আর নতুন বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রয়োজন নেই



সেরাজুল ইসলাম সিরাজ, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০৩০ সালের চাহিদা পূরণে নতুন করে আর বিদ্যুৎ প্রকল্প হাতে নেওয়ার প্রয়োজন নেই। বিদ্যুৎ বিভাগের উন্নয়ন ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান পাওয়ার সেলের এক প্রতিবেদনে এমন দাবি করা হয়েছে।

পাওয়ার সেল মনে করছে, ২০৩০ সালের চাহিদা পূরণের জন্য নতুন করে আর বিদ্যুৎ প্রকল্প করার প্রয়োজন নেই। নির্মাণাধীন প্রকল্প, চুক্তি স্বাক্ষরিত ও এলওআই (আগ্রহপত্র) ইস্যু করা হয়েছে- এমন প্রকল্পগুলোকে বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে।

রিপোর্টে বলা হয়েছে, সংশোধিত পাওয়ার সিস্টেম মাস্টার প্ল্যান (২০১৬) অনুযায়ী, ২০৩০ সালে বিদ্যুতের চাহিদার প্রাক্কলন করা হয়েছে ৩৭ হাজার ২৪ মেগাওয়াট, আর যদি সাশ্রয়ী যন্ত্রপাতি ব্যবহার (ইইঅ্যান্ডসি) নিশ্চিত করা যায়, তাহলে চাহিদা হবে ১৯ হাজার ৬১৯ মেগাওয়াট।

অন্যদিকে, বর্তমানে স্থাপিত বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর নেট উৎপাদন ক্ষমতা রয়েছে (২০১৮ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত) ১৬ হাজার ৯১৪ মেগাওয়াট। পর্যায়ক্রমে বেশকিছু বিদ্যুৎ কেন্দ্র অবসরে যাবে। এতে করে ২০৩০ সালে পুরনো বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে ৯ হাজার ২৮৯ মেগাওয়াট।

পাইপলাইনে থাকা বিদ্যুৎ প্রকল্পগুলো থেকে ২০৩০ সালে নতুন বিদ্যুৎ কেন্দ্র উৎপাদনে আসবে ৩৪ হাজার ৭২৩ মেগাওয়াট। একই সময়ে বিদ্যুৎ আমদানির পরিকল্পনা রয়েছে ২ হাজার ৩৩৬ মেগাওয়াট। আমদানি, নতুন ও পুরনো মিলে মোট উৎপাদন ক্ষমতা দাঁড়াবে ৪৬ হাজার ৩৪৮ মেগাওয়াট। আর ঠিক সেই সময়ে সাশ্রয়ী যন্ত্রপাতি ব্যবহার নিশ্চিত করা গেলে চাহিদা দাঁড়াবে ২৯ হাজার ৬১৯ মেগাওয়াট। অর্থাৎ বর্ধিত উৎপাদন ক্ষমতা হবে ১৬ হাজার ৭১৯ মেগাওয়াট।

অর্থাৎ প্রাক্কলন অনুযায়ী সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২০৩০ সালে চাহিদার তুলনায় প্রায় ৫০ শতাংশ বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদিত হবে। এটাকে অনেকটা ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবেই দেখা হচ্ছে। এতো বর্ধিত বিদ্যুৎ বোঝা হয়ে দাঁড়াতে পারে। বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাতের সবচেয়ে বড় বিপদ হচ্ছে, দিন-রাত ও পিক-অফপিকের ফারাক। এ কারণে বসিয়ে রেখে রেখে অনেক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হচ্ছে। শীত মৌসুমে এই চিত্র ভয়াবহ।

Graf

যেমন, রোববার (১২ মে) সকাল ৭টায় বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ৮ হাজার ৫২৭ মেগাওয়াট। আর রাত ৮টায় গিয়ে সেই চাহিদা দাঁড়ায় প্রায় সাড়ে ১২ হাজার মেগাওয়াটে। অর্থাৎ দিন-রাতের ব্যবধান প্রায় ৪ হাজার মেগাওয়াটের মতো পার্থক্য। সেচ ও শীত মৌসুমে এই ব্যবধান আরও বেড়ে যায়। যে কারণে বসিয়ে রেখে ভাড়া পরিশোধ করায় পিডিবির কাঁধে দিন দিন ঘাটতির বোঝা বাড়ছে।

পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসাইন বার্তা২৪.কমকে বলেন, একটি কমিটি করা হয়েছিল, কমিটি মনে করছে, পাইপলাইনে থাকা প্রকল্পগুলোই যথেষ্ট। স্বাভাবিকভাবে চাহিদার তুলনায় ১৫ থেকে ২০ শতাংশ উৎপাদন ক্ষমতা বেশি রাখতে হয়। নিয়মিত সার্ভিসিং করতে হয়, আবার হঠাৎ বিকল হয়ে যেতে পারে এ কারণে।

প্রস্তাবিত প্রকল্পগুলো যথাযথভাবে হলে আমাদের প্রক্ষেপিত চাহিদার তুলনায় অনেক বেশি উৎপাদন ক্ষমতা অর্জিত হবে ২০৩০ সালে। সে কারণে নতুন করে আর বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের চুক্তির প্রয়োজনীয়তা কমিটি দেখছে না বলে জানান মোহাম্মদ হোসাইন।

যদি পাওয়ার সেলের এই হিসেবেকে অনেকেই কাজির গরুর সঙ্গে তুলনা করেছেন। তারা বলেছেন, চুক্তি ও এলওআই ইস্যু করা মানেই বিদ্যুৎ কেন্দ্র হয়ে গেল এমনটা ভাবার সুযোগ নেই। কারণ, অনেকের ব্যর্থতার হিসেবও চোখের সামনে জ্বলজ্বল করছে।

২০১২ সালে প্রথম ওরিয়ন গ্রুপের সঙ্গে কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের চুক্তি করে সরকার। এগুলো হচ্ছে মাওয়া ৫২২ মেগাওয়াট, খুলনা ২৮২ ও চট্টগ্রাম ২৮২ মেগাওয়াট কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র। খুলনা ও চট্টগ্রাম বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ২০১৬ সালের মার্চে উৎপাদন শুরু করার কথা ছিল। আর মাওয়া ৫২২ মেগাওয়াট কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির ২০১৬ সালের জুলাই মাসে উৎপাদনে যাওয়ার কথা।

কিন্তু উৎপাদনে যাওয়া তো দূরের কথা, প্রায় সাড়ে ৬ বছর পেরিয়ে গেলেও কাজই শুরু করতে পারেনি ওরিয়ন গ্রুপ। দ্বিতীয় দফায় আরও তিনটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঢাকা-২৮২ মেগাওয়াট, চট্টগ্রাম ২৮২ ও ঢাকা ৬৩৫ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের এলওআই (আগ্রহপত্র) ইস্যু করা হয় ২০১৩ সালে। সেগুলোর অগ্রগতিও শূন্য শতাংশ। দফায় দফায় শুধু সময় বাড়ানো হয়েছে। কিন্তু এখনও পর‌্যন্ত অর্থায়নের বিষয়টি নিশ্চিত করতে পারেনি ওরিয়ন।

এ ব্যর্থতার কারণে গত বছরের ১৭ অক্টোবর বিদ্যুৎ বিভাগের এক উচ্চ পর‌্যায়ের সভায় ভর্ৎসনা করা হয় ওরিয়ন গ্রুপকে। সেখানে বলা হয়, চলতি মাসের (অক্টোবর) পর আর যদি সময় বাড়ানো হয়, তাহলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে চুক্তি বাতিল হয়ে যাবে। এখানে বিদ্যুৎ বিভাগ যতটা গর্জেছে ততটা বর্ষণ দেখা যায়নি।

সরকারের মাস্টার প্ল্যান অনুযায়ী, ২০১৬ ও ২০১৭ সালে জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হওয়ার কথা ছিল এসব কেন্দ্রের বিদ্যুৎ। কিন্তু উৎপাদনে যেতে না পারায় সরকারকেও অনেকটা বেকায়দায় পড়তে হয়। বাধ্য হয়ে বহুল সমালোচিত রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র নতুন করে নবায়ন করতে হয়। এর আগে সামিট গ্রুপ বিবিয়ানায় একটি গ্যাস ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনে এভাবে ব্যর্থ হয়।

   

ঢাকা-কুয়ালালামপুর যাত্রা শুরু করলো ইউএস-বাংলার এয়ারবাস ৩৩০-৩০০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হওয়া এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ প্রথমবারের মতো ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১১টা ২৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৪২২ জন যাত্রী নিয়ে কুয়ালামপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় এয়ারবাসটি।

আবার কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ৪০৯ জন যাত্রী নিয়ে এয়ারবাসটি ছেড়ে আসে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৮টা ১৫মিনিটে। ইউএস-বাংলার বহরে ২টি এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ সহ মোট ২৪টি এয়ারক্রাফট রয়েছে, যা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের এগিয়ে যাওয়ার সূচককে নির্দেশ করে।

এদিন এয়ারবাস দিয়ে ঢাকা থেকে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম গন্তব্য দুবাই রুটেও ফ্লাইট পরিচালিত হবে। এখন থেকে প্রতিদিন সকাল ১০টা ৫০মিনিটে ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুর ও রাত ৯টা ৫০ মিনিটে ঢাকা থেকে দুবাই রুটে এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ দিয়ে ফ্লাইট পরিচালিত হবে।

