বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে দৌড়ালেন শান্ত-মুশফিক-তানজিমরা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম, দেশের ক্রিকেট যাত্রা শুরু হয়েছিল এই মাঠের মাধ্যমেই। ২০০৬ সালের আগে আন্তর্জাতিক অথবা ঘরোয়া ম্যাচের বেশিরভাগই গড়াতো এই মাঠে। এরপর এই মাঠ ফুটবলের জন্য বরাদ্দতা পায় এবং ক্রিকেটের নতুন ঠিকানা হিসেবে পরিচিতি পায় মিরপুরের শেরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম।

আজ অনেক বছর পর আবারও দেশের প্রথম সারির ক্রিকেটারদের দেখা পেল বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম। তবে ক্রিকেট খেলার মাধ্যমে নয়, বরং অ্যাথলেটিক্স ট্র্যাকে দৌড়ের মাধ্যমে। ফিটনেস টেস্টকে উদ্দেশ্য করেই মুলত এই আয়োজন।

মে মাসের শুরতেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে নামবে বাংলাদেশ, এরপরই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। এই টুর্নামেন্টকে মাথায় রেখেই খেলোয়াড়দের ফিটনেস বিষয়ে বেশ সচেতন ক্রিকেট বোর্ড। তাই আজ (শনিবার) থেকে শুরু হয়েছে ক্রিকেটারদের ফিটনেস টেস্ট। যেখানে অংশ নেবেন সিরিজের জন্য বিবেচনায় থাকা ৩৫ জন ক্রিকেটার। ফিটনেস টেস্টের শুরুর ধাপটা হয়ে গেল বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের অ্যাথলেটিক্স ট্র্যাকে ১৬০০ মিটার দৌড়ের মাধ্যমে।

ভোর ৬টায় পৌঁছে ৪০০ মিটারের এই ট্র্যাকে মোট চারটি চক্কর মেরে দৌড় সম্পন্ন করেছেন টাইগার ক্রিকেটাররা। ১৬০০ মিটারের দৌড় শেষে ৪০ মিটারের স্প্রিন্টেও অংশ নেন সবাই। এরপর মিরপুরে যেয়ে জিম সেশন দিয়ে শেষ হবে আজকের ফিটনেস ট্রেনিংয়ের পর্ব। ট্রেনিংয়ের এই পর্বগুলো পর্যবেক্ষণ করছেন দলের নতুন ট্রেইনার নাথান কেলি।

এখনও আন্তর্জাতিক দলে খেলছেন এমন ক্রিকেটারদের মধ্যে এই ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে ম্যাচ খেলেছেন এমন অভিজ্ঞতা আছে মাত্র দুইজনের, তারা হলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ এবং মুশফিকুর রহিম। দীর্ঘ বছর পর এখানে আবারও এসে বেশ স্মৃতিচারণ করছেন তারা। গ্যালারির আশেপাশে তাকিয়ে এবং ঘুরে দেখছিলেন মাহমুদউল্লাহ।

জাতীয় দলের ম্যানেজার নাফিস ইকবালের খেলোয়াড়ি জীবনের শুরুটাও এখানে। তিনি পুরোনো স্মৃতি মনে করে বলেছেন, ‘সবকিছুই দেখি বদলে গেছে! কী স্টেডিয়াম ছিল রে ভাই। খেলার সময় গেট বন্ধ করে রাখা লাগত, কী মনে নাই ভাই?’

বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের মাহাত্ম্য উল্লেখ করে নাফীস আরও বলেন, ‘এখনকার প্রজন্ম হয়তো এখানে খেলেনি। কিন্তু এই স্টেডিয়ামের কথা নিশ্চয়ই শুনেছে। অনেকের জন্ম ২০০০ সালের আশপাশে তাই তাদের খেলার কথাও নয়। তবে আইকনিক স্টেডিয়াম যেহেতু, এটার গল্প নিশ্চয়ই শুনেছে। দেখুন, সাধারণত সকাল ছয়টায় ফিটনেস টেস্ট দেখতে এত মানুষের আশার কথা নয়। যেহেতু বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম, তাই সবাই এসেছে। সবার জন্যই দারুণ অভিজ্ঞতা এটা।‘

মুশফিকুর রহিম মজার ছলে বলেছেন, অ্যাথলেটদের মতো যেহেতু তারা দৌড়াবেন, সেহেতু তাদের জন্য পুরষ্কারের ব্যবস্থা থাকলে আরও ভালো হতো। বিসিবির এক কর্মকর্তাকে তিনি মজা করে জিজ্ঞেস করছিলেন, ‘পতাকা কই? পতাকা আনবেন না!’ 

   

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিশ্বকাপ দলে বড় চমক



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শামার জোসেফের কথা নিশ্চয়ই ভুলে যাননি। ব্রিসবেনে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সাদা পোশাকে তার পারফরম্যান্স শিগগিরই তার নাম ভুলতে দেবে না আপনাকে। দুই ইনিংস মিলিয়ে ৮ উইকেট নিয়ে ২৭ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে জয় এনে দেন এই পেসার। 

এবার যুক্তরাষ্ট্র এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে অনুষ্ঠেয় আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে ডাক পেয়েছেন জোসেফ। টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে অবশ্য এখনো তার অভিষেক হয়নি। এছাড়া অল্পের জন্য ওয়েস্ট ইন্ডিজের জার্সিতে ২০২২ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ মিস করা ব্যাটার শিমরন হেটমায়ারও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিশ্বকাপ দলে জায়গা পেয়েছেন।

আজ (শুক্রবার) উইন্ডিজ ক্রিকেটের ফেসবুক পেজে পোস্ট করা এক ভিডিওতে ১৫ সদস্যের চূড়ান্ত দল ঘোষণা  টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সহ-স্বাগতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ক্যারিবিয়ান দলটির হয়ে বিশ্বকাপে অবসরে যাওয়া সুনীল নারাইনকে দেখা যাবে কিনা তা নিয়ে অনেক জল্পনা-কল্পনা ছিল। তবে নারাইন কয়েকদিন আগে জানিয়ে দেন, অবসর ভেঙে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ফেরার কোনো পরিকল্পনা নেই তার।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের হেড কোচ ড্যারেন স্যামি বিশ্বকাপ দল ঘোষণার জন্য আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে জানান, নারাইনকে দলে ফেরাতে তার সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি। তবে যেহেতু নারাইন জাতীয় দল থেকে অবসর নিয়ে ফেলেছে, তাই তাকে রাজি করানোর কাজটা মোটেও সহজ ছিল না।

নারাইন না থাকলেও তার আইপিএল দল কলকাতার সতীর্থ আন্দ্রে রাসেল বিশ্বকাপ দলে রয়েছেন। এবার বিশ্বকাপে ক্যারিবিয়ানদের নেতৃত্ব দেবেন রোভম্যান পাওয়েল, সহ-অধিনায়ক হিসেবে থাকছেন পেসার আলজারি জোসেফ।

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে গ্রুপ ‘সি’তে রয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তাদের গ্রুপসঙ্গী নিউজিল্যান্ড, আফগানিস্তান, উগান্ডা ও পাপুয়া নিউ গিনি।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দল

রোভম্যান পাওয়েল (অধিনায়ক), আলজারি জোসেফ (সহ-অধিনায়ক), জনসন চার্লস, রস্টন চেজ, শিমরন হেটমায়ার, জেসন হোল্ডার, শাই হোপ, আকিল হোসেন, শামার জোসেফ, ব্র্যান্ডন কিং, গুডাকেশ মোটি, নিকোলাস পুরান, আন্দ্রে রাসেল, শেরফান রাদারফোর্ড ও রোমারিও শেফার্ড

;

