ক্রিকেট তারকাদের ঈদ আনন্দ বার্তা



স্পোর্টস এডিটর, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
ছবি: ফেসবুক থেকে সংগৃহীত

ছবি: ফেসবুক থেকে সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঈদ-উল-ফিতর ক্রিকেটারদের কেটেছিলো লন্ডনে। বিশ্বকাপের ব্যস্ততায়। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচের জন্য সেসময় নিজেদের প্রস্তুত করছিলো বাংলাদেশ দল। ঈদের নামাজ পড়ে সেবার দুপুরে খানিকটা বিশ্রাম নিয়েই ক্রিকেটারদের ছুটতে হয়েছিলো মাঠে, অনুশীলনে।

তবে ঈদুল আজহার আনন্দ ঠিকই জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা দেশের মাটিতে পরিবার পরিজনদের সঙ্গে কাটাতে পারছেন। জাতীয় দলের বেশিরভাগ ক্রিকেটার দেশের বাড়িতে পরিবারের সঙ্গে ঈদের দিন কাটিয়েছেন। টেস্ট দলের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান অবশ্য হজ পালনে থাকায় এবারের ঈদুল আজহা তার সৌদি আরবেই কাটছে।

তবে দেশের বাইরে থাকলেও দেশবাসিকে ঠিকই ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। ফেসবুক বার্তায় সাকিব বলেন-‘ উৎসবের সঙ্গে সঙ্গে ঈদে থাকুক নিরাপত্তা ও সচেতনতা। কোরবানির কারণে যেন আমাদের পরিবেশের কোনো প্রকার ক্ষয়ক্ষতি না হয়, সেদিকে সবার লক্ষ্য রাখতে হবে। একটি পরিচ্ছন্ন কোরবানি ঈদের প্রত্যাশায় সবাইকে জানাচ্ছি ঈদ-উল-আজহার শুভেচ্ছা। ঈদ মোবারক।’

জাতীয় দলের উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান মুশফিক রহিম ঈদুল আজহা উদযাপন করছেন বগুড়ার মাটিডালিতে তার গ্রামের বাড়িতে। নিজের ফেসবুকে ঈদের জামাতে অংশ নেয়ার একটি ছবিও পোস্ট করেছেন জাতীয় দলের সাবেক এই অধিনায়ক।

ঈদের আগের রাতে আরেকটি বার্তায় মুশফিক তার ভক্ত সমর্থক এবং দেশবাসিকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা জানান। সেই বার্তায় তিনি বলেন-‘সবাইকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছ। ঈদ মানেই আনন্দ। ঈদ মানেই উৎসব। ঈদ মানেই সাম্য। ঈদ মানেই নিজেকে বিলিয়ে দেয়া। ক্ষুদ্রতার উর্ধ্বে উঠার চেষ্টা। বৃহতের সঙ্গে যুক্ত হওয়া। ঈদুল আজহার এই আনন্দঘন মূূহুর্তে মহান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা, তিনি যেন আমাদের সকবল ইবাদত, ত্যাগ, কোরবানি কবুল করে নেন। আমাদের গুনাহসমূহ ক্ষমা করে দেন এবং পশু কোরবানির মাধ্যমে অর্জিত প্রিয় ও মুল্যবান ঈমানী জজবা আল্লাহর রাস্তায় ব্যয় করার শিক্ষায় আমাদের জীবন পরিচালিত করেন ইনশাল্লাহ। আমার পরিবারের পক্ষ থেকে দেশবাসি সবাইকে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা এর শুভেচ্ছা। সবাইকে ঈদ মোকারক!’

এই শুভেচ্ছা বার্তার সঙ্গে মুশফিক তার স্ত্রী ও পুত্র সন্তানের ছবিও পোস্ট করেন।

কোরবানি ঈদে সাধারণত কোরবানির পশু কেনা নিয়েই সবাই বেশি ব্যস্ত থাকেন। শপিং-টপিং তেমন করা হয় না। তবে জাতীয় দলের তারকা সাব্বির রহমান এবারের ঈদুল আজহায় শপিং নিয়ে বেশ ব্যস্ত সময় কেটেছে। বিয়ে করেছেন বিশ্বকাপের আগেভাগে। এখনো আনুষ্ঠানিকতা বাকি। ঈদের পরেই সেই আনুষ্ঠানিকতা সেরে ফেলছেন তিনি। তাই বিয়ের কেনাকাটা করতে এবার ঈদুল ফিতরের আগে কলকাতা সফরে ছিলেন সাব্বির। সেখান থেকে শপিং শেষ করে ঢাকায় ফিরে রাজশাহীর বিমান ধরেন। ঢাকা টু রাজশাহীর ইউএস বাংলার ফ্লাইটে একেবারে পাইলটদের সঙ্গে গল্প জমিয়ে সময় কাটে তার! ইউএস বাংলার দুই পাইলট তাকে ককপিটে নিয়ে বসান। সেই ছবিও সাব্বির তার অফিসিয়াল ফেসবুকে পোস্ট করেছেন। আর ঈদের দিন সকালে নামাজ শেষে মায়ের সঙ্গে ছবি তুলেছেন। সেই ছবি ফেসবুকে পোস্ট করে সাব্বির ঈদের শুভেচ্ছা বার্তায় লেখেন-‘ ঈদের এই বিশেষ দিন সবার মাঝে আনন্দ, হাসি ও শান্তির বার্তা নিয়ে আসুক। সবাইকে ঈদ মোবারক!’

ক্রিকেটার এনামুল হক বিজয়ও বিয়ে করেছেন বছর খানেক আগে। তবে আনুষ্ঠানিকতা বাকি। সেই ‘ইনিংস’ সেরে ফেলতে চাইছেন ঈদুল আজহার পরপরই। এনামুল সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছায় লিখেছেন-ঈদের এই আনন্দ সবার মাঝে সুখ-সমৃদ্ধি ও উন্নতি বয়ে আনুক।’

শুভেচ্ছা বার্তায় জীবন সঙ্গিনী ফারিয়ার হাত ধরে থাকা ছবি পোস্ট করেছেন এনামুল।

জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক খালেদ মাসুদ পাইলটও ঈদ করতে দেশের বাড়ি রাজশাহীতে। বাবা মারা যাওয়ার পর এটাই পাইলটের প্রথম ঈদ। সেই দুঃখ বুকে চেপেই পাইলট বলছেন-‘বাবা তোমাকে ছাড়া প্রথম ঈদ কাটাতে হচ্ছে!’ ঈদের খুশিতে সবার জীবন যেন ঝলমলে আনন্দময় হয়ে উঠুক সেই কামনাও করেছেন পাইলট-‘পরিবারের সবার জীবন যেন সুখ-শান্তিতে কাটুক সেই কামনাই করছি আমি।’

 রাজধানীর মোহাম্মদপুরে নিজের বাসায় পুত্রসন্তান ও বাবাকে সঙ্গে নিয়ে ফেসবুকে একটি ছবি পোস্ট করে তাসকিনও তার সমর্থকদের সবাইকে জানিয়েছেন-‘ঈদ মোবারক।’

   

চেন্নাইয়ের জার্সিতে খেলার স্বপ্ন দেখতেন মুস্তাফিজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মুস্তাফিজুর রহমানের আইপিএলে খেলা নিয়ে কম কথা হয়নি। বিশেষ করে আইপিএলের মাঝপথে তাকে জিম্বাবুয়ে সিরিজের জন্য দেশে ফিরিয়ে আনার প্রশ্নে বিসিবি পরিচালকদের মধ্যেও মতদ্বৈধতা দেখা গেছে। বিসিবির ক্রিকেট অপারেশন্স প্রধান জালাল ইউনুস এও বলেছিলেন, আইপিএল খেলে মুস্তাফিজের শেখার কিছু নেই। তবে মুস্তাফিজ নিজে কিন্তু সেভাবে ভাবছেন না। বরং আইপিএলে খেলার কিছু উপকারী দিক খুঁজে পেয়েছেন দেশের অন্যতম সেরা এই পেসার।

চেন্নাই সুপার কিংসের সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলের সঙ্গে আলাপে নিজের ব্যক্তিজীবন এবং ক্রিকেট ক্যারিয়ারের বেশকিছু বিষয় খোলাসা করেছেন মুস্তাফিজ। আইপিএলের মতো টুর্নামেন্টে খেলা নিয়ে তার ভাবনা বর্ণনা করতে গিয়ে মুস্তাফিজ বলেন, ‘আইপিএলে সব দেশের তারকা ক্রিকেটাররা থাকে। এখানে সাফল্য পেলে অন্যত্র সফল হওয়া সহজ হয়ে যায়।’

২০১৬ সালে আইপিএলে অভিষেক হয় মুস্তাফিজের। প্রথম আসরে খেলেন সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে। সেবার অরেঞ্জ আর্মির হয়ে শিরোপাও জিতেছিলেন, হয়েছিলেন টুর্নামেন্টের সেরা উদীয়মান ক্রিকেটার। এরপর মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স, রাজস্থান রয়্যালস এবং দিল্লি ক্যাপিটালসের জার্সিতেও দেখা গেছে তাকে।

