‘তীর্থে যাই নি কখনো, আমার ছবি তো গেল’



রুদ্র হক, কন্ট্রিবিউটিং এডিটর, বার্তা ২৪.কম
ছবি: মনিসা অর্চি

ছবি: মনিসা অর্চি

  • Font increase
  • Font Decrease

ফ্রান্সের কান শহরে আয়োজিত কান ওয়ার্ল্ড ফিল্ম ফ্যাস্টিভ্যালের দ্বিতীয় সিজনে ‘বেস্ট ইন্ডিপেনডেন্ট ফিল্ম’ অ্যাওয়ার্ড পেলো শাহাদাত রাসএল এর চিত্রনাট্য ও পরিচালনায় নির্মিত ‘সিটি অব লাইট’। ২৫ জুলাই কান ওয়ার্ল্ড ফিল্ম ফ্যাস্টিভ্যালের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে অ্যাওয়ার্ড উইনারদের নাম প্রকাশ করা হয়।

চলচ্চিত্রটির কেন্দ্রিয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন মঞ্চ ও টেলিভিশনের জনপ্রিয় অভিনেত্রী মনিসা অর্চি। চলচ্চিত্রটিতে ২২ থেকে ৫৫ বছর বয়েসের আলাদা আলাদা চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। নিজের চলচ্চিত্রের এমন প্রাপ্তিতে উচ্ছ্বসিত তিনি।

প্রতিক্রিয়ায় বললেন, “ছোটবেলায় বাসার রেগুলার সাইজের ডাইনিং টেবিলটাকে বিশাল খেলার মাঠ মনে হত। আমি তো ছোট মাপের মানুষ, এই খবরটা, অ্যাওয়ার্ডের লোগো লাগানো ছবিটা আমার কাছে বিশাল একটা আনন্দের ব্যাপার। সিনেমার মানুষদের কাছে ‘কান’ নামটা তো মোটামুটি তীর্থস্থানের মত। তীর্থে যাই নি,কখনো। আমার ছবি তো গেল- এরকম আনন্দ জীবনে প্রথম পেলাম।”


অভিনেত্রী অর্চি এর আগে মঞ্চে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘রক্তকরবী ’, সৈয়দ শামসুল হকের ‘পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়’, হেলেন সিক্সুস এর ‘ড্রামস অন দ্য ড্যাম’, মলিয়ের এর জর্জ দঁদ্যা(প্রধান নারী চরিত্র) এবং আশীষ খন্দকার এর ‘দুই আগন্তুক বনাম করবী ফুল’ নাটকে মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেন। এছাড়াও বেশকিছু টেলিভিশন নাটকেও পরিচিতি ও মেধার সাক্ষর রেখেছেন তিনি। অভিনয় করেছেন কামার আহমদ সাইমনের ‘শিকলবাহা’ ও মাহমুদ দিদারের মুক্তিপ্রতিক্ষিত ‘বিউটি সার্কাস’ চলচ্চিতেও।

অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্তি প্রসঙ্গে কথা হয় ‘সিটি অব লাইট’ নির্মাতা শাহাদাত রাসএল এর সাথেও। তিনি যোগ করেন- “প্রতিটি অর্জনই আনন্দের সেটা যতো ছোটই হোক। তবে কান ওয়ার্ল্ড ফিল্ম ফ্যাস্টিভ্যাল নতুন হলেও তারা ভালো করছে। বেশ আলোচিত হচ্ছে। তবে বাংলাদেশে অনেকেই এই ফ্যাস্টিভ্যালটাকে ‘কান ফিল্ম ফ্যাস্টিভ্যাল’ এর সাথে গুলিয়ে ফেলেন যেটা বিভ্রান্তিকর।”


ভারত বাংলাদেশের যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত এই ফিল্মের প্রযোজক হিসেবে রয়েছেন অর্নব দাস ও জুনায়েদ আহমেদ। সিটি অব লাইট ফিল্মে আরও অভিনয় করেছেন হাসনাত রিপন, নাফিস আহমেদ, ফাতেমা তুজ জোহরা ইভা ও অন্যান্য অনেকেই। সিটি অব লাইট ফিল্মে ‘তোমার শহর’ শিরোনামের গানের সুর ও কন্ঠ দিয়েছেন নির্ঝর চৌধুরী। পাশাপশি ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক করেছে মার্সেল ও নির্ঝর চৌধুরী।

 

   

