মহাখালীতে নেই চিরচেনা যানজট, ‘বাস-বে’ ছাড়া দাঁড়ালেই মামলা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

মহাখালী বাস টার্মিনালে ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত বাস, অবৈধ পার্কিং, টার্মিনালের ইনগেট ও আউটগেটে সঠিক ব্যবস্থাপনার অভাব, টার্মিনালের সামনে অপ্রয়োজনীয় ইউটার্ন সব মিলিয়ে মহাখালী বাস টার্মিনাল পার হওয়া ছিল নগরবাসীর কাছে এক ভোগান্তির নাম। কিন্তু ডিএমপির ট্রাফিক পুলিশের শক্ত অবস্থানে সেই চিরচেনা যানজটের এখন রূপ পাল্টেছে। সড়কে ফিরেছে শৃঙ্খলা, স্বস্তিতে যাতায়াত করছেন নগরবাসী। কীভাবে হলো এই পরিবর্তন?

ট্রাফিক-গুলশান দক্ষিণের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার এ.এস.এম হাফিজুর রহমান জানান, মহাখালী কেন্দ্রিক যানজট নিরসনে গত ৬ মে মহাখালী বাস টার্মিনালের পরিবহন ও শ্রমিক নেতাদের সঙ্গে ট্রাফিক-গুলশান বিভাগ একটি বৈঠক করে। সেখানে টার্মিনালে ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত বাস, রাস্তার পাশে অবৈধ পার্কিং, টার্মিনালের ইনগেট ও আউটগেটে সঠিক ব্যবস্থাপনার অভাব, টার্মিনালের সামনে অপ্রয়োজনীয় ইউটার্ন, সীমিত এলাকায় অতিরিক্ত তেল ও গ্যাসের পাম্প, এক্সপ্রেসওয়ে থেকে মহাখালীতে নামার র‌্যাম্প স্থাপন, এলাকাগত সীমা নির্ধারণ ও সমন্বয়ের অভাবসহ বেশকিছু সমস্যা চিহ্নিত করা হয় এবং এসব সমস্যা সমাধানে বেশকিছু সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

তিনি বলেন, সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মঙ্গলবার থেকে শক্ত অবস্থানে নামে ডিএমপির ট্রাফিক-গুলশান বিভাগ। সঙ্গে রয়েছেন পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের স্বেচ্ছাসেবকও। তারা টার্মিনালের সামনে এসে থামানো বাসগুলো অন্যত্র সরে যেতে সহায়তা করছেন।

ব্যস্ত সড়কে তৎপর মহাখালী ট্রাফিক জোনের সহকারী কমিশনার আরিফুর রহমান রনি বলেন, বৈঠকে সিদ্ধান্ত অনুযায়ী যত্রতত্র পার্কিং ও যাত্রী ওঠানো-নামানো সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করা হয়েছে। ‘বাস বে’ গুলো সক্রিয় করা হয়েছে। ‘বাস বে’ ছাড়া লোকাল যাত্রীবাহী বাস যেমন দাঁড়াবে না, তেমনি দূরপাল্লার যাত্রীবাহী বাস নির্দিষ্ট স্টপেজ ছাড়া দাঁড়াবে না। যত্রতত্র বাস দাঁড়ানো ও যাত্রী ওঠানো-নামানো বন্ধে চালকদের এখন সতর্ক করা হচ্ছে। না মানলে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মামলা দেওয়া হচ্ছে। আগামী সপ্তাহ থেকে কোনো সতর্কতা থাকবে না। নির্দিষ্ট স্টপেজে বাসের যাত্রী গণনা করা হবে। পরের স্টপেজে যাত্রী ওঠানোর আগে সংখ্যা বেশি হলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।


ট্রাফিক-গুলশান বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার আব্দুল মোমেন জানান, বর্তমান ডিএমপি কমিশনারের অন্যতম প্রধান উদ্যোগ হলো সঠিক ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও যানজট নিরসন করা। আমরা সে লক্ষ্যেই কাজ করছি। মহাখালী এলাকার সমস্যা ও সমাধানের বিষয়গুলো শনাক্ত করে কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। আমাদের অনুরোধে মহাখালী বাস টার্মিনালের পরিবহন মালিক ও শ্রমিকপক্ষ স্বেচ্ছাসেবক নিযুক্ত করেছেন। চালকদের সঙ্গে আমাদের মাঠপর্যায়ের ট্রাফিক সদস্যরা কথা বলছেন। অভূতপূর্ব পরিবর্তন আসছে। বাস চালক ও যাত্রীরাও এই ব্যবস্থাপনায় অনেক খুশি। আমরা মনে করি, সবার সমন্বিত উদ্যোগে সম্পূর্ণ বদলে যাবে মহাখালী।

বুধবার (৮ মে) সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, এখন যেখানে-সেখানে বাস দাঁড়ানো ও যাত্রী ওঠানো-নামানো বন্ধ হয়ে গেছে। যানচলাচল শৃঙ্খলার স্বার্থে মহাখালীর সামনের সড়ক পরিষ্কার রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। বাসগুলোকে শৃঙ্খলায় আনতে গুলশান-ট্রাফিক বিভাগের ডিসির নির্দেশে মহাখালীতে নতুন করে ইনকামিং সড়কে একটি বাস বে চালু করা হয়েছে। ‘বাস বে’ ছাড়া দাঁড়াতে দেওয়া হচ্ছে না কোনো যাত্রীবাহী বাসকে। বিশৃঙ্খলা করলেই বাস থামিয়ে সাবধান করছেন ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা। নিয়ম না মানলে দেওয়া হচ্ছে মামলা। সঙ্গত কারণেই এখন পরিস্থিতি বদলে গেছে। এই এলাকার মূল সড়কে কমেছে যানজট, উধাও হয়েছে যত্রতত্র পার্কিং। শৃঙ্খলা ফিরতে শুরু করেছে মহাখালী বাস টার্মিনাল, মহাখালী রেলগেট, আমতলী ও কাকলী এলাকা পর্যন্ত। ফলে দৃশ্যত ঢাকা-ময়মনসিংহ সড়কে যান চলাচলে গতি বেড়েছে। এটি বহাল ও চলমান রাখা সম্ভব যদি পরিবহন মালিক শ্রমিক ও সম্মানিত যাত্রীদের সর্বাত্মক সহযোগিতা অব্যাহত থাকে। ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে চেষ্টার কমতি নেই।

মহাখালী বাস টার্মিনালের ধারণক্ষমতা আরো বাড়ানো উচিত বলে মনে করেন ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মো. মুনিবুর রহমান।

তিনি বলেন, মহাখালী বাস টার্মিনালের পেছনে অনেকখানি জায়গা অব্যবহৃত অবস্থায় আছে। সেটি যদি মহাখালী টার্মিনালের সঙ্গে একীভূত করা যায় তাহলে অনেকখানি সমাধান হয়ে যাবে। এটা নিয়ে ট্রাফিক পুলিশ পরিবহন মালিক-শ্রমিক পক্ষ এবং সিটি কর্পোরেশনের মধ্যে কথাবার্তা হচ্ছে। আশা করছি সহসা এর সমাধান হবে। আর এক্সপ্রেসওয়ে থেকে নামার একটা র্যাম্প মহাখালী বাস টার্মিনালের সামনে চালু করা হয়েছে। ওঠার জন্য আরেকটি র্যা ম্প চালু হলে সড়কের চাপটা আর থাকবে না।

   

নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন রাঙ্গাবালীর উপজেলা চেয়ারম্যান



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম পটুয়াখালী
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ সাধারণ নির্বাচনের চতুর্থ ধাপের রাঙ্গাবালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী ও বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ডাঃ জহির উদ্দিন আহম্মেদ তার প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেছেন।

রবিবার (১৯ মে) বিকালে রাঙ্গাবালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ও বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ডাঃ জহির উদ্দিন আহম্মেদ নিজ স্বাক্ষরিত একটি আবেদনের মাধ্যমে তার প্রার্থীতা করেন।

রিটার্নিং কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন অফিসার মিজানুর রহমান বলেন ‘আজ (রবিবার) মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহারের এর শেষ দিন ছিলো। রাঙ্গাবালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ডাঃ জহির উদ্দিন আহম্মেদ তার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেছেন। ২০ মে বাকি প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করা হবে।’

এ বিষয়ে সুস্পষ্ট কারণ জানতে জহির উদ্দিনের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি।

তবে প্রার্থীতা প্রত্যাহারের সুস্পষ্ট কোনো তথ্য বা তার বক্তব্য পাওয়া না গেলেও জনশ্রুতি রয়েছে যে, তিনি ভবিষ্যতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি প্রার্থী হবেন, তাই তিনি কারও সঙ্গে সমঝোতা করেছেন।

গত ১২ মে রাঙ্গাবালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে চেয়ারম্যান পদে চারজন প্রার্থী মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করেছিলো রিটার্নিং কর্মকর্তা। রবিবার একজন প্রত্যাহার করায় এ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে তিন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীতা করবেন। আগামী ৫ জুন রাঙ্গাবালী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

এমপি আনোয়ার খানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ওসিকে নির্দেশ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম লক্ষ্মীপুর
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লক্ষ্মীপুর-১ (রামগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ার হোসেন খানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে রামগঞ্জ থানার ওসিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

রামগঞ্জ উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে আচরণ বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠায় এমপির বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে এ লিখিত নির্দেশনা দেন রির্টানিং কর্মকর্তা প্রিংয়কা দত্ত।

