বসুন্ধরা কাপ গলফ টুর্নামেন্টে গলফারদের প্রাণের মেলা



বার্তা২৪ স্পোর্টস
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রত্যয় ভাস্কর্য থেকে শুরু করে ক্লাব ভবন, প্রধান সব গেইট, সবুজ গাছ আর গলফের বিশাল ক্যানভাসে বর্ণিল আলোকসজ্জা। মাঠের মাঝখানে রঙিন ফোয়ারা। জমকালো পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে বসেছিল নানা বয়সী গলফারদের প্রাণের মেলা।

শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) নৈসর্গিক সৌন্দর্যের কেন্দ্র ভাটিয়ারী গলফ অ্যান্ড কান্ট্রি ক্লাবে (বিজিসিসি) দ্বিতীয় বসুন্ধরা কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণের চিত্র ছিল এমনই।

'প্লে গলফ লিভ লং' স্লোগানে দুই দিনব্যাপী এ টুর্নামেন্টে সিনিয়র, লেডি ও জুনিয়র গ্রুপে ২১৫ গলফার অংশ নিয়েছেন। এবার বিজয়ী হয়েছেন কর্নেল মো. এনামুল ইসলাম, রানার আপ লে. কর্নেল মো. আবু ফয়সাল তুষার। জুনিয়র গ্রুপে উইনার মাস্টার মুহতাসিম ইসলাম, রানার আপ মাস্টার ফারহানুল ইসলাম। সিনিয়র গ্রুপে উইনার জে কে ক্যাং, রানার আপ লে. কর্নেল (অব.) ফোরকান আহমেদ। আর লেডিস গ্রুপে উইনার মিস মাহিবাহ মাহসিন উদ্দিন, রানার আপ মিসেস কিম ইন সুক।

টুর্নামেন্টে বেস্ট গ্রস মেহেরুস উদ্দিন, সেকেন্ড বেস্ট গ্রস স্থপতি এএএম মুজাহিদ বেগ, সেকেন্ড রানার আপ কফিল উদ্দিন ইউসুফ, বেস্ট ফ্রন্ট নাইন কমান্ডার ইখতিয়ার উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, বেস্ট ব্যাক নাইন কমান্ডার ইমতিয়াজ উদ্দিন মো. সাবির, নাইন হোল উইনার মোহাম্মদ সাজ্জাদুর রহমান, নাইন হোল বেস্ট গ্রস মোহাম্মদ সেলিম, নাইন হোল রানার আপ ড. মো. শহিদুল্লাহ চৌধুরী, লংগেস্ট ড্রাইভ (হোল নম্বর-৯) ড. আবু খালেদ মুহাম্মদ ইকবাল, নিয়ারেস্ট টু পিন (হোল নম্বর-১৫) মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন মামুন, বেস্ট পার থ্রি এস কেয়াং চুল অ্যান (গ্রস-১৩) ও বেস্ট পার ফাইভ এস মেজর (অব.) মো. মোকাদ্দেস হোসেন (গ্রস-১৯)।

সন্ধ্যায় পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ২৪ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি, চট্টগ্রামের এরিয়া কমান্ডার এবং ভাটিয়ারী গলফ অ্যান্ড কান্ট্রি ক্লাবের সভাপতি মেজর জেনারেল মোহাম্মদ শাহীনুল হক। বিশেষ অতিথি ছিলেন এবিজি বসুন্ধরার পরিচালক মোস্তফা আজাদ মহিউদ্দিন। তিনি বলেন, গলফকে জনপ্রিয় করতে পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে বসুন্ধরা। বসুন্ধরার মতো বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠান গলফ খেলার প্রসারে এগিয়ে আসায় ধন্যবাদ জানান গলফাররা। তারা বলেন, এতে পেশাদার গলফাররা প্রেরণা পাবেন। তরুণরা এ খেলায় এগিয়ে আসবেন।

সকালে বেলুন উড়িয়ে টুর্নামেন্টের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন এবিজি বসুন্ধরার পরিচালক মোস্তফা আজাদ মহিউদ্দিন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ৭ এডিএ ব্রিগেড কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ সোহরাব হোসেন ভুঁইয়া, কর্নেল ইমরুল, মেজর এমদাদুল ইসলাম (অব.), নির্বাহী কর্মকর্তা মেজর মো. মোকাদ্দেস হোসেন  (অব.), মি. রুবাইয়াত তানভীর প্রমুখ।

এ টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়েছে এবিজি বসুন্ধরা ও পকেটের পৃষ্ঠপোষকতায়।

   

বাবরের মতে ২০২২ বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে জেতা উচিত ছিল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ মানেই দর্শকদের তুমুল উত্তেজনা ও উন্মাদনা। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও দুটি দল একই গ্রুপে পড়েছে। ফলে গ্রুপপর্বেই রোমাঞ্চকর ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ দেখার সুযোগ হচ্ছে ক্রিকেট প্রেমীদের। আগামী ৯ জুন মাঠে গড়াচ্ছে ম্যাচটি।

