বাংলাদেশ ক্রিকেট ঘিরে যা চলছে



সালেক সূফী, জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও ক্রিকেট বিশ্লেষক
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মাঠের পারফরম্যান্স যাচ্ছেতাই। কিন্তু প্রিন্ট, ইলেক্টনিক আর সোশ্যাল মিডিয়া দেখে মনে হবে বাংলাদেশ যেন বিশ্ব ক্রিকেটের সেরা দল।  কিছু ভিউ ব্যবসায়ী, স্বঘোষিত ক্রিকেট বিশারদ সত্য-মিথ্যা মিশিয়ে নানা গল্প ফেঁদে ক্রিকেটের সর্বনাশ করছে। বিচক্ষণদের বুঝতে অসুবিধা হয় না. এই সব তথাকথিত বিশারদ কোনো না কোনো খেলোয়াড় বা বিসিবি কর্মকর্তার পোষ্য হিসেবে তাদের মুখপাত্র হিসাবে কাজ করছে।

ক্রিকেট বিশ্বকাপ শুরুর আগে, চলাকালে এবং পরে নানা নাটকীয় প্রসঙ্গের অবতারণা করা হয়েছে। তামিমের খেলা না খেলা প্রসঙ্গ, বিতর্কিত স্কোয়াড নির্বাচন , একাদশ নিয়ে হাতুরা-সাকিবের স্বেচ্ছাচার, বাংলাদেশ দলের অবধারিত ভরাডুবি নিয়ে মিডিয়াঝড় কাঙ্খিত ছিল। কিন্তু মূলধারার ক্রীড়া সাংবাদিকদের সঙ্গে ঘনিষ্ট আলোচনা করে নিশ্চিত হয়েছি হাতুরা কর্তৃক ‘নাসুমকে শারীরিকভাবে হেনস্তা’ করার ঘটনায় অতিরঞ্জন আছে।  যদি তাই হয় তাহলে বিসিবি কেন বিষয়টি তাৎক্ষণিক স্পষ্ট করেনি। একজন বেতনভুক্ত বিদেশি কোচ জাতীয় দলের খেলোয়াড়কে হেনস্তা করবে সেটি মেনে নেয়া যায় না. এখন দেখছি হাতুরাসিংহে নিজে সরাসরি  এবং বিসিবি পরোক্ষভাবে বিষয়টি অস্বীকার করার পর প্রসঙ্গ পাল্টে গেছে। ঢাকা টেস্টে বাংলাদেশের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিম ক্ষণিকের ভুলে হ্যান্ডলড দি বল (অবস্ট্রাটিং দ্য ফিল্ড) আউট হওয়ার ঘটনাকে রং ছড়িয়ে স্পট ফিক্সিংয়ের গায়েবি অভিযোগ তোলা হয়েছে। সবাই জানে মুশফিক শৃঙ্খলা, নিজের নিবেদন ও কঠোর পরিশ্রম দিয়ে উপমা সৃষ্টি করেছে। এমন একজন ‘টোটাল’ ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে ভুঁইফোড় কিছু তথাকথিত ক্রিকেট প্রতিবেদক কোন উদ্দেশ্যে, কাদের প্ররোচনায়  এই ধরনের বিতর্ক সৃষ্টি করে? বিষয়টি আদালতে গড়িয়েছে। আশা করি বিসিবি ক্রিকেটের স্বার্থে এসব ভুঁইফোড় ক্রিকেট বিশেষজ্ঞদের কার্যক্রমের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করবে।

বাংলাদেশ ক্রিকেটকে আঁতুরঘর থেকে চিনি-জানি। খেলেছি, লিখেছি, লিখছি সেই ১৯৭২ থেকে। প্রথম প্রজন্মের অধিকাংশের সঙ্গে ঘনিষ্ট যোগাযোগ আছে। নানাভাবে খোঁজ খবর রাখি। বিভিন্ন প্রজন্মের ক্রীড়ালেখকদের লেখালেখি দেখি। অনেকেই মৌলিক বিষয় নিয়ে লেখেন। ইদানিং কিছু স্বঘোষিত ‘বিশেষজ্ঞ’ ক্রিকেটের মৌলিক সমস্যা-সংকট এড়িয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করে ভিউ ব্যবসা করেন বলে অভিযোগ।  এদের কারণে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়। তরুণ ক্রিকেট প্রজন্ম ভুল সংকেত পায়। কীভাবে ক্রিকেট প্রশাসনকে গঠনমূলক সমালোচনা করে ক্রিকেটকে তৃণমূল পর্যায় থেকে সুসংগঠিত করা যায় সেদিকে নজর নেই। ক্রিকেটার-ক্রিকেটার ভুল বোঝাবুঝি, ড্রেসিং রুমের নানা ঘটনার কাল্পনিক গল্প তুলে বিতর্ক সৃষ্টি মাঠের খেলাকে প্রভাবিত করছে। আমার মনে হয় বিসিবির উচিত এই সব বিষয়ে কঠোর অবস্থান গ্রহণ। ক্ষণে ক্ষণে কেন মিডিয়ার সামনে আসতে হবে ক্রিকেট প্রশাসনের উর্ধতন কর্মকর্তাদের? মিডিয়া বিষয়ে সুনির্দিষ্ট ব্যক্তির এগুলো সামাল দেয়া উচিত। সবাইকেই কোড অফ কন্ডাক্ট কঠোর ভাবে মেনে চলা বাধ্যতামূলক করা উচিত। একজন পেশাদার ক্রিকেটারকেও তার পেশার বাইরে অন্য কিছু করতে হলে হয় অবসর গ্রহণ করা উচিত না হয় বিসিবির লিখিত অনুমোদন নেয়া উচিত। এগুলোর ব্যত্যয় ঘটলে খেলোয়াড় নির্বিশেষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। একইভাবে মিডিয়া কর্তৃপক্ষের উচিত সংবাদ প্রকাশে দায়িত্বশীল হওয়া।  

বিসিবি বিশ্বকাপের ব্যর্থতা নিয়ে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। জানি না কি থাকবে তাদের তদন্তে।  সব কিছু আড়াল হয়ে গেলে দোষী মানুষগুলো পার পেয়ে যাবে। 

এশিয়া কাপ, বিশ্বকাপে বাংলাদেশের ব্যর্থতার জন্য শুধুমাত্র খেলোয়াড়রা দায়ী ছিল না। দায়দায়িত্ব অবশ্যই নির্বাচকমন্ডলী থেকে শুরু করে টিম ম্যানেজমেন্ট, হেড কোচ, অধিনায়ক এবং গোটা বিসিবির।  কিছু দায়িত্বজ্ঞানহীন ‘স্বঘোষিত বিশেষজ্ঞের’ও দায় কম না। আশা করি বর্তমান প্রজন্মের অনুজ ক্রীড়া সংবাদিকরা মহান পেশাটির মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হয় এমন কিছু করা থেকে বিরত থাকবেন।

লেখক: সালেক সুফী, অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও ক্রিকেট বিশ্লেষক

   

জিম্বাবুয়েকে তুড়িতে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রিচার্ড এনগারাভার করা ১৮তম ওভারের প্রথম বলে মাহমুদউল্লাহ সপাটে ছক্কা হাঁকালেন। ১০৩ মিটারের সে বিশাল ছক্কায় বল স্টেডিয়াম ছাড়িয়ে যেন সাগরে আছড়ে পড়ল। পাঁচ ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশও অনেকটা একইভাবে উড়িয়ে দিল জিম্বাবুয়েকে। ৬ উইকেটের জয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল ২-০ ব্যবধানে।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে টসে হেরে আগে ব্যাট করতে হয় জিম্বাবুয়েকে। প্রথম ম্যাচের মতো এদিনও ব্যাটিং ধসের মুখে পড়ে তারা। ৪২ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে বসে তারা। ষষ্ঠ উইকেটে ৭৩ রানের জুটি গড়ে জিম্বাবুয়েকে খাদের কিনারা থেকে টেনে তোলার চেষ্টা করেন জোনাথান ক্যাম্পবেল ও ব্রায়ান বেনেট।

তাদের নৈপুণ্য শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৩৮ রান পর্যন্ত পৌঁছায় জিম্বাবুয়ে। ৪৪ রানে অপরাজিত থাকেন বেনেট। ২৪ বলে ৪৫ রান করেন সাবেক অধিনায়ক অ্যালিস্টার ক্যাম্পবেলের ছেলে জোনাথান।

রিশাদ হোসেন এবং তাসকিন আহমেদের ঝুলিতে যায় দুটি করে উইকেট। একটি উইকেট পান শরিফুল ইসলাম, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও শেখ মেহেদী হাসান।

জবাব দিতে নেমে লিটন দাস এবং তানজিদ হাসানের উদ্বোধনী জুটিতে ৪১ রান পায় বাংলাদেশ। তবে ধীরগতিতে ব্যাট চালান দুজনই, লিটনের ব্যাটে আসে ২৫ বলে ২৩, তানজিদ করেন ১৯ বল্রে ১৮ রান।

বাংলাদেশের ইনিংসে বেশ কয়েকবার বৃষ্টি বাগড়া দিলে ব্যাটারদের মনোযোগেও বিঘ্ন ঘটে। তবে তাওহিদ হৃদয় ছিলেন ব্যতিক্রমী। সহজাত ব্যাটিং করে ২৫ বলে ৩৭ রান করে টানা দ্বিতীয় ম্যাচে দলকে জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন এই তরুণ ব্যাটার। ১৬ বলে দুই চার এবং একটি বিশাল ছক্কায় ২৬ রানের হার না মানা ইনিংস খেলেন অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। তাতে ৯ বল এবং ৬ উইকেট হাতে রেখেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ।

আগামী ৭ মে (মঙ্গলবার) একই মাঠে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ ও জিম্বাবুয়ে।

;

‘অলরাউন্ডার’ জাদেজায় চেন্নাইয়ের প্রতিশোধ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রবীন্দ্র জাদেজার দুর্দান্ত অলরাউন্ড পারফরম্যান্সের সুবাদে পাঞ্জাব কিংসকে ২৮ রানে হারিয়েছে চেন্নাই সুপার কিংস। আগের ম্যাচে ঘরের মাঠে পাঞ্জাবের কাছে হেরে যায় রুতুরাজ গায়কোয়াড়ের দল। বলে-ব্যাটে জাদেজার জ্বলে ওঠার ম্যাচে সে হারের শোধ তুলেছে তারা।

ধর্মশালায় টসে হেরে আগে ব্যাট করতে হয় চেন্নাইকে। রুতুরাজ (৩২) এবং ড্যারিল মিচেল (৩০) ত্রিশের ঘরে রান করেছিলেন। তবে মিডল এবং লোয়ার অর্ডারের অন্য ব্যাটারদের মধ্যে জাদেজা বাদে অন্য কেউ নিজেদের মেলে ধরতে পারেননি। ২৬ বলে ৩ চার এবং ২ ছয়ে ৪৩ রান করে চেন্নাইকে লড়াকু স্কোর পেতে সাহায্য করেন জাদেজা। 

শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৬৭ রানে থামে চেন্নাই। পাঞ্জাবের পক্ষে সর্বোচ্চ তিনটি করে উইকেট নেন রাহুল চাহার ও হার্শাল প্যাটেল।

জবাব দিতে নেমে শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে পাঞ্জাব। একশ পেরোনোর আগেই ৮ উইকেট হারিয়ে বসে তারা। ব্যাট হাতে জ্বলে ওঠার পর বল হাতেও আগুন ঝরান জাদেজা। ৪ ওভারের কোটা পূর্ণ করে ২০ রানে নেন ৩ উইকেট। দুটি করে উইকেট পান সিমারজিত সিং ও তুষার দেশপাণ্ডে।

তাদের বোলিং তোপে ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১৩৯ রানে আটকে যায় পাঞ্জাব। দলটির পক্ষে সর্বোচ্চ ৩০ রান আসে ওপেনার প্রভসিমরান সিংয়ের ব্যাটে।

অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে ম্যাচসেরা হয়েছেন জাদেজা। এই জয়ে ১১ ম্যাচে ১২ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের তিন নম্বরে উঠে এসেছে চেন্নাই। সমান সংখ্যক ম্যাচ থেকে ৮ পয়েন্ট নিয়ে এক ধাপ নিচে আট নম্বরে নেমে গেছে পাঞ্জাব।

;

বেনেট-ক্যাম্পবেলের ব্যাটে ভদ্রস্থ সংগ্রহ জিম্বাবুয়ের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্যাটিং দুর্দশা কাটল না জিম্বাবুয়ের। প্রথম টি-টোয়েন্টির চিত্রনাট্য মেনে শুরুতে ব্যাটিং ধস এবং তারপর একটা বড় জুটিতে একশ ছাড়ানো স্কোর। তবে ১৩৯ রানের এই সংগ্রহকে মোটেও লড়াকু বলা যায় না। বাংলাদেশের সামনে সিরিজে এগিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যটা সহজই বলা চলে।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী টসে হেরে ব্যাটে করতে নেমে আরও একবার ব্যাটিং ধসের মুখে পড়ে জিম্বাবুয়ে। ১০.২ ওভারে ৪২ রান তুলতেই পাঁচ উইকেট খুইয়ে বসে তারা। রান তোলায় ধীরগতি আর সঙ্গে একের পর এক উইকেট হারানোয় বেশ বিপদেই পড়ে সফরকারীরা। রিশাদ-তাসকিনরা নিখুঁত বোলিংয়ে চেপে ধরেছিলেন তাদের।

একশর নিচে গুটিয়ে যাওয়ার শঙ্কা যখন জেঁকে ধরছে জিম্বাবুয়েকে, তখনই ষষ্ঠ উইকেটে জোনাথান ক্যাম্পবেল এবং ব্রায়ান বেনেট খাদের কিনারা থেকে দলটিকে টেনে তোলার চেষ্টা করেন। ৪৩ বলে ৭৪ রানের জুটি গড়ে শুরুর ধাক্কা সামাল দেন এই দুই ব্যাটার।

এই ম্যাচ দিয়ে দলে প্রবেশ করা ক্যাম্পবেল ফেরার আগে করেন ২৪ বলে ৪ চার এবং ৩ ছয়ে ৪৫ রান। অবশ্য ১ রানেই থামতে পারত ক্যাম্পবেলের ইনিংস, যদি শেখ মেহেদীর বলে উইকেটের পেছনে জাকের আলি অনিক লোপ্পা ক্যাচ না ফেলতেন।

ফিফটি না পেলেও দলকে অন্তত একশ পার করিয়ে দিতে পেরেছেন ক্যাম্পবেল। ২৯ বলে ৪৪ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে জিম্বাবুয়ের রানটাকে ভদ্রস্থ করেছেন বেনেট। তাদের নৈপুণ্যে শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৩৮ পর্যন্ত পৌঁছায় জিম্বাবুয়ে।

বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ দুটি করে উইকেট নিয়েছেন স্পিনার রিশাদ হোসেন ও পেসার তাসকিন আহমেদ। একটি করে উইকেট গেছে শেখ মেহেদী, শরিফুল ও সাইফউদ্দিনের ঝুলিতে।

;

জিকোর শারীরিক অবস্থার উন্নতি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আবাহনীর বিপক্ষে বিপিএল ফুটবলের ম্যাচে মাথায় মারাত্মক চোট পেয়েছিলেন বসুন্ধরা কিংসের গোলকিপার আনিসুর রহমান জিকো। ম্যাচে আবাহনীর ফরোয়ার্ড কর্নেলিয়াসের পায়ের আঘাতে রক্তাক্ত হন তিনি। প্রথমে স্ট্রেচার ও পরে অ্যাম্বুলেন্সে মাঠ ছাড়তে হয়েছিল তাকে। তবে স্বস্তির খবর, জিকো এখন ভালো আছেন।

ঘটনার পরপরই তাকে বসুন্ধরা এলাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তার কপালে কসমেটিক অস্ত্রোপচার করতে হয়। সিটি স্ক্যানে অবশ্য গুরুতর কিছু ধরা পড়েনি। তাই চিকিৎসা শেষে রাতেই হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান।

আজ (রবিবার) একটি অনলাইন সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে আলাপে জিকো তার বর্তমান শারীরিক অবস্থা জানিয়ে বলেন, ‘আমি আগের চেয়ে ভালো আছি। সুস্থ বোধ করছি।’

সুস্থ বোধ করলেও যে শিগগিরই তার মাঠে ফেরা হচ্ছে না-সেটাও জানিয়েছেন এই গোলকিপার, ‘তবে এখনই মাঠের অনুশীলনে নামতে পারবো না। আগামী ৭ মে ডাক্তার আবার দেখবে। তখনই জানা যাবে সবশেষ অবস্থা।’

;