গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২৭ 



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার রাফাহ শরণার্থী শিবিরে আবারও হামলা চালিয়েছে দখলদার ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। এতে অন্তত সাতজন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এ নিয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের লাগামহীন বোমা হামলায় মোট ২৭ জন ফিলিস্তিনি নিহত হলেন। নিহতদের মধ্যে অন্তত ১০ জন শিশু রয়েছে।

রোববার (২৮ এপ্রিল) কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজার স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের কর্মকর্তা খলিল আল-হাইয়া বলেছেন, ইসরায়েলের পক্ষ থেকে একটি নতুন যুদ্ধবিরতির যে প্রস্তাব করা হয়েছে, তা তারা পর্যালোচনা করছেন। কারণ ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, বন্দি বিনিময় চুক্তিতে পৌঁছালে রাফাহ-তে পরিকল্পিত আক্রমণ ‘স্থগিত’ হবে।

গত বছরের ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন। মূলত ইসরায়েলি আক্রমণ গাজাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। 

জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন।

এছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। ইসরাইল গাজার ওপর ব্যাপকভাবে অবরোধ আরোপ করে রেখেছে। এর ফলে এই ভূখণ্ডের জনগোষ্ঠী বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলের বাসিন্দারা অনাহারের দ্বারপ্রান্তে রয়েছেন।

ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গাজায় ইসরায়েলের আক্রমণের ফলে এখন পর্যন্ত ৩৪ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। এছাড়া আহত হয়েছেন আরও ৭৭ হাজারের বেশি মানুষ। আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিজে) গণহত্যার দায়ে অভিযুক্ত করার ঘটনা উপেক্ষা করেই গাজায় হামলা অব্যাহত রেখেছে ইসরায়েল।



   

হলফনামায় যা যা উল্লেখ করলেন মোদী



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী হলফনামায় সম্পত্তির হিসাব দিয়েছেন। এতে দেখা গেছে, মোদীর তিন কোটি রুপির সামান্য বেশি সম্পত্তি রয়েছে, তবে নেই কোনো গাড়ি কিংবা বাড়ি।

উত্তর প্রদেশের বারণসিতে নিজের মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন শেখানেই তিনি এসব তথ্য দিয়েছেন।

হলফনামায় মোদী মোট তিন কোটি দুই লাখ রুপি মূল্যের সম্পত্তির হিসাব দিয়েছেন। এর মধ্যে স্থায়ী আমানত হিসেবে দেখিয়েছেন দুই কোটি ৮৬ লাখ রুপি। এই অর্থ স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ায় আমানত রয়েছে। বর্তমানে তার হাতে নগদ অর্থ রয়েছে ৫২ হাজার ৯২০ রুপি। তাছাড়া আরও দুইটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে তার ৮০ হাজার ৩০৪ রুপি রয়েছে।

তাছাড়া ন্যাশনাল স্যাভিংস সার্টিফিকেটে ৯ লাখ ১২ হাজার রুপি বিনিয়োগ রয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদীর। পাশাপাশি ২ লাখ ৬৮ হাজার রুপি মূল্যের চারটি সোনার আংটি রয়েছে তার।

হলফনামার তথ্য অনুযায়ী, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে তার আয় ছিল ১১ লাখ ১৪ হাজার রুপি। কিন্তু ২০২২-২৩ অর্থবছরে তা বেড়ে ২৩ লাখ ৫৬ হাজার রুপি হয়েছে।

মোদী ১৯৭৮ সালে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও ১৯৮৩ সালে গুজরাট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন। তার বিরুদ্ধে কোনো বিচারাধীন ফৌজদারি মামলা নেই বলেও উল্লেখ করেছেন।

;

কংগ্রেসে যোগ দিলেন মোদির সাবেক মন্ত্রীর ছেলে



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের লোকসভা নির্বাচনের আগে ঝাড়খণ্ডে ধাক্কা খেল বিজেপি। কারণ, মঙ্গলবার (১৪ মে) কংগ্রেসে যোগ দিয়েছেন হাজারিবাগের বিদায়ী বিজেপি সাংসদ তথা সাবেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জয়ন্ত সিনহার ছেলে আশির।

জয়ন্তের পিতা যশবন্ত সিনহা এক সময় অটলবিহারী বাজপেয়ীর মন্ত্রিসভায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং অর্থমন্ত্রীর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন।

এনডিটিভি জানিয়েছে, আগামী ২০ মে পঞ্চম দফায় হাজারিবাগ লোকসভা আসনে ভোটগ্রহণ। এমত অবস্থায় মঙ্গলবার আশির সেখানকার কংগ্রেস প্রার্থী জয়প্রকাশ ভাই পাটেলের প্রতি সমর্থনের কথা ঘোষণা করেন।

ঘটনাচক্রে, ২০১৯ সালে ঝাড়খণ্ডের বিধানসভা নির্বাচনে হাজারিবাগের মাণ্ডু কেন্দ্র থেকে বিজেপির টিকিটে জিতেছিলেন জয়প্রকাশ। গত মার্চ মাসে বিধায়ক পদে ইস্তফা দিয়ে কংগ্রেসে শামিল হন তিনি।

আশিরের পিতা, বিদায়ী সাংসদ জয়ন্ত তার আগেই লোকসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করার কথা ঘোষণা করেছিলেন।

আশিরের দাদা যশবন্ত হাজারিবাগ থেকেই বিজেপি প্রার্থী হিসাবে ১৯৯৮ এবং ১৯৯৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে জিতে বাজপেয়ীর সরকারের মন্ত্রী হয়েছিলেন।

২০০৪ সালে হেরে গেলেও ২০০৯ সালে হাজারিবাগ পুনরুদ্ধার করেন যশবন্ত। ২০১৪ সালে বাবার লোকসভা কেন্দ্র হাজারিবাগ থেকেই জিতে আসার পরে জয়ন্তকে অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

তার পরে বিমান মন্ত্রণালয়ের স্বাধীন ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রীও হয়েছিলেন। কিন্তু, মোদির দ্বিতীয় দফায় মন্ত্রিত্ব পাননি জয়ন্ত।

বাজপেয়ী সরকারের অর্থ এবং পররাষ্ট মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব সামলানো যশবন্ত বিজেপি রাজনীতিতে কোণঠাসা হয়ে পড়েন মোদির জমানায়।

তিনি ২০১৮ সালে বিজেপি ছাড়েন। ২০২১ সালের মার্চে নীলবাড়ির লড়াই পর্বে যোগ দিয়েছিলেন তৃণমূলে। জয়ন্ত অবশ্য বিজেপিতেই থেকে গিয়েছিলেন।

২০২২ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় যশবন্তকে প্রার্থী ঘোষণা করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কংগ্রেসসহ বিভিন্ন বিরোধী দলের সমর্থনও তিনি পেয়েছিলেন।

কিন্তু, বিজেপির দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে হেরে যান তিনি। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে পরাজয়ের পরে প্রকাশ্যে নিজের সাবেক দলের বিরুদ্ধে টাকা দিয়ে দল ভাঙানোর অভিযোগ তুলেছিলেন যশবন্ত। সেই সঙ্গেই সক্রিয় রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়ানোর কথাও ঘোষণা করেন তিনি।

;

চিলি সফর স্থগিত করলেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে ভয়াবহ বন্যার কারণে চিলিতে তার রাষ্ট্রীয় সফর স্থগিত করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও দা সিলভা।

রয়টার্স জানিয়েছে, ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলে স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় এ পর্যন্ত ১৪৭ জন মারা গেছে।

প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে সোমবার (১৪ মে) বলা হয়েছে, বন্যা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের প্রয়োজনীয়তার কারণে আগামী ১৭ ও ১৮ মে প্রেসিডেন্টের চিলি সফর হচ্ছে না।

প্রসঙ্হত, চলতি মাসের প্রথম থেকে দেশটির রিও গ্রান্ডি ডো সুলে প্রবল বর্ষণের ফলে নদীর পানি উপছে পড়ে শহর ভাসিয়ে দেয়।

ফলে, রাজ্যের রাজধানী পোর্টো আলেগ্রির অংশ বিশেষসহ কয়েকটি শহর বন্যার পানিতে তলিয়ে যায়।

এতে প্রায় ২০ লাখ লোক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ছয় লাখেরও বেশি লোক তাদের বাড়ি-ঘর ছেড়ে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিয়েছে।

ব্রাজিলের সরকারি হিসেবে বলা হয়েছে, বন্যার ফলে এখনও ১২৭ জন নিখোঁজ রয়েছেন।

চলতি সপ্তাহের শেষ দিকে নতুন করে বৃষ্টি শুরু হওয়ায় নদীর পানি আবারো উপছে পড়া এবং পুনরায় ক্ষয়-ক্ষতির আশংকা দেখা দিয়েছে।

রাজ্য গভর্ণর এডুয়ার্ডো লেইট এক্সে লিখেছেন, ‘পরিস্থিতি আরো খারাপ হতে থাকবে।’

