কুবিতে উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ ও প্রক্টর কার্যালয়ে তালা



কুবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) শিক্ষক সমিতির সাত দফা দাবি বাস্তবায়ন না হওয়ায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ ও প্রক্টরের কার্যালয়ে তালা দিয়েছে সংগঠনটি।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) প্রশাসনিক ভবন ঘুরে এই তিন দপ্তর তালাবদ্ধ অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায়।

সরেজমিনে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈন, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জামান, প্রক্টর ড. কাজী ওমর সিদ্দিকী দপ্তরে তালা লাগানো আছে। দপ্তরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সংশ্লিষ্ট কেউ সকাল থেকে দপ্তরে আসেননি।

এই বিষয়ে জানতে তিনজনের সাথে একাধিকবার মুঠোফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয় নি।

এ বিষয়ে শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. আবু তাহের বলেন, 'আমরা আল্টিমেটাম দিয়েছিলাম। সে সময় শেষ হয়েছে। নির্দিষ্ট সময়ে দাবি বাস্তবায়নের কোন পদক্ষেপ না নেয়ায় আমরা পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী তিন দপ্তরে তালা দিয়েছি।' 

   

ঢাবিতে টেকসই ভবিষ্যৎ ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা শীর্ষক সম্মেলন অনুষ্ঠিত



ঢাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) অর্থনৈতিক গবেষণা ব্যুরো এবং অর্থনীতি বিভাগের যৌথ উদ্যোগে 'টেকসই ভবিষ্যৎ: অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক সামাজিক উন্নয়ন নিশ্চিত করা' শীর্ষক দিনব্যাপী এক আন্তর্জাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার ( ৯ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মোজাফ্ফর আহমেদ চৌধুরী মিলনায়তনে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল প্রধান অতথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এই সম্মেলন উদ্বোধন করেন। অর্থনৈতিক গবেষণা ব্যুরোর চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম এম আকাশের সভাপতিত্বে সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন অর্থনৈতিক গবেষণা ব্যুরোর পরিচালক অধ্যাপক ড. সেলিম রায়হান এবং অর্থনীতি বিভাগের চেয়ারপার্সন অধ্যাপক মাসুদা ইয়াসমিন।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, উন্নয়নের সাথে অর্থনীতির সম্পর্ক অত্যন্ত গভীর। আর্থ- সামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে একটি অনুকরণীয় রোল মডেল। অর্থনৈতিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ দূষণ, অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতাসহ দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার পাশাপাশি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের গণহত্যাসহ বিভিন্ন বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ থেকে উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে বলে উল্লেখ করেন তিনি । জ্ঞান বিনিময়ের পাশাপাশি অর্থনৈতিক বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নতুন নতুন কর্মপদ্ধতি উদ্ভাবনের জন্য সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষক, গবেষক, শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি উপাচার্য আহ্বান জানান।

উল্লেখ্য, দিনব্যাপী এই সম্মেলনে ৭টি সেশন ও ২টি প্যানেল আলোচনা সভা অনুষ্টিত হয়। এতে দেশ-বিদেশের শিক্ষক, অর্থনীতিবিদ ও গবেষকগণ ২১টি গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।

;

অবন্তিকার আত্মহত্যা: জামিনে মুক্তি পেয়েছেন প্রক্টর দ্বীন ইসলাম



জাবি করেসপন্ডেট, বার্তা ২৪.কম, ঢাকা
জামিনে মুক্তি পেয়েছেন প্রক্টর দ্বীন ইসলাম

জামিনে মুক্তি পেয়েছেন প্রক্টর দ্বীন ইসলাম

  • Font increase
  • Font Decrease

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকার আত্মহত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বিশ্ববিদ্যালয়টির সাবেক সহকারী প্রক্টর ও ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক দ্বীন ইসলাম জামিনে মুক্তি পেয়েছেন।

বুধবার (৮ মে) বিকেলে কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান দ্বীন ইসলাম। তবে মামলায় অপর আসামি অবন্তিকার সহপাঠী রায়হান সিদ্দিকী আম্মান কারাগারে রয়েছেন।

কুমিল্লার কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ফিরোজ হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, হাইকোর্টের নির্দেশে আজ দ্বীন ইসলাম জামিনে মুক্তি পেয়েছেন। দুপুরের পর আমরা কোর্টের অর্ডার হাতে পাই। এরপরই তাকে কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি দেওয়া হয়। কারামুক্তির পর পরিবারের সদস্যরা তাকে জেলগেট থেকে গ্রহণ করে নিয়ে যায়।

উল্লেখ্য, গত ১৫ মার্চ রাতে জবি শিক্ষার্থী অবন্তিকা আত্মহত্যা করে। এ ঘটনায় অবন্তিকার মায়ের দায়ের করা মামলায় জবির সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম এবং অবন্তিকার সহপাঠী রায়হান সিদ্দিকী আম্মানকে আটক করে পুলিশ। পরে সহকারী প্রক্টর থেকে দ্বীন ইসলামকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি দেয় জবি প্রশাসন।

;

রবীন্দ্রনাথ ও বঙ্গবন্ধুর চিন্তা-ভাবনায় অপূর্ব মিল রয়েছে: ঢাবি উপাচার্য



ঢাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেছেন, পৃথিবী যতদিন থাকবে ততদিন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কর্ম, চিন্তা-ভাবনা, আদর্শ ও দর্শন বেঁচে থাকবে। বঙ্গবন্ধু সারাজীবন কৃষক, শ্রমিক ও মেহনতি মানুষের মুক্তির জন্য আন্দোলন-সংগ্রাম করেছেন, আর রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কবিতা, গল্প, গান, রচনা, সাহিত্য ও শিল্পকর্মে দরিদ্র কৃষক ও শ্রমিকের মুক্তির গান গেয়েছেন। তাঁরা উভয়ই অসাম্প্রদায়িক চেতনা ধারণ, উগ্রজাতীয়তাবাদ পরিহার এবং আত্মশুদ্ধির পন্থা অবলম্বন করেছেন।

বুধবার (৮ মে) ঢাবির ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র মিলনায়তনে 'সোনার বাংলা স্বপ্ন ও বাস্তবতা: রবীন্দ্রনাথ থেকে বঙ্গবন্ধু' প্রতিপাদ্যকে ধারণ করে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এছাড়াও আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ সম্মাননীয় অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. সৈয়দ আজিজুল হক। রেজিস্ট্রার প্রবীর কুমার সরকার অনুষ্ঠান সঞ্চালন করেন।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল আরও বলেন, রবীন্দ্রনাথের চিন্তা-চেতনা দ্বারা প্রভাবিত হয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অসাম্প্রদায়িক চেতনা, গণতান্ত্রিক ও মানবিক মূল্যবোধ, দেশপ্রেম, মাটি ও মানুষের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা নিয়ে সারাজীবন আন্দোলন- সংগ্রাম ও অপরিসীম ত্যাগের মাধ্যমে আমাদেরকে স্বাধীন জাতিরাষ্ট্র উপহার দিয়েছেন।

মানুষকে ভালোবেসে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে ব্রিটিশ সরকার প্রদত্ত নাইটহুট উপাধি ত্যাগ করেছিলেন, ঠিক তেমনি নিজের জন্য খোঁড়া কবরের সামনে দাড়িয়ে পাকিস্তানি শাসকদের সাথে বাঙালির অধিকার প্রতিষ্ঠা ও মুক্তির ব্যাপারে আপোস করেননি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।এভাবেই বঙ্গবন্ধু ও রবীন্দ্রনাথের দর্শন ও চিন্তা-ভাবনায় অপূর্ব মিল রয়েছে।

প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ বলেন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর কবিতা ও সাহিত্য কর্মে সমাজের নানা অসংগতি, কুসংস্কার, বৈষম্য, মানুষের কষ্ট, প্রকৃতি, পরিবেশ, মানবপ্রেমসহ বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেছেন।

বঙ্গবন্ধু ও রবীন্দ্রনাথ উভয়ই উগ্রজাতীয়তাবাদ বিরোধী ছিলেন। তাঁরা উভয়ই বিশ্বাস করতেন উগ্র জাতীয়তাবাদ সমাজে সংঘাত সৃষ্টি করে। অসাম্প্রদায়িক ও মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন সমাজ প্রতিষ্ঠায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চিন্তাভাবনা ও দর্শন সকলের সামনে সবসময় তুলে ধরতে হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