পিতৃভূমির বিপদে হাদিদ সিস্টার্সের ১০ লাখ ডলার দান



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
বেলা হাদিদ ও জিজি হাদিদ

বেলা হাদিদ ও জিজি হাদিদ

  • Font increase
  • Font Decrease

ফ্যাশন দুনিয়ার অন্যতম জনপ্রিয় দণন মডেল জিজি হাদিদ ও বেলা হাদিদ। এই দুই বোন মার্কিন সুপারমডেল হলেও তাদের বাবা একজন ফিলিস্তিনি। জীবিকার জন্য বাবা আমেরিকায় থাকলেও মেয়ে দুটোকে তাদের শেকড়, ধর্ম ও ঐতিহ্যের শিক্ষা দিয়েছেন।

তাইতো যখনই ফিলিস্তিনির ওপর কোন অন্যায় হয়, আওয়াজ তোলেন এই দুই বোন। এর ফলে পেশাগতভাবে তারা একাধিকবার ক্ষতিগ্রস্তও হয়েছে। তবে পিতৃভূমির প্রতি ভালোবাসা একরত্তি কমে যায়নি তাদের।

জিজি হাদিদ ও বেলা হাদিদ

সেখানেই ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রতীক লাল কেফিয়াহ দিয়ে বানানো পোশাকে নজর কেড়েছেন তিনি। স্বাধীনতাকামী ফিলিস্তিনিদের দূত হয়ে যেন ফ্রান্সের কান সৈকত থেকে দ্যুতি ছড়িয়েছেন বেলা! ইনস্টাগ্রামে ছবিগুলো শেয়ার করে বেলা হাদিদ লিখেছিলেন, ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন ফরেভার’। চলচ্চিত্রের এই বিশ্বমঞ্চে নিজের দেশে হওয়া অন্যায়কে তার পোশাকের মাধ্যমে তুলে ধরে প্রশংসা কুড়ান বেলা।

রক্তের দায় মেটাতে বিভিন্ন প্ল্যাটফরমে যেমন সরব থাকেন, তেমনি ফিলিস্তিনের গাজায় অবরুদ্ধ মানুষের জন্য নিয়মিত মোটা অঙ্কের অনুদানও পাঠান তারা। এবার সেখানে ১০ লাখ ডলারের অনুদান পাঠিয়েছেন বেলা-জিজি।

দ্য হলিউড রিপোর্টার জানিয়েছে, ফিলিস্তিনের শিশু ও পরিবারগুলোর জন্য দুই বোন এই অনুদান পাঠিয়েছেন। চারটি দাতব্য সংস্থার মধ্যে এই অর্থ সমানভাবে বিতরণের জন্য বরাদ্দ করেছেন তারা। সংস্থাগুলো হলো হিল প্যালেস্টাইন, প্যালেস্টাইন চিলড্রেনস রিলিফ ফান্ড (পিসিআরএফ), ওয়ার্ল্ড সেন্ট্রাল কিচেন (ডব্লিউসিকে) এবং ইউএন রিলিফ অ্যান্ড ওয়ার্কস এজেন্সি (ইউএনআরডব্লিওএ)।

জিজি হাদিদ ও বেলা হাদিদ

সামগ্রিকভাবে, সংস্থাগুলো খাদ্য, চিকিৎসা কার্যক্রমের মতো মানবিক সহায়তা ও বাস্তুচ্যুত পরিবারের সহায়তায় কাজ করে।

এদিকে ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমর্থন ব্যক্ত করায় সুপারমডেল জিজি হাদিদ ও বেলা হাদিদকে বারবার দেখে নেওয়ার হুমকি দিয়ে গেছে ইসরায়েল।

;

বাবার মতো শীর্ষ নায়ক হওয়ার মিশনে মান্নাপুত্র সিয়াম



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
মান্না ও তার পুত্র সিয়াম ইলতিমাস

মান্না ও তার পুত্র সিয়াম ইলতিমাস

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢালিউডের ইতিহাসের অন্যতম নক্ষত্র ছিলেন নায়ক মান্না। তার দাপটের কাছে সে সময় আর কোন নায়ক টিকতে পারেনি। অকালপ্রয়াত এই নায়কের ভক্ত সংখ্যা এখনো দেশের আনাচে কানাচে।

বাবা সুপারস্টার হলেও তার পুত্র সিয়াম ইলতিমাস নিজেকে রেখেছিলেন লাইমলাইটের বাইরে। মান্নাভক্তরা এত দিন রুপালি পর্দায় সিয়ামকে দেখতে চাইলেও নিজেকে পর্দায় হাজির করেননি সিয়াম; ব্যস্ত ছিলেন পড়াশোনা নিয়ে।

মান্নাপুত্র সিয়াম ইলতিমাস

সিয়াম সিনেমা নির্মাণ নিয়ে পড়াশোনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রে। তাই নির্মাণের দিকেই বেশি আগ্রহ তার। তবে ভক্তদের ইচ্ছার কথা চিন্তা করে অভিনয়জীবনে প্রবেশ করতে চলেছেন তিনি। সিয়াম চান রুপালি পর্দায় তার অভিষেক হোক সুপারস্টারের মতোই।

