ফরিদপুরে দুই সহোদর হত্যা: ঘটনাস্থলে রেল ও মৎস্য মন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজবাড়ী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ফরিদপুরের মধুখালীর ডুমাইন ইউনিয়নের পঞ্চপল্লীতে মন্দিরে আগুন লাগার সহিংস ঘটনার সন্দেহে ১৮ এপ্রিল আপন দুই ভাইকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় বুধবার (২৪ এপ্রিল) ঘটনাস্থল পরিদর্শন করছেন রেলপথ মন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. জিল্লুল হাকিম এবং মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান। 

বুধবার রাত ৮ টার দিকে দুই মন্ত্রী ঘটনাস্থলে পৌঁছান। এর আগে সন্ধ্যায় রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলার জঙ্গল ইউনিয়নের ধর্মতলা আদর্শ বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত শান্তি ও সম্প্রীতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন রেলমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম। 

শান্তি ও সম্প্রীতি অনুষ্ঠানে রেলমন্ত্রী বলেন, ইসলাম ধর্ম কোন মানুষ হত্যাকে সাপোর্ট করেনা। যারা মানুষ হত্যা করে তারা নিকৃষ্ঠ। পাশের ইউনিয়নে (ডুমাইন) মন্দিরে আগুন ধরিয়ে দেওয়া সন্দেহে যে দুই ভাইকে হত্যা করা হয়েছে তা বর্বরচিত। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ অসাম্প্রদায়িক দেশ হিসেবে স্বীকৃত। একটি গোষ্ঠী সাম্প্রদায়িক ইস্যু বানিয়ে দেশকে অস্থীতিশীল করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। আমরা তা কখনো হতে দেবনা। 

পঞ্চপল্লীর পাশের এলাকা সনাতন ধর্মাম্বলী অধ্যাষুত জঙ্গল ইউনিয়নের বাসিন্দাদের উদ্দেশ্যে রেলমন্ত্রী আরো বলেন, আপনাদের কোন ভয় নেই। আপনাদের পাশে সরকার রয়েছে। কোন ষড়যন্ত্রকারি রক্ষা পাবেনা। যারা প্রকৃত হত্যাকারি তাদের বিচার হবেই। আপনারা নির্ভয়ে চলাফেরা করবেন। কোন গুজবে কান দেবেন না। যে কোন সমস্যা হলে সাথে সাথে প্রশাসন কিংবা আইনশৃঙ্খলাবাহিনীকে জানাবেন। 

উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) হাসিবুল হাসানের সভাপতিত্বে শান্তি সমাবেশে বক্তব্য রাখেন রাজবাড়ীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুকিত সরকার, বালিয়াকান্দি থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আলমগীর হোসেন, জঙ্গল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কল্লোল বসু, সমাধীনগর আর্য সংঘ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নারোদ বাছার প্রমুখ। শান্তি সমাবেশে প্রায় সহস্রাধিক সনাতন ধমাম্বলী নারী-পুরুষ উপস্থিত ছিলেন।

শান্তি ও সম্প্রতী সমাবেশ শেষে রেলমন্ত্রী ঘটনাস্থল ডুমাইনের পঞ্চপল্লী পরিদর্শনে যান। সেখানে মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী আব্দর রহমানও পরিদর্শনে আসেন। দুই মন্ত্রী ক্ষতিগ্রস্থ মন্দির ও পাশের প্রাথমিক বিদ্যালয় যেখানে দুই ভাইকে হত্যা করা হয় সেখানে পরিদর্শন করেন এবং ঘটনার দিন মন্দিরে সন্ধ্যা প্রদীপ যিনি জ্বালিয়েছিলেন সেই তপতী রাণীর সাথে কথা বলেন।

পরিদর্শন শেষে মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী আব্দুর রহমান সাংবাকিদের উদ্দেশ্যে বলেন, এ ঘটনায় কাউকে ছাড় দেওয়া হবেনা। সঠিক তদন্ত করে প্রকৃত দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে। প্রতিটি মোড়ে পুলিশ যে পাহাড়া দিচ্ছে এটা কতদিন চলবে- এমন প্রশ্নের জবাবে মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী বলেন, যতদিন এলাকা স্বাভাবিক হয়েছে বলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মনে না করবে ততদিন পর্যন্ত পুলিশ পাহাড়া দিবে।

   

চামড়াশিল্পে ন্যূনতম মজুরি ২২৭৭৬ টাকার প্রস্তাব সিপিডি’র



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় দেশের চামড়াশিল্প খাতের শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি ২২ হাজার ৭৭৬ টাকা প্রস্তাব করেছে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি)। একইসঙ্গে মজুরি দেওয়ার ক্ষেত্রে গ্রেডিং সিস্টেম যথাযথ করার প্রস্তাব দিয়েছে সংস্থাটি।