বর্তমানে আন্তর্জাতিক রুট কুয়ালালামপুর, দুবাই ছাড়াও শারজাহ, আবুধাবী, দোহা, মাস্কাট, সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক, মালে, গুয়াংজু, চেন্নাই, কলকাতা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।

;

ইসলামী ব্যাংকের ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০২৩ সালে ১০% ক্যাশ ডিভিডেন্ড সুপারিশ করেছে। ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভার অনুমোদন সাপেক্ষে এ ডিভিডেন্ড প্রদান করা হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসানুল আলম-এর সভাপতিত্বে পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় ভাইস চেয়ারম্যান তানভীর আহমেদসহ অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও কোম্পানি সেক্রেটারি জে কিউ এম হাবিবুল্লাহ, এফসিএস উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ২৫ জুন ২০২৪, মঙ্গলবার ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। লভ্যাংশ প্রাপ্তি এবং সাধারণ সভায় যোগদানের ক্ষেত্রে রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ মে ২০২৪। এ ছাড়া সভায় অন্যান্য আলোচ্যসূচির সাথে ৩১ মার্চ শেষ হওয়া ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুমোদন করা হয়।

;

টেন মিনিট স্কুলের কোর্স ফি বিকাশ পেমেন্টে ১৫% ক্যাশব্যাক



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিকাশ অ্যাপ থেকে দেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন শিক্ষামূলক প্ল্যাটফর্ম টেন মিনিট স্কুল-এর নির্দিষ্ট কোর্স নিয়ে পেমেন্ট করলেই গ্রাহকরা পাচ্ছেন ১৫% ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক, সর্বোচ্চ ২০০ টাকা পর্যন্ত। বিকাশ অ্যাপের হোম স্ক্রিনের সাজেশনস সেকশন থেকে ‘টেন মিনিট স্কুল’ সিলেক্ট করে ৩০ জুন পর্যন্ত অফারটি গ্রহণ করা যাবে।

টেন মিনিট স্কুল-এর লাইভ কোর্স, স্পোকেন ইংলিশ, আইইএলটিএস, ফ্রিল্যান্সিং এর মতো ভাষা শিক্ষা ও স্কিল ডেভেলপমেন্ট কোর্স, ইংলিশ মাস্টার্স, কনটেন্ট ক্রিয়েশন, ডিজিটাল মার্কেটিং-এর মতো বান্ডেল কোর্স, বুয়েট, মেডিকেল, ভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষার কোর্স, এসএসসি-এইচএসসি প্রস্তুতি ও অনলাইন ব্যাচের জন্য একাডেমিক কোর্স, চাকরির নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি সহ নানা ধরনের কোর্স নিতে পারবেন বিকাশ গ্রাহকরা এই অফারের আওতায়।

অফারের সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে https://www.bkash.com/campaign/10minuteschool-bkash-offer লিংকটিতে।

 

;

এক দিনের ব্যবধানে ফের কমল সোনার দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বাজারে সোনার দামের উত্থান-পতন অব্যাহত আছে। একদিনের ব্যবধানে সোনার দাম ভরিতে ২ হাজার ১০০ টাকা কমছে। তাতে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম দাঁড়িয়েছে প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকায়। নতুন এ দাম আজ বুধবার থেকেই কার্যকর হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছে। এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে খাঁটি সোনার দাম কমেছে, সে জন্য সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯ হাজার টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৩ হাজার ৪২৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৫ হাজার ২০৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এর আগে, ২৩ এপ্রিল সোনার দাম ভরিতে ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমিয়ে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ১৬ হাজার ২৯০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১০ হাজার ৯৯৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৫ হাজার ১৪৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৬ হাজার ৫৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

আর গত ২১ এপ্রিল ভরিতে ৬৩০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ১৯ হাজার ৪২৮ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ৭০৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৮ হাজার ৬৬২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা সেদিন বিকেল ৩টা ৩০ মিনিট থেকে কার্যকর হয়েছিল।

তার আগে, ২০ এপ্রিল সোনার দাম ক‌মিয়ে‌ছিল বাজুস। যা ওইদিনই কার্যকর হয়। ওই দাম অনুযায়ী রোববার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ছিল ১ লাখ ১৮ হাজার ৭৯৮ টাকা, ২১ ক্যারেট সোনার দাম ১ লাখ ১৩ হাজার ৩৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেট ৯৭ হাজার ১৯৭ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ছিল ৭৮ হাজার ২৪২ টাকা।

;