ওসিকে দেওয়া চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, লক্ষ্মীপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ার হোসেন খানের বিষয়ে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশগ্রহণ এবং নির্বাচনী আচরণ বিধি লঙ্ঘন করে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর পক্ষপাতিত্ব করার বিষয়ে একটি অভিযোগ দাখিল করেছেন। উক্ত অভিযোগের বিষয়ে বিধি মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অভিযোগপত্রের ছায়ালিপি এতদসঙ্গে প্রেরণ করা হলো।

রবিবার (১৯ মে) রাতে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চেয়ারম্যান প্রার্থী ইমতিয়াজ আরাফাতের করা অভিযোগের ভিত্তিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।

এ বিষয়ে শনিবার (১৮ মে) রির্টানিং কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দেন আনারস প্রতীকের প্রার্থী ইমতিয়াজ আরাফাত।

রির্টানিং কর্মকর্তার কাছে দেওয়া চিঠিতে ইমতিয়াজ অভিযোগ করেন, সংসদ সদস্য আনোয়ার হোসেন খান আচরণ বিধি ভঙ্গ করে তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন দেওয়ান বাচ্চুকে জয়ী করার লক্ষ্যে নানা পরিকল্পনা করছেন। নোয়াগাঁও ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মো. হোসেন রানাকে নোয়াগাঁও বাজার থেকে গাড়িতে উঠিয়ে খান টাওয়ারে নিয়ে যান। সেখানে নিয়ে তাকে দেওয়ান বাচ্চুর পক্ষে নির্বাচনী কাজ করার জন্য নানাভাবে হুমকি-ধমকি দেন। পরে রানা কৌশলে সেখান থেকে পালিয়ে যান। যা নির্বাচনী আচরণবিধির পরিপন্থি।

চিঠির বিষয়ে জানতে চাইলে রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সোলাইমান রবিবার রাতে বলেন, ‘চিঠি হাতে পাইনি। হাতে পেলে চিঠি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

উল্লেখ্য, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ২য় ধাপে আগামী ২১ মে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে অনুষ্ঠিত হবে।

;

টর্নেডোর আঘাতে লন্ডভন্ড শ্যামনগর



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাতক্ষীরা
টর্নেডোর আঘাতে লন্ডভন্ড শ্যামনগর

টর্নেডোর আঘাতে লন্ডভন্ড শ্যামনগর

  • Font increase
  • Font Decrease

সাতক্ষীরার শ্যামনগরে টর্নেডোর আঘাতে শতাধিক কাঁচা ঘরবাড়ি লন্ডভন্ড হয়ে গেছে।

রোববার (১৯ মে) বিকেলে উপজেলার কৈখালী ইউনিয়নের পশ্চিম কৈখালী, পূর্ব কৈখালি ও জয়াখালী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এসময় বেশ কিছু গাছও উপড়ে পড়ে। তবে কেউ হতাহত হয়নি।

কৈখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ আব্দুর রহিম জানান, বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে হঠাৎ পাঁচ নদীর মোহনার দিক থেকে প্রচণ্ড বেগে একটি টর্নেডো ধেয়ে আসে। মুহূর্তেই এলাকার শতাধিক টিনশেড ও কাঁচা ঘরবাড়ি লন্ডভন্ড হয়ে যায়। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যানকে জানানো হয়। এরই মধ্যে উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান প্রভাষক সাঈদ উজ-জামান সাঈদ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মিসেস খালেদা আইয়ুব ডলি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

শ্যামনগর উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান প্রভাষক সাঈদ উজ-জামান সাঈদ জানান, ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের কাজ চলছে। উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে দ্রুত ক্ষতিগ্রস্তদের সহযোগিতা করা হবে।

;

গাইবান্ধায় পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, গাইবান্ধা
গাইবান্ধায় পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

গাইবান্ধায় পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

  • Font increase
  • Font Decrease

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে পুকুরের পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।

রোববার (১৯ মে) বিকেলে উপজেলার নাকাই ইউনিয়নের ডুমুরগাছা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। তিন বছর বয়সী শিশু সাদ বাবু ওই গ্রামের হাবিব-মৌসুমী দম্পতির একমাত্র ছেলে।

মৃত্যুর বিষয়টি রাত সাড়ে নয়টার দিকে মোবাইল ফোনে নিশ্চিত করেছেন উপজেলার নাকাই ইউনিয়নের ইউপি সদস্য তহিদুল ইসলাম।

এ সময় স্থানীয়দের বরাতে তিনি জানান, শিশুটির মা ঘরের কাজে ব্যস্ত থাকায় খেলতে খেলতে কিছুক্ষণের মধ্যেই নিখোঁজ হয় শিশু সাদ্। পরে খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে শিশুটির মা নিজেই তাদের বাড়ির পিছনে পুকুরের পানিতে ভাসতে দেখেন। পরে তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পথেই মৃত্যু হয়।

;