আমি একজন গর্বিত ভারতীয় মুসলিম: শামি



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবিঃ সংগৃহীত

ছবিঃ সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘরের মাটিতে গেল বিশ্বকাপ আসরে দলগত পারফরম্যান্সের তুঙ্গে ছিল ভারত। একের পর এক টানা জয়ে নাস্তানাবুদ করেছে বিপক্ষ সকল দলকে। যদিও ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে পরাজয়ে নত হতে হয় কোহলি-রোহিতদের।

গেল আসরে বল হাতে ২২ গজে ঝড় বইয়ে দিয়েছেন ভারতের পেসার মোহাম্মদ শামি। প্রথম চার ম্যাচে একাদশে সুযোগ পাননি, এরপর হার্দিকের ইনজুরির পর দলে ডাক পরে এই বোলারের। প্রথম ম্যাচে নেমেই জাত চিনিয়েছিলেন তিনি, তুলে নিয়েছিলেন ৫ উইকেট! পুরো আসর জুড়ে নিয়েছিলেন মোট ২৪ উইকেট, যা যেকোনো ভারতীয় হিসেবে সর্বোচ্চ।

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৫ উইকেট শিকার করার পর ইন্টারনেট দুনিয়ায় শামির সেলেব্রেশন নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছিল। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছিলেন যে, তিনি কেন সিজদাহ দিতে যেয়েও দেননি? ভারতীয় বলেই কি তার মনে কোনো কারণে বাঁধা এসেছিল?

এই বিতর্ক নিয়ে এবার নিজেই মুখ খুললেন শামি। তিনি সাফ জানিয়েছেন যে, একজন মুসলিম খেলোয়াড় হিসেবে চাইলে মাঠের মধ্যেই তিনি অবশ্যই সিজদাহ দিতে পারতেন। এর সাথে ভারতীয় হওয়ার কোনো সম্পৃক্ততা নেই।

পাকিস্তানের একাংশ মানুষ দাবি করে বলেছেন যে, ভারতীয় মুসলিম বলেই কি তিনি ‘ভয়ে’ সিজদাহ করেননি? কারণ ভারত মুসলমানদের অনেক ক্ষেত্রেই হেয় করে।

এই প্রশ্নের উত্তরে শামি সাফ জানিয়ে দেন, ‘সিজদাহ করতে চাইলে তো কেউ বাধা দিতে পারে না। আমার ধর্ম পালনে কেউ বাধা দেবে না। আমিও কারও ধর্ম পালনে বাধা দেব না। যদি সিজদাহ করতে ইচ্ছা হয় তাহলে অবশ্যই করব। গর্বের সঙ্গে বলতে পারি আমি ভারতীয় মুসলিম। আগেও তো পাঁচ উইকেট নিয়েছি, কখনও কি সিজদাহ করতে দেখেছেন? আমি যেখানে খুশি সিজদা করতে পারি।‘

বেশ রাগী স্বরেই এই বিষয়ে অযথা বিতর্ক বা কথা ছড়ানো বন্ধ করতে বলেছেন মোহাম্মদ শামি। তারকা এই পেসার বলেন, ‘সিজদাহ করার জন্য় অনুমতি নিতে হলে আমি ভারতে থাকতাম না। আসলে এরা সবসময় বিতর্ক তৈরি করে সেখান থেকে খবর বের করতে চায়। এরা কাউকেই ভালোবাসে না। আসলে ওইদিন আমি নিজের ক্ষমতার বাইরে গিয়ে বোলিং করছিলাম। তাই ক্লান্ত হয়ে মাঠে বসে পড়েছিলাম।‘

অর্থাৎ শামির কথাতে এটি পরিষ্কার যে, বিশ্বকাপের ঐ ম্যাচে মোটেও সিজদাহ করার ইচ্ছা ছিল না তাঁর। পরিস্থিতিটা দেখতে সেরকম দেখাচ্ছিল, এই বিষয়ে অযথা তর্কাতর্কি না করাটাই শ্রেয় বলে মনে করেন সময়ের অন্যতম সেরা এই পেস বোলার।

   

২২ বছর পর প্রিমিয়ার লিগে ইপসউইচ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

১৯৯২-৯৩ মৌসুমে যখন ইংলিশ প্রথম বিভাগ ফুটবল প্রিমিয়ার লিগের মোড়কে হাজির হয়, তখন ইপসউইচ টাউন প্রিমিয়ার লিগে খেলত। তবে এরপর দুইবার লিগ থেকে অবনমিত হতে হয় তাদের। সর্বশেষ ২০০১-০২ মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগে খেলে তারা। ২২ বছর পর আবার প্রিমিয়ার লিগের দেখা পেয়েছে ‘ট্র্যাক্টর বয়েজ’ খ্যাত ক্লাবটি।

শনিবার (৪ এপ্রিল) হাডার্সফিল্ড টাউনকে ২-০ গোলে হারিয়ে এবারের ইএফএল চ্যাম্পিয়নশিপ বা ইংলিশ ফুটবলের দ্বিতীয় বিভাগ থেকে দ্বিতীয় দল হিসেবে প্রিমিয়ার লিগের টিকিট কাটে তারা। এর আগে গত মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগ থেকে অবনমিত লেস্টার সিটি প্রথম দল হিসেবে চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতে প্রিমিয়ার লিগে ফেরার যোগ্যতা অর্জন করে।

চ্যাম্পিয়নশিপে ৯৭ পয়েন্ট পেয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়া লেস্টারের চেয়ে এক পয়েন্ট কম নিয়ে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে সরাসরি প্রিমিয়ার লিগে জায়গা করে নিয়েছে ইপসউইচ। চ্যাম্পিয়নশিপ টেবিলের তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম এবং ষষ্ঠ দলকে এখন  প্রিমিয়ার লিগে খেলার যোগ্যতা অর্জনের জন্য প্লে-অফ টুর্নামেন্টে খেলতে হবে। সে টুর্নামেন্টের চ্যাম্পিয়ন তৃতীয় দল হিসেবে পাবে প্রিমিয়ার লিগের টিকিট।

কোচ নর্দার্ন আইরিশ কোচ কিয়েরান ম্যাককেনার অধীনে একের পর এক চমক দেখিয়ে যাচ্ছে ইপসউইচ। ২০২১ সালে ক্লাবের দায়িত্ব নেয়া ম্যাককেনার অধীনে গত মৌসুমে ইংলিশ ফুটবলের তৃতীয় বিভাগ লিগ ওয়ান থেকে চ্যাম্পিয়নশিপে উত্তীর্ণ। এবার ব্যাক-টু-ব্যাক প্রমোশন পেয়ে তারা পৌঁছে গেল প্রিমিয়ার লিগে।

;

মেসি-সুয়ারেজ জুটির তাণ্ডবে মায়ামির গোল বন্যা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গত ২৪ মার্চ নিউইয়র্ক রেড বুলসের মাঠে লিওনেল মেসিকে ছাড়াই নেমেছিল ইন্টার মায়ামি। সেদিন মায়ামিকে এক হালি গোল হজম করিয়ে হারিয়েছিল স্বাগতিকরা। এবার নিজেদের মাঠে সেই হারেরই যেন প্রতিশোধ নিল ইন্টার মায়ামি। লুইস সুয়ারেজের হ্যাটট্রিক এবং লিওনেল মেসির রেকর্ড পাঁচ অ্যাসিস্টের রাতে নিউইয়র্ক রেড বুলসকে ৬-২ গোলে হারিয়েছে ফ্লোরিডার দলটি।

এদিন মায়ামির মাঠে যেন বার্সেলোনার আগের সেই অপ্রতিরোধ্য মেসি-সুয়ারেজ জুটির ঝলক দেখল ফুটবল বিশ্ব। প্রথমার্ধে বেশ চাপেই ছিল ইন্টার মায়ামি, এক গোলে পিছিয়ে থেকে বিরতিতে যায় তারা। তবে বিরতির পর যেন বিধ্বংসী এক দলের দেখা পেল ইন্টার মায়ামির সমর্থকরা।

মেসির অ্যাসিস্ট থেকে ৪৮ ও ৬২তম মিনিটে দলের হয়ে গোল করেন মাতিয়াস রোজাস। পুরোনো বন্ধু লুইস সুয়ারেজের পাস থেকে ম্যাচে নিজের একমাত্র গোলটি করেন লিওনেল মেসি। এরপরই শুরু হয় মেসির জাদু। মেসি-সুয়ারেজের এই তাণ্ডবের জন্য প্রস্তুত ছিল না রেড বুলসের ডিফেন্ডাররা।

৬৮, ৭৫ ও ৮১তম মিনিটে সুয়ারেজকে দিয়ে গোল আদায় করান মেসি। মায়ামির হয়ে এটিই ছিল সুয়ারেজের প্রথম হ্যাটট্রিক। সুয়ারেজের এই রেকর্ডের রাতে রেকর্ড গড়েন তার প্রিয় বন্ধু মেসিও। এই ম্যাচে মায়ামির ছয় গোলের পাঁচটিতেই অ্যাসিস্ট করেছেন মেসি। মেজর লিগ সকারের ইতিহাসে এক ম্যাচে সর্বোচ্চ পাঁচটি অ্যাসিস্টের বিরল রেকর্ড গড়লেন বিশ্বকাপজয়ী এই আর্জেন্টাইন।

চলতি মৌসুমে লিগে ৮ ম্যাচে ১০ গোল করেছেন মেসি, সঙ্গে অ্যাসিস্ট মোট ১২টি।  বিশাল ব্যবধানের এই জয়ের পর মেজর লিগের ইস্টার্ন কনফারেন্স শীর্ষেই আছে মায়ামি, ১২ ম্যাচে ২৪ পয়েন্ট তাদের।

;

রোনালদোর হ্যাটট্রিকে বড় জয় আল নাসরের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বয়সের সঙ্গে যেন পারফরম্যান্সটা আরও ধারালো হয়ে উঠছে পর্তুগিজ তারকা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর। আল নাসরের হয়ে টানা দুই ম্যাচে হ্যাটট্রিক করেছিলেন তিনি। গতরাতে আরও একটি হ্যাটট্রিকের দেখা পেলেন এই ফরোয়ার্ড। সৌদি লিগে সাত ম্যাচের তিনটিতেই হ্যাটট্রিক আদায় করলেন ৩৯ বছর বয়সী এই তারকা ফুটবলার।

গতরাতে সৌদি প্রো লিগের ম্যাচে আল ওয়েহদার বিপক্ষে ৬-০ গোলের বড় জয় পেয়েছে রোনালদোর দল আল নাসর। যেখানে তার হ্যাটট্রিক ছাড়াও বাকি তিনটি গোল করেন ওতাভিও, সাদিও মানে ও মোহাম্মদ আল-ফাতিল।

এদিন ঘরের মাঠে শুরুতেই গোল করে দলকে এগিয়ে নেন রোনালদো। পরে দ্বাদশ মিনিটে ব্যবধান বাড়ান। প্রথমার্ধেই চার গোলে এগিয়ে যায় আল নাসর। বিরতির পর আরও এক গোল করে নিজের হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন রোনালদো। শেষে আল-ফাতিলের গোলের মাধ্যমে বিশাল জয় পায় স্বাগতিকরা। 

চলতি মৌসুমে মোট চারটি হ্যাটট্রিকের দেখা পেলেন রোনালদো। এছাড়াও ক্লাব ও জাতীয় দল মিলিয়ে এই মহাতারকার মোট গোলের সংখ্যা দাঁড়াল ৫২টি। এদিকে আল নাসরের হয়ে এখন পর্যন্ত মোট ছয়টি হ্যাটট্রিক করেছেন রোনালদো। তার ২২ বছরের ক্যারিয়ারের ৬৬তম হ্যাটট্রিক ছিল এটি। 

২৭ ম্যাচ ৩২ গোল নিয়ে সর্বোচ্চ গোলদাতার শীর্ষে আছেন রোনালদো। বড় ব্যবধানের এই জয়ের পর ৩০ ম্যাচে আল নাসরের পয়েন্ট ৭৪। এদিকে এক ম্যাচ কম খেলে শীর্ষে থাকা আল হিলালের পয়েন্ট ৮৩।

;

নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সূচি ঘোষণা, বাংলাদেশ ‘বি’ গ্রুপে



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পুরুষদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হতে নেই আর এক মাসও। আগামী ২ জুন থেকে টুর্নামেন্টটি যৌথভাবে শুরু হতে যাচ্ছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে। চলতি বছরেই অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে মেয়েদের টি-টোয়েন্টি বিশকাপও। বাংলাদেশের মাটিতে এই টুর্নামেন্টটি আগামী অক্টোবরে শুরু হওয়ার বিষয়টি জানা গিয়েছিল আগেই। এবার পূর্ণাঙ্গ সূচি ঘোষণা করলো আইসিসি (আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল)। 

ঢাকার এক হোটেলে আজ (রোববার) বিশ্বকাপের সূচি ঘোষণা করেছে আইসিসি। আগামী ৩ অক্টোবর পর্দা উঠবে আসরের মূলপর্বের। দশটি দল খেলবে দুটি আলাদা গ্রুপে ভাগ হয়ে। সেখানে গ্রুপ ‘বি’-তে আছে স্বাগতিক বাংলাদেশ। গ্রুপটির বাকি চার দল দক্ষিণ আফ্রিকা, ইংল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও কোয়ালিফায়ার ২।

এদিকে গ্রুপ ‘এ’-তে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে আছে ভারত, নিউজিল্যান্ড, পাকিস্তান ও কোয়ালিফায়ার ২। 

গ্রুপ পর্বে দলগুলো সিঙ্গেল রাউন্ড রবিন পদ্ধতিতে খেলবে চারটি করে ম্যাচ। সেখান থেকে প্রতি গ্রুপের শীর্ষ দুই দল সরাসরি পৌঁছাবে সেমি-ফাইনালে। 

৩ অক্টোবর টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী দিনে গড়াবে দুটি ম্যাচ। বিকেল ইংল্যান্ডের বিপক্ষে নামবে দক্ষিণ আফ্রিকা। দিনের দ্বিতীয় ম্যাচে সন্ধ্যায় ৭টাই কোয়ালিফায়ার ২ এর বিপক্ষে নামবে বাংলাদেশের মেয়েরা। 

১৮ দিনের টুর্নামেন্টটিতে মোট ম্যাচ ২৩টি। ঢাকা ও সিলেটে হবে আসরের সব ম্যাচগুলো। ২০ অক্টোবর টুর্নামেন্টটির ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে ঢাকায়। 

এক নজর নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পূর্ণাঙ্গ সূচি। 

৩ অক্টোবর: ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকা, ঢাকা (বিকেল ৩টা) 

৩ অক্টোবর: বাংলাদেশ-কোয়ালিফায়ার ২, ঢাকা (সন্ধ্যা ৭টা) 

৪ অক্টোবর: অস্ট্রেলিয়া-কোয়ালিফায়ার ১, সিলেট (বিকেল ৩টা) 

৪ অক্টোবর: ভারত-নিউজিল্যান্ড, সিলেট (সন্ধ্যা ৭টা) 

৫ অক্টোবর: দক্ষিণ আফ্রিকা-ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ঢাকা (বিকেল ৩টা) 

৫ অক্টোবর: বাংলাদেশ- ইংল্যান্ড, ঢাকা (সন্ধ্যা ৭টা) 

৬ অক্টোবর: নিউজিল্যান্ড-কোয়ালিফায়ার ১, সিলেট (বিকেল ৩টা)  

৬ অক্টোবর: ভারত-পাকিস্তান, সিলেট (সন্ধ্যা ৭টা) 

৭ অক্টোবর: ওয়েস্ট ইন্ডিজ-কোয়ালিফায়ার ২, ঢাকা (সন্ধ্যা ৭টা) 

৮ অক্টোবর: অস্ট্রেলিয়া-পাকিস্তান, সিলেট (সন্ধ্যা ৭টা) 

৯ অক্টোবর: বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ঢাকা (বিকেল ৩টা) 

৯ অক্টোবর: ভারত-কোয়ালিফায়ার ১, সিলেট (সন্ধ্যা ৭টা) 

১০ অক্টোবর: দক্ষিণ আফ্রিকা-কোয়ালিফায়ার ২, ঢাকা (সন্ধ্যা ৭টা) 

১১ অক্টোবর: অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড, সিলেট (বিকেল ৩টা)  

১১ অক্টোবর: পাকিস্তান-কোয়ালিফায়ার ২, সিলেট (সন্ধ্যা ৭টা) 

১২ অক্টোবর: ইংল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ঢাকা (বিকেল ৩টা) 

১২ অক্টোবর: বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা, ঢাকা (সন্ধ্যা ৭টা) 

১৩ অক্টোবর: পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড, সিলেট (বিকেল ৩টা) 

১৩ অক্টোবর: ভারত-অস্ট্রেলিয়া, সিলেট (সন্ধ্যা ৭টা) 

১৪ অক্টোবর: ইংল্যান্ড-কোয়ালিফায়ার ২, ঢাকা (বিকেল ৩টা) 

১৭ অক্টোবর: প্রথম সেমিফাইনাল, সিলেট (সন্ধ্যা ৭টা) 

১৮ অক্টোবর: দ্বিতীয় সেমিফাইনাল, ঢাকা (সন্ধ্যা ৭টা) 

২০ অক্টোবর: ফাইনাল, ঢাকা (সন্ধ্যা ৭টা) 

;