৯৯৯-এ কল দিয়ে বুলবুল থেকে রক্ষা পেলেন ৩০ শ্রমিক

  ঘূর্ণিঝড় বুলবুল


স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, বরিশাল
ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

ছবি: বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বরিশালে ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের প্রভাবে ঝড়ো হাওয়া থেকে জীবনে রক্ষা পেলেন ৩০ জন শ্রমিক। রোববার (১০ নভেম্বর) বেলা ৩টার দিকে হিজলা উপজলার মিয়ারচরের কাছে মেঘনার শাখা নদীতে খননকাজে ব্যবহৃত ড্রেজারের পল্টুন ছিঁড়ে যাওয়ার পর তারা সেখানে ভেসেছিলেন। পরে তাদেরকে উদ্ধার করে পুলিশ ও কোস্টগার্ডের একটি দল।

সোমবার ( ১১ নভেম্বর) বিকেলে পুলিশের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য নিশ্চিত জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, রোববার বেলা ৩টার দিকে ৯৯৯ নম্বরে কল করে রমজান নামে এক ব্যক্তি কান্না জড়িত কণ্ঠে জানান, ঘূর্ণিঝড়ে কারণে প্রবল বাতাসে সৃষ্ট ঢেউয়ের তোড়ে একটি পল্টুন নোঙর থেকে ছিঁড়ে ২৫- ৩০ জন শ্রমিকসহ নদীতে ভেসে গেছে। রমজান তাদের উদ্ধারের অনুরোধ জানান। একই সঙ্গে ৯৯৯ এর পক্ষ থেকে বিষয়টি বরিশাল পুলিশ কন্ট্রোল রুম, নৌ পুলিশ ও কোস্ট গার্ডকে জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, উত্তাল নদীর বুকে প্রায় পৌনে দু’ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে পুলিশের উদ্ধারকারী যৌথ দলটি দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছে নদীতে ভাসমান পল্টুন থেকে ১৮ জন শ্রমিককে উদ্ধার করে। পাশাপাশি কোস্ট গার্ড সেখানে পৌঁছে ১২ জন শ্রমিককে উদ্ধার করে। ফলে ৩০ জন শ্রমিকের জীবন রক্ষা পায়।

   

ফেনীতে কোরবানি ঈদের জন্য প্রস্তুত ৯০ হাজার পশু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম ফেনী
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে ইতোমধ্যে পশু কেনা-বেচা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন ফেনীর খামারি, ক্রেতা ও বেপারীরা। জেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় হতে প্রাপ্ত তথ্যমতে, ফেনীতে প্রতি বছরের মতো এবারও স্থানীয় চাহিদার তুলনায় পশু বেশি রয়েছে।

এবার জেলায় কোরবানির পশুর চাহিদা রয়েছে ৮৭ হাজার ২০০টি। তার মধ্যে বাণিজ্যিক ও পারিবারিকভাবে লালন-পালন করা হচ্ছে ৯০ হাজার ২৫০টি গবাদি পশু।

এর মধ্যে ৬৮ হাজার ৮০৪টি গরু, ৫ হাজার ৭২৮টি মহিষ এবং ১৫ হাজার ৭১৮টি ছাগল ও ভেড়া প্রস্তুত রয়েছে। সে হিসেবে স্থানীয় খামারিদের পশুতেই জেলার কোরবানির জন্য চাহিদা মিটবে বলে জানিয়েছে প্রাণিসম্পদ দপ্তর।

এদিকে কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে শেষ সময়ে পশু পরিচর্যা ও বাজার ধরতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন জেলার প্রায় ৫ শতাধিক খামারি। তবে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের দাবি-পশু খাদ্যের দামের প্রভাব পড়বে কোরবানির বাজারে।

ফেনী সদরের খামারি হাসান মাহমুদ বলেন, অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার প্রতি বস্তা খাদ্যে হাজারেরও বেশি টাকা বেড়ে গেছে। সেই হিসেবে দামও কিছুটা বেশি হবে। সীমান্ত দিয়ে গরু প্রবেশ না করলে লাভবান হওয়া যাবে।