ম্যাচটি নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যেও ব্যাপক আগ্রহ। যা ভালোই জানা আছে পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজমের। এই ম্যাচটি নিয়ে তিনি নিজেও বেশ রোমাঞ্চিত। যা বাবর জানিয়েছেন পিসিবির পডকাস্টে। তিনি বলেন, ‘ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ সবসময়ই আলোচিত হয়; আপনি বিশ্বের যেখানেই যান এটি খুব বেশি আলোচিত হয়। খেলোয়াড়রাও এই ম্যাচের উত্তেজনা টের পায়। বিষয়টি হলো প্রত্যেকে তাদের দেশকে সমর্থন করে, তাই সেই ম্যাচে ফোকাস করা হয়।’

ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ নিয়ে রোমাঞ্চিত থাকলেও মাঠেই মনোযোগ দিতে চান বারব। বলেন, ‘যেদিন ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে সেদিন পুরো বিশ্বের দৃষ্টি সেদিকেই থাকবে। স্বাভাবিকভাবেই, স্নায়ু থাকবে, তবে আমাদের ফোকাস রাখতে হবে, খেলার মৌলিক বিষয়গুলিতে নজর রাখতে হবে এবং সহজ ক্রিকেট খেলতে হবে। যদিও এটা সবসময় একটি চাপের ম্যাচ। তবে আপনি যত বেশি শান্ত থাকবেন এবং আপনার দক্ষতা এবং কঠোর পরিশ্রমে বিশ্বাস রাখবেন, জিনিসগুলি তত সহজ হয়ে যাবে।’

সবশেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ফাইনাল খেললেও গ্রুপপর্বে ভারতের বিপক্ষে নাটকীয়ভাবে ম্যাচ হেরেছিল পাকিস্তান। শেষ বলে ম্যাচ জিতেছিল ভারত। যা নিয়ে এখনও আফসোস আছে বাবরের। জানিয়েছেন ম্যাচটি পাকিস্তানেরই জেতা উচিত ছিল।

বলেন, ‘আমরা ২০২২ সালে, ভারতের বিপক্ষে জিততে পারতাম এবং জেতা উচিত ছিল, কিন্তু তারা তা কেড়ে নিয়েছে। তবে সবচেয়ে বেদনাদায়ক ছিল জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে হার। এটা আরও বেশি কষ্ট দেয় কারণ আমরা ভারতের বিপক্ষে ভালো ক্রিকেট খেলেছি এবং লোকেরা আমাদের পারফরম্যান্স এবং ফাইটব্যাকের প্রশংসা করছে।’

;

টানা চতুর্থ শিরোপা জয়ের আশা বাংলাদেশ কোচের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বঙ্গবন্ধু কাপ ২০২৪ আন্তর্জাতিক কাবাডি টুর্নামেন্টের চতুর্থ আসরের শিরোপা থেকে এক পা দুরে অবস্থান করছে স্বাগতিক বাংলাদেশ। আগের তিন আসরের হ্যাটট্রিক চ্যাম্পিয়নরা আজ রোববার (২ জুন) টুর্নামেন্টের প্রথম সেমিফাইনালে থাইল্যান্ডকে হারিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো ফাইনাল নিশ্চিত করেছে।

মিরপুর শহীদ সোহরাওয়ার্দী ইনডোর স্টেডিয়ামে আর মাত্র একটি ম্যাচ জিতলেই চ্যাম্পিয়ন হবে লাল সবুজের প্রতিনিধিরা। শিরোপা ধরে রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন স্বাগতিক দলের কোচ আব্দুল জলিল। ম্যাচ শেষে তিনি বলেন, থাইল্যান্ডের বিপক্ষে আমরা পরিকল্পনা নিয়েই খেলতে নেমেছিলাম। কারণ তাদের কোচ এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, থাইল্যান্ড ফাইনাল ছাড়া কিছু ভাবছে না। বিষয়টি আমলে নিয়ে আমরা পরিকল্পনা সাজিয়ে ছিলাম। আমাদের লক্ষ্য ছিল প্রথমেই ২০ পয়েন্ট তুলে নেওয়া এবং যতটা সম্ভব বোনাস পয়েন্ট অর্জন করা। তাতে ছেলেরা সফল হয়েছে এবং ম্যাচে সহজ জয় পেয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ফাইনালে প্রতিপক্ষ হিসেবে কেনিয়াকেই আশা করছি। আশাকরি আমরাই শিরোপা জিতব।

অবশ্য টুর্নামেন্টের প্রথম ২ আসরের ফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ছিল কেনিয়া। আজকের ম্যাচে বাংলাদেশের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন অধিনায়ক আরদুজ্জামান মুন্সী। ম্যাচ শেষে তিনি বলেন, ২০১৪ সালে এশিয়ান গেমসে আমরা থাইল্যান্ডের কাছে হেরেছিলাম। সে ম্যাচে তারা প্রচুর বোনাস পয়েন্ট পেয়েছিল। তাই এই ম্যাচে আমরা তাদের কঠিন প্রতিপক্ষ মনে করেছিলাম। আজ আমরাই ভাল খেলে সহজ জয় তুলে নিয়েছি। এতটা সহজ জয় পেয়ে যাব সেটা ভাবিনি।

