রুমায় যৌথ বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে কেএনএফের ২ সদস্য নিহত



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বান্দরবান
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বান্দরবানের রুমায় সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যৌথ বাহিনীর সঙ্গে মুখোমুখি বন্দুকযুদ্ধে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) ২ সদস্য নিহত হয়েছেন। এ সময় আরো ২ জনকে আটক করা হয়েছে। যৌথ বাহিনীর সঙ্গে কেএনএফের ৬ ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষ চলে বলে জানা গেছে।

রোববার (২৮ এপ্রিল) ভোরে রুমা উপজেলার দুর্গম রেমাক্রি প্রাংসা ইউনিয়নের বাকত্লাই এলাকায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

নিহতদের পরনে কেএনএফের পোশাক থাকায় ধারণা করা হচ্ছে, মরদেহ দুটি কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সদস্যের। তবে তাদের নাম-পরিচয় পাওয়া যায়নি। নিহতদের মরদেহ উদ্ধার করে বান্দরবান সদর হাসপাতাল মর্গে নিয়ে আসা হচ্ছে।

এ ঘটনার পর বর্তমানে ওই এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। জানা গেছে, ওই এলাকায় সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যৌথ বাহিনী তল্লাশি চালাচ্ছে।

পুলিশ জানায়, শনিবার দিনগত রাত ১২টার পর থেকে থানচি লিক্রে সড়কের বাকত্লাই এলাকায় দুর্গম পাহাড়ে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যৌথ বাহিনী অভিযান চালায়। সেখানে ছয় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষের পর দু’জনের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তল্লাশি চালিয়ে আরো দুই জনকে আটক করা হয়। তাদের বান্দরবান জেলা সদরে নিয়ে আসা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, বান্দরবানে ২ ও ৩ এপ্রিল রুমা ও থানচিতে ব্যাংক ডাকাতি, মসজিদে হামলা, টাকা-অস্ত্র লুটের ঘটনার মামলায় অভিযুক্ত কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সংশ্লিষ্টতা থাকার অভিযোগে বান্দরবান জুড়ে যৌথ বাহিনীর চিরুনি অভিযান চলমান রয়েছে।

   

জলাবদ্ধতা নিরসনে কাজ করবে কুইক রেসপন্স টিম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীতে বৃষ্টির সময় জলাবদ্ধতার জন্য দশটি অঞ্চলে দশটি কুইক রেসপন্স টিম গঠন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম।

শনিবার (১১ মে) সকালে রাজধানীর গুলশান-২ নম্বর নগর ভবনের সামনে ডিএনসিসির বিভিন্ন এলাকা থেকে উদ্ধার করা বর্জ্য প্রদর্শনী শেষে গণমাধ্যমকে এই তথ্য জানান।

মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, রাজধানীতে বৃষ্টির সময় জলাবদ্ধতার জন্য দশটি প্রশাসনিক অঞ্চলে দশটি কুইক রেসপন্স টিম গঠন করা হয়েছে। কোথাও বৃষ্টি হয়ে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হলে নগরবাসীকে সাথে ১৬১০৬ হট লাইনে যোগাযোগ করার কথা জানান তিনি।

মেয়র বলেন, হট লাইনে অভিযোগ করার পর নির্দিষ্ট সময়ের মধ্য কুইক রেসপন্স টিম কাজ শুরু করবে।

খালের বর্জ্য ফেলা নিয়ে মেয়র বলেন, বৃষ্টি হলে শহরে যেভাবে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হতো সেটা অনেকাংশে সমাধান হয়ে আসছে। এখনো অল্প এলাকায় জলাবদ্ধতা হয়। এ জলাবদ্ধতা শুধু মাত্র ড্রেনে ময়লা জমে জলাবদ্ধতা হয়। এখন কেউ খাল ও ড্রেনে বর্জ্য ফেললে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে হুশিয়ারি দেন ডিএনসিসি মেয়র।

;

রাজশাহীর আমের ফলন মন্দা হলেও আকারে ঝলক!



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
রাজশাহীর আমের ফলনে মন্দা হলেও আকারে ঝলক!

রাজশাহীর আমের ফলনে মন্দা হলেও আকারে ঝলক!

