ওভারটেকিংই ঈদযাত্রার কাল, মানতে নারাজ চালকরা



শাহরিয়ার হাসান ও মনি আচার্য্য, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ওভারটেকিংয়ের অসুস্থ প্রতিযোগিতা চলছে চালকদের মাঝে, ছবি: বার্তা২৪

ওভারটেকিংয়ের অসুস্থ প্রতিযোগিতা চলছে চালকদের মাঝে, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

শেরপুর (বগুড়া) থেকে: ঈদযাত্রায় রাজধানী থেকে দেশের উত্তরাঞ্চলে যেতে সব থেকে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ সড়ক সিরাজগঞ্জ-বগুড়া মহাসড়কের চান্দাইকোনা শেরপুরের অংশ। এর প্রধান কারণ হলো এই রোডের চালকদের বেপরোয়া মনোভাব। চালকদের বেপরোয়া মনোভাবের পাশাপাশি ওভারটেকিং সড়ক দুর্ঘটনার আরও একটি কারণ। অবশ্য ওভারটেকিংয়ের বিষয়টি মানতে নারাজ চালকরা।

বিভিন্ন সংস্থার প্রতিবেদনে দেখা গেছে, এই মহাসড়কে চালকদের ওভারটেকিং করার মনোভাবের কারণে ঈদযাত্রায় সব থেকে বেশি দুর্ঘটনা হয়। ফলে যাত্রা পথে যেমন ভোগান্তি হয়, তেমনি অনেক প্রাণহানির ঘটনাও ঘটে। এছাড়া ওভারটেকিংয়ে অনিয়ন্ত্রিত হয়ে পড়ে সড়ক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা।

শুক্রবার (৩১ মে) সিরাজগঞ্জ-বগুড়া মহাসড়কের চান্দাইকোনা ও শেরপুর অংশে যাত্রী, চালক ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা যায়। সরেজমিনেও ওভারটেকিংয়ের এ চিত্র দেখা যায়।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/May/31/1559318070343.jpg
ওভারটেকিংয়ের ঝুঁকি নিয়ে গাড়ি চালাচ্ছেন ট্রাক চালকরা, ছবি: সুমন শেখ

 

সরেজমিনে দেখা যায়, ঈদযাত্রার অগ্রিম টিকিট ছাড়ার প্রথম দিনেই অনিয়ন্ত্রিত হয়ে পড়েছেন দূরপাল্লার বিভিন্ন পরিবহনে চালকরা। কার আগে কে যাবেন, এ নিয়ে অসুস্থ এক প্রতিযোগিতায় রাস্তায় মরণ খেলার নেশায় মেতে উঠেছেন চালকরা। ফলে বড় বড় এসব গাড়ির রেষারেষিতে যাত্রীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ছে।

আরও পড়ুন: চালকদের জন্য মরণ ফাঁদ ঘোগা ব্রিজ

আরও দেখা যায়, মহাসড়কের চান্দাইকোনা থেকে শেরপুরের ১০ কিলোমিটার জায়গার মধ্যে অত্যন্ত ১০ স্পটের অধিক জায়গায় নিয়ন্ত্রণহীনভাবে বাস ও ট্রাক ওভারটেক করছে।

এ বিষয়ে যাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, অল্প ব্যবধানে দুর্ঘটনা এড়ানো গেলেও ওভারটেকিং এই মহাসড়কে দুর্ঘটনার প্রধান কারণ।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/May/31/1559318303017.jpg
মহাসড়কে ওভারটেকিংয়ের একটি দৃশ্য বার্তা২৪. কমের ক্যামেরায় ধরা পড়ে, ছবি: সুমন শেখ

 

হানিফ পরিবহনের যাত্রী মোতালেব হোসেন বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘সাধারণত রাস্তায় ধীর গতির গাড়ি চলতে থাকলে ওভারটেকিংয়ের প্রয়োজন পড়ে। এ সময় হর্ন বাজিয়ে সামনের গাড়িকে সংকেত দিতে হবে কিন্তু অনেক সময় সংকেত না দিয়ে একজন আরেক জনকে ওভারটেকিংয়ের প্রতিযোগিতা শুরু করে। যার ফলে সামনের দিক হতে আসা গাড়ি বের হতে না পেরে মুখোমুখি সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।’

আরও পড়ুন: ঈদযাত্রার প্রথম দিনেই মহাসড়কে চরম ভোগান্তি

তবে চালকরা এসব অভিযোগ মানতে নারাজ। তারা বলছেন, মহাসড়কে এমন একটু ওভারটেকিং সমস্যা না। যারা দক্ষ না তারাই ওভারটেকিং করতে গিয়ে দুর্ঘটনা ঘটায়।’

 

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/May/31/1559318387967.jpg
ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পারাপারের চেষ্টা এক দিনমজুরের, ছবি: সুমন শেখ

 

এদিকে, স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলছেন, ওভারটেকিংয়ের কারণে বগুড়া শহরতলির শেরপুর সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম ঝুঁকিপূর্ণ জায়গা হিসেবে পরিচিত সবার কাছে।

বৃহস্পতিবার (৩০ মে)  রাতেও ওভারটেকিংয়ের কারণে শেরপুরে দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে একটি প্রাইভেট কার।

আরও পড়ুন: যানজট আর মৃত্যুঝুঁকি সিরাজগঞ্জ-বগুড়া মহাসড়কে!