ছাগলনাইয়ার খামারি ওবায়দুল হক বলেন, ‘কোরবানির জন্য ১৩টি গরু এবং ৮টি ছাগল প্রস্তুত করেছি। বাজার দর অনুকূলে থাকলে আশা করি কোরবানির পশুর হাটে ভালো দাম পাব।’

সাজ্জাদ রাকিব নামে এক তরুণ উদ্যোক্তা বলেন, ‘কোরবানির শেষ সময়ে বাহির থেকে গরু আসার কারণে আমাদের প্রায়সময় ক্ষতিগ্রস্ত হতে হয়। এমন কিছু হলে নতুন উদ্যোক্তারা এ খাত থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে। সীমান্তে আরও নজরদারি বাড়ানো প্রয়োজন।’

কোরবানির পশু বিক্রিতে খামারি নিচ্ছেন ভিন্ন ভিন্ন কৌশল। মেজবাউল হক নামে এক খামারি বলেন, ইতোমধ্যে বেশিরভাগ গরু বিক্রি হয়ে গেছে। অনেকে আগে এসেই পশু কিনে রাখছে। যা কোরবানির আগেরদিন পর্যন্ত খামারে রাখতে পারবেন। এছাড়া ক্রেতা চাইলে খামারে এসে লাইভ ওয়েট পদ্ধতিতে গরুর ওজন মেপেও গরু কিনতে পারছে।

এ ব্যাপারে জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. মোজাম্মেল হক বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ফেনীতে এবার কোরবানির পশু সংকটের শঙ্কা নেই। জেলায় ৫ হাজার ২৪৬ জন তালিকাভুক্ত খামারির বাইরেও ব্যক্তিগতভাবে অনেকে এক বা একাধিক পশু লালন-পালন করছেন। আসন্ন কোরবানি উপলক্ষ্যে জেলার প্রায় দুই শতাধিক পেশাদার ও মৌসুমি কসাইকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি চামড়া সংরক্ষণ ও বাজারজাতকরণ বিষয়ে অবহিতকরণ সভা করেছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর।

পশুর যোগান বেশি থাকায় ঈদ বাজার খামারি ও ক্রেতা উভয়ের অনুকূলে থাকবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন জেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা। তিনি বলেন, সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক দেশের বাহির থেকে অবৈধ উপায়ে গরু আমদানি বন্ধ রাখতে হবে। এই বিষয়ে জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। গরু আমদানি বন্ধ করা গেলে খামারিরা লাভবান হবে।

এদিকে কোরবানি পশু লালন-পালনে নিয়মিত খামারিদের প্রাণি সম্পদ দপ্তর সহযোগিতা করছে বলে জানান জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা: মোজাম্মেল হক।

তিনি বলেন, মাঠপর্যায়ে বিভিন্ন রোগের টিকা, খামারি প্রশিক্ষণ, কারিগরি সহযোগিতা, কেমিক্যাল, হরমোন ও স্টোরয়েড সংক্রান্ত জনসচেতনতা তৈরি করতে নানা কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। এছাড়া দপ্তরের কর্মকর্তারা নিয়মিত মাঠপর্যায়ে খোঁজখবর রাখছেন।

তিনি বলেন, কোরবানিতে গরু-ছাগলের পাশাপাশি ফেনীতে মহিষের চাহিদাও রয়েছে। কোরবানির জন্য জেলায় ৫ হাজার ৭২৮টি মহিষ প্রস্তুত রয়েছে। যার গতবছরের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ।

সোনাগাজী উপজেলার খামারি আতাউর রহমান বলেন, ‘এখানে অন্যান্য পশুর সঙ্গে মহিষ পালনের জন্য বেশি উপযোগী। তবে সাম্প্রতিক সময়ে চরাঞ্চলের সরকারি ও ফসলি জমি ভূমিদস্যুরা দখলে নেওয়ায় গরু-মহিষের চারণভূমি ছোট হয়ে আসছে। ফলে গোখাদ্য নিয়ে নতুন করে চিন্তায় করতে হচ্ছে। এবার কোরবানির বাজারে বিক্রির জন্য ১২টি মহিষ প্রস্তুত করেছি। প্রতিটি মহিষ গড়ে ৭০ থেকে ৯০ হাজার টাকা বিক্রি করতে পারব বলে আশা করছি।’

  ঘূর্ণিঝড় বুলবুল

;

চট্টগ্রামে মাদক মামলায় দুইজনকে ১০ বছর কারাদণ্ড



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের পটিয়ায় ছয় বছর আগে ৭ হাজার ইয়াবার নিয়ে গ্রেফতারের মামলায় দুইজনের ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই রায়ে এই মামলার এক আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

রোববার (২ জুন) চট্টগ্রামের দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ সরওয়ার আলমের আদালত এই রায় দেন।

কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- মো. সাইফুল ইসলাম ও মো. জিয়াউর রহমান। খালাস পান মো. সরোয়ার।

আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের ১৭ আগস্ট চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের ক্রসিং এলাকায় একটি পিকআপ জব্দ করে তৎকালীন পটিয়া ক্রসিং হাইওয়ের পুলিশ ফাঁড়ির পুলিশ সদস্যরা। পিকআপে থাকা মো. জিয়াউর রহমান থেকে ২ হাজার ও পিকআপ চালক মো. সাইফুল ইসলামের দেখানো মতে গাড়ি থেকে ৫ হাজার ইয়াবাসহ মোট ৭ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় তৎকালীন পটিয়া ক্রসিং হাইওয়ের পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক (শহর ও যানবাহন) এবিএম মিজানুর রহমান বাদী হয়ে পটিয়া থানায় মামলা করেন। মামলার তদন্ত শেষে ৩ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দিলে আদালত ৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন।

চট্টগ্রাম জেলা পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী জানান, এই মামলায় মোট সাত জনের সাক্ষ্য প্রমাণে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আসামি মো. সাইফুল ইসলাম ও মো. জিয়াউর রহমানকে ১০ বছর সশ্রম কারাদণ্ড, ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ৬ মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আসামি জামিনে গিয়ে পলাতক রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানা মূলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মো. সরোয়ার নামে এক আসামিকে খালাস দেয়া হয়েছে।

  ঘূর্ণিঝড় বুলবুল

;

রিমালের তাণ্ডবে চট্টগ্রামে পৌনে ৪৩ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘূর্ণিঝড় রিমালের তাণ্ডবে চট্টগ্রামের ১৫ টি উপজেলার মধ্যে আটটিতে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, যা টাকার হিসাবে প্রায় পৌনে ৪৩ কোটি। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে দ্বীপ এলাকা সন্দ্বীপে।

রোববার (২ জুন) রাতে বার্তা২৪.কমকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন জেলা ত্রাণ ও পুর্নবাসন কর্মকর্তা মো. ছাইফুল্লাহ মজুমদার।

সম্প্রতি জেলার ত্রাণ ও পুর্নবাস দফতর ঘূর্ণিঝড় রিমালের ক্ষয়ক্ষতির একটি প্রাথমিক হিসেব করা হয় প্রকাশ করেছেন। এতে দেখা যায়, জেলার ১৫টি উপজেলার মধ্যে ফটিকছড়ি, রাউজান, রাঙ্গুনিয়া, হাটহাজারী, বোয়ালখালী, পটিয়া ও সাতকানিয়াসহ মোট সাতটি উপজেলায় কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। বাকি আট উপজেলায় মোট ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ৪২ কোটি ৭২ লাখ ৬১ হাজার ১৭৪ টাকার। এর মধ্যে সন্দ্বীপে সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি দেখানো হয়েছে, যা টাকার পরিমাণে ২৮ কোটি ৮৮ লাখ ২৫ হাজার ১৭৪।

এছাড়া চন্দনাইশ উপজেলায় ৭ কোটি টাকার, মিরসরাই উপজেলার ২ কোটি ৩৯ লাখ ৩৩ হাজার ৫০০ টাকার, আনোয়ারা উপজেলায় ১ কোটি ২৭ লাখ ৯০ হাজার টাকার, বাঁশখালী উপজেলায় ১ কোটি ৪ লাখ ৮৫ হাজার টাকার, লোহাগাড়া উপজেলায় ৩৯ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, সীতাকুণ্ড উপজেলায় এক কোটি ১৪ লাখ ৫২ হাজার ৫০০ টাকার এবং কর্ণফুলী উপজেলায় ৫৮ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

চট্টগ্রাম জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. ছাইফুল্লাহ মজুমদার বার্তা২৪.কমকে বলেন, ঘূর্ণিঝড় রিমালে চট্টগ্রাম জেলায় ৪২ কোটি টাকার বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দ্বীপ উপজেলা সন্দ্বীপে। আমরা হিসেব করে এই প্রতিবেদনটি মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছি।

প্রসঙ্গত, বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট প্রবল ঘূর্ণিঝড় রিমাল, যেটি বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের উপকূলীয় অঞ্চলে আঘাত হানে। এটি গত ২৬ মে সন্ধ্যা থেকে ২৭ মে সকাল নাগাদ স্থলভাগ অতিক্রম করে।

  ঘূর্ণিঝড় বুলবুল

;

জুনে ভারী বৃষ্টি ও স্বল্পমেয়াদি বন্যার শঙ্কা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বন্যার শঙ্কা

বন্যার শঙ্কা

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি জুন মাসে দেশজুড়ে ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে বলে আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। এ কারণে দেশের উত্তরাঞ্চল, উত্তর-পূর্বাঞ্চল এবং দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় কতিপয় স্থানে স্বল্পমেয়াদি বন্যা দেখা দিতে পারে বলে শঙ্কা জানিয়েছে সংস্থাটি।

রোববার (২ জুন) আবহাওয়া অধিদফতরের দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাস দিতে গঠিত বিশেষজ্ঞ কমিটি এই পূর্বাভাস দিয়েছে।

এছাড়া সামগ্রিকভাবে দেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত হতে পারে। তবে এ মাসে এক-দুইটি লঘুচাপ হতে পারে। যার মধ্যে একটি মৌসুমি নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। পাশাপাশি এ মাসে দেশে চার থেকে ছয় দিন হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বজ্রঝড় হতে পারে।

পূর্বাভাসে জানানো হয়, চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহের প্রথমার্ধে সারাদেশে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু (বর্ষাকাল) বিস্তার লাভ করতে পারে এবং এক থেকে দুটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে, যার মধ্যে একটি মৌসুমি নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। আবার এক থেকে দুটি বিচ্ছিন্নভাবে মৃদু (৩৬-৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) থেকে মাঝারি (৩৮-৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস) ধরনের তাপপ্রবাহও বয়ে যেতে পারে। মাসজুড়ে দিন ও রাতের তাপমাত্রা স্বাভাবিক অপেক্ষা কিছুটা বেশি থাকতে পারে।

মে মাসজুড়ে দেশে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে। স্বাভাবিক অপেক্ষা ৩৫ দশমিক ৯ শতাংশ কম বৃষ্টিপাত হয়েছে ময়মনসিংহ বিভাগে। সবচেয়ে কম বৃষ্টি হয়েছে রাজশাহীতে ৯ দিন। ঢাকায় স্বাভাবিকের চেয়ে ৮ দশমিক ৬ শতাংশ বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে। চলতি মাসেও সিলেট, চট্টগ্রাম ও ঢাকাসহ বিভিন্ন বিভাগে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হতে পারে।

  ঘূর্ণিঝড় বুলবুল

;