গাজায় যুদ্ধের উস্কানিতে সাহায্য করছে যুক্তরাষ্ট্র: ওবায়দুল কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, তারা (ইসরায়েল) কারো কথা শোনেনা। আবার আমরা দেখছি, কংগ্রেস থেকে যে ফান্ড ইসরায়েলের অংশটা ইতিমধ্যে দিয়ে দিছেন। তার মানে যুদ্ধের উস্কানিতে সাহায্য করছেন। এই গণহত্যার ব্যাপারে মানবাধিকার লঙ্ঘনের যে নিকৃষ্টতম নমুনা এই ব্যাপারে তারা তাদের অবস্থান পরিষ্কার করুক।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) দুপুরে ধানমন্ডির আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে তিনি একথা বলেন।

বাংলাদেশের মানবাধিকারে কোন উন্নতি হয়নি যুক্তরাষ্ট্রের এমন রিপোর্টের বিষয়ে করা এক প্রশ্নের জবাবে সেতুমন্ত্রী বলেন, সারা পৃথিবীতে যেভাবে মানবাধিকারের অবনতি হচ্ছে, আজকে যুক্তরাষ্ট্র কথা বলছেন। তাদের ম্যাথিউ মিলার, জন কিডনি এরা এইসব নিয়ে কথা বলছেন হোয়াইট হাউসে। আমার বক্তব্য হচ্ছে তাদেরই পাশে গাজায় ইসরায়েল যা করছে সেটা মানবাধিকারের কোন পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। ১৪ হাজার শিশু, ৩৫ হাজার মানুষ কে হত্যা করা হয়েছে এবং প্রতিদিনই হত্যাকাণ্ড হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র নেতানিয়াহুকে সিজ ফায়ারের কথা বলেও শোনাতে পারেননি। তারা কারো কথা শোনেনা। আবার আমরা দেখছি, কংগ্রেস থেকে যে ফান্ড ইসরায়েলের অংশটা ইতিমধ্যে দিয়ে দিছেন। তার মানে যুদ্ধের উস্কানিতে সাহায্য করছেন। এই গণহত্যার ব্যাপারে মানবাধিকার লঙ্ঘনের যে নিকৃষ্টতম নমুনা এই ব্যাপারে তারা তাদের অবস্থান পরিষ্কার করুক।

মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের এক নেত্রীর বহিষ্কার প্রত্যাহারে সেই নেত্রীর কাছ থেকে দপ্তর সম্পাদক ১০ লাখ টাকা চেয়েছেন, এই বিষয়ে কি ব্যবস্থা নিবেন এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, এইটার সত্যতা কি? তখন ফোন রেকর্ড আছে এমন জবাবে তিনি বলেন, তাহলে দিন, আমরা ব্যবস্থা নিবো।

বিএনপির আন্দোলন নিয়ে করা এক প্রশ্নের জবাবে সেতুমন্ত্রী বলেন, গণঅভ্যুত্থান থেকে লিফলেট বিতরণে নেমে আসা এটা কি আন্দোলনের উত্তাল হবার লক্ষণ? না আন্দোলন ধীরে ধীরে ফিজল আউট হচ্ছে এমন লক্ষণ।

মন্ত্রী-এমপির স্বজনদের উপজেলা নির্বাচন থেকে প্রার্থীতা প্রত্যাহারের নির্দেশনা ছিলো তবে সে নির্দেশনা তেমন কেউ ই মানেনি। তাহলে দলের চেইন অব কমান্ড ভেঙে গেছে এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, প্রত্যাহার করার এখনো সময় আছে। যে কোন সময় প্রত্যাহার করতে পারে। শেষ টা দেখেন। দলের নির্দেশ অমান্য হলে সময় মতো ব্যবস্থা নেয়া হবে এমন কথা কিন্তু আমি বলেছি।

