সম্পদের শীর্ষে ইসলামী ব্যাংক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
ইসলামী ব্যাংকের লোগো

ইসলামী ব্যাংকের লোগো

  • Font increase
  • Font Decrease
  • >> শীর্ষে ইসলামী ব্যাংক, সম্পদ পরিমাণ ১ লাখ ৫ হাজার ৯৩৬ কোটি টাকা

  • >> দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা পূবালী ব্যাংকের সম্পদ ৪৪ হাজার ৩৭০ কোটি

  • >> লোকসানে থাকা আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকেরও সম্পদ বেড়েছে ২০ কোটি


প্রতিনিয়ত সম্পদের পরিমাণ বাড়ছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলোর। সর্বশেষ আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, তালিকাভুক্ত ৩০টি ব্যাংকেরই সম্পদের পরিমাণ আগের বছরের তুলনায় বেড়েছে। ব্যাংকগুলোর মধ্যে সম্পদের দিক থেকে সবার ওপরে রয়েছে ইসলামী ব্যাংক। তলানিতে রয়েছে আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক। ব্যাংকগুলোর চলতি বছরের প্রথমার্ধের (জানুয়ারি-জুন) আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, বর্তমানে দেশের ব্যাংক খাত নানাবিধ সংকটের মধ্যে রয়েছে। প্রতিনিয়ত খেলাপি ঋণ বাড়ছে। তারপরও ব্যাংকই অর্থনীতির মূল ভিত্তি। যেকোনো প্রতিষ্ঠানের থেকে ব্যাংকের আর্থিক অবস্থা শক্তিশালী। সংকটের মধ্যেও ব্যাংকগুলোর সম্পদের পরিমাণ বাড়া ভালো লক্ষণ।

নিয়ম অনুযায়ী, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোকে প্রতি তিন মাস পরপর আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করতে হয়। এরই আলোকে তালিকাভুক্ত ৩০টি ব্যাংক চলতি বছরের এপ্রিল-জুন প্রান্তিক শেষে জানুয়ারি-জুন সময়ের প্রতিবেদনও প্রকাশ করেছে। যা নিয়ম অনুযায়ী স্টক এক্সচেঞ্জেও পাঠিয়েছে প্রতিষ্ঠানগুলো।

ব্যাংকগুলোর পাঠানো তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের জুন শেষে সম্পদের দিক থেকে সবার ওপরে রয়েছে ইসলামী ব্যাংক। ব্যাংকটির সম্পদের পরিমাণ এক লাখ পাঁচ হাজার ৯৩৬ কোটি ৬৩ লাখ ৮০ হাজার টাকা। ২০১৮ সালের ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকটির সম্পদের পরিমাণ ছিল ৯৯ হাজার ৭৯৫ কোটি ৯৩ লাখ তিন হাজার টাকা। অর্থাৎ ছয় মাসে ব্যাংকটির সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে ছয় হাজার ১৪০ কোটি ৭০ লাখ ৭৭ হাজার টাকা।

তালিকাভুক্ত ব্যাংকগুলোর মধ্যে সম্পদের দিক থেকে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পূবালী ব্যাংক। প্রতিষ্ঠানটির সম্পদের পরিমাণ ৪৪ হাজার ৩৭০ কোটি ৫৮ লাখ ৪৪ হাজার টাকা। ২০১৮ সালের ডিসেম্বর শেষে তাদের সম্পদের পরিমাণ ছিল ৪১ হাজার ২২ কোটি ৫৬ লাখ ৯৩ হাজার টাকা। এ হিসাবে চলতি বছরের ছয় মাসে ব্যাংকটির সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে তিন হাজার ৪৪৮ কোটি এক লাখ ৫১ হাজার টাকা।

এর পরেই রয়েছে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক। প্রতিষ্ঠানটির সম্পদের পরিমাণ ৪৩ হাজার ৪৫১ কোটি ৩৩ লাখ ৯০ হাজার টাকা। ২০১৮ সালের ডিসেম্বর শেষে ব্যাংকটির সম্পদের পরিমাণ ছিল ৪০ হাজার ২৯৬ কোটি ১৫ লাখ ১২ হাজার টাকা। এ হিসাবে ছয় মাসে ব্যাংকটির সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে তিন হাজার ১৫৫ কোটি ১৮ লাখ ৭৮ হাজার টাকা।