অধ্যাপক ড. সৈয়দ আজিজুল হক মূল প্রবন্ধে বলেন, সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধু ও রবীন্দ্রনাথের ভাবনায় ও কর্মে অনেক মিল ছিল। বাঙালির ন্যায়সংগত অধিকার আদায়ে আত্মশক্তি অর্জনে উভয়ই সোচ্চার ছিলেন। রবীন্দ্রনাথের শ্রেষ্ঠ সৃজনশীল কাজগুলো তৎকালীন পূর্ববঙ্গের গ্রাম্যজীবন ও পদ্মাপাড়ের মানুষের জীবন নিয়ে রচিত।

প্রসঙ্গত, আলোচনা পর্ব শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংগীত বিভাগ ও নৃত্যকলা বিভাগের যৌথ উদ্যোগে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।

;

কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি পালন



কুবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৩তম জরুরী সিন্ডিকেট সভায় 'মিথ্যা তথ্য উপস্থাপন করে' বিশ্ববিদ্যালয় ও হলসমূহ বন্ধের 'অবৈধ' সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার ও অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয় খুলে দেওয়ার দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে প্রথমে বিক্ষোভ মিছিল ও পরবর্তীতে পাঁচ হলের আবাসিক শিক্ষার্থীদের ব্যানারে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।

বুধবার (৮ মে) বেলা ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন তারা।

এর আগে সাড়ে ১১টায় তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং অনতিবিলম্বে ক্লাস পরীক্ষা চালুর দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেন। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গোল চত্ত্বর থেকে শুরু হয়ে উপাচার্যের বাসভবন পর্যন্ত যায় এবং সেখান থেকে বঙ্গবন্ধু ভাস্কর্যের সামনে এসে শেষ হয়।

অবস্থান কর্মসূচি চলাকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হলের আবাসিক শিক্ষার্থী সবুজ মিয়া বলেন, 'উপাচার্য স্যার বলেছেন হলসমূহে প্রচুর পরিমাণে অস্ত্র এবং টাকা ঢুকেছে। আমি বলতে চাই, হলগুলোতে বিশুদ্ধ পানি এবং খাবারের অভাব। শিক্ষার্থীরা কী অবস্থায় আছে আপনি একটিবারের জন্য খবর নিয়ে দেখেছেন? আপনার কাছে বিনীত অনুরোধ, যেভাবে জরুরি সিন্ডিকেট সভার মাধ্যমে হল এবং ক্যাম্পাস বন্ধ করেছেন ঠিক একইরূপ ভাবে জরুরি সিন্ডিকেট সভার মাধ্যমে আমাদের হল এবং ক্যাম্পাস চালু করতে হবে। আমাদের দাবি যদি পূরণ না করা হয়, আমরা আরও কঠোর থেকে কঠোরতর হতে বাধ্য হব।'

এ ব্যাপারে শেখ হাসিনা হলের আবাসিক শিক্ষার্থী লাবিবা ইসলাম বলেন, 'বিশ্ববিদ্যালয়ের হল আমার অর্জন, আমি নিজের যোগ্যতায় এখানে থাকতে এসেছি। মাননীয় উপাচার্য যে ভিত্তিহীন বক্তব্য দিয়ে হল এবং বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করেছেন আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। আমরা এর আগেও করোনার কারণে একটা সেশন জটে পরেছি আরেকটা সেশনজটে পরতে চাই না। আমরা চাই শীঘ্রই যেন এই সমস্যার সমাধান হয়। সাধারণ শিক্ষার্থীর নামে যে অপবাদ দিয়েছেন সেটার জন্য উপাচার্যকে আমাদের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।'

উল্লেখ্য, গত ৫ মে (রোববার) আবাসিক হল নিয়ে 'উস্কানিমূলক ও মানহানিকর' মন্তব্যের প্রতিবাদে উপাচার্যকে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বরাবর চিঠি দেয় শিক্ষার্থীরা। এছাড়া ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে হল ও বিশ্ববিদ্যালয় আনুষ্ঠানিকভাবে খুলে দেওয়ার দাবি করেছিলেন তারা।

;