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহীর বিখ্যাত আমে এ বছর ফলন যতটা কম, আকার ততটাই বড়। এ বছর আমের ফলন কম হলেও আকারে বড় আমের দেখা মিলেছে। এখনো গাছ থেকে আম নামানো হয়নি এবং নামতে আরও প্রায় ১০ দিন সময় লাগবে, তবে গাছে বড় বড় আম দেখে চাষিরা আশাবাদী।

চাষিরা জানান, এ বছর আবহাওয়ার পরিবর্তন এবং অনাবৃষ্টির কারণে ফলনে ঘাটতি দেখা গিয়েছে। তবে যে আম গাছে ধরেছে তার আকার অনেক বড় এবং গুণগত মানও উন্নত। কৃষি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আমের আকার বড় হওয়ার পেছনে বৃষ্টিপাতের হার ও তাপমাত্রার একটি নির্দিষ্ট ভারসাম্য অন্যতম কারণ।

ব্যবসায়ীরা জানান, আকারে বড় এই আমগুলো বাজারে বেশি দামে বিক্রি হবে, তাই কম ফলন হলেও ক্ষতি কিছুটা পূরণ করবে। প্রতি বছর একই রকম ফলনের প্রত্যাশা থাকে, কিন্তু প্রকৃতির সঙ্গে লড়াই করে কৃষি কাজ করতে হয়। এ বছর ফলন কম হলেও আকারে বড় আম পেয়ে খুশি চাষি ও ব্যবসায়ীরা।

রাজশাহীর বাঘা উপজেলার মনিগ্রাম এলাকার আম বাগানের মালিক আব্দুল জব্বার বলেন, এ বছর আম নিয়ে বিশেষ আশাবাদী হতে পারিনি। কারণ মুকুলের সংখ্যা কম, তেমনি গুটিও কম। এখন যদি আমগুলো ঝরে পড়ে, তাহলে আশা করার কি আছে? প্রকৃতি যদি অনুকূল থাকে, তাহলে হয়তো হতাশা কাটবে, এমনটাই প্রত্যাশা ছিল। তবে শেষ মুহূর্তে এসে আমের আকার কিছুটা ভরসা জোগাচ্ছে।


গোদাগাড়ী উপজেলার আম চাষি আব্দুল হান্নান বলেন, এই বছর তাপমাত্রা অনেক বেশি। আমের বাগানে ফলনে খুব খারাপ প্রভাব ফেলেছে। ফুল ঝরে গেছে তবে ফলের আকার গতবারের চেয়ে একটু বড় হয়েছে।

নগরীর খড়খড়ির আম চাষি সাজ্জাদ হোসেন বলেন, তীব্র খরায় আমের বোঁটার রস শুকিয়ে হলুদ আকার ধারণ করে ঝরে পড়ছিল। সেটা নিয়ে চিন্তায় ছিলাম। কিন্তু আশের আকার দেখে একটু ্স্বস্থি দিচ্ছে।

আম নিয়ে বাগানী, চাষী, ব্যবসায়ী কেউই এবার হিসাবের সমীকরণ ঠিকমতো মেলাতে পারেননি। একারণে লাভের প্রত্যাশা নিয়েও ছিল নানা গুঞ্জন। কারণ প্রতিকূল আবহওয়ার কারণে এবার আমের মুকুল, গুটি নিয়ে ছিল শঙ্কা। ফলন নিয়েও নানা শঙ্কা এখনো আছে। তবে এবার গাছে গাছে আমের সংখ্যাগত পরিমাণ কম থাকলেও আকার বড় হওয়ায় শেষ সময়ে লাভের আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

এদিকে কৃষি গবেষণা বিভাগ জানিয়েছে, তারা এই ধরনের পরিস্থিতি সামাল দিতে আরো বেশি গবেষণা এবং উন্নত কৃষি প্রযুক্তির দিকে নজর দিচ্ছে। তারা আম চাষিদের নিয়মিত পরামর্শ দিচ্ছে যাতে আগামী বছর ফলন বাড়ানো সম্ভব হয়।

বাগান মালিক ও কৃষি বিশেষজ্ঞরা জানান, প্রাকৃতিক অবস্থার পরিবর্তনের প্রভাবে এমন ঘটনা ঘটেছে। এ বছর আমের আকার বড় হলেও মোট ফলনে অনেকটাই ঘাটতি দেখা দিয়েছে। ফলে, বাজারে আমের দাম বেশি থাকলেও ক্রেতাদের মধ্যে সন্তুষ্টির হাসি।

রাজশাহী ফল গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা, ড. শফিকুল ইসলাম বলেন, গত বছর আমের অন ইয়ার থাকলেও এবার অফ ইয়ার। ফলে স্বাভাবিকভাবেই আমের ফলন কমবে। তবে প্রতিকূল আবহাওয়ায় কাঙিক্ষত লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ব্যাহত হবে। আর তাপমাত্রার এই বৃদ্ধি যে কেবল ফলনের ক্ষতি করছে তা নয়, বরং কৃষকদের আয়ের উপরেও বড় ধরনের প্রভাব ফেলছে। অনেক কৃষকের জীবনযাত্রা এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা এই পরিবর্তনের কারণে বিপদের মুখে পড়ছে।

রাজশাহী জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের তথ্য অনুসারে, রাজশাহীতে ১৯ হাজার ৬০২ হেক্টর জমিতে আম চাষ করা হয়েছে। এসব গাছ থেকে প্রায় ২ লাখ ৬০ হাজার ১৬৪ মেট্রিক টন আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত হয়েছে। যদিও এ বছর এই লক্ষ্য পূরণ হবে কিনা তা নিয়ে চাষিদের মধ্যে শঙ্কা প্রকাশ পাওয়া যাচ্ছে। গত বছর আম বিক্রি থেকে রাজশাহীর চাষিদের আয় ছিল প্রায় ১,৫২৮ কোটি টাকা। এ বছর তারা এই আয়ের সম্ভাব্যতা নিয়ে মন্তব্য করতে নারাজ সংশ্লিষ্টরা।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের রাজশাহী অঞ্চলের উপ-পরিচালক ড. মোতালেব হোসেন বলেন, আম চাষে অফ ইয়ার ও অন ইয়ার নামে একটি প্রবাদ আছে। বড় গাছগুলোতে এই প্রভাব বেশি লক্ষণীয়। গত বছর যেহেতু ফলন অধিক হয়েছিল, সে কারণে এই গাছগুলোতে এ বছর আমের পরিমাণ কম। অন্যদিকে, ছোট গাছগুলোতে আমের পরিমাণ সন্তোষজনক। গত বছরের তুলনায় এবার উৎপাদনে বড় কোনো হ্রাস হবে বলে মনে হচ্ছে না। আমাদের পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, আমের ভালো উৎপাদনের সম্ভাবনা প্রকাশ পাচ্ছে। তবে এখনই কোনো অগ্রিম মন্তব্য করা উচিত হবে না।

;

চুয়াডাঙ্গায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চুয়াডাঙ্গা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চুয়াডাঙ্গায় বজ্রপাতে আহম্মেদ মল্লিক (৬০) নামের এক বৃদ্ধ কৃষক নিহত হয়েছেন। নিহত আহম্মেদ মল্লিক পাটাচোরা গ্রামের মৃত খেদের মল্লিকের ছেলে।

শনিবার (১১ মে) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে দামুড়হুদা উপজেলার পাটাচোরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দামুড়হুদা সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. হযরত আলী।

স্থানীয়রা জানান, শনিবার সকালে নিজের জমিতে কাজ করতে ছেলের সাথে মাঠে যান বৃদ্ধ আহম্মেদ মল্লিক। সকাল সাড়ে ৮টার দিকে বৃষ্টি শুরু হলে বাবাকে বাড়ি পাঠিয়ে দেন তার ছেলে। বাড়ি ফেরার পথে বজ্রপাতে তিনি নিহত হন। বজ্রপাতের শব্দে তার ছেলে দ্রুত গিয়ে ঘটনাস্থল থেকে তার বাবাকে উদ্ধার করে দামুড়হুদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

দামুড়হুদা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ড. হেলেনা আক্তার নিপা বলেন, সকাল ৯টা ১০ মিনিটের দিকে আহম্মেদ মল্লিক নামের একজনকে হাসপাতালে নিয়ে আসে স্বজনরা। পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে আমরা তাকে মৃত অবস্থায় পেয়েছি।

;

সর্বনিম্ন বেতন-ভাতা ৩০ হাজার টাকাসহ ৬ দফা দাবি সরকারি কর্মচারীদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪. কম
সর্বনিম্ন বেতন-ভাতা ৩০ হাজার টাকাসহ ৬ দফা দাবি সরকারি কর্মচারীদের

সর্বনিম্ন বেতন-ভাতা ৩০ হাজার টাকাসহ ৬ দফা দাবি সরকারি কর্মচারীদের

  • Font increase
  • Font Decrease

 

