গবেষণা প্রকল্পে ৩৯ লক্ষ টাকা অনুদান পাচ্ছেন জবির ১৪ শিক্ষক



জবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
গবেষণা প্রকল্পে ৩৯ লক্ষ টাকা অনুদান পাচ্ছেন জবির ১৪ শিক্ষক

গবেষণা প্রকল্পে ৩৯ লক্ষ টাকা অনুদান পাচ্ছেন জবির ১৪ শিক্ষক

  • Font increase
  • Font Decrease

গবেষণা প্রকল্পে ৩৯ লক্ষ টাকা অনুদান পাচ্ছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ১৪ জন শিক্ষক। জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের ২০২৩- ২৪ অর্থবছরে গবেষণা প্রকল্পে এ অনুদান পেতে যাচ্ছেন তারা।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব বিদ্যুৎ চন্দ্র আইচ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে গবেষণা প্রকল্পের অনুদানের বিষয়টি জানানো হয়। এছাড়া অনুদানের জন্য মনোনীত একাধিক শিক্ষক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

২০২৩-২৪ অর্থবছরে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কর্মসূচির আওতায় গবেষকদের ৬৯৬টি বিশেষ গবেষণা প্রকল্প স্থান পেয়েছে। তার মধ্যে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭ জন শিক্ষক ৭টি প্রকল্পে ২১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা এবং আরও ৭ জন শিক্ষক অপর ৭টি প্রকল্পে ১৭ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা বরাদ্দের জন্য মনোনীত হয়েছেন।

শিক্ষকদের মধ্যে গবেষণা অনুদানে সর্বোচ্চ বরাদ্দ (৩ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা) পাচ্ছেন ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আব্দুল কাদের।

বরাদ্দের জন্য মনোনীত শিক্ষকরা হলেন- অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. জাকারিয়া মিয়া, রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আমিনুল হক, একই বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ জামির হোসেন, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আওলাদ হোসেন, ড. মোহাম্মদ মাহমুদুর রহমান, ড. মো. দেলোয়ার হোসেন এবং ড. জগদীশ চন্দ্র দাস, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আব্দুল কাদের ও একই বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মনিরুজ্জামান।

পাশাপাশি গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. রবীন্দ্রনাথ মন্ডল, কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ড. আবু লায়েক ও একই বিভাগের ড. মো. মনোয়ারুল ইসলাম, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. শাহরিয়ার আহম্মদ এবং প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সহকারি অধ্যাপক ড. শিল্পী সাহা অনুদানের জন্য মনোনীত হয়েছেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আব্দুল কাদের বলেন, 'বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা ও জ্ঞান বিতরণের জায়গা। যেই গবেষণা প্রস্তাবগুলো তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে সেগুলোতে অনুদানের পরিমাণ আরও বাড়ানো প্রয়োজন। 

বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, 'যোগ্যতা ও দক্ষতা আছে বলেই আমাদের শিক্ষকরা অনুদান পাচ্ছেন। কারণ শিক্ষকরা যেসব গবেষণা প্রস্তাব জমা দিয়েছেন সেগুলো মানসম্মত বিধায়ই মনোনীত হয়েছে। গবেষণার ফলে নতুন জ্ঞানগুলো আমাদের শিক্ষার্থীদের মাঝেও পৌঁছে যাবে। সর্বোপরি গবেষণা ও শিক্ষায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আরও এগিয়ে যাবে।' 

প্রসঙ্গত, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনে ‘বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি’ বিষয়ক প্রকল্পের গবেষণার জন্য ১৯৭৭-৭৮ অর্থবছর থেকে বিশেষ গবেষণা অনুদান দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হয়।

   

ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে চবি শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন



চবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ফিলিস্তিনের গাজায় দখলদার ইসরায়েল বাহিনী কর্তৃক ফিলিস্তিনিদের নির্বিচারে হত্যা ও স্বাধীন রাষ্ট্রের দাবিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন করেছে।

সোমবার (৬ মে) বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ মিনার প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীরা এই মানববন্ধনের আয়োজন করেন। এ সময় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রতি সংহতি প্রকাশ করা মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ধরপাকড়ের তীব্র নিন্দা জানান শিক্ষার্থীরা।

গণিত বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মো. রাকিব হোসেনের সভাপতিত্বে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ মোজাম্মেল হকসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের প্রায় তিন শতাধিক শিক্ষার্থী এতে অংশ নেয়। এ সময় তারা ফ্রি ফ্রি প্যালেস্টাইন, ফিলিস্তিন জিন্দাবাদ- ইহুদিবাদ নিপাত যাক, বয়কট ইসরায়েল, ফিলিস্তিনে হামলা কেন আমেরিকা জবাব দে সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন।

এ সময় অধ্যাপক মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক বলেন, ফিলিস্তিনের চলমান স্বাধীনতা আন্দোলন শুধু মুসলিমদের ইস্যু নয়, এটা গোটা মানবজাতির, মানবতার ইস্যু। আজকের এই মানববন্ধনে উপস্থিত হতে পারাটা আমার জীবনের সবচেয়ে বড় ঘটনা। সবচেয়ে বড় মূল্যবান বিষয় হলো ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানো, অন্যায়ের বিপক্ষে দাঁড়ানো।

ফ্যাইন্যান্স বিভাগের ২০২১-২২ সেশনের শিক্ষার্থী মো. ইশতিয়াক হোসেন মজুমদার বলেন, সবচেয়ে ন্যাক্কারজনক বিষয় হলো ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বিশেষত স্বয়ং ইসলরাইলের সবচেয়ে বড় দোসর আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার পক্ষে ও ইসলরাইলের সাথে যাবতীয় সম্পর্ক ছিন্ন করার জন্য আন্দোলন করছে। অথচ আরবরা জাতি ভাই হয়েও আজ নির্বিকার, আরব শাসকগোষ্ঠীসহ জনগণ পর্যন্ত ভোগবিলাসের মত্ত হয়ে আছে। তাদের এই ভন্ডামী একদিন তাদের পতনের কারণ হবে, ইনশাআল্লাহ। যে জাতি একজন খ্রিষ্টান নারীর জন্য স্পেন বিজয় করতে পারে, সে জাতি আজ নিজের বোনের আর্তনাদ শুনতে পায় না।

অন্যদিকে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে বিশ্বব্যাপী চলমান ছাত্র আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে পদযাত্রা ও সংহতি সমাবেশ করেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের একাংশ। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে তারা ফিলিস্তিনের পতাকা উত্তোলন ও পদযাত্রা করেন।

এ ব্যাপারে শাখা ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আহসান হাবীব সোপান বলেন, আমরা কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের নির্দেশনা অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে বিশ্বব্যাপী চলমান ছাত্র আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে পদযাত্রা ও সংহতি সমাবেশ করেছি। ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানাতে সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সহ সকল শেণি পেশার মানুষকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাচ্ছি।

;

ফিলিস্তিনের সমর্থনে ইবি ছাত্রলীগের বিক্ষোভ মিছিল



ইবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে এবং নিরীহ ফিলিস্তিনদের প্রতি সংহতি জানিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ছাত্রলীগ।

সোমবার (৬ মে) দুপুর ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের দলীয় ট্রেন্ট থেকে পদযাত্রা শুরু হয়। বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব ম্যুরালে প্রদক্ষিণ করে দলীয় ট্রেন্টে এসে সমবেত হয়ে ছাত্র সমাবেশে যুক্ত হয়। পদযাত্রা ও ছাত্র সমাবেশে স্বাধীন ফিলিস্তিনের পতাকা উত্তোলন করেন শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।

এ সময় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত ও সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয়ের নেতৃত্বে উপস্থিত ছিলেন শাখা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি মৃদুল হাসান রাব্বি, রাকিবুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলামসহ বিভিন্ন হল ও অনুষদ ছাত্রলীগের শতাধিক নেতাকর্মী।

ছাত্র সমাবেশে শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয় বলেন, ন্যায্যতা-ন্যায়-মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে স্বাধীন রাষ্ট্র ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি এবং মানবতার বিরোধী অপরাধের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী শিক্ষার্থী ও সচেতন নাগরিকরা যে আন্দোলনের সূচনা করেছে তার প্রতি সংহতি প্রকাশ করছে ইবি শাখা ছাত্রলীগ। ফিলিস্তিনের নারী পুরুষ এবং অবুঝ শিশুদের প্রতি যে জঘন্য নিপীড়ন চালানো হচ্ছে, আমরা এর প্রতি তীব্র ঘৃণা ও প্রতিবাদ জানাই।

শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আজীবন শোষিত, নিপিড়ীত মানুষের পক্ষে কাজ করে গেছেন। তারই ধারাবাহিকতায় নিপিড়ীত, নির্যাতিত ফিলিস্তিনি মানুষের দাবি আদায়ে, দখলদার ইসরায়েলী বাহিনীর দখলদারিত্ব এবং নির্বিচারে গণহত্যা, নির্যাতনের বিরুদ্ধে ইবি শাখা ছাত্রলীগ আজ রাজপথে দাঁড়িয়েছে। এই সমাবেশ থেকে ফিলিস্তিনিদের প্রতি জুলুম নির্যাতন বন্ধ করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবি জানাই।

 

;

বুধবার থেকে ঢাবিতে সশরীরে ক্লাস-পরীক্ষা



ঢাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বুধবার থেকে ঢাবিতে সশরীরে ক্লাস-পরীক্ষা

বুধবার থেকে ঢাবিতে সশরীরে ক্লাস-পরীক্ষা

  • Font increase
  • Font Decrease

চলমান তাপদাহ সহনশীল পর্যায়ে আসায় বুধবার থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ক্লাস ও পরীক্ষাসমূহ যথারীতি সশরীরে অনুষ্ঠিত হবে।

সোমবার (৬ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল এই সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেন।

উল্লেখ্য, এর আগে, গত ২১ এপ্রিল সারাদেশের ওপর দিয়ে প্রবহমান তীব্র তাপদাহ (হিট ওয়েভ)-এর কারণে স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়াতে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত অনলাইন ক্লাসের ঘোষণা দিয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

;

ফিলিস্তিনকে সমর্থন জানিয়ে ঢাবিতে জড়ো হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা



ঢাবি করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়ে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে রাজধানীর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা দলে দলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মধুর ক্যান্টিনে জড়ো হচ্ছেন।

সোমবার (৬ মে) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে একযোগে ছাত্রলীগের নেতৃত্বে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়ে পদযাত্রা ও বাংলাদেশের পতাকার পাশাপাশি ফিলিস্তিনের পতাকা উত্তোলন করার উদ্দেশ্যে তাদেরকে একত্র হতে দেখা যায়।

এর আগে গতকাল রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে বিশ্বব্যাপী চলমান ছাত্র আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কর্মসূচির অংশ হিসেবে এক সংবাদ সম্মেলন করে এ আয়োজনের আহ্বান জানান সংগঠনটির নেতৃদ্বয় ।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিশ্বব্যাপী চলমান ছাত্র আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে এবং হত্যাযজ্ঞ বন্ধ করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কর্মসূচি পালন করছেন। এ সময় সংগঠনটির নেতা কর্মীরাসহ রাজধানীর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশ ও ফিলিস্তিনের পতাকা নিয়ে অবস্থান করছেন।

উল্লেখ্য, এ কর্মসূচিতে তারা ফিলিস্তিনের পতাকা উত্তোলন, পদযাত্রা ও ছাত্র সমাবেশ এর আয়োজন করেছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মধুর ক্যান্টিন থেকে সন্ত্রাস বিরোধী রাজু ভাস্কর্য অব্দি পদযাত্রায় অংশ নিতে বাংলাদেশে অধ্যয়নরত ফিলিস্তিনের শিক্ষার্থীদেরকেও এ সমাবেশে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়।

;