দল হিসেবে কাউকে নির্বাচন থেকে সড়ে দাড়াতে আওয়ামী লীগ বাধ্য করতে পারে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, কোনটা করলে প্রশংসা করবেন? আপনাদের মধ্যে কেউ কেউ আছে সবসময় একটা উল্টা প্রশ্ন করতে অভ্যস্ত। আমাদের কৌশল নিয়ে আপনার কথা বলার দরকার নেই।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার নির্বাচনে সংঘাতের আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। কিন্তু নির্বাচনে তো অন্য কোন বিরোধী দল অংশ নেয়নি শুধু আওয়ামী লীগই আছে। তারপরও সংঘাতের শঙ্কা প্রকাশ কিভাবে দেখেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সংঘাতের আশঙ্কা হয়তো করতে পারেন। সংঘাত যেনো না হয় আমাদের দায়িত্ব আছে, আমাদের প্রয়াস অব্যাহত থাকবে।

বিএনপি থেকে এখন পর্যন্ত উপজেলা নির্বাচনে ৬৭ জন অংশ নিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। তাদের দল থেকে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত বিএনপি নিয়েছে। এই বিষয়টিকে কিভাবে দেখছেন এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা এখানে সমর্থনও করছি না, বিরোধীতাও করছি না। বিএনপির ব্যাপার বিএনপি দেখবে।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক রোকেয়া সুলতানা, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।

   

বাংলাদেশ কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলছে: গয়েশ্বর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলছে বলে মন্তব্য করে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, গণতন্ত্র কখনো আসবে, কখনো যাবে। গণতন্ত্র চলে গেলে লড়াই করতে হবে। তাহলে গণতন্ত্র ফিরে আসবে। কিন্তু আগ্রাসন বিরোধী লড়াই করা কঠিন।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাজধানীর সেগুনবাগিচা ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটিতে গণঅধিকার পরিষদ আয়োজিত “গণতন্ত্র, স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, অখণ্ডতা ও জাতীয় মর্যাদার প্রতি ভিনদেশী আগ্রাসন” শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, আওয়ামী লীগ জনগণ নয়, পাশ্ববর্তী দেশকে খুশি করতে রাজনীতি করে। ভারত এই সরকারকে টিকিয়ে রাখতে পারবে না। আওয়ামী লীগ সরকারই ভারতের সবচেয়ে নিকৃষ্ট পণ্য। এই সরকারকে বয়কট করা অত্যন্ত জরুরি। আমাদের বিদেশী পণ্য বর্জন করা উচিত।

গণতন্ত্র রক্ষার লড়াইয়ের চেয়ে আগ্রাসন বিরোধী লড়াই কঠিন উল্লেখ করে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, এই সরকারকে বয়কট করা অত্যন্ত জরুরি। বাংলাদেশ কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলছে। ১৯৭১ সালে স্বাধীন হলেও দেশের জনগণ এখনো স্বাধীন নয়।

তিনি বলেন, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদরা ভালো বলতে পারবেন বর্তমানের অর্থনৈতিক অবস্থা এবং ব্যাংকের যে করুন চিত্র কিছুদিন পরে কর্মীদের বেতন দেয়ার টাকা থাকবে না। চেয়ার-টেবল বিক্রি করে তাদেরকে বেতন দিতে হবে। সুতরাং এই ব্যাংক পাড়া যেখানে মানুষের টাকা জমা থাকে সেই ব্যাংক পাড়ার অবস্থা যদি এমন হয়। বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে কি হাসিনা যাবে না? যাবে, যেতেই হবে। ভারত তাকে রাখতে পারবে না।

অনুষ্ঠানের প্রধান বক্তা অর্থনীতিবিদ ড. রেজা কিবরিয়া বলেন, আমরা নির্বাচনের আগে শুনেছি আমেরিকা কঠিন পদক্ষেপ নিবে। দেশে আবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে। কিন্তু আমি বলি কেউ আপনার দেশের গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে দিবে না। আপনাদের নিজেদের দেশে নিজেদেরকে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে। আমাদের দেশে আমরা ভারতের অনুমতি নিয়ে ক্ষমতায় যাবো না। আমরা জনগণের অনুমতি নিয়ে ক্ষমতায় যাবো।

তিনি বলেন, আমাদের এখন এই সরকারের পতনের পথ কি হবে সেটা বলতে পারি না। তবে এটা বলতে পারি যে দেশে ৯০ শতাংশ মানুষ এই সরকারের পতন চায়। যে দেশে ৯০ শতাংশ মানুষ এই সরকারকে চায় না, সে দেশে একদিন না একদিন এই সরকারের পতন হবে এবং স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি ক্ষমতায় আসবে।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন গণঅধিকার পরিষদের আহবায়ক কর্নেল অবঃ মিয়া মশিউজ্জামান। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন জমায়াতে ইসলামি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণতন্ত্র মঞ্চ, ১২ দলীয় জোট, এবি পার্টির শীর্ষ নেতৃবৃন্দ।

;

যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপি নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল বিষয়ক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অ্যান মেরি ট্রেভেলিয়ান বৈঠক করেছেন। বৈঠকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল অংশ নেন।

ঢাকায় যুক্তরাজ্য হাইকমিশনারের বাসভবনে বুধবার (৮ মে) বিকেল সোয়া তিনটা থেকে শুরু হয়ে পৌনে পাঁচটা পর্যন্ত বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, গতকাল বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল অ্যান-মেরি ট্রেভেলিয়ানের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। বৈঠকে যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার সারাহ ক্যাথেরিন কুকও অংশ নেয়।

বিএনপির নেতাদের মধ্যে বৈঠকে অংশ নেন সাংগঠনিক সম্পাদক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক কমিটি সদস্য শামা ওবায়েদ এবং বিএনপি মানবাধিকার সম্পাদক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক কমিটির সদস্য আসাদুজ্জামান আসাদ।

;

সমাবেশের অনুমতি নিতে ডিএমপিতে বিএনপির প্রতিনিধি দল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

 

সমাবেশের অনুমতি নিতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কার্যালয়ে ডিএমপি কমিশনারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) বেলা ১১টার দিকে বিএনপির পক্ষে ডিএমপিতে প্রবেশ করেন তারা। তিন সদস্যের ওই প্রতিনিধি দলে ছিলেন- বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালাম এবং সদস্যসচিব রফিকুল আলম মজনু।

প্রায় পৌনে একঘণ্টা পর বাইরে বেরিয়ে এসে শুক্রবারের (১০ মে) সমাবেশের ব্যাপারে পুলিশের মনোভাব পজিটিভ বলে জানান ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালাম। তিনি বলেন, আমরা আগেই এই সমাবেশের ঘোষণা দিয়েছিলাম। তবে তাপপ্রবাহের কারণে সেটি পিছিয়ে আগামীকাল ১০ মে করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসাসহ নিঃশর্ত মুক্তি, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক নবী উল্লাহ নবীসহ নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবিতে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে এ সমাবেশ ও মিছিল করা হবে।

তিনি বলেন, পুলিশের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি। তারা বলেছেন, বিকেলের মধ্যে সিদ্ধান্ত জানাবেন। যেহেতু শুক্রবার ট্রাফিক সংক্রান্ত কোনো ইস্যু নেই, তাই আমরা প্রত্যাশা করছি তাদের সহযোগিতা পাব।

;

আওয়ামী লীগের যৌথসভা শুক্রবার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
আওয়ামী লীগের যৌথসভা শুক্রবার

আওয়ামী লীগের যৌথসভা শুক্রবার

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ এবং সকল সহযোগী সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকগণের সঙ্গে শুক্রবার যৌথসভা করবে আওয়ামী লীগ।

বুধবার (০৮ মে) আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আওয়ামী লীগ-এর নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ এবং সকল সহযোগী সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকগণের যৌথসভা অনুষ্ঠিত হবে।

আরও বলা হয়, আগামী শুক্রবার (১০ মে) বিকাল ৪টায় ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউস্থ আওয়ামী লীগ-এর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ এবং সকল সহযোগী সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকগণের এক যৌথসভা অনুষ্ঠিত হবে।

সভায় সভাপতিত্ব করবেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-এর সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

এতে সংশ্লিষ্ট সকলকে যথাসময়ে উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ জানান আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক।

;