৪০ হাজার কোটি টাকার ওপরে সম্পদ থাকা ব্যাংকের তালিকায় আরও রয়েছে সাউথইস্ট ব্যাংক ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক। এর মধ্যে চলতি বছরের জুন শেষে সাউথইস্ট ব্যাংকের সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪১ হাজার ১৮০ কোটি ৪৭ লাখ ৮৪ হাজার টাকা, যা ২০১৮ সালের ডিসেম্বর-শেষে ছিল ৩৮ হাজার ১৫৭ কোটি ৫৬ লাখ ৭৮ হাজার টাকা। ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের সম্পদ আছে ৪০ হাজার ২৪২ কোটি ৬০ লাখ ২৮ হাজার টাকা, যা ২০১৮ সাল-শেষে ছিল ৩৭ হাজার ২১৮ কোটি ৩৩ লাখ ১৯ হাজার টাকা।

সম্পদের দিক থেকে শীর্ষে থাকা ব্যাংকগুলোর মতো অন্য ব্যাংকগুলোরও চলতি বছরের ছয় মাসে সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে। এমনকি এ তালিকায় রয়েছে লোকসানে নিমজ্জিত আইসিবি ইসলামী ব্যাংকও। চলতি বছরের জুন শেষে লোকসানি এ ব্যাংকের সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে এক হাজার ১৬৩ কোটি ৭২ লাখ ৯২ হাজার টাকা। ২০১৮ সালের ডিসেম্বর শেষে প্রতিষ্ঠানটির সম্পদ ছিল এক হাজার ১৪২ কোটি ৯৬ লাখ ৯৬ হাজার টাকা। অর্থাৎ ব্যবসায় লোকসান করলেও চলতি বছরের ছয় মাসে ব্যাংকটির সম্পদ বেড়েছে ২০ কোটি ৭৫ লাখ ৯৬ হাজার টাকা।

ডিএসইর এক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, আমাদের পুঁজিবাজারে ব্যাংক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একসময় ব্যাংক এ বাজারের প্রাণ হিসেবে বিবেচিত হতো। পর্যায়ক্রমে ব্যাংকের অবদান কিছুটা কমেছে। কিন্তু এখনও পুঁজিবাজারের উত্থান-পতনে ব্যাংক গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ব্যাংক খাতের শেয়ারের দাম বাড়লে অটোমেটিক বাজার ঊর্ধ্বমুখী হয়।

তিনি আরও বলেন, বর্তমানে পুঁজিবাজারে যে দুরবস্থা বিরাজ করছে সেজন্য ব্যাংক খাতই দায়ী। নানা অনিয়মে জড়িত বেশির ভাগ ব্যাংক বিনিয়োগকারীদের কয়েক বছর ধরে ভালো লভ্যাংশ দিতে পারছে না। ব্যাংকের সম্পদ বাড়ছে, ভালো কথা। কিন্তু এতে বিনিয়োগকারীদের লাভ কী? সম্পদ বাড়ানোর পাশাপাশি যদি ব্যাংক শেয়ারহোল্ডারদের ভালো লভ্যাংশ দিত তাহলে বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি পুঁজিবাজারও উপকৃত হতো।

   

ইসলামী ব্যাংকের নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার ( ২৬ এপ্রিল) ম্যাজিক প্যারাডাইস পার্ক এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংকের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. মাকসুদুর রহমান-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ কায়সার আলী, ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মুহাম্মদ শাব্বির এবং সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট আবু ছাঈদ মো. ইদ্রিস।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন নোয়াখালী জোনপ্রধান এ. এফ. এম আনিছুর রহমান। সম্মেলনে ব্যাংকের কুমিল্লা জোনপ্রধান মো. মুনিরুল ইসলাম, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট খালেদ মাহমুদ রায়হান, এফসিসিএ সহ প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী, নোয়াখালী জোনের অধীন শাখাসমূহের প্রধান, উপ-শাখা ইনচার্জ, সর্বস্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।

;

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা, নিন্দনীয় দৃষ্টান্ত: টিআইবি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বাংলাদেশ ব্যাংক

বাংলাদেশ ব্যাংক

  • Font increase
  • Font Decrease

আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান এবং জনগণের অর্থের শেষ অবলম্বন বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশে নিয়ন্ত্রণ আরোপের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।

