হাইতিকে পঙ্গু করে দিয়েছে বন্দুকযুদ্ধ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হাইতির রাজধানী পোর্ট-অ-প্রিন্সের বেশ কয়েকটি স্থানে বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটেছে।

আল জাজিরা জানিয়েছে, ওই বন্দুকযুদ্ধে বেশ কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তার মৃত্যু হয়েছে এবং কয়েক ডজন বাণিজ্যিক এয়ারলাইনসকে অস্থির এই ক্যারিবীয় দেশটিতে ফ্লাইট স্থগিত করতে বাধ্য করেছে।

কারণ, বন্দুকযুদ্ধের সময় হাইতির প্রধান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, সেখানে থাকা বিমান গুলির কবলে পড়ে। তাই আন্তর্জাতিক এবং অভ্যন্তরীণ বিমান সংস্থাগুলো অপারেশন বাতিল করতে বাধ্য হয়।

এ ছাড়াও স্কুল, বিশ্ববিদ্যালয় এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোও বন্ধ করতে বাধ্য করা হয়েছে।

দেশটির পুলিশ সংস্থার মতে, কানান সম্প্রদায়ের কাছে একটি থানায় হামলায় দুই নারীসহ অন্তত চার পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন।

একজন বিশিষ্ট গ্যাং নেতা বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী এরিয়েল হেনরিকে অপসারণ করার জন্য একাধিক দল রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা বাহিনীর উপর হামলা চালাতে একত্রিত হয়েছে। হামলায় কয়েকটি থানা লক্ষ্যবস্তু করা হয়, দুটিতে আগুন দেওয়া হয়। হামলার সময় টাউসাইন্ট লুভারচার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরও লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে।’

‘বারবিকিউ’ নামে পরিচিত গ্যাং লিডার জিমি চেরিসিয়ার বন্দুকযুদ্ধে শুরু হওয়ার ঠিক আগে একটি সোশ্যাল মিডিয়া ভিডিওতে আক্রমণের কথা প্রচার করেছিলেন।

তিনি বলেছিলেন, ‘আমাদের বন্দুক দিয়ে এবং হাইতিয়ান জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আমরা দেশকে মুক্ত করবো।’

এই পদক্ষেপটি এমন সময় আসলো যখন প্রধানমন্ত্রী এরিয়েল হেনরি গ্যাংদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সহায়তা করার জন্য হাইতিতে কেনিয়ার সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েনের বিষয়টি চূড়ান্ত করার চেষ্টা করছেন।

হাইতির জাতীয় পুলিশের প্রধান ফ্রান্টজ এলবে এবং পুলিশের মুখপাত্র গ্যারি ডেসরোসিয়ার হেনরির পদক্ষেপের বিষয়ে কোনও মন্তব্য করেনি।

উল্লেখ্য, বর্তমানে নিরাপত্তা ও রাজনৈতিক উভয় সংকটে নিমজ্জিত হাইতি। সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশের বিশাল অংশের নিয়ন্ত্রণ দখল নিয়েছে, বেসামরিক নাগরিকদের ওপর নৃশংস সহিংসতা চালিয়েছে এবং অর্থনীতিকে স্থবির করে দিয়েছে।

একই সময়ে প্রধানমন্ত্রী হেনরিকে প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়ানোর দাবিতে গত সপ্তাহে হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় বিক্ষোভ করেছে।

হাইতিতে বর্তমানে কোনও নির্বাচিত সরকার নেই। হেনরি ২০২১ সালের জুলাইয়ে প্রেসিডেন্ট জোভেনেল মোইসের হত্যার পরপরই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সমর্থনে প্রধানমন্ত্রী হিসাবে শপথ নেন।

রাজনৈতিক সমঝোতার আওতায় চলতি বছরের ৭ ফেব্রুয়ারি নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী ও কর্মকর্তাদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করার কথা থাকলেও তা এখনও করা হয়নি।

অন্যদিকে, কেনিয়ার পুলিশ অফিসারদের হাইতিতে মোতায়েন করার বিষয়ে এগিয়ে যাওয়ার আশায় হেনরি কেনিয়ায় ভ্রমণ করেছিলেন।

পূর্ব আফ্রিকান দেশটির একটি আদালত জানুয়ারির শেষের দিকে রায় দিয়েছিল যে, প্রস্তাবিত মোতায়েনটি অসাংবিধানিক। তবে হেনরি এবং কেনিয়ার কর্মকর্তারা একটি চুক্তিতে কাজ করছেন, যা শীঘ্রই হাইতিতে বাহিনী পৌঁছানোর অনুমতি দেবে।

বৃহস্পতিবার কমিউনিটি অফ ল্যাটিন আমেরিকান অ্যান্ড ক্যারিবিয়ান স্টেটস (সিইএলএসি) শীর্ষ সম্মেলনের আগে বক্তব্য রাখতে গিয়ে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেছেন, ‘বছরের পর বছর ধরে চলা রাজনৈতিক অস্থিরতার পর হাইতির একটি সমাধান দরকার।’

গুতেরেস ক্যারিবিয়ান দেশ সেন্ট ভিনসেন্টে বলেন, ‘আপনি হাইতিতে যতোটা সম্ভব পুলিশ বাহিনী রাখতে পারেন। কিন্তু, যদি কোনও রাজনৈতিক সমাধান না হয়, তবে সমস্যার সমাধান হবে না।’

   

রাইসির মৃত্যুতে সম্পৃক্ততার বিষয় অস্বীকার করল ইসরায়েল



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যুর কারণ নিছক দুর্ঘটনা নাকি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হত্যাকাণ্ড তা নিয়ে জল্পনা-কল্পনা করছে সারাবিশ্ব। এরই মধ্যে এ ঘটনার সাথে সম্পৃক্ততার বিষয় অস্বীকার করেছে ইসরায়েল।

সোমবার (২০ মে) বার্তাসংস্থা রয়টার্সের বরাত দিয়ে দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েলের সম্পৃক্ততা নিয়ে এরই মধ্যে সন্দেহ জাগছে অনেকের মধ্যে। ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ মধ্যপ্রাচ্য, ইরান বা অন্যান্য ইসরায়েল বিরোধী রাষ্ট্রগুলোর উপির নজরদারি অব্যাহত রেখেছিল। রাষ্ট্রের বুদ্ধিবৃত্তিক সুরক্ষা প্রদান এবং সে অনুযায়ী সর্বত্র ব্যাঙের ছাতার মতো নজর বিছিয়ে রাখার মাধ্যমে ইসরায়েলের স্বার্থরক্ষা করে মোসাদ। কিন্তু কোনো রাষ্ট্রপ্রধানকে হত্যার সাথে সংস্থাটির আগের কোনো সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যায়নি।

চিরশত্রু ইসরায়েলসহ পশ্চিমাদের চক্ষুশূল ছিলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট রাইসি। আমেরিকার কঠোর নিষেধাজ্ঞার পরও কখনো মাথা নত করেননি মধ্যপ্রাচ্যের এই নেতা, রাজি হননি আপোষেও। তাই হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার খবরেই উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন মার্কিন সিনেটর রিক স্কট। অন্যান্য নেতারাও করেন স্বস্তির মন্তব্য।

এই উচ্ছ্বাস শুধু মার্কিন সিনেটরেরই নয়, যেন ইসরায়েল-আমেরিকার প্রতিচ্ছবি। তাই অনেকে প্রশ্ন তুলছেন এটি নেহাত দুর্ঘটনা নাকি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। কারণ গাজা যুদ্ধকে কেন্দ্র করে ইসরায়েলের বুকে কাঁপন ধরানো একমাত্র ব্যক্তি ছিলেন ইব্রাহিম রাইসি। তাকে শেষ করতে পারলে মধ্যপ্রাচ্য থেকে ইসরায়েলের দিকে মিসাইল তাক করার মতো আর কেউ নেই তা ভালো করেই জানেন বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।

সন্দেহের আঙুল যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের দিকেও। কারণ একমাত্র ইরানের কারণেই মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতিতে প্রভাব কমেছে ওয়াশিংটনের। সেখানে জায়গা করে নিচ্ছে আমেরিকার চরম শত্রু চীন। এ ছাড়া কাশেম সোলাইমানির মতো প্রভাবশালী জাঁদরেল নেতাকে হত্যা করতে একটুও বুক কাঁপেনি আমেরিকার। এমনকি বার বার হুঁশিয়ারি দিয়েও ইরানকে পরমাণু কর্মসূচি থেকে ফেরাতে পারেনি যুক্তরাষ্ট্র। ফলে রাইসিকে টার্গেট করতে পারে বাইডেন প্রশাসন সেই শঙ্কাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না।

;

ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুতে পাকিস্তানে একদিনের রাষ্ট্রীয় শোক



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যুতে একদিনের রাষ্ট্রীয় শোক দিবস পালন করছে পাকিস্তান।

সোমবার (২০) মে ইরানের বার্তাসংস্থা ইসলামিক রিপাবলিক নিউজ এজেন্সি (আইআরএনএ) ও পাকিস্তানের নিউজপোর্টাল দ্য নিউজ এ খবর জানায়।

খবরে বলা হয়, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যুতে দেশটিতে সোমবার একদিনের রাষ্ট্রীয় শোকদিবস ঘোষণা করেছেন। এদিন জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে।

ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী এক ঐতিহাসিক সফরে পাকিস্তান আসেন। তারা পাকিস্তানের ভালো বন্ধু-শেহবাজ শরীফ

খবরে আরো বলা হয়, শেহবাজ শরীফ ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ ও দেশের নাগরিকদের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।

মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে (সাবেক টুইটার) পোস্ট করা এক বার্তায় শেহবাজ শরীফ বলেন, মাত্র এক মাস আগে ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আব্দুলাইহে এক ঐতিহাসিক সফরে পাকিস্তান আসেন। তারা পাকিস্তানের অত্যন্ত ভালো বন্ধু।