সিয়াম পড়াশোনা শেষ হতেই দেশে ফেরার প্রস্তুতি নিয়েছেন। বাবার মতো নায়করূপেই পর্দায় আসতে চান তিনি। মান্নাভক্তদের স্বপ্ন পূরণ করে কবে রুপালি পর্দায় ধরা দেবেন সিয়াম, এ বিষয়ে এখনই কিছু বলতে নারাজ তিনি। সিয়াম বলেন, ‘অনেক বছর ধরেই চলচ্চিত্রপ্রেমীরা আমাকে নায়ক হওয়ার জন্য নানাভাবে অনুরোধ করে আসছিলেন। তাদের জন্যই চলচ্চিত্রে অভিনয় করতে যাচ্ছি।’

মান্নাপুত্র সিয়াম ইলতিমাস

সিয়াম আরো বলেন, ‘বাবা দেশের নাম্বার ওয়ান তারকা ছিলেন। তার ছেলে হিসেবে আমিও নাম্বার ওয়ান হয়েই চলচ্চিত্রে কাজ করব। আমি পড়াশোনার পাশাপাশি অভিনয়টাও শিখেছি। নিজের অভিনয়ের স্কিলটা বেশ ভালোভাবেই রপ্ত করেছি। নিজেকে তৈরি করছি। এ মুহূর্তে সিনেমার নাম ও নির্মাতার নাম বলতে চাচ্ছি না। তবে চলতি বছরেই দর্শকরা সে প্রশ্নের উত্তর জানতে পারবেন।’

;

টিকটক-এ সাড়া ফেলেছে স্বল্পদৈর্ঘ্যের সিরিজ নাটক ‘প্রেমের বিকাশ’



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
প্রেমের বিকাশ

প্রেমের বিকাশ

  • Font increase
  • Font Decrease

সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশের তরুণদের মাঝেও স্বল্প-দৈর্ঘ্যের ভিডিও তৈরি ও শেয়ার করার জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম- টিকটক অত্যন্ত জনপ্রিয়। প্রতিদিনকার জীবনের বিশেষ মুহূর্ত, অভিজ্ঞতা, সৃজনশীলতাকে ধারণ করে ছোট-ছোট ভিডিওর মাধ্যমে আনন্দ, জ্ঞান, সৃষ্টিশীলতাকে ছড়িয়ে দেয়ার এই প্ল্যাটফর্মটিকে অনেকেই বলছেন সামাজিক যোগাযোগের ‘নেক্সট বিগ থিং’।

তাই দেশেও এর জনপ্রিয়তা এবং তরুণসমাজের বড়সংখ্যক ব্যবহারকারীদের কথা মাথায় রেখে বিকাশ-এর উদ্যোগে এবার টিকটকে প্রচারিত হলো রোমান্টিক ঘরাণার বিনোদন ও সচেতনাতামূলক স্বল্পদৈর্ঘ্যের সিরিজ নাটক - ‘প্রেমের বিকাশ’। দুই থেকে আড়াই মিনিট দৈর্ঘ্যের একেকটি পর্ব নিয়ে মোট ৩১টি পর্বে প্রেম- ভালবাসা-বিরহ-দ্বন্দ-বন্ধুত্বের আবহে নির্মিত পুরো সিরিজটি দারুণভাবে সাড়া ফেলেছে তরুণ টিকটক ব্যবহারকারীদের মধ্যে।

টিকটক ইনফ্লুয়েন্সার মিরাজ খান ও আরোহী মিম এ নাটকে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন। এছাড়া নাটকে অন্যান্য অনেক চরিত্রে বিভিন্ন টিকটক সেলিব্রটিরা অভিনয় করেছেন। টিকটকের পরিচিত মুখ নিয়েই এ নাটক নির্মিত হয়েছে বলে দর্শকের কাছে জনপ্রিয়তা বেড়েছে আরও অনেক গুণে। নাটকের প্লট ও অভিনয় নিয়ে ইতিবাচক সাড়া মিলেছে প্রত্যেকটি পর্বের কমেন্ট সেকশনে। পাশাপাশি, দারুণ ট্রেন্ডি এই উদ্যোগটির মাধ্যমে বিকাশ -এর সেবাগুলোকে মানুষের কাছে আকর্ষণীয়ভাবে উপস্খাপন করার কৌশলকে সাধুবাদ জানিয়েছেন অনেকেই।

নতুন এই সিরিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করার সময় আরোহী মিম বলেন, “কাজটার কল পাওয়ার পর থেকেই আমি বেশ দ্বিধায় ভুগছিলাম, আবার এক ধরনের এক্সাইটমেন্টও কাজ করছিলো। আমি যে ধরনের কাজ করেছি তার থেকে অনেকটাই ডিফারেন্ট। তবে ফরিদপুরে শুটিংয়ের সময় সেখানকার মানুষজনের কাছে নিজের এক্সেপটেন্স দেখে আমার সম্পূর্ন ভয় কেটে যায়। যেহেতু আমি মানুষের আনন্দের জন্য কাজ করি, মানুষ আমাকে গ্রহণ করছে দেখলে ভালোই লাগে। এমন একটা সুন্দর কাজের অংশ করার জন্য আমি রুবায়েত ভাই সহ বিগফিশ টিম ও বিকাশের কাছে কৃতজ্ঞ!”

এই সিরিজেই অভিনয় করা আর এক শিল্পী মিরাজ খান তার অভিজ্ঞতা শেয়ার করে বলেন, “একটা ভালো টিমের সাথে ভালো কাজ করার অভিজ্ঞতা সব সময়ই ভালো হয়। বিগফিশ এন্টার্টেইনমেন্ট কিংবা বিকাশের সাথে এটা আমার প্রথম কাজ ছিলো। প্রথম প্রথম মনে হয়েছিলো মানিয়ে নেয়াটা চাপের হবে, কিন্তু পুরো টিমটাই এতো বেশি প্রফেশনাল ও আন্তরিক যে পুরো সময়টা জুড়েই আমার কাছে চিরচেনা একটা টিম মনে হয়েছে। পুরো সময়টা আমি বেশ উপভোগ করেছি, নতুন অনেক কিছু শিখেছি, যা নিঃসন্দেহে আমাকে পরবর্তী সময়গুলোতে সাহায্য করবে।”

ইউটিউব-ফেসবুক -এর এই সময়ে টিকটকে নাটক কেন? এই প্রশ্ন অনেকেরই মনে হয়তো এসেছে। গত কয়েক দশকে মানুষের মনোযোগ সীমা আশঙ্কাজনক হারে কমে গেছে। মাইক্রোসফটের এক গবেষণা থেকে জানা গেছে যে, মানুষ গড়ে মাত্র আট সেকেন্ড এক জায়গায় মনোযোগ ধরে রাখতে পারে। ফলে জিজিটাল কন্টেন্ট তৈরিতেও এর প্রভাব পড়েছে। তাই দর্শক দীর্ঘ কন্টেন্টের বদলে কয়েক মিনিটের কন্টেন্টে বেশি আগ্রহী হয়েছেন। টিকটক তাই তরুণ সমাজের কাছে জনপ্রিয় হয়েছে- কারণ, এই প্লাটফর্ম শুরুতেই জানিয়ে দিচ্ছে যে তার ভিডিওর দৈর্ঘ্য ছোট।

টিকটকের জন্য সিরিজ নির্মাণের কোনো পুর্ব অভিজ্ঞতা না থাকাই সেই জার্নিটাও ছিলো বেশ ইন্টারেস্টিং। সেই জার্নির অভিজ্ঞতা শেয়ার করে রুবায়েত মাহমুদ বলেন, “টিকটক নিঃস্বন্দেহে বর্তমান সময়ে একটি জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম। তবে নতুন প্ল্যাটফর্মের জন্য কোনো ভিডিও তৈরি করা সব সময়ই চ্যালেঞ্জের হয়। ভার্টিক্যাল রেশিওতে শ্যুট করা, সঠিক ইফেক্ট ইউজ করা, সঠিক এডিটিং সফটওয়্যার ঠিক করা আরও কতো কিছু। সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জের ছিল নিজেদের কম্ফোর্ট জোন থেকে বের হয়ে ছোট ডিউরেশনের ভিডিও তৈরি করা। এগুলো নিয়ে বেশ দ্বিধা, দ্বন্দের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে আমাদের। সবশেষে এই কাজটা যেহেতু একদম নতুন ছিলো, সে জায়গা থেকে আমরা বেশ উপভোগ করেছি। আর রিলিজ হওয়ার পর মানুষ এটাকে স্বাদরে গ্রহণ করছে দেখে আরও ভালো লাগছে।”

টিকটককে এ নাটকের প্লাটফর্ম হিসেবে বেছে নেয়ায় এর ব্যবহারকারীরা যেমন পছন্দের সেলিব্রেটিদের অভিনয় দেখতে পেরেছেন, তেমনি জানতে পেরেছেন বিকাশ -এর দারুণ সব আর্থিক সেবাগুলোকে। ফলে, বিনোদনের পাশপাশি সহজ, নিