সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে সুসংহত করতে হবে: ধর্মমন্ত্রী



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে সুসংহত করতে হবে: ধর্মমন্ত্রী

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে সুসংহত করতে হবে: ধর্মমন্ত্রী

  • Font increase
  • Font Decrease

ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান বলেছেন, আবহমানকাল ধরে বাংলা ও বাঙালির ঐতিহ্য সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি। এই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে সুসংহত করতে হবে। এই সম্প্রীতি যেন নষ্ট না হয়, এ বিষয়ে সবাইকে দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে।

শনিবার (২৭ মার্চ) ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের হিন্দু কল্যাণ ট্রাস্টের আয়োজনে ময়মনসিংহের টাউন হলে ময়মনসিংহ বিভাগের পুরোহিত ও সেবাইত সম্মেলন-২০২৪ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

ধর্মমন্ত্রী বলেন, আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের লক্ষ্য ছিলো একটি শোষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠা করা, যেখানে আইনের শাসন ও মৌলিক মানবাধিকারের নিশ্চয়তা থাকবে। প্রতিষ্ঠিত হবে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সাম্য, স্বাধীনতা ও ন্যায়বিচার। এরূপ অভিপ্রায় থেকেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধিকার আন্দোলনের ডাক দিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু চেয়েছিলেন বাংলাদেশ হবে ধর্মনিরপেক্ষ একটি রাষ্ট্র। বাংলাদেশ হবে ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত, সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা।

সমাজ গঠনে ধর্মীয় নেতাদের ভূমিকা তুলে ধরে ধর্মমন্ত্রী বলেন, আমাদের সমাজে সব ধর্মের মানুষের কাছেই তাদের নিজ নিজ ধর্মের ধর্মীয় নেতাদের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। সমাজের অধিকাংশ মানুষ তাদেরকে শ্রদ্ধার চোখে দেখে, সম্মান করে। বিভিন্ন পরামর্শের জন্য তাদের দারস্থ হয়। তাদের আদেশ-নির্দেশ মেনে চলে। এই শ্রেণির মানুষগুলোকে আমরা যদি আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করতে পারি এবং পেশাগত দায়িত্ব পালনে যদি তাদেরকে আরেকটু শানিত বা দক্ষ করে তুলতে পারি তাহলে দেশ ও জাতি অনেক বেশি উপকৃত হতে পারে।

পুরোহিত ও সেবাইতদের উদ্দেশ্যে ধর্মমন্ত্রী বলেন, দেশ ও জাতির উন্নয়নে আপনাদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনারাই পারেন আপনাদের কমিউনিটির মানুষের মধ্যে সঠিক ধর্মীয় জ্ঞানের প্রসার ঘটানোর পাশাপাশি তাদেরকে আদর্শ ও নিষ্ঠাবান মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে। আমাদের সমাজে যে সব সামাজিক ব্যাধি রয়েছে বিশেষ করে ইভটিজিং, বাল্যবিবাহ, মাদকাসক্তি, দুর্নীতি, ভেজাল, মজুতদারীর মতো ব্যাধি প্রতিরোধেও আপনারা তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন। তিনি এসব বিষয়ে পুরোহিত ও সেবাইতদের অগ্রণী ভূমিকা রাখার অনুরোধ জানান।

মন্ত্রী আরও বলেন, হিন্দু সম্প্রদায়ের পুরোহিত ও সেবাইতদেরকে আর্থ-সামাজিকভাবে স্বাবলম্বী করে তোলা সম্ভব হলে একদিকে যেমন অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের বিষয়টি নিশ্চিত করা যাবে, অন্যদিকে সামাজিক সমতার ক্ষেত্রেও উন্নতি ঘটবে। এছাড়া যথাযথ ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি তাদের মধ্যে দেশপ্রমের বিকাশ ও সামাজিক সচেতনতা গড়ে তোলা সম্ভব হলে দেশ ও জনগণের কল্যাণ সাধিত হবে। বিশেষ করে বিভিন্ন ধর্মের মানুষের মাঝে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখা সম্ভব হবে। জাতীয়তা ও ভাতৃত্ববোধ দৃঢ় ও অটুট হবে। দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতি বেগবান হবে।

তিনি বলেন, আজকের এই সম্মেলনের মধ্য দিয়ে পুরোহিত ও সেবাইতদের মধ্যে পারস্পরিক বন্ধন ও ভ্রাতৃত্ববোধ তৈরি হবে। এছাড়া, ভাতাপ্রাপ্ত পুরোহিত ও সেবাইতরা কিভাবে তাদের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটিয়েছেন সেই সাফল্যগাঁথাও সবাই জানতে পারবে। এর মধ্য দিয়ে সবার মধ্যে অনুপ্রেরণা বা প্রেষণা সৃষ্টি হবে। আমরা উন্নত-সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার পথে এগিয়ে যাব।