ওভারটেকিং ও দুর্ঘটনা নিয়ে শেরপুরের ইজিবাইক চালক ইউনুস আলী বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘এখানের রাস্তা সরু। ওভারটেকিং করার জন্য পাশাপাশি কয়েকটি লাইন হয়। এই সময় অপরদিক থেকে একটা গাড়ি আসলেই ঘটে যেতে পারে মহাবিপদ। সেটা আমাদের মতো ছোট চালকদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ ও বিপজ্জনক। আমি নিজেও গতকাল একটি দুর্ঘটনার শিকার হতে নিয়েছিলাম।’

   

বরগুনায় বাড়ছে ডায়রিয়া রোগী, জায়গা নেই হাসপাতালের মেঝেতেও



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, বরগুনা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশে তীব্র গরমে হাঁসফাঁস জনজীবন। এরই মধ্যে গরমজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। তীব্র গরমের মাঝে বরগুনায় বৃদ্ধি পেয়েছে ডায়রিয়ার প্রকোপ। সর্দি-জ্বর, শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন রোগীরা। হাসপাতালগুলোতে যেন তিল ধারণের ঠাঁই নেই। তার ওপর নানা অব্যবস্থাপনায় বেড়েছে ভোগান্তি। হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডে জায়গা না পেয়ে অনেকেই চিকিৎসা নিচ্ছেন হাসপাতালের বারান্দার মেঝেতে।

সিভিল সার্জন অফিসের তথ্যমতে, প্রতিদিন শতাধিক ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী চিকিৎসা নিতে বরগুনা সদর হাসপাতালে আসছেন। এপ্রিলের শুরু থেকে এ পর্যন্ত বরগুনা জেলায় আক্রান্ত প্রায় ৪ হাজার মানুষ ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন।

এদিকে, চিকিৎসক সংকটে চিকিৎসা সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। ২৫০ শয্যার হাসপাতালে ৫৬ জন চিকিৎসক থাকার কথা থাকলেও রয়েছেন মাত্র ১৭ জন

হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, গত এক সপ্তাতে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে ৩৮২ জন ভর্তি হন। আর ভর্তি হওয়া এসব রোগীদের মধ্যে অধিকাংশই শিশু ও বয়স্ক। তবে হঠাৎ করে এভাবে ডায়রিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার শয্যা সংকট দেখা গেছে। বাধ্য হয়ে হাসপাতালের মেঝে ও করিডোরে বিছানা পেতে চিকিৎসা নিচ্ছেন রোগীরা। বরগুনা জেনারেল হাসপাতালসহ অন্যান্য স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ঘুরে এমনই দেখা গেছে।

বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে মেয়েকে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসা মোসা. তামান্না নামে এক অভিভাবক বলেন, জ্বর ও ডায়রিয়া নিয়ে গত শনিবার তালতলী থেকে জেনারেল হাসপাতালে আমার মেয়েকে ভর্তি করাই। হাসপাতালে কোনো শয্যা না থাকায় মেঝেতে বিছানা পেতে চিকিৎসা নিতে হচ্ছে। ভর্তির পর থেকে এখানে শুধু আইভি স্যালাইন দিচ্ছে। বাকি ওষুধপত্র বাইরে থেকে কিনতে হচ্ছে।

ডায়রিয়া আক্রান্ত আ. ছত্তার (৫০) বলেন, হাসপাতালে এসেছি সুস্থ হওয়ার জন্য। কিন্তু এখানের যেই অবস্থা এতে আরও বেশি দুর্বল হয়ে পড়েছি। অনেক রোগী সিট পাইনি, তাই মেঝেতে ঠাই হয়েছে।

হাসপাতালটির তত্ত্বাবধায়ক ডা. একেএম নজমুল আহসান বার্তা২৪.কমকে বলেন, হঠাৎ করে ডায়রিয়ার প্রকোপ বেড়ে যাওয়ার কারণে একসঙ্গে অনেক রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এজন্য আমাদের চিকিৎসকরা সেবা দিতে কিছুটা হিমশিম খাচ্ছেন।

বরগুনা সিভিল সার্জন প্রদীপ চন্দ্র মন্ডল বলেন, গরমের এ সময় ডায়রিয়া বেড়ে যায়। আবহাওয়া পরিবর্তন ও ময়লাযুক্ত পানি পান করাসহ বিভিন্ন কারণে জেলায় ডায়রিয়ার প্রকোপ বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে এ পরিস্থিতি মোকাবিলায় স্টোরে পর্যাপ্ত ওষুধ মজুদসহ আমাদের সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। এছাড়াও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে আমাদের নিয়মিত যোগাযোগ রয়েছে।

