জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে প্রতি আসনের বিপরীতে প্রার্থী ১০৭



জাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

  • Font increase
  • Font Decrease

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় ছয়টি অনুষদ ও একটি ইন্সটিটিউটের অধীনে আসন রয়েছে ১ হাজার ৮৪৪টি। এবারের ভর্তি পরীক্ষায় আবেদন জমা পড়েছে ১ লাখ ৯৭ হাজার ৩৫৯টি। সে হিসেবে প্রতি আসনের বিপরীতে লড়বে ১০৭ জন।

বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা কমিটির সদস্য সচিব ও ডেপুটি রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) সৈয়দ মোহাম্মদ আলী রেজা এ তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, এবারের ভর্তি পরীক্ষায় ১ লাখ ৯৭ হাজার ৩৫৯টি আবেদন জমা পড়েছে। যা গত বছরের তুলনায় প্রায় ৫২ হাজার কম। ফেব্রুয়ারির ৩ তারিখ পর্যন্ত ভর্তি ফি প্রদান করার সময়সীমা রয়েছে। তখনই সর্বমোট কতটি আবেদন পড়েছে তা বলা যাবে।

তিনি আরও জানান, এবার ‘এ’ ইউনিটে (গাণিতিক ও পদার্থ বিষয়ক অনুষদ এবং ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজি) ৪৪৬টি আসনের বিপরীতে ৫০ হাজার ৩১২ জন, ‘বি’ ইউনিটে (সমাজবিজ্ঞান অনুষদ ও আইন অনুষদ) ৩৮৬টি আসনের বিপরীতে ১৭ হাজার ৬৫৪ জন, ‘সি’ ইউনিটে (কলা ও মানবিক অনুষদ এবং বঙ্গবন্ধু তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউট) ৩৮৮টি আসনের বিপরীতে ৩৯ হাজার ৭৩৮ জন, ‘সি-১’ ইউনিটে (নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগ এবং চারুকলা বিভাগ) ৬৪টি আসনের বিপরীতে ৪ হাজার ২১০ জন, ‘ডি’ ইউনিটে (জীববিজ্ঞান অনুষদ) ৩১০টি আসনের বিপরীতে ৬৯ হাজার ২৮১ জন, ‘ই’ ইউনিটে (বিজনেস স্টাডিজ) ২০০টি আসনের বিপরীতে ১২ হাজার ৬৪৫ জন এবং আইবিএ-তে ৫০টি আসনের বিপরীতে ৩ হাজার ৫১৯ জন শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন।

সে হিসেবে 'এ' ইউনিটে প্রতি আসনের বিপরীতে লড়বে ১১২ জন, 'বি' ইউনিটে প্রতি আসনের বিপরীতে লড়বে ৪৫ জন, 'সি' ইউনিটে প্রতি আসনের বিপরীতে লড়বে ১০২ জন, 'সি-১' ইউনিটে প্রতি আসনের বিপরীতে লড়বে ৬৫ জন, 'ডি' ইউনিটে প্রতি আসনের বিপরীতে লড়বে ২২২ জন, 'ই' ইউনিটে প্রতি আসনের বিপরীতে লড়বে ১৯৭ জন, এবং ইন্সটিটিউট অব বিজনেস এডমিনিস্ট্রেশনে (আইবিএ) প্রতি আসনের বিপরীতে লড়বে ৭০ জন।

উল্লেখ্য, আবেদনকারী ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা আগামী শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) থেকে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে পারবে। ভর্তি পরীক্ষা ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়ে ২৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে।

   

চবি শাটলে পাওয়ারকার ও বগি বাড়ানোর প্রস্তাব প্রক্টরিয়াল বডির



চবি করেসপন্ডেট, বার্তা ২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থীদের একমাত্র বাহন শাটল ট্রেনের সমস্যা সমাধানের লক্ষে বাংলাদেশ রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের সাথে মিটিং করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ । এসময় একটি পাওয়ার কার ও একটি বগি বাড়ানোর প্রস্তাব করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বেলা সাড়ে এগারোটায় বাংলাদেশ রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলীয় (সিআরবি) কার্যালয়ে প্রধান বৈদ্যুতিক প্রকৌশলী (পূর্ব) মো. হাবিবুর রহমানের সাথে এই আলোচনা হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডির।