বিভাগীয় কমিশনার উম্মে সালমা তানজিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোঃ ইকরামুল হক টিটু, রেঞ্জ ডিআইজি মোঃ শাহ আবিদ হোসেন, জেলা প্রশাসক দিদারে আলম মোহাম্মদ মাকসুদ চৌধুরী, পুলিশ সুপার মাছুম আহম্মেদ ভূঞা, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যান সুব্রত পাল, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সচিব ড. কৃষ্ণেন্দু কুমার পাল, প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক প্রফেসর শিখা চক্রবর্তী, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি ইঞ্জিনিয়ার রতন কুমার, অঙ্কন কর্মকার, উত্তম চক্রবর্তী রকেট, পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি অ্যাড. বিকাশ রায় প্রমুখ।

উল্লেখ্য, ধর্মীয় ও আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপটে পুরোহিত ও সেবাইতদের দক্ষতা বৃদ্ধিকরণ প্রকল্প (২য় পর্যায়) এর অধীনে এ সম্মেলনে বৃহত্তর ময়মনসিংহের সাতটি জেলার পুরোহিত ও সেবাইতরা অংশগ্রহণ করেন। এ প্রকল্পের মাধ্যমে পুরোহিত ও সেবাইত প্রশিক্ষণ দারিদ্র্য বিমোচনে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কাজ করবে। প্রশিক্ষণ নিয়ে পুরোহিত ও সেবাইতদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। দেশের বেকার যুবক-যুবতীরা এখানে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছেন। এছাড়া পুরোহিত ও সেবাইতরা ভাতাপ্রাপ্তির মাধ্যমে তারা আর্থিকভাবে সচ্ছল হচ্ছেন। ফলে দারিদ্য বিমোচনে প্রকল্পটি সহায়ক ভূমিকা পালন করছে। এছাড়া সবাইকে সফলভাবে প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করার পর সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়ে থাকে।

   

দুই ছিনতাইকারীকে ধরে পুলিশে দিলেন পাটমন্ত্রী নানক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছিনতাইকারীকে ধরে পুলিশে দিলেন পাটমন্ত্রী নানক

ছিনতাইকারীকে ধরে পুলিশে দিলেন পাটমন্ত্রী নানক

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর মোহাম্মদপুরের নবোদয় হাউজিং এলাকা থেকে দুই ছিনতাইকারীকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক।

গতকাল বুধবার (৮ মে) বিকেলে নবোদয় হাউজিং এলাকায় ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটার পর সিসিটিভি ফুটেজ দেখে নেতাকর্মীদের সহায়তায় ছিনতাইকারীদের আটক করেন স্থানীয় এই সংসদ সদস্য।

এ ঘটনায় ছিনতাইয়ের শিকার ভুক্তভোগী জহিরুল ইসলাম ওইদিন রাতেই বাদী হয়ে মোহাম্মদপুর থানায় মামলা দায়ের করেন।

আটককৃত দুই ছিনতাইকারী হলো- মেহেদী (২০) ও রুহুল আমিন (২১)।

ভুক্তভোগী জহিরুল ইসলাম জানান, বুধবার (৮ মে) বিকেল সাড়ে ৩টার পর খাবার ডেলিভারি দেওয়ার জন্য নবোদয় হাউজিং এলাকার ৩ নম্বর রোডের ওপর দিয়ে সাইকেল চালিয়ে যাচ্ছিলেন। এ সময় দুইজন ছিনতাইকারী তাকে পিছন থেকে ডাক দেয়। তাদের ডাকে দাঁড়ানের পর হলুদ গেঞ্জি পড়া এক ছিনতাইকারী গেঞ্জির নিচ থেকে চাপাতি বের করে তাকে কোপ দিয়ে মোবাইল নিয়ে দৌঁড় দেয়। ওই সময় আশপাশে থাকা লোকজন ভয়ে চারদিকে দৌঁড়ে পালিয়ে যায়। পরে পাশের একটি ফার্মেসিতে গিয়ে তিনি প্রাথমিক চিকিৎসা নেন।

ছিনতাইয়ের ঘটনায় নবোদয় হাউজিংয়ের সাধারণ সম্পাদক নাজিব আমজাদ স্থানীয় প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে ছিনতাইয়ের সময়ের একটি সিসিটিভি ফুটেজ ফেসবুকে পোস্ট করেন। পোস্টটি জাহাঙ্গীর কবির নানকের চোখে পড়লে ছিনতাইকারীদের দ্রুত সময়ের মধ্যে আটক করতে নির্দেশ দেন। পরে স্থানীয় নেতাকর্মীদের সহায়তায় রাত সাড়ে ১২টায় ছিনতাইকারীদের আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেন নানক।

এ বিষয়ে মোহাম্মদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মাহফুজুল হক ভূঞা জানান, গতকাল নবোদয় হাউজিং এলাকায় একটি ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী বাদী হয়ে মোহাম্মদপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। ইতোমধ্যে দুই ছিনতাইকারীকে আটক করে তাদের কাছ থেকে ছিনতাই হওয়া মোবাইল ও যাবতীয় মালামাল উদ্ধার করা হয়েছে।

;

কর্ণফুলীর তলদেশ থেকে বিধ্বস্ত যুদ্ধবিমান উদ্ধার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রায় ১২ ঘণ্টা পর চট্টগ্রাম নগরের পতেঙ্গা এলাকার কর্ণফুলী নদীর মোহনায় বিধ্বস্ত হওয়া বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত যুদ্ধবিমানটি উদ্ধার করেছে নৌবাহিনী।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাত পৌনে ১০টার দিকে কর্ণফুলী নদীর তলদেশ থেকে বিমানটি উদ্ধার করা হয়।

চট্টগ্রাম নৌবাহিনীর একজন কর্মকর্তা বিমান উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এরআগে, বৃহস্পতিবার (৯ মে) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কর্ণফুলী নদীর মোহনায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হয়। এ ঘটনায় এক পাইলট নিহত হয়েছেন।

শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের জনসংযোগ কর্মকর্তা ইব্রাহিম খলিল বার্তা২৪.কমকে বলেন, YAK130 ওই প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি ওঠার সময় রানওয়েতে স্পার্কস করেছিল। এরপর ওপরে গিয়ে বিধ্বস্ত হয়ে যায়।

এদিকে আইএসপিআর থেকে জানানো হয়, যুদ্ধবিমান যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় দুর্ঘটনায় পতিত হয়েছে।

;

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
আসামি গ্রেফতার

আসামি গ্রেফতার

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের ভালুকায় পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগে স্বামী সোহেল মিয়াকে (৪০) গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) বিকেলে আসামি সোহেল মিয়াকে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠালে বিচারক মাহবুবা আক্তার তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

ভালুকা মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) নিরুপম নাগ বলেন, আসামি সোহেল মিয়াকে আদালতে পাঠানো হলে ১৬৪ ধারাায় জবানন্দিতে স্ত্রীকে হত্যার কথা স্বীকার করেন। পরে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

এর আগে, বুধবার (৮ মে) সন্ধ্যার পর গাজীপুর জেলার টঙ্গী রেলস্টেশন এলাকার একটি গেস্টহাউজ থেকে সোহেলকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক (এসআই) নিরুপম নাগ বলেন, বুধবার সন্ধ্যায় গাজীপুরের টঙ্গী রেলস্টেশন এলাকার একটি গেস্টহাউজ থেকে সোহেল মিয়াকে গ্রেফতার করা হয়। পরে সোহেলকে প্রথমে ঘটনাস্থলে নিয়ে যাওয়া হয় এবং ঘটনাস্থলের পাশে একটি ডোবা থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরি উদ্ধার করা হয়।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, স্বামী-স্ত্রী দুজনেই পরকীয়া সম্পর্ক আছে বলে সন্দেহ করে চাকরি করতে নিষেধ করতেন। কিন্তু স্বামী কথা না শুনে চাকরি করতেন। এজন্য আগে থেকেই স্ত্রীকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। ঘটনার দিন গত সোমবার তার ছোট ছেলে সাব্বিরকে নানা বাড়ি পাঠিয়ে দেন এবং হেফজ পড়ুয়া বড় ছেলে সানি মাদরাসায় ছিল। স্ত্রীকে প্রথমে ঘুমের ট্যাবলেট খাইয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করেন। পরে ঘর থেকে মরদেহ বের করে প্রথম পুকুরপাড়ে নিয়ে রাখেন এবং বাড়ি থেকে একটি ছুরি নিয়ে গলা কেটে মৃত্যু নিশ্চিত করে।

ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, সোহেলের মুখে দাড়ি থাকলেও পুলিশের হাত থেকে বাঁচার জন্য তা ফেলে প্রথম চলে যান খুলনায় এক বন্ধুর বাড়ি। কিন্তু তার বন্ধুকে না পেয়ে চলে যান ফরিদপুরের ভাঙা উপজেলায়। ওখান থেকে মঙ্গলবার মধ্যরাতে যান ঢাকার গুলশানে। পরে সাভার ও আশুলিয়ায় যান এবং বুধবার দুপুরে সে টঙ্গীর রেলস্টেশন এলাকার একটি গেস্টহাউজে উঠে। ওইখান থেকে সোহেলকে গ্রেফতার করা হয়।

;

খাদ্যমন্ত্রীর বড় ভাই ধীরেশ চন্দ্র মজুমদারের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ
ধীরেশ চন্দ্র মজুমদার

ধীরেশ চন্দ্র মজুমদার

  • Font increase
  • Font Decrease

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারের বড় ভাই বীর মুক্তিযোদ্ধা ধীরেশ চন্দ্র মজুমদার মারা গেছেন।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) দুপুর আড়াইটার দিকে বার্ধক্যজনিত কারণে নিজবাস ভবনে মৃত্যুবরণ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর।

কর্মজীবনে ধীরেশ চন্দ্র মজুমদার শিক্ষকতা পেশায় যুক্ত ছিলেন। সর্বশেষ তিনি নিয়ামতপুর উপজেলার কাপাস্টিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন।

মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ২ ছেলে ও এক মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

ভাই ধীরেশ চন্দ্র মজুমদারের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন খাদ্যমন্ত্রী বীরমুক্তিযোদ্ধা সাধন চন্দ্র মজুমদার।

এক শোকবার্তায় খাদ্যমন্ত্রী ধীরেশ চন্দ্র মজুমদারের আত্মার চির শান্তি কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস‍্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

;