তবে সবসময়ই তার ভেতর সুপ্ত বাসনা ছিল পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন চেন্নাইয়ের হয়ে খেলার। মুস্তাফিজের ভাষায়, ‘চেন্নাইয়ের হয়ে এবারই প্রথম খেলছি। ২০১৬ সালে আইপিএলে অভিষেকের পর থেকেই চেন্নাইয়ের হয়ে খেলার স্বপ্ন ছিল। যেদিন চেন্নাইয়ের তরফ থেকে ডাক পাই, আমি ওই রাতে ঘুমাতে পারিনি।’

চেন্নাই সুপার কিংস তারকায় ঠাঁসা এক দল। মহেন্দ্র সিং ধোনির মতো বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক দলটির সবচেয়ে জনপ্রিয় মুখ। এছাড়া কোচিং প্যানেলেও রয়েছেন স্টিফেন ফ্লেমিং, মাইক হাসি, ডোয়াইন ব্রাভোর মতো কিংবদন্তি ক্রিকেটাররা। তাদের সান্নিধ্যে থেকে, দিকনির্দেশনায় খেলে কী শিখতে পেরেছেন সেটাও অকপটেই জানালেন মুস্তাফিজ, ‘মাহি ভাই, ডিজে ব্রাভোরা ডেথ ওভারে ফিল্ডিং সাজানো নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন, এই বিষয়গুলো কাজে লেগেছে। (ধোনির সঙ্গে) বোলিং নিয়ে মূলত কথা হয়। মাঠেই বেশি কথা হয়। মাহি ভাই নিজে এসেই আমাকে বলেন কোনটা কীভাবে করলে ভালো হয়।’

আইপিএলের চলতি আসরে এখন পর্যন্ত ৭ ম্যাচ খেলে ১২ উইকেট ঝুলিতে পুরেছেন মুস্তাফিজ। চেন্নাইয়ের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি এখন তিনিই। যদিও শেষ কয়েক ম্যাচে বেশ খরুচে বোলিং করেছেন। তবে বাংলাদেশে ফেরার আগে আরও দুইটি ম্যাচে খেলার সুযোগ পেতে পারেন মুস্তাফিজ। সে দুটি ম্যাচে নিশ্চয়ই নিজের সেরাটা মেলে ধরতে চাইবেন ‘কাটার মাস্টার’খ্যাত এই গতিতারকা।

;

আচমকা অবসরে পাকিস্তানের তারকা ক্রিকেটার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হঠাৎ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের পাট চুকানোর ঘোষণা দিয়েছেন পাকিস্তানের তারকা নারী ক্রিকেটার বিসমাহ মারুফ। দীর্ঘ ১৭ বছরের খেলোয়াড়ি জীবনে পাকিস্তানের জার্সিতে রেকর্ড ১৩৬ ওয়ানডে খেলেছেন তিনি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও লিগে খেলা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ৩২ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার।

দীর্ঘসময় পাকিস্তানের নারী দলের নেতৃত্ব দেয়া বিসমাহর অধীনে মোট ৯৬টি ম্যাচ খেলেছে দল। ৬২ টি-টোয়েন্টি ও ৩৪টি ওয়ানডেতে পাকিস্তানের অধিনায়কত্ব করেছেন তিনি।

ব্যাট-বল তুলে রাখার সিদ্ধান্ত নেয়ার মুহূর্তে ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি-দুই ফরম্যাটেই পাকিস্তানের জার্সিতে সর্বোচ্চ রান বিসমাহর। ১৩৬ ওয়ানডেতে ২৯.৫৫ গড়ে তার রান ৩ হাজার ৩৬৯। এই ফরম্যাটে ২১ বার ফিফটি করলেও সেঞ্চুরির দেখা পাননি। টি-টোয়েন্টিতে ১৪০ ম্যাচে মারুফের রান ২৮৯৩, ফিফটি ১২টি।

আচমকা অবসরের সিদ্ধান্ত নেয়া প্রসঙ্গে মারুফ জানান, ‘আমি যে খেলাটিকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসি তা থেকে অবসর নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এটি আমার জন্য একটি অবিশ্বাস্য যাত্রা, চ্যালেঞ্জ, জয় এবং অবিস্মরণীয় স্মৃতিতে ভরা। আমি আমার পরিবারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে চাই, যারা আমার ক্রিকেট যাত্রায় শুরু থেকে এখন পর্যন্ত আমাকে সমর্থন করেছে।’

;