মিটিং এ গৃহীত সিদ্ধান্ত জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ অহিদুল আলম বার্তা২৪.কম-কে বলেন, বগি শিডিউল বাড়ানো ও পাওয়ারকার যুক্ত করার প্রস্তাব নিয়ে আমরা রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের সাথে আলোচনায় বসেছিলাম। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শহরের দূরত্ব অনেক বেশি হওয়ায় একটি ট্রেনের আপ-ডাউন করতে তিন থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টা সময় লাগে। অন্যদিকে এই রুটে ট্রেনের লাইন একটা হওয়ায় নতুন করে শিডিউল বাড়ানো সম্ভব হচ্ছে না। আর তাই আমরা নতুন বগি সংযোগ ও পাওয়ারকার দেওয়ার কথা বলেছি।

তিনি আরও বলেন, আমাদের শাটলে আপাতত যে মালবাহী বগিটি আছে ওইটার পরিবর্তে আপাতত একটা বগি যোগ করার কথা হয়েছে। আর যেকোনো একটা ট্রেনে একটা পাওয়ারকার সংযোগ করারও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

কবে নাগাদ সিদ্ধান্তটি বাস্তবায়ন করা হতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ট্রেনে বগি বাড়ানোর ব্যাপারগুলো আমাদের হাতে নেই। আমরা কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলেছি, তারা আমাদেরকে আশ্বস্ত করেছে। হয়ত খুব শীঘ্রই বাস্তবায়ন হবে।

প্রধান বৈদ্যুতিক প্রকৌশলী (পূর্ব) মো. হাবিবুর রহমানের কাছে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বার্তা২৪.কম-কে জানান, আমরা লাইট ফ্যানগুলো চালু করার চেষ্টা করছি, দেখি কবে চালু করা যায়।

কবে নাগাদ চালু হতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাদের একটা লিমিটেশন আছে। এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না, তবে আমরা চেষ্টা করছি।

;

নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত



জাককানইবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কনফারেন্স কক্ষে বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের আয়োজনে গবেষণা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার (১৫ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের তৃতীয় তলায় বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের শিক্ষার্থীদের নিয়ে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সেমিনারে কিনোট স্পিকার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ‍্যাপক ড. কায়কোবাদ।

অধ্যাপক ড. কায়কোবাদ গবেষণা নিয়ে বিস্তারিত সংলাপ শেষে স্নাতকে থাকাকালীন সময়ে শিক্ষার্থীদের গবেষণা অনুরাগী হওয়ার, গবেষণায় মনোযোগী হওয়ার কথা বলেন। 

তিনি  আরো বলেন,স্নাতকে থাকাকালীন আন্তর্জাতিক জার্নালে গবেষণা প্রকাশ করো, বিভিন্ন ধরনের জাতীয় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ কর। নিজেদের যোগ্যতা প্রকাশ করতে পারলে তোমরা পৃথিবীর যেকোন জায়গায় ই মূল‍্যায়ন পাবে।

অনুষ্ঠান শেষে অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদকে অনুষদের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা উপহার তুলে দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর। 

এসময় তিনি বলেন, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ আমাদের সকলের জন্য আদর্শ। তিনি আমাদেরকে সময় দিয়েছেন যার ফলে আমাদের ছাত্রছাত্রী শিক্ষকরা দারুণ উপকৃত হবে। আমি তো চাই স্যার সবসময় আমাদের বিজ্ঞান অনুষদের একজন অভিভাবক হিসেবে পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা দিয়ে যাবেন।

বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের শতাধিক শিক্ষার্থীসহ উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ‍্যাপক ড. উজ্জ্বল কুমার প্রধান, ইলেকট্রিকেল এন্ড ইঞ্জিনিয়ার বিভাগের সহযোগী অধ‍্যাপক কাজী মো. সাহিদুজ্জামান।

;

শিং মাছের জিনোম সিকোয়েন্স উন্মোচন করলেন বাকৃবি গবেষক



বাকৃবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে প্রথমবারের মতো দেশীয় শিং মাছের জিনোম সিকোয়েন্স উন্মোচন এবং স্ত্রী-পুরুষ শিং মাছের লিঙ্গ নির্ধারণকারী সম্ভাব্য জিন শনাক্তকরণে সফলতা পেয়েছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) মৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের ফিশারিজ বায়োলজি ও জেনেটিক্স বিভাগের অধ্যাপক ড. তাসলিমা খানম ও তার গবেষক দল। 

অধ্যাপক ও গবেষক তাসলিমা খানম বলেন, জাপান সোসাইটি ফর দি প্রমোশন অফ সায়েন্সের অর্থায়নে ২০২২-২০২৪ সালে জাপানের টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ে সিকোয়েন্সিং কাজটি সম্পন্ন করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় তৈরিকৃত ড্রাফট জিনোম ব্যবহার করে সম্ভাব্য লিঙ্গ নির্ধারণকারী জিন শনাক্তকরণ সম্ভব হয়েছে যা যেকোনো দেশীয় মাছের ক্ষেত্রে প্রথম।

এছাড়া গবেষণা প্রকল্পটির ফলাফল জাপানিজ সোসাইটি অফ ফিশারিজ সায়েন্স আয়োজিত একটি আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলনে উপস্থাপন করা হয়েছে বলেও জানান তিনি। তাসলিমা খানমের নেতৃত্বে গবেষক দলে ছিলেন বাংলাদেশ, জাপান ও সুইডেনের একদল গবেষক।

ড. তাসলিমা খানম তার গবেষণার উদ্দেশ্য সম্পর্কে বলেন, কিছু কিছু মাছের ক্ষেত্রে লিঙ্গভেদে স্ত্রী ও পুরুষ মাছের দৈহিক বৃদ্ধির পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়। শিং মাছ এর অন্যতম উদাহরণ। যেখানে স্ত্রী শিং মাছের বৃদ্ধি পুরুষ মাছ অপেক্ষা ৪০-৬০ শতাংশ বেশি হয়ে থাকে। এই মাছের বাণিজ্যিক উৎপাদন বাড়ানোর জন্য তেলাপিয়ার ন্যায় মনোসেক্স শিং মাছ উৎপাদনকে অন্যতম উপায় হিসেবে মনে করা হয়। সফলভাবে মনোসেক্স শিং মাছ উৎপাদনের জন্য লিঙ্গ নির্ধারণকারী জিন শনাক্তকরণ অত্যন্ত জরুরি। 

তিনি আরো বলেন, লিঙ্গ নির্ধারণকারী জিন শনাক্তের ফলে প্রচলিত পদ্ধতির পরিবর্তে মার্কার অ্যাসিসটেড সিলেকশনের মাধ্যমে স্বল্প সময়ে মনোসেক্স শিং মাছ উৎপাদন করা সম্ভব হবে। পাশাপাশি শিং মাছ প্রজননক্ষম হওয়ার অনেক আগেই স্ত্রী ও পুরুষ মাছ সনাক্তকরণ সম্ভবপর হবে যা প্রচলিত সিলেকটিভ ব্রিডিং প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করবে। শিং মাছের জিনোম থেকে শুধুমাত্র লিঙ্গ নির্ধারণকারী জিনই নয়, অন্যান্য বৈশিষ্ট্য যেমন দৈহিক বৃদ্ধি, রোগপ্রতিরোধ ও প্রতিকূল পরিবেশে টিকে থাকার জন্য দায়ী জিন শনাক্তকরণেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। 

গবেষণার বিষয়ে বাকৃবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. এমদাদুল হক চৌধুরী বলেন, শিং মাছ রোগীর পথ্য হিসেবে পরিচিত। আমরা জানি পুরুষ মাছ সচারচর বেশি শক্তিশালী হয় মেয়ে মাছের তুলনায়। কিন্তু শিং মাছে তা বিপরীত। শিং মাছের ক্ষেত্রে মেয়ে মাছ বেশি শক্তিশালী হয়। মেয়ে মাছগুলো বেশি নির্বাচন করা গেলে বেশি উৎপাদন করানো যাবে। লিঙ্গ নির্ধারণ করার মাধ্যমে সহজেই তা করা সম্ভব হবে।

;

পথশিশুদের মুখে হাসি ফুটিয়েছেন চবির দুই উদ্যোক্তা



চবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) দুইজন শিক্ষার্থী নিজ উদ্যোগে প্রতিষ্ঠা করেছেন একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। যেখান থেকে সমগ্র ক্যাম্পাসে টি-শার্ট ও বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রী সরবরাহ করে উপার্জিত অর্থ দিয়ে তারা চালান পড়ালেখার খরচ।

উদ্যোক্তা দুইজন হলেন ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মুহাম্মাদ মুনতাজ আলী এবং শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের একই বর্ষের শিক্ষার্থী আহমাদ আব্দুল্লাহ নাফিজ।

বুধবার (১৫ মার্চ) প্রতিষ্ঠানটির এক বছর পূর্ণ হয়। এ উপলক্ষে তরুণ দুই উদ্যোক্তা তাদের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীকে স্মরণীয় করে রাখতে লভ্যাংশ দিয়ে পথ শিশুদের মুখে হাসি ফুটিয়েছেন। এদিন তারা দু’জন বিশ্ববিদ্যালয় রেলস্টেশনে নিজের হাতে বিরিয়ানি রান্না করে ২০ জন অসহায় ও পথশিশুদের মাঝে বিতরণ করেছেন।

উদ্যোক্তা মুহাম্মাদ মুনতাজ আলী নিজের অনুভূতি ব্যক্ত করে বলেন, আমরা দেখতে দেখতে একটি বছর অতিক্রম করে দ্বিতীয় বছরে পদার্পণ করেছি। বর্তমানে আমরা ফুড এবং ফ্যাশন দুইটি সেক্টরেই কাজ করে চলেছি। আমাদের উদ্দেশ্য, চবি ক্যাম্পাসসহ সমগ্র বাংলাদেশের পোশাক খাত ও নির্ভেজাল খাদ্যের জগতে অবদান রেখে বাংলাদেশের উন্নয়নের চাকাকে সচল রাখতে চাই।

তিনি আরও বলেন, আজকে আমরা গত এক বছরের লাভের একটি অংশ দিয়ে কিছু অসহায় ও পথশিশুদের এক বেলার খাবারের ব্যবস্থা করেছি। আমরা নিজ হাতেই বাজার করে খাবারগুলো রান্না করে তাদের হাতে তুলে দিয়েছি। এতে আমাদের আত্মতৃপ্তি কাজ করেছে। আমরা সামনে বৃহৎ পরিসরে আরও বড় কিছু করব ইনশাআল্লাহ।

আরেক উদ্যোক্তা আহমাদ আব্দুল্লাহ বলেন, ভার্সিটিতে ভর্তি হওয়ার পর নিজ উদ্যোগে কিছু করার ইচ্ছা ছিল, সেই ইচ্ছা থেকে এস্থেটিক (তাদের প্রতিষ্ঠান) এর জন্ম। এস্থেটিক এর শক্তি ক্রেতাদের আস্থা ও ভালোবাসা। সেই আস্থাকে পুঁজি করে ভালো কোয়ালিটির কাপড় আর অর্গানিক ফুড পরিবেশনেই নজর থাকে আমাদের সবসময়ই।

;