এমন পদক্ষেপকে জনস্বার্থে ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতের তথ্য প্রকাশে গণমাধ্যমের পেশাগত দায়িত্ব পালনের পথে অভূতপূর্ব প্রতিবন্ধকতা উল্লেখ করে অবিলম্বে তা প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।

গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী, ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতের তথ্য সংগ্রহে গণমাধ্যম ও সংবাদকর্মীরা বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রবেশের ক্ষেত্রে প্রায় মাসাধিককাল ধরে বাধার সম্মুখীন হচ্ছিলেন। এক্ষেত্রে নিরুপায় হয়ে সমস্যা সমাধানে গভর্নরের সহায়তা চাইলেও ইতিবাচক কোনো ফল আসেনি।

এটিকে জনগণের তথ্য জানার আইনসিদ্ধ অধিকার নিশ্চিতের পথে অনৈতিক ও স্বেচ্ছাচারী পদক্ষেপ উল্লেখ করে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান প্রশ্ন রাখেন, ‘খেলাপি ঋণ, আর্থিক প্রতারণা ও জালিয়াতি এবং সার্বিক সুশাসনের অভাবসহ নানাবিধ সংকটে ব্যাংকিং খাত যখন জর্জরিত তখন তথ্যের অবাধ প্রবাহ বন্ধের সিদ্ধান্তের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের শীর্ষ নেতৃত্ব সবার কাছে কী বার্তা দিতে চান? কিংবা এর মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংক কী অর্জন করতে চায়? তবে কি খাদের কিনারায় উপনীত ব্যাংকিং খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় নিজেদের ব্যর্থতার তথ্য গোপন করতেই এই উদ্যোগ? না-কি যারা ঋণখেলাপি ও জালিয়াতিসহ এ খাতের সংকটের জন্য দায়ী-তাদের স্বার্থ সুরক্ষার প্রয়াস এটি।’ 

বিগত কয়েক বছরে আর্থিক খাতের হাজার হাজার কোটি টাকা কেলেঙ্কারির যে সব তথ্য জনস্বার্থে প্রকাশিত হয়েছে তার বেশিরভাগই এসেছে গণমাধ্যমকর্মীদের বাংলাদেশ ব্যাংকে অবাধ প্রবেশাধিকারের সূত্র ধরে, এমন কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে ড. জামান বলেন, ‘তবে কি ধরে নিতে হবে, বাংলাদেশ ব্যাংক এ খাতের অনিয়মের সঙ্গে জড়িত ঋনখেলাপি, জালিয়াতি ও অর্থপাচারের মতো অপরাধী মহলের অব্যাহত সুরক্ষা নিশ্চিতে কাজ করছে এবং চক্রটির হাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি ও নেতৃত্ব যে জিম্মি হয়ে পড়েছে, তা গোপন করতেই এহেন নিন্দনীয় পদক্ষেপ নিয়েছে।’

ব্যাংকিং খাত নিয়ে জনমনে যখন আস্থার প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে, কিংবা ব্যাংকের গ্রাহকদের স্বার্থ সুরক্ষার নামে ব্যাংক একীভ‚তকরণ নিয়ে যখন কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিজেই দৃশ্যমান কিংকর্তব্যবিমূঢ়, তখন গোপনীয়তার ঘেরাটোপ আরো বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে বলে মনে করে টিআইবি। গণমাধ্যমকর্মীরা নিরুপায় হয়ে সমস্যা সমাধানে গর্ভনরের সহায়তা চাইলে ব্যাংকিং খাতের তথ্যের স্পর্শকাতরতা বিষয়ে গনমাধ্যম ও সংবাদকর্মীদের প্রশিক্ষণের নামে আমলাতান্ত্রিক দীর্ঘসূত্রিতার মাধ্যমে মূলবিষয়কে এড়িয়ে বাস্তবে সাংবাদিকদের বাধাহীন তথ্য সংগ্রহের সুযোগ ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়টি বিবেচনা করতে যে বাংলাদেশ ব্যাংক নারাজ, তা পরিষ্কার বলে উদ্বেগ প্রকাশ করছে টিআইবি। যা শুধু স্বেচ্ছাচারিতার বহিঃপ্রকাশই নয়, বরং ঔপনিবেশিক মানসিকতারও পরিচায়ক আখ্যা দিয়ে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলছেন, ‘সমস্যার সমাধান না করে গভর্নর যে পাসনির্ভর ব্যবস্থা চালু করার কথা বলছেন, প্রশিক্ষণের প্রস্তাব দিচ্ছেন, তা আর যা-ই হোক, গণমাধ্যমকর্মীদের পেশাগত দায়িত্ব, বিশেষ করে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে বাস্তবে অপ্রতিরোধ্য নিষেধাজ্ঞা আরোপই শুধু নয়, বরং এর ফলে বাংলাদেশ ব্যাংকের যে কোনো পর্যায়ের কর্মকর্তাই সাংবাদিকদের সাক্ষাত প্রদানে বিরত থাকতে চাইবেন। কেননা সাক্ষাতের পর সংশ্লিষ্ট সাংবাদিক প্রতিবেদন প্রকাশ করলে নির্দিষ্ট কর্মকর্তাকে যে প্রশাসনিক জবাবদিহির নামে হয়রানির মুখোমুখি হতে হবে, তা না বললেও চলে। অর্থাৎ তথ্য প্রাপ্তির সুযোগ কার্যত রুদ্ধ হবে, জনগণ ব্যাংকিং খাতে কী হচ্ছে, কেনো এবং কারা জনগণের অর্থ লোপাটের ফলে লাভবান হচ্ছেন, তা জানার অধিকার থেকে বঞ্চিত হবেন। যা কোনোভাবেই সুবিবেচকের কাজ হতে পারে না। বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষের মনে রাখতে হবে, তাঁরা জনস্বার্থের সুরক্ষার ভূমিকা পালনের কথা, ঋণখেলাপি আর ব্যাংকিং খাতের সংকটের জন্য দায়ী মহলের নয়।

সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক নেতৃত্ব কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সাংবাদিকদের বাধাহীন প্রবেশের পরিস্থিতি নিশ্চিতে অবিলম্বে উক্ত নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করার ঘোষণার মাধ্যমে অবাধ তথ্য প্রকাশের পথকে সুগম করবেন-এমনটাই প্রত্যাশা করে টিআইবি।

;

ঢাকা-কুয়ালালামপুর যাত্রা শুরু করলো ইউএস-বাংলার এয়ারবাস ৩৩০-৩০০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হওয়া এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ প্রথমবারের মতো ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১১টা ২৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৪২২ জন যাত্রী নিয়ে কুয়ালামপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় এয়ারবাসটি।

আবার কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ৪০৯ জন যাত্রী নিয়ে এয়ারবাসটি ছেড়ে আসে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৮টা ১৫মিনিটে। ইউএস-বাংলার বহরে ২টি এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ সহ মোট ২৪টি এয়ারক্রাফট রয়েছে, যা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের এগিয়ে যাওয়ার সূচককে নির্দেশ করে।

এদিন এয়ারবাস দিয়ে ঢাকা থেকে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম গন্তব্য দুবাই রুটেও ফ্লাইট পরিচালিত হবে। এখন থেকে প্রতিদিন সকাল ১০টা ৫০মিনিটে ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুর ও রাত ৯টা ৫০ মিনিটে ঢাকা থেকে দুবাই রুটে এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ দিয়ে ফ্লাইট পরিচালিত হবে।

বর্তমানে আন্তর্জাতিক রুট কুয়ালালামপুর, দুবাই ছাড়াও শারজাহ, আবুধাবী, দোহা, মাস্কাট, সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক, মালে, গুয়াংজু, চেন্নাই, কলকাতা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।

;

ইসলামী ব্যাংকের ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০২৩ সালে ১০% ক্যাশ ডিভিডেন্ড সুপারিশ করেছে। ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভার অনুমোদন সাপেক্ষে এ ডিভিডেন্ড প্রদান করা হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসানুল আলম-এর সভাপতিত্বে পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় ভাইস চেয়ারম্যান তানভীর আহমেদসহ অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও কোম্পানি সেক্রেটারি জে কিউ এম হাবিবুল্লাহ, এফসিএস উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ২৫ জুন ২০২৪, মঙ্গলবার ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। লভ্যাংশ প্রাপ্তি এবং সাধারণ সভায় যোগদানের ক্ষেত্রে রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ মে ২০২৪। এ ছাড়া সভায় অন্যান্য আলোচ্যসূচির সাথে ৩১ মার্চ শেষ হওয়া ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুমোদন করা হয়।

;