বৃষ্টিতে বন্ধ বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে ম্যাচ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাত আটটায় চট্টগ্রামে বৃষ্টির পূর্বাভাস ছিল। পূর্বাভাস অনুযায়ী ঠিক রাত আটটার কিছু সময় পরই হাজির হয়েছে বৃষ্টি। তাতে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের পাঁচ ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টির খেলা এখন বন্ধ রয়েছে।

বৃষ্টির আগে জিম্বাবুয়ের দেয়া ১২৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ৩ ওভারে ১ উইকেটে ১০ রান তোলে বাংলাদেশ। জাতীয় দলে ব্যাট হাতে আরও একবার ব্যর্থ হয়েছেন লিটন দাস। ৩ বলে ১ রান করে ব্লেসিং মুজারাবানির বলে বোল্ড হয়ে ফিরেছেন।

বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ হওয়ার সময় ক্রিজে রয়েছেন তানজিদ হাসান তামিম (৩*) এবং অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত (৪*)।

এর আগে টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে তাসকিন-সাইফউদ্দিনদের বোলিং তোপে ২০ ওভারে ১২৪ রান তুলে গুটিয়ে যায় জিম্বাবুয়ে। ১৪ রানে ৩ উইকেট নেন তাসকিন। এক রান বেশি খরচ করে ৩ উইকেট ঝুলিতে পোরেন সাইফউদ্দিনও।

ব্যাটিং ধসে ৪১ রানে ৭ উইকেট হারানো জিম্বাবুয়ে একশ ছাড়ানো সংগ্রহ পায় অষ্টম উইকেটে ক্লাইভ মাদান্দে এবং ওয়েলিংটন মাসাকাদজার লড়াকু জুটিতে। তাদের ৭৫ রানের জুটিতে সম্মানজনক স্কোর পায় সফরকারীরা। দলটির পক্ষে সর্বোচ্চ ৪৩ রান আসে উইকেটকিপার-ব্যাটার মাদান্দের ব্যাটে।

আইসিসির নিয়মানুযায়ী, কোনো টি-টোয়েন্টি ম্যাচের ফল পাওয়ার জন্য দুই দলেরই অন্তত পাঁচ ওভার করে ব্যাট করতে হবে। যেহেতু বাংলাদেশ বৃষ্টি শুরুর আগে মোটে ৩ ওভার ব্যাট করতে পেরেছে, তাই বৃষ্টিতে খেলা আর শুরু করা না গেলে ম্যাচটি পরিত্যক্ত হবে।

;

জিম্বাবুয়েকে অল্প রানে আটকে দিল বাংলাদেশ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পাঁচ ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে অতিথিদের হাত খুলে ব্যাট করতে দেয়নি বাংলাদেশ। পেস-স্পিনের ইন্দ্রজালে জিম্বাবুয়েকে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে অল্পতেই আটকে রেখেছে লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। তাতে ২০ ওভারে ১২৪ রানে অলআউট হয়ে যায় সফরকারীরা। জয়ের জন্য ১২৫ রান চাই বাংলাদেশের।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় ওভারেই অভিজ্ঞ ক্রেইগ এরভিনকে হারায় জিম্বাবুয়ে। শেখ মেহেদীর বল হালকা টার্ন করে আঘাত হানে স্টাম্পে। রানের খাতা খোলার আগেই ফিরতে হয় তাকে।

এর আগে অবশ্য প্রথম ওভারে শরিফুল ইসলামকে দুইবার সীমানার ওপারে পাঠিয়ে ভালো শুরুর ইঙ্গিত দেন এই ম্যাচ দিয়ে কুড়ি ওভারের ক্রিকেটে অভিষিক্ত ওপেনার জয়লর্ড গামবি।

নিজের দ্বিতীয় ওভারেও মার খেতে হয় শরিফুলকে। তার প্রথম তিন বলে টানা তিন চার হাঁকান তিনে নামা ব্রায়ান বেনেট।

এরপরই শুরু জিম্বাবুয়ের ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার মিছিল। ৩৬ থেকে ৪১ - এই ৫ রানের মধ্যেই ৬ উইকেট হাওয়া জিম্বাবুয়ের।

১৮ মাস পর জাতীয় দলে ফিরে সাইফউদ্দিন তুলে নেন ওপেনার গামবির (১৭) উইকেট। শেখ মেহেদীর করা পাওয়ার প্লে’র শেষ ওভারের প্রথম বলে রানআউট হয়ে ফেরেন বেনেটও (১৬)। পরের বলে ক্রিজে এসেই শেখ মেহেদীর বলে স্লিপে লিটন দাসের হাতে ধরা পড়েন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজাও (০)। রিভিউ নিতেও বাঁচতে পারেননি তিনি।

অভিজ্ঞ শন উইলিয়ামস আর রায়ান বার্লও রাজার মতোই ‘গোল্ডেন ডাক’ নিয়ে ফেরেন। এমন ব্যাটিং ধসে দিশেহারা জিম্বাবুয়ের হাল ধরেন ক্লাইভ মাদান্দে এবং ওয়েলিংটন মাসাকাদজা। শুরুটা একদম ধীরগতির হলেও ক্রমেই দুজন দ্রুত রান তোলায় মনোযোগী হন। অষ্টম উইকেটে তাদের গড়া ৭৫ রানের জুটি ভাঙেন তাসকিন। ব্লক হোলে বল ফেলে মাদান্দের প্রতিরোধের ইতি টানেন তিনি। ৩৯ বলে ৬ চারে ৪৩ রান আসে তার ব্যাটে। ৩৪ রান করেন মাসাকাদজা।

বাংলাদশের পক্ষে সর্বোচ্চ তিনটি করে উইকেট নেন তাসকিন আহমেদ এবং মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। দুই উইকেট যায় শেখ মেহেদীর ঝুলিতে।

;

পাওয়ার প্লে’তে জিম্বাবুয়েকে চেপে ধরেছে বাংলাদেশ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বকাপের ‘প্রস্তুতিমূলক’ সিরিজ হিসেবে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খেলছে বাংলাদেশ। পাঁচ ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে মাঠে নেমেছে নাজমুল হোসেন শান্তর দল। টস জিতে বোলিং নিয়ে পাওয়ার প্লে’র মধ্যেই সফরকারীদের চেপে ধরেছে বাংলাদেশের বোলাররা।

টস হেরে ব্যাট করতে নেমে দ্বিতীয় ওভারেই অভিজ্ঞ ক্রেইগ এরভিনকে হারায় জিম্বাবুয়ে। শেখ মেহেদীর বল হালকা টার্ন করে আঘাত হানে স্টাম্পে। রানের খাতা খোলার আগেই ফিরতে হয় তাকে। 

এর আগে অবশ্য প্রথম ওভারে শরিফুল ইসলামকে দুইবার সীমানার ওপারে পাঠিয়ে ভালো শুরুর ইঙ্গিত দেন এই ম্যাচ দিয়ে কুড়ি ওভারের ক্রিকেটে অভিষিক্ত ওপেনার জয়লর্ড গামবি।

নিজের দ্বিতীয় ওভারেও মার খেতে হয় শরিফুলকে। তার প্রথম তিন বলে টানা তিন চার হাঁকান তিনে নামা ব্রায়ান বেনেট।

তবে এরপরই জিম্বাবুয়ের ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার মিছিল শুরু হয়। ১৮ মাস পর জাতীয় দলে ফিরে সাইফউদ্দিন তুলে নেন ওপেনার গামবির (১৭) উইকেট। শেখ মেহেদীর করা পাওয়ার প্লে’র শেষ ওভারের প্রথম বলে রানআউট হয়ে ফেরেন বেনেটও (১৬)।

পরের বলে ক্রিজে এসেই শেখ মেহেদীর বলে স্লিপে লিটন দাসের হাতে ধরা পড়েন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজাও (০)। রিভিউ নিতেও বাঁচতে পারেননি তিনি।

এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৬ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ৩৮ রান তুলতে পেরেছে বাংলাদেশ।

;