;

ইরানের অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্ট মোখবার, ৫ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা খামেনি জানিয়েছেন, ফার্স্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মাদ মোখবারকে অন্তর্বর্তীকালীন প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে পাঁচ দিনের জাতীয় শোক ঘোষণা করেন তিনি।

সোমবার (২০ মে) এই তথ্য জানায় বার্তাসংস্থা রয়টার্স।

প্রতিবেদনে বলা হয়, মোখবার দেশের নিয়ন্ত্রণভার গ্রহণ করবেন এবং ৫০ দিনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করবেন।

আলি খামেনির বরাত দিয়ে ইরানের সরকারি সংবাদমাধ্যম ইরনা আরও জানায়, মোখবার দেশের নিয়ন্ত্রণভার গ্রহণ করবেন এবং ৫০ দিনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করবেন।

এর আগে, সোমবার (২০ মে) দুর্ঘটনার প্রায় ১৬ ঘণ্টা পর ইব্রাহিম রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারের ধ্বংসাবশেষের সন্ধান মিলে। উদ্বার করা হয় দেশটির পেসিডেন্ট ইবরাহিম রাইসির মৃতদেহ।

দেশটির বিভিন্ন বার্তাসংস্থার খবরে বলা হয়, ওই হেলিকপ্টারে রাইসি ছাড়াও দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আব্দুল্লাহিয়ান, পূর্ব আজারবাইজানের গভর্নর মালেক রহমতি এবং এই প্রদেশে ইরানের সর্বোচ্চ নেতার মুখপাত্র আয়াতুল্লাহ মোহাম্মদ আলী আলে-হাশেম ছিলেন। তারা কেউই আর বেঁচে নেই বলে জানায় ইরান প্রসাশন।

;

এখন বিশ্ব আগের চেয়েও নিরাপদ: মার্কিন সিনেটর



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হেলিকপ্টার বিধ্বস্তে ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সের একটি পোস্ট দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের রিপাবলিকান দলের সিনেটর রিক স্কট বলেন, এখন বিশ্ব আগের চেয়েও নিরাপদ

রাইসির নিহত হওয়ার তথ্য নিশ্চিতের আগে দেওয়া ওই পোস্টে রিক বলেন, রাইসি যদি মারা গিয়ে থাকেন, তবে বলতে হবে, বিশ্ব এখন আগের চেয়ে নিরাপদ এবং ভালো জায়গা হয়ে উঠেছে। লোকটি অত্যাচারী ও সন্ত্রাসী ছিলেন। তাকে (রাইসি) কেউ ভালোবাসত না, সম্মান করত না। কেউ তার শূন্যতা অনুভব করবে না।

রিক আরও লিখেছেন, তিনি যদি মারা গিয়ে থাকেন, তবে আমি সত্যিই আশা করি যে ইরানি জনগণ খুনি স্বৈরশাসকদের কাছ থেকে নিজেদের দেশকে পুনরুদ্ধার করতে পারবে।

সোমবার (২০ মে) সিনেটর রিক স্কট যখন পোস্টটি করেন, তখনো রাইসির নিহত হওয়ার খবর জানায়নি ইরান। সে সময় পর্যন্ত বিধ্বস্ত হেলিকপ্টারের খোঁজ চলছিল।

প্রায় একই সময়ে এক্সে আরেকটি পোস্ট দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি পরিষদের হাউস আর্মড সার্ভিসেস কমিটির রিপাবলিকান চেয়ারপারসন মাইকেল ওয়াটজও। তার মতে, রাইসির মৃত্যু হয়ে থাকলে ‘পরিত্রাণ’ হয়েছে। পোস্টে তিনি লিখেছেন, প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময় এবং আগে রাইসিকে মারাত্মকভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন করতে দেখা গেছে।

রোববার (১৯ মে) আজারবাইজানের সীমান্তবর্তী এলাকায় দুই দেশের যৌথভাবে নির্মিত একটি বাঁধ উদ্বোধন করতে যান ইব্রাহিম রাইসি। সেখানে আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভও ছিলেন। সেখান থেকে তিনটি হেলিকপ্টারের বহর নিয়ে ইরানের পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের রাজধানী তাবরিজে ফিরছিলেন ইব্রাহিম রাইসি ও তাঁর সঙ্গে থাকা অন্য কর্মকর্তারা।

পথে পূর্ব আজারবাইজানের জোলফা এলাকার কাছে দুর্গম পাহাড়ে প্রেসিডেন্টকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়। অন্য দুটি হেলিকপ্টার নিরাপদে গন্তব্যে পৌঁছায়। পাহাড়ি এলাকায় বৈরী আবহাওয়ায় উদ্ধার অভিযান চালানোর পরে আজ সকালে ইরানের রেড ক্রিসেন্ট দল বিধ্বস্ত হেলিকপ্টারটি খুঁজে পায়।

;