ক্রিকেট তার রক্তে মিশে আছে, বললেন বোল্ট



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উসাইন বোল্ট, সর্বকালের সেরা দৌড়বিদদের মধ্যে অন্যতম একজন। অলিম্পিকে আটটি স্বর্ণপদক লেখা আছে তার নামের পাশে। ১০০ মিটার ও ২০০ মিটার স্প্রিন্টের রেকর্ড এখনও তার দখলে। খুব স্বাভাবিকভাবেই যখন তাকে ক্রিকেট খেলাটির সবচেয়ে পছন্দের ফরম্যাটের নাম জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, তার উত্তর ছিল ‘টি-টোয়েন্টি ফরম্যাট’।

জ্যামাইকাতে যখন বোল্ট নিজের কৈশোরকাল পার করছিলেন, তখন তার ইচ্ছা ছিল দেশের হয়ে ক্রিকেট খেলবেন এবং একজন ফাস্ট বোলার হবেন। পরবর্তীতে ক্রিকেট বল হাতে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে মাঠে দৌড়ানো না হলেও অন্য খেলায় ঠিকই দৌড়েছেন। এই দৌড়ানোর মাধ্যমেই হয়েছেন বিশ্বসেরা।

আগামী ২ জুন থেকে পর্দা উঠছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসরের। স্বাগতিক দেশ হিসেবে এবার আছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্র। বোল্টের ক্রিকেট খেলা দিয়ে ক্যারিয়ার গড়া না হলেও এবার ক্রিকেট বিশ্বকাপের শুভেচ্ছাদূত বানানো হয়েছে তাকে।

শুভেচ্ছাদূত হওয়ার পর তার অনুভূতি জানিয়েছেন বোল্ট, 'আমি ক্রিকেটের মধ্যেই বড় হয়েছি। আমার বাবা একজন বিশাল ক্রিকেট ভক্ত ছিলেন এবং এখনও আছেন। এটি আমাদের রক্তের সঙ্গে মিশে আছে। শুভেচ্ছাদূত হিসেবে ক্রিকেট খেলাটির সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে আমি অত্যন্ত খুশি। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন তো আমার পূরণ করা হয়নি, তাই শুভেচ্ছাদূত হয়ে পেরে আমি আনন্দিত।'

বাকি দুই ফরম্যাটের তুলনায় স্বল্প ওভারের ফরম্যাটটিই বোল্টের বেশি পছন্দের বলে জানা তিনি, 'সময়ের অভাবে আমার খুব একটা ক্রিকেট ম্যাচ দেখার সুযোগ না হলেও যখনই আমার কাছে সুযোগ থাকে আমি টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট দেখি। যখন থেকে এটি শুরু হয়েছিল তখনই আমার এটি দুর্দান্ত লেগেছিল। কারণ এখানে আপনাকে দ্রুত ও বিচক্ষণতার সঙ্গে সিদ্ধান্ত নিতে হয়, পাশাপাশি শক্তির প্রয়োগও করতে হয়। মাঠে খেলোয়াড়দের সাজানো থেকে শুরু করে সবকিছুই আপনাকে অতি দ্রুত করতে হয়।'

বিশ্বকাপ আয়োজনের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রেও ক্রিকেটের ব্যাপক প্রচার হচ্ছে এবং আগামীতে আরও বেশি মানুষ এই খেলাটির প্রতি আকৃষ্ট হবে মনে করেন বোল্ট, 'আমি নিশ্চিতভাবেই মনে করি যে যুক্তরাষ্ট্রে এই খেলার জনপ্রিয়তা বাড়বে। যখন কোনো খেলা বড় পরিসরে কোথাও অনুষ্ঠিত হয় তখন খুব স্বাভাবিকভাবেই সেই দেশের মানুষজন সে খেলাটি সম্পর্কে আরও জানতে চায়।'

প্রিয় কয়েকজন ক্রিকেটারদের সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে এই তারকা এথলেট বলেন, 'আমার প্রিয় একজন ক্রিকেটার হলেন ওয়াসিম আকরাম, তার খেলা দেখেই বেড়ে উঠেছি। বিশেষ করে তার ইনসুইং ইয়র্কারগুলো। এছাড়াও আমি কোর্টনি ওয়ালশ ও কার্টলি এমব্রোসেরও বড় ভক্ত ছিলাম। ভারতের শচীন টেন্ডুলকারের একজন ভক্ত আমি। তিনি এবং ব্রায়ান লারা আমার বেড়ে উঠার সময় আমার জীবনেরই অংশ ছিলেন। তাদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা অসাধারণ ছিল। আমি মনে করি বর্তমান সময়ের ক্রিকেটারদের মধ্যে বিরাট কোহলিই সবার সেরা।'

   

বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে শরফুদ্দৌলার হাফ-সেঞ্চুরি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশি ক্রিকেট আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের একমাত্র বাংলাদেশি আম্পায়ার তিনি। রবিবার ভোরে আসরের উদ্বোধনী ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছি স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডা। দুর্দান্ত এই ম্যাচে নতুন এক কীর্তি গড়েছেন শরফুদ্দৌলাও।