;

মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় পড়তে পারে ভারত



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইরানের চাবাহার বন্দর আগামী ১০ বছরের জন্য পরিচালনার দায়িত্ব নিয়েছে ভারত। এ সংক্রান্ত একটি চুক্তি সোমবার (১৩ মে) স্বাক্ষর করেছে নয়াদিল্লি ও তেহরান। যা ভালোভাবে নেয়নি যুক্তরাষ্ট্র। এ ঘটনায় ওয়াশিংটন ভারতের প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছে, ইরানের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা এখনো বহাল। তাই দেশটির সঙ্গে যারা বাণিজ্যিক চুক্তি করতে চায়, তাদের মার্কিন নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত।

মঙ্গলবার (১৪ মে) এক সংবাদ সম্মেলনে তেহরান-নয়াদিল্লির চুক্তি সংক্রান্ত প্রশ্নে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের উপ-মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল বলেন, ইরানের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা এখনো বহাল রয়েছে। যারা ইরানের সঙ্গে বাণিজ্যিক চুক্তি করতে চায়, তাদের ‘সংশ্লিষ্ট ঝুঁকির বিষয়টি’ বিবেচনা করা উচিত।

তিনি আরও বলেন, চাবাহার বন্দর নিয়ে ভারত ও ইরানের মধ্যে যে চুক্তি হয়েছে, সেই বিষয়ে আমরা অবগত। ভারতের পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে আমার কিছু বলার নেই। তবে ইরানের সঙ্গে চাবাহার বন্দর নিয়ে তাদের সেই চুক্তি দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের আওতায় পড়ে। ইরানের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা জারি আছে এবং তা জারি থাকবে।

বেদান্ত প্যাটেল বলেন, কেউ যদি ইরানের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য করার কথা ভাবেন, তাহলে তাদের ওপরেও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হতে পারে। সেই কথাটা যেন তারা মনে রাখেন।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, চাবাহার বন্দর নিয়ন্ত্রণ পাওয়ায় ভারত আফগানিস্তান, ইরান হয়ে রাশিয়া পর্যন্ত জলপথ পরিবহণে আধিপত্য কায়েম করতে পারবে। পাকিস্তানকে পাশ কাটিয়ে আফগানিস্তান এবং পশ্চিম এশিয়ায় পৌঁছতে বিকল্প রাস্তা হিসেবে কাজে লাগাতে পারবে সেটিকে। বৃহত্তর ইউরেশিয়ান (ইউরোপ-এশিয়া) অঞ্চলেও বন্দরটি দেশের প্রধান সংযোগস্থল হতে চলেছে।

সূত্র বলছে, পাকিস্তানের গদর বন্দর ও চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোডের সঙ্গে টক্কর নিতে এটি তুরুপের তাস হতে পারে নয়াদিল্লির।

ভারতের কৌশলগত অবস্থান মজবুত করার অস্ত্র চাবাহার নিকটতম বন্দর গুজরাটের কান্দালা। দূরত্ব ৫৫০ নটিক্যাল মাইল। মুম্বইয়ের দূরত্ব ৭৮৬ নটিক্যাল মাইল। ভারতের জাহাজ ও বন্দরমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল জানান, ৭২০০ কিলোমিটার বিস্তৃত আন্তর্জাতিক নর্থ-সাউথ ট্রান্সপোর্ট করিডরের সঙ্গে চাবাহারকে যুক্ত করার পরিকল্পনা। ভারত, পশ্চিম এশিয়া, ইউরেশিয়ার মধ্যে যোগাযোগ বৃদ্ধি এবং পরিবহণ খরচ ও সময় কমানোর নিরিখে প্রাণকেন্দ্র হতে পারে এটি।

পাকিস্তান পশ্চিম এশিয়ার দেশগুলোকে করাচি বন্দর ব্যবহার করে বাণিজ্য বাড়ানোর প্রস্তাব দিচ্ছিল। কিন্তু ভারত চাবাহারকে লাভজনক বিকল্প হিসেবে তুলে ধরে। কাজাকিস্তান, উজবেকিস্তানের মতো দেশ এর মাধ্যমেই ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ব্যবসা বাড়াতে চায়। এ দেশের ব্যবসায়ীরাও সহজে ও সুলভে পশ্চিম এশিয়ায় পৌঁছতে পারবেন। আইএনএসটিসির মাধ্যমে চাবাহার বন্দরে যুক্ত হতে চাইছে আমেরিকাও।

;