রনির তাণ্ডবে তামিম-মুশফিকদের হার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগের সুপার লিগ পর্বে টানা দ্বিতীয় জয় তুলে নিয়েছে মোহামেডান। রনি তালুকদারের বিস্ফোরক সেঞ্চুরিতে প্রাইম ব্যাংককে ৩৩ রানে হারিয়েছে সাদাকালোরা।

মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে হয় মোহামেডানকে। রনি তালুকদারের সেঞ্চুরি আর মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন এবং মেহেদী হাসান মিরাজের ফিফটিতে ব্যাটিংটা উপভোগ করে তারা। ৫০ ওভার শেষে তাদের স্কোরবোর্ডে শোভা পায় ৬ উইকেটে ৩১৭ রানের বড় সংগ্রহ।

১৩১ বলে ৮ চার এবং ৯ ছক্কায় ১৪১ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস আসে রনির ব্যাটে। রুবেল হোসেনের বলে বোল্ড হওয়ার আগে ঠিক ৫০ রান করেন ফর্মে থাকা অঙ্কন। মিরাজ ২৯ বলে ৭ চার ও ১ ছয়ে খেলেন  ৫৩ রানের হার না মানা ইনিংস। প্রাইম ব্যাংকের পক্ষে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন শেখ মেহেদী।

জবাব দিতে নেমে মোহামেডানের স্কোর টপকে যাওয়ার চেষ্টা কম করেনি প্রাইম ব্যাংক। ওপেনার তামিম ইকবাল (১৪) ব্যর্থ হলেও লড়াই চালিয়ে যান শাহাদাত দিপু, শেখ মেহেদী, সানজামুলরা। তবে তাদের কেউই তিন অঙ্কের ঘর স্পর্শ করতে পারেননি। সেট হয়েও ফিরেছেন আক্ষেপ সঙ্গী করে।

প্রাইমের পক্ষে সর্বোচ্চ ৬৪ রান আসে শেখ মেহেদীর ব্যাটে। ৫১ রান করেন শাহাদাত দিপু। ১ রানের জন্য ফিফটি মিস হয় সানজামুলের। তাদের প্রচেষ্টার পরও ৪৮.৫ ওভারে ২৮৪ রানে গুটিয়ে যায় প্রাইম ব্যাংক। মোহামেডানের হয়ে সমান দুটি করে উইকেট নেন আবু হায়দার রনি, মুশফিক হাসান এবং নাসুম আহমেদ।

;

শেখ জামালের কাছে হেরে শিরোপা-স্বপ্ন শেষ শাইনপুকুরের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে এবার চমকের পর চমক দেখিয়েছে শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাব। প্রথম পর্বে আবাহনীর পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পয়েন্ট নিয়ে সুপার লিগে জায়গা করে নেয় তারা। সুপার লিগেও প্রথম ম্যাচে জয় পেয়েছিল দলটি। তবে সুপার লিগের দ্বিতীয় ম্যাচে এসে হোঁচট খেতে হল তাদের। দলটিকে ৭ উইকেটে হারিয়ে দিয়েছে শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাব।

বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে টসে জিতে আগে ব্যাট করতে নামে শাইনপুকুর। জিসান আলম ও অধিনায়ক আকবর আলির ব্যাটে লড়াকু সংগ্রহ পায় তারা। ৪৬.১ ওভারে সব উইকেট হারিয়ে তারা স্কোরবোর্ডে জমা করে ২৬৪ রান।

দুই রানের জন্য সেঞ্চুরি মিসের আক্ষেপে পোড়েন শাইনপুকুর ওপেনার জিসান আলম। তাইবুর রহমানের বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়ে তাকে থামতে হয় ৯৮ রানে। ৬৪ রান আসে আকবর আলির ব্যাটে।

শেখ জামালের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন তাইবুর।

২৬৫ রান তাড়া করতে নেমে ওপেনার সাইফ হাসানের ফিফটি ও তিনে নামা ফজলে মাহমুদ রাব্বির সেঞ্চুরিতে ৪৬.২ ওভারেই লক্ষ্য পৌঁছে যায় শেখ জামাল।

নাহিদ রানার বলে তানজিদ হাসান তামিমের ক্যাচ হওয়ার আগে ৬৭ রান করেন সাইফ। অন্যদিকে সমান ছয়টি করে চার-ছক্কায় ১০১ রানের হার না মানা ইনিংসে দলকে জিতিয়ে তবেই মাঠ ছাড়েন ফজলে মাহমুদ।

এই হারে শিরোপার স্বপ্ন ফিকে হয়ে গেল শাইনপুকুরের। অন্যদিকে শিরোপার দৌড়ে না থাকলেও সুপার লিগে প্রথম জয়ের উৎসব করছে শেখ জামাল।

;