসন। ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বরিশালের সন্ধ্যা নদীর তীরে উজিরপুর ও বানারীপাড়া উপজেলা মিলে গঠিত বরিশাল-২ আসন। উজিরপুরের হারতার শাপলা বিলের জন্য বর্তমানে দেশ-বিদেশে ব্যাপক পরিচিত এই দুই উপজেলা। তাই এখানে যেমন খ্যাতি রয়েছে, তেমনি জেলার অন্যসব সংসদীয় আসনের মধ্যে সর্বাধিক মনোনয়ন প্রত্যাশীর তৎপরতায় আলোচনার শীর্ষে রয়েছে বরিশাল-২ আসন।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে এই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সংখ্যা অনেক। মনোনয়ন দৌড়ে বরিশাল-২ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট তালুকদার মো. ইউনুস ছাড়াও রয়েছেন সাবেক এমপি মনিরুল ইসলাম মনি, শের-ই বাংলা এ কে ফজলুল হকের দৌহিত্র ফাইয়াজুল হক রাজু, ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শাহে আলম, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর রহমান খান ও সৈয়দা রুবিনা আক্তার মিরা, বানারীপাড়া উপজেলা চেয়ারম্যান গোলাম ফারুক, জেলা আওয়ামী লীগের আইন সম্পাদক বানারীপাড়া পৌর মেয়র অ্যাডভোকেট সুভাষ চন্দ্র শীল ও বরিশাল বিভাগ উন্নয়ন ফোরামের সভাপতি ক্যাপ্টেন এম. মোয়াজ্জেম হোসেন।

বরিশাল-২ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট তালুকদার মো. ইউনুস বার্তা২৪.কমকে জানান, আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা আবারো তাকে এই আসনে মনোনয়ন দেবেন বলে প্রত্যাশা করেন তিনি।

দলীয় মনোনয়ন পেতে একাধিক সম্ভাব্য প্রার্থীর বিষয়ে তালুকদার ইউনুস জানান, আওয়ামী লীগ একটি গণতান্ত্রিক দল এবং বর্তমানে এ দলটির জনপ্রিয়তা তুঙ্গে। তাই একাধিক প্রার্থী থাকতেই পারে। তবে আওয়ামী লীগ সভাপতি যাকে মনোনয়ন দেবেন তার পক্ষে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবেন বলে আশা করেন তিনি।

এদিকে এবার বরিশাল-২ আসনে ভাগ বসাতে চাইছে ১৪ দলের শরিক দল বাংলাদেশ জাসদ, ওয়ার্কার্স পার্টি, জেপি এবং জাতীয় পার্টির একাধিক প্রার্থী।

অপরদিকে বরিশাল-২ আসনে রয়েছে বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দল। দলটির বানারীপাড়া উপজেলায় রয়েছে আলাদা দুটি কার্যালয়। এতেই দলটির কোন্দল পুরো স্পষ্ট। উপজেলা বিএনপির একাংশের সভাপতি ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এস সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টুকে ঘিরেই এই দ্বন্দ্ব। তবে জেলা বিএনপির সমর্থনের ক্ষেত্রে তিনি এগিয়ে রয়েছেন। তাছাড়া ২০০১ সালে এই আসনে নির্বাচিত বিএনপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল মনোনয়ন চাইলে হিসেব অন্য রকম হতে পারে। এছাড়াও দলের টিকিট নেয়ার চেষ্টায় আছেন সাবেক হুইপ ও সংস্কার পন্থী নেতা সৈয়দ শহীদুল হক জামালও।

বানারীপাড়া উপজেলা বিএনপির একাংশের নেতা গোলাম মাহমুদ মাহবুব মাস্টার বার্তা২৪.কমকে জানান, সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু ভাইয়ের অদূরদর্শী সিদ্ধান্তের কারণে দলে একটা বিভেদ তৈরি হয়েছে। দেখা যাচ্ছে যারা বিগত আন্দোলন সংগ্রামে ছিল তারা পদবঞ্চিত হয়েছে। এখানে গ্রুপিং বিদ্যমান।

এছাড়া রয়েছে চরমোনাই পীরের দল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থীও। ইতোমধ্যে দলটির যুব সংগঠন ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা নেছার উদ্দিনের নাম বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।

বরিশাল-২ আসনের নির্বাচনী পরিসংখ্যান মতে, ১৯৯১ সালে আওয়ামী লীগ প্রার্থী হারানত বাইনকে পরাজিত করে এমপি হন ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে এই আসনটিতে জাতীয় পার্টির প্রার্থী গোলাম ফারুক অভি বিএনপির প্রার্থী সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালকে পরাজিত করে এমপি হন। তবে ২০০১ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট প্রার্থী আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহকে পরাজিত করে এমপি হন বিএনপির প্রার্থী সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল। ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি প্রার্থী এস সরফুদ্দিন আহম্মেদ সান্টুকে পরাজিত করে এমপি হন আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. মনিরুল ইসলাম মনি। এরপর ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচনে দুর্বল এক প্রার্থীর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে এমপি নির্বাচিত হন বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তালুকদার মো. ইউনুস।

বরিশাল সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, দুইটি পৌরসভা ও ১৭টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত বরিশাল-২ আসনে সর্বমোট ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ১ হাজার ৩৯৭ জন। যার মধ্যে পুরুষ ভোটার সংখ্যা ১ লাখ ৫৩ হাজার ৩০৮ জন এবং নারী ভোটার সংখ্যা ১ লাখ ৪৮ হাজার ৮৯ জন। এছাড়াও এই আসনটিতে সম্ভাব্য ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ১৩৬টি।

উল্লেখ্য, ৩৯১ দশমিক ৯১ বর্গ কিলোমিটারের এই দুই উপজেলায় মোট জনসংখ্যা ৪ লাখ ১৫ হাজার ৮৮০ জন। এছাড়াও ২০১৪ সালের নির্বাচনে এই আসনে ভোটার সংখ্যা ছিল ২ লাখ ৫৯ হাজার ৫৪ জন। এই আসনে ভোটার বেড়েছে ৪২ হাজার ৩৪০ জন।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;