;

হাটহাজারীতে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
হাটহাজারীতে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

হাটহাজারীতে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

  • Font increase
  • Font Decrease

 

চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে তেলবাহী ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার হাটহাজারী পৌরসভার আবুল কালামের মাদ্রাসার সামনে রেললাইনে এ ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি বার্তা২৪.কমকে নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম।

স্থানীয়রা জানান, হাটহাজারীর ১১ মাইল এলাকায় ১০০ মেগাওয়ার্ড পিকিং পাওয়ার পয়েন্টের জন্য ফার্নেশ ওয়েল বহনকারী একটি ট্রেনে কাটা পড়ে লোকটি। এসময় তার শরীর থেকে পুরো মাথা বিছিন্ন হয়ে যায়। খবর পেয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করেছে। নিহত ওই ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া যায়নি।

ওসি শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা খবর পাওয়ার পর একটি টিম পাঠিয়েছি। এখনো ওই ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া যায়নি।’

;

কালীগঞ্জে হিট স্ট্রোকে অটোচালকের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, লালমনিরহাট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কালীগঞ্জে হিট স্ট্রোকে রাশেদুল ইসলাম (৫৪) নামে এক অটোচালকের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে কালিগঞ্জ উপজেলার উপজেলার মদাতী ইউনিয়নের চামটার হাট বাজারে তার মৃত্যু হয়। 

মৃত রাশেদুল ইসলাম লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়নের খোর্দ্দ বিছনদই গ্রামের মৃত বদর উদ্দিনের ছেলে। তিনি আগে পেপার বিক্রেতা ছিলেন। 

স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার সকালে অটোরিক্সা নিয়ে ভোটমারী গোলাম মৃর্তজা ক্লিনিকের মাইকিং করতে করতে চামটার হাট বাজারে যান। সেখানে একটি হোটেলে খাবার খেয়ে বের হওয়ার সময় অসুস্থা হয়ে পড়েন। পরে অসুস্থ হওয়ার পর স্থানীয়রা উদ্ধার করার সময় ঘটনাস্থলে তিনি মারা যান। 

ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভেকেট মশিউর রহমান বার্তা ২৪ কমকে জানান, প্রচণ্ড গরমের কারণে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। পরে সেখানে তিনি হিট স্ট্রোক করে মারা যান।



;

প্রতিবন্ধীদের মূল ধারায় আনার জন্য সরকারের প্রচেষ্টা আছে: দীপু মনি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. দীপু মনি বলেছেন, সকল প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের মূল ধারায় আনার জন্য একটা বড় প্রচেষ্টা রয়েছে। সেই প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে নীতিমালা তৈরি করা ও আইন তৈরি করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকালে শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালায় প্রথম আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী শিল্প উৎসব ঢাকা-২৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

তিনি বলেন, যারা প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্ত তারা শারীরিক মানসিক নানা ধরনের শিকার হলেও বুদ্ধি ও মননশীলতায় স্বাভাবিক মানু্ষদের মত যে তাই নয়, বরং সৃজনশীলতায় অনেক ক্ষেত্রে বেশিও। তিনি বলেন, আমরা সবসময় কথা বলি বৈষম্য হীনতার সেই স্বপ্নের কথা, সেই সমাজ তৈর করার কথা বলি। আমরা যখন জাতির পিতার কথা বলি তখনো বলি তার বৈষম্যহীনতার জন্য সংগ্রাম করেছিলেন সে কথা।

আমরা অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের নীতি অনুসরণ করছি উল্লেখ করে সমাজকল্যাণ মন্ত্রী বলেন, আইসিটি, অর্থনীতি থেকে শুরু করে সকল পর্যায়ে আমরা অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের নীতি অনুসরণ করছি। আমাদের অনেক কিছু আছে আবার অনেক কিছু নেই সেটাও সত্যি। তবে যেটা সবচেয়ে বেশি যেটা দরকার রাজনৈতিক সদিচ্ছা সেটা আছে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে। সেটা অনেক জায়গায় থাকে না। আমার সর্বস্তরে সচেতনতা তৈরি করাটা এখন প্রয়োজন। আমাদের সরকারি ভবন, কর্মস্থল, পাবলিক স্পেস সব পর্যায়ে আমরা যেন অভিগমনতা নিশ্চিত করতে পারি এটা করা আমাদের জন্য জরুরি।

দীপু মনি বলেন, আমরা চাই বিভিন্নভাবে প্রতিবন্ধকতার শিকার যে শিশুরা রয়েছে তারা যেন সাধারণ সবার সাথে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে সে ব্যবস্থা তৈরি করা। আর যাদের পক্ষে একেবারেই সম্ভব নয় তাদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করার চেষ্টা করবো। সবার মতই তাদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য ক্রীড়া চর্চা, সাংস্কৃতিক চর্চা ব্যবস্থা করা। এটা সবার মতই তাদের জন্যও অপরিহার্য। 

;