নবম জাতীয় পে-স্কেল ঘোষণা, প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের বেতন ভাতা বাড়াতে বাজেটে অর্থের সংস্থান রাখা এবং সর্বনিম্ন বেতন-ভাতা ত্রিশ হাজার টাকা করাসহ ৬ দফা দাবি জানিয়েছে সরকারি কর্মচারী কল্যাণ ফেডারেশন।

শনিবার (১১ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ হলে দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন সংগঠনটির নেতারা।

সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যের মাধ্যমে ৬ দফা দাবি তুলে ধরেন সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক খলিলুর রহমান ভূঁঞা।

তিনি বলেন, বর্তমানে অনিয়ন্ত্রিত বাজার ব্যবস্থা ও নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে সীমিত আয়ের কর্মচারীরা সংসারের ন্যূনতম ব্যয় বহন করতে পারছে না। এ অবস্থা থেকে তাদের উত্তরণের কোন পদক্ষেপ লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। ১ম থেকে ১০ম গ্রেড এবং ১১-২০ গ্রেডের কর্মচারীদের পে স্কেলে অনেক বৈষম্য।

১১-২০ গ্রেডভুক্ত কর্মচারীদের আর্থিক দুর্দশা লাঘবে বেতন বৃদ্ধি সহ যাবতীয় বৈষম্য দূরীকরণের জন্য আমরা সরকারের কাছে ৬ দফা দাবি রাখছি।

১. ১৯৭৩ সনের জাতীয় বেতন স্কেলের অনুরূপ ১০ (দশ) ধাপ বিশিষ্ট বেতন স্কেল নির্ধারণ-পূর্বক ০৬ (ছয়) সদস্য বিশিষ্ট পরিবারের ব্যয় বিবেচনায় সর্বনিম্ন বেতন-ভাতা ৩০ হাজার টাকা করতে হবে।

২.  প্রজাতন্ত্রের সকল কর্মচারীদের পদ-পদবি ও গ্রেড পরিবর্তন সহ এক ও অভিন্ন নিয়োগ বিধি প্রণয়ন করতে হবে। সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স সীমা ৩৫ ও অবসরের বয়সসীমা ৬২ বছর করতে হবে। শতভাগ পেনশন প্রদান, স্বেচ্ছায় অবসর ২০ বছর নির্ধারণ এবং আনুতেষিক প্রতি ১টাকায় ৩০০ টাকা নির্ধারণ করতে হবে।

৩. ব্লক পদ প্রথা প্রত্যাহার, পদোন্নতিযোগ্য পদ শূন্য না থাকলেও নির্ধারিত সময়ের পর উচ্চতর পদের বেতন স্কেল প্রদান, ঝুঁকিপূর্ণ কর্মে নিয়োজিত কর্মচারীদেরকে যৌক্তিকভাবে ঝুঁকিভাতা প্রদান করতে হবে এবং সকল শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগ প্রদান করত আউটসোর্সিং নিয়োগ প্রথা বিলুপ্ত করতে হবে;

৪. প্রজাতন্ত্রের ১১-২০ গ্রেডভূক্ত কর্মচারীদের বার্ষিক বেতন বৃদ্ধির হার ৫% এর পরিবর্তে ২০% এ উন্নীত করতে হবে।

৫. প্রজাতন্ত্রের ১১-২০তম গ্রেডভূক্ত কর্মচারীদের জন্য সকল নিয়োগে ৩০% পোষ্য কোটা সংরক্ষণ করতে হবে।

৬. প্রধানমন্ত্রীর সাথে কর্মচারী প্রতিনিধিদের সরাসরি সাক্ষাৎ ও আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার ২০২৪ এ দ্রব্যমল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নতুন বেতনকাঠামো নির্ধারণ করা হবে।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় ৬ দফা সম্বলিত স্মারকলিপি আগামী ১৫ মে প্রধানমন্ত্রীর নিকট প্রদান করা হবে। দাবি বাস্তবায়নে সরকারের কাছ থেকে আশানুরূপ সাড়া না পেলে পরবর্তীতে আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, সংগঠনের কার্যকরী সভাপতি মোঃ মহসিন ভূইয়া, মোঃ সালাহ উদ্দিন আহম্মেদ, আনোয়ার হোসেন চৌধুরী, ঢাকা মহানগর নির্বাহী পরিষদের সভাপতি মোঃ বাহার উদ্দিন, কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি নজির আহমেদ ভূইয়া, মাহবুব আলম, জহুরুল হক, মোঃ আব্দুল করিম, মোঃ আশিকুর রহমান প্রমুখ।

;