এ ম্যাচ নিয়ে কোনো পরিকল্পনা ছিল কি না। এমন প্রশ্নে আরদু বলেন, ম্যাচের আগের দিন আমরা কোনো অনুশীলন করিনি। তার বদলে আমরা থাইল্যান্ডের খেলোয়াড়দের ভিডিও দেখে এনালাইসিস করেছি। তাদের প্রত্যেক খেলোয়াড়কে মার্ক করেছি। এবং আজকের ম্যাচে সেটা কাজে দিয়েছে। ফাইনাল প্রসঙ্গে তিনি বলেন, নেপাল বা কেনিয়া যে দলই আসুক, আশাকরি আমরা চতুর্থবারের মতো শিরোপা জিতব।

;

এমবাপে মাদ্রিদের, শুধু ঘোষণার অপেক্ষা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সাম্প্রতিক সময়ে ফুটবল দুনিয়ার সবচেয়ে আলোচিত দলবদলের ঘটনার ইতি ঘটতে যাচ্ছে। সব জল্পনা-কল্পনা আর জলঘোলার অবসান ঘটিয়ে রিয়াল মাদ্রিদে যোগ দিচ্ছেন কিলিয়ান এমবাপে।

দলবদলের তথ্যের ক্ষেত্রে নির্ভরযোগ্য ইতালিয়ান সাংবাদিক ফাব্রিজিও রোমানো জানিয়েছেন, রিয়ালের সঙ্গে চুক্তি হয়ে গেছে এমবাপের। সব নথিপত্র স্বাক্ষর শেষ। এখন আনুষ্ঠানিক ঘোষণার প্রস্তুতি নিচ্ছে রিয়াল মাদ্রিদ। আগামী সপ্তাহে চূড়ান্ত ঘোষণা আসতে পারে।

পিএসজি ছাড়ার পর এমবাপের পরবর্তী গন্তব্য যে রিয়াল মাদ্রিদ হতে যাচ্ছে, তা অনেকটা নিশ্চিতই ছিল। তার মা ফায়জা লামারি সরাসরি রিয়ালের নাম না বললেও কিছুদিন আগে জানিয়েছেন, এমবাপে কোথায় যাচ্ছে, সেটা সবার জানা।

গত রাতে রিয়াল মাদ্রিদের ১৫তম চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জয়ের পর অবশ্য এমবাপের ব্যাপারে কিছু জানাতে রাজি হননি রিয়াল সভাপতি ফ্লোরেন্তিনো পেরেজ এবং কোচ কার্লো আনচেলত্তি।

উল্লেখ্য, সাত বছর পিএসজিতে কাটানোর পর ফ্রি এজেন্ট হিসেবে প্যারিসের ক্লাবটিকে বিদায় জানিয়েছেন এমবাপে। ২০২১ সালে এমবাপের জন্য ২০০ মিলিয়ন ইউরোর বিশাল প্রস্তাব পিএসজিকে দিয়েছিল রিয়াল। কিন্তু সে সময় পিএসজি এবং এমবাপে কেউই রিয়ালের প্রস্তাবে কান দেয়নি।

;

টস জিতে বোলিংয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে টসভাগ্য এসেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে। টস জিতে পাপুয়া নিউগিনিকে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানিয়েছে উইন্ডিজ অধিনায়ক রভমান পাওয়েল।

দুইবারের বিশ্বকাপজয়ী উইন্ডিজের সামনে এবার ঘরের মাঠে শিরোপা পুনরুদ্ধারের মিশন। সে লক্ষ্যে তাদের সামনে প্রথম বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে সহযোগী সদস্য পাপুয়া নিউগিনি। বিশ্বকাপের অন্য সহ-আয়োজক যুক্তরাষ্ট্র বড় জয় দিয়ে শুরু করেছে বিশ্বকাপ। এবার উইন্ডিজের সামনে সে চ্যালেঞ্জ।

টসের সময় জর্জটাউনের ঠাণ্ডা আবহাওয়াকে বোলিং নেয়ার কারণ হিসেবে বর্ণনা করেন উইন্ডিজ অধিনায়ক। পাপুয়া নিউগিনি অধিনায়ক আসাদ ভালা জানান, টসভাগ্য পক্ষে আসলে তিনিও আগে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নিতেন।

ওয়েস্ট ইন্ডিজ একাদশ

জনসন চার্লস, ব্র্যান্ডন কিং, নিকোলাস পুরান, রস্টন চেজ, রভমান পাওয়েল (অধিনায়ক), শেরফান রাদারফোর্ড, আন্দ্রে রাসেল, রোমারিও শেফার্ড, আকিল হোসেন, আলজারি জোসেফ এবং গুডাকেশ মোটি

পাপুয়া নিউগিনি একাদশ

টনি উরা, আসাদ ভালা (অধিনায়ক), সেসে বাউ, হিরি হিরি, লেগা সিয়াকা, চার্লস আমিনি, কিপলিং ডরিগা, আলেই নাও, চ্যাড সোপার, কাবুয়া মোরেয়া এবং জন কারিকো

;