একমাত্র ও সর্বপ্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মঞ্চে ৫০তম ম্যাচ পরিচালনা করলেন তিনি। উদ্বোধনী ম্যাচে এই রেকর্ডটি স্পর্শ করায় এই মাইলফলকটি আরও বিশেষ হয়ে থাকবে তার ক্যারিয়ারে।

এখন পর্যন্ত ১৮টি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচে টিভি আম্পায়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন শরফুদ্দৌলা। তবে সে হিসেবের বাইরেই এবার অন ফিল্ড আম্পায়ার হিসেবে ৫০টি অন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ম্যাচ পরিচালনার কীর্তি গড়েছেন তিনি।

টি-টোয়েন্টির বাইরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এখন পর্যন্ত ১৫ টেস্ট, ১০০টি ওয়ানডে এবং ৬৮টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ পরিচালনা করেছেন শরফুদ্দৌলা। ছেলেদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার হিসেবে ১০০ ম্যাচ পরিচালনা করার কীর্তিও তার। এর বাইরে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আম্পায়ারিং করা একমাত্র বাংলাদেশি আম্পায়ারও তিনিই।

;

গার্দিওলা, জিদানদের ছাড়িয়ে নতুন ইতিহাস লিখছেন আনচেলত্তি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রিয়াল মাদ্রিদের ম্যানেজার কার্লো আনচেলত্তি। ২০২১-২২ মৌসুমের চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতেই প্রথম ম্যানেজার হিসেবে চারবার এই শিরোপা জয়ের কীর্তি গড়েছিলেন। এবার সে রেকর্ডকে আরেকটু বাড়িয়ে নিয়ে পঞ্চমবারের মতো জিতলেন চ্যাম্পিয়ন্স লিগ।

আনচেলত্তির আগে সর্বোচ্চ তিনটি করে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয়ের কীর্তি ছিল পেপ গার্দিওলা, জিনেদিন জিদান এবং বব পেইসলির। দুইবার করে এই শিরোপা ছুঁয়ে দেখেছেন জোসে মরিনিও এবং অ্যালেক্স ফার্গুসন।

ম্যানেজার হিসেবে পাঁচ চ্যাম্পিয়ন্স লিগের প্রথম দুটি জিতেছিলেন এসি মিলানের হয়ে। ২০০২-০৩ এবং ২০০৬-০৭ মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ইতিহাসের দ্বিতীয় সফলতম দলকে মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের স্বাদ এনে দেন আনচেলত্তি।

তার বাকি তিনটি চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শিরোপা এসেছে রিয়াল মাদ্রিদের হাত ধরে। প্রথম দফায় যখন রিয়ালের দায়িত্ব নিয়েছিলেন, তখন ২০১৩-১৪ মৌসুমে লস ব্লাঙ্কোসদের চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জেতান। 

দ্বিতীয় দফায় রিয়ালের ডাগআউটে দাঁড়িয়ে শিরোপা ক্ষুধা আরো বেড়েছে আনচেলত্তির। ২০২১-২২ এবং সবশেষ গত রাতে আরো একবার মাদ্রিদকে ইউরোপসেরার খেতাব এনে দিয়েছেন এই ইতালিয়ান।

চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শিরোপার সঙ্গে আনচেলত্তির হৃদ্যতার গল্প অবশ্য আরো পুরোনো। খেলোয়াড়ি জীবনে এসি মিলানের হয়ে দুইবার ইউরোপিয়ান কাপ (বর্তমান চ্যাম্পিয়ন্স লিগ) জিতেছিলেন ৬৪ বছর বয়সী এই ফুটবল জাদুকর।

সর্বোচ্চ চ্যাম্পিয়ন্স লিগজয়ী ম্যানেজার

৫ - কার্লো আনচেলত্তি

৩ - পেপ গার্দিওলা, জিনেদিন জিদান, বব পেইসলি

২- জোসে মরিনিও, অ্যালেক্স ফার্গুসন

;

চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফাইনাল ঘিরে লন্ডনে আটক ৫৩



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ চলাকালে মাঠে অনুপ্রবেশ এবং নিরাপত্তায় বিঘ্ন ঘটানোর কারণে ৫৩ জনকে আটক করেছে লন্ডনের মেট্রোপলিটন পুলিশ। এক বিবৃতিতে তারা গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

চ্যাম্পিয়ন্স ফাইনাল মাঠে গড়ানোর পর প্রথম মিনিটেই মাঠে অনুপ্রবেশের ঘটনা ঘটে। তিন ব্যক্তি গ্যালারির বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মাঠে ঢুকে পড়ে। পুলিশ জানিয়েছে, সেই তিন ব্যক্তি এবং বিনা টিকিটে মাঠে প্রবেশের চেষ্টা করা বেশ কয়েকজন হেফাজতে নিয়েছেন তারা।

লন্ডনের মেট্রোপলিটন পুলিশ কমান্ডার লুইস পাডেফুট এক বিবৃতিতে জানান, পুলিশ কর্মকর্তা, স্টুয়ার্ড এবং স্টেডিয়ামের অন্য স্টাফদেড় তৎপরতায় বেআইনিভাবে মাঠে প্রবেশের বেশিরভাগ প্রচেষ্টা নস্যাৎ করা গেছে। ওয়েম্বলিতে পুলিশ কর্মকর্তারা ৫৩ জনকে আটক করেছেন। ৫ জন মাঠে অনুপ্রবেশের দায় এবং বাকিদের নিরাপত্তায় বিঘ ঘটানোর অপরাধে আটক করা হয়েছে।’

মাঠে অনুপ্রবেশকারীদের ‘তিরস্কার’ করেছে ওয়েম্বলি কর্তৃপক্ষ।

২০২১ সালে ওয়েম্বলিতে ইংল্যান্ড-ইতালির মধ্যকার ইউরো ফাইনালের সময়ও পুলিশের সঙ্গে সমর্থকদের দাঙ্গা হয়েছিল। তাই এবারের ফাইনাল ঘিরে নিরাপত্তাবাহিনী নিজেদের তৎপরতা বৃদ্ধি করেছিল।

উল্লেখ্য, চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফাইনালে দ্বিতীয়ার্ধে করা দুই গোলে বরুসিয়া ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে ১৫তম বারের মতো চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয় করে রিয়াল মাদ্রিদ।

;

বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচেই যত রেকর্ড



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রেকর্ড বই ওলটপালট করেই শুরু হলো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবর আসর। কানাডার বিপক্ষে টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচে জোন্স-গাউসের রেকর্ড জুটিতে ৭ উইকেটের বড় জয় পায় বিশ্বকাপের সহ-আয়োজক দেশ যুক্তরাষ্ট্র। এ ম্যাচে তারা গড়েছে একগাদা রেকর্ড। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক রেকর্ডগুলো। 

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ জুটি

৪২ রানেই ২ উইকেট হারানোর পর তৃতীয় উইকেটে আন্দ্রেস গাউস ও অ্যারন জোন্স মিলে ৫৮ বলে গড়েন ১৩১ রানের জুটি। যা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তৃতীয় উইকেটের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ জুটি। তৃতীয় উইকেটে সর্বোচ্চ জুটিটা এক দশক আগে ২০১৪ সালে, ইংল্যান্ডের মরগান ও হেলসের ১৫২ রানের জুটি। 

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে যুক্তরাষ্ট্রের যেকোনো উইকেটে সর্বোচ্চ রানের জুটি 

২০২১ সালে লডারহিলে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে পঞ্চম উইকেটে গজানন্দ সিং ও সুশান্ত মোদানির ১১০ রানের জুটিটি ছিল যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এখন পর্যন্ত কোনো উইকেটে সর্বোচ্চ রানের জুটি। তবে সেটি ছাপিয়ে এখন জোন্স-গাউসের ১৩১ রানের জুটি সবার ওপরে। তাও আবার বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে। 

বিশ্বকাপে আইসিসির কোনো সহযোগী দেশের সর্বোচ্চ সংগ্রহ

যুক্তরাষ্ট্র লক্ষ্য তাড়ার ইনিংসে ৩ উইকেটে করেন ১৯৭ রান। যা বিশ্বকাপে আইসিসির কোনো সহযোগী দেশের এই ফরম্যাটে সর্বোচ্চ সংগ্রহ। অবশ্য ম্যাচের প্রথম ইনিংসে ডাচদের ১৯৩ রানের রেকর্ড ছাড়িয়ে ১৯৪ রান করেছিল কানাডা। তবে তাদের রেকর্ড টিকলো না দুই ঘণ্টাও। 

বিশ্বকাপে দ্রুততম তিন অঙ্কের জুটি

জোন্স-গাউস মিলে ৫৮ বলে রান তোলেন ১৩১। যেখানে ওভারপ্রতি রান ছিল ১৪.২৯, যা বিশ্বকাপে তিন অঙ্কের জুটিতে দ্রুততম রান তোলার রেকর্ড। 

যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বেশি রান তাড়া করে জয়

এর আগে টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ ১৬৯ রান তাড়া করে জিতেছিল যুক্তরাষ্ট্র। তবে এবার ১৯৫ রান তাড়া করে নতুন রেকর্ড গড়ল তারা। এছাড়া এটি ছিল বিশ্বকাপে তৃতীয় সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের কীর্তি। ২০০৭ সালে ২০৬ রান তাড়া করে জিতেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। পরে ২০১৬ সালে সেই রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ ২৩০ রান তাড়া করে সেই প্রোটিয়াদের বিপক্ষেই রেকর্ড গড়ে ইংল্যান্ড। 

বিশ্বকাপে ইনিংসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ছক্কার রেকর্ড

২০১৬ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ১১টি ছক্কা মেরেছিলেন ক্রিস গেইল। ২০০৭ আসরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মেরেছিলেন ১০টি ছক্কা। এবার ১০টি ছক্কা মেরে সেই তালিকার দ্বিতীয়তে যৌথভাবে গেইলের সঙ্গে নাম লেখালেন জোন্স। 

;