শনিবার (৪ মে) রাজধানীর ধানমন্ডিতে সিপিডি কার্যালয়ে ‘ট্যানারি শিল্পে ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ ও বাস্তবায়নে চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক আয়োজিত আলোচনা সভায় ট্যানারি শ্রমিকদের জন্য ন্যূনতম এ মজুরি প্রস্তাব করে প্রতিষ্ঠানটি।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন ন্যূনতম মজুরি বোর্ডের চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী মোল্লা।

সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন মজুরি বোর্ডের চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী মোল্লা, ট্যানারি মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএ) সভাপতি শাহীন আহমেদ, ভাইস-চেয়ারম্যান মো. মিজানুর রহমান, ট্যানারি ওয়ার্কার্স ইউনিয়নের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ ও সাধারণ সম্পাদক মো. আবদুল মালেক, অশি ফাউন্ডেশনের ভাইস-চেয়ারম্যান এস এম মোরশেদ প্রমুখ।

গবেষণা প্রতিবেদন তুলে ধরে সিপিডির সিনিয়র গবেষক তামিম আহমেদ জানান, বর্তমান বাজারে সবকিছুর দাম ঊর্ধ্বমুখী। এমন পরিস্থিতিতে ট্যানারি বা চামড়াখাতের একজন শ্রমিকের পরিবারের জন্য প্রয়োজনীয় খাবারের খরচ মাসে ২০ হাজার ৫৬৪ টাকা। আর খাদ্যবহির্ভূত খরচ ১২ হাজার ৯১৪ টাকা। প্রত্যেক শ্রমিক পরিবারের গড়ে সদস্যসংখ্যা ৪ দশমিক ৬ জন। এর মধ্যে উপার্জনক্ষম সদস্য ১ দশমিক ৫ জন। সেই হিসেবে শ্রমিকের মাসিক ন্যূনতম মজুরি ২২ হাজার ৭৭৬ টাকা হওয়া উচিত।

সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, নানা সময়ে চামড়া খাতের পরিবেশ নিয়ে অনেক আলোচনা হয়। কিন্তু এ খাতের মজুরি নিয়ে আলোচনা কম হয়। সুতরাং মজুরি বাড়লে এই খাতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে বলে মনে করেন তিনি।

ন্যূনতম মজুরি নিয়ে সিপিডির প্রস্তাবের বিষয়ে ট্যানারি ওয়ার্কার্স ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. আবদুল মালেক বলেন, সিপিডির প্রস্তাবটি তাদের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে মেলেনি। তবে সংস্থাটির প্রতিবেদনে এ খাতের সার্বিক অবস্থা উঠে এসেছে। আমরা নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় ২৫ হাজার টাকা ন্যূনতম মজুরি বিষয়ে একটি প্রস্তাবনা তৈরি করেছি। ইতোমধ্যে প্রস্তাবটি মালিকপক্ষ ও মজুরি বোর্ডের কাছে জমা দেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শাহীন আহমেদ বলেন, চামড়া খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে সিপিডির এমন প্রস্তাবনা কোনোভাবেই বাস্তবায়ন করা সম্ভব না। কারণ, ডলারের দাম বাড়ার কারণে আগের তুলনায় উৎপাদন খরচ বেড়েছে। বিপরীতে রফতানিতে চামড়ার ইউনিট মূল্য কমেছে। তবে সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে গ্রহণযোগ্য একটি মজুরি নির্ধারণ করা হলে সেটি বিবেচনায় নেওয়ার চেষ্টা করবেন বলে জানান তিনি।

ন্যূনতম মজুরি বোর্ডের চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী মোল্লা বলেন, বোর্ডে আলোচনা করে দেখা হবে মজুরি কতটা বাড়ানো সম্ভব। যাতে চামড়া শিল্প টিকিয়ে শ্রমিকেরাও বেঁচে থাকতে পারেন এমন একটি বেতন কাঠামো দেওয়ার চেষ্টা করা হবে।

;

২ মাসের মধ্যে ঢাকা-যশোর রেললাইন উদ্বোধন: রেলমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী দুই মাসের মধ্যে নবনির্মিত ঢাকা-যশোর রেললাইন উদ্বোধন করা হবে বলে জানিয়েছেন রেলমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এটি উদ্বোধন করবেন বলে জানান তিনি।

শনিবার (৪ মে) ঢাকা-ভাঙ্গা-রাজবাড়ী রুটে নতুন ট্রেনের উদ্বোধন উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে রেলমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, সবচেয়ে সস্তা পরিবহন ব্যবস্থা হলো রেল। এটি মানুষের দ্বারে দ্বারে পৌঁছে দে্য়ারর জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিকল্পনা অনুযায়ী ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে খুলনা হয়ে যশোরের বেনাপোল পর্যন্ত নতুন ট্রেনলাইন চালু হচ্ছে আগামী দুই মাসের মধ্যে।

তিনি বলেন, এই দুটো লাইন চালু হয়ে গেলে ভাঙ্গা, শিবচর- এসব অঞ্চলের গুরুত্ব অনেক বেড়ে যাবে। এছাড়া আমরা ডিভিশনগুলো একপেশে করতে চাই না। সমন্বিতভাবে, সব অঞ্চলের লোকজন যাতে পায় সেভাবে আমরা কাজ করার চেষ্টা করছি।

;

সোনাগাজীতে তিন পুলিশ সদস্যের ওপর হামলা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ফেনী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফেনীর সোনাগাজী উপজেলায় গ্রেফতারি পরোয়ানাভুক্ত এক আসামিকে ধরতে গেলে সোনাগাজী মডেল থানার তিন পুলিশ সদস্যের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে।

শুক্রবার (৩ মে) সন্ধ্যায় উপজেলার চরচান্দিয়া ইউনিয়নের মধ্যম চরচান্দিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

আহত পুলিশ সদস্যরা হলেন- সোনাগাজী মডেল থানার উপপরিদর্শক মাহবুব আলম সরকার, এএসআই আবুল খায়ের এবং কনস্টেবল মোহাম্মদ আলী।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, চরচান্দিয়া ইউনিয়নের মধ্যম চরচান্দিয়া এলাকার কুয়েত প্রবাসী ইয়াহিয়ার বিরুদ্ধে তার ভাইদের দায়ের করা চারটি মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। সম্প্রতি দেশে ফিরে ফেনীর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির হয়ে তিনটি মামলায় জামিন নেন তিনি। আদালত থেকে জামিন নিলেও ইয়াহিয়া জামিনের আদেশের কপি থানায় জমা দেননি। পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ তাকে গ্রেফতারের উদ্দেশে বাড়িতে গেলে তাদের ঘরে ঢুকতে বাধা দেয়া হয়। পরক্ষণে দুপক্ষের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। এক পর্যায়ে এ ঘটনায় তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়।

রাতে পুলিশের উপপরিদর্শক মাহবুব আলম সরকার বাদী হয়ে কুয়েত প্রবাসী মো. ইয়াহিয়া ও তার তিন ছেলেকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেছেন। পরে পুলিশ মো. ইয়াহিয়া (৫৭) এবং তার ছেলে মো. আবদুল আজিজকে (২৪) গ্রেফতার করেন।

অন্যদিকে প্রবাসী মো. ইয়াহিয়ার পরিবারের দাবি জামিনে থাকার পরেও পুলিশ জোরপূর্বক ঘরে ঢুকে ইয়াহিয়া, তার তিন ছেলেসহ পরিবারের সদস্যদের মারধর করে আহত করেছেন।

সোনাগাজী মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুদ্বীপ রায় বলেন, ইয়াহিয়ার বিরুদ্ধে চারটি মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। তিনটি মামলায় জামিন নিলেও থানায় বা তার কাছে আদেশের কোনো কাগজপত্র ছিল না। শুক্রবার একটি মামলায় তাকে গ্রেফতারের জন্য গেলে তারা পুলিশ সদস্যদের ওপর হামলা চালায়। এ ঘটনায় দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

;

‘মুসলিমদের একাত্মতা ফিলিস্তিন সংকট সমাধানে ভূমিকা রাখবে’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মুসলিম উম্মাহর একাত্মতা ফিলিস্তিন সংকট সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

শুক্রবার (৩ মে) স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের স্থায়ী পর্যবেক্ষক রিয়াদ মনসুরের সঙ্গে এক দ্বিপাক্ষিক বৈঠক পররাষ্ট্রমন্ত্রী একথা বলেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশের জনগণের অকুন্ঠ সমর্থনের কথা তাকে অবহিত করেন।

ফিলিস্তিনি সাধারণ জনগণের ওপর ইসরায়েলি আগ্রাসন স্থায়ীভাবে নিরসনের লক্ষ্যে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ওআইসি’র সদস্য দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধভাবে আরও কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে বলেও অভিমত ব্যক্ত করেন তিনি।

উল্লেখ্য, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ওআইসির ১৫তম শীর্ষ সম্মেলনে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে দিচ্ছেন।

পররাষ্ট্র সচিব রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন, সৌদি আরবে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত ও ওআইসি’তে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী, গাম্বিয়ার দায়িত্বপ্রাপ্ত নাইজেরিয়াতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মাসুদুর রহমান এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আন্তর্জাতিক সংস্থাসমূহ অণুবিভাগের মহাপরিচালক ওয়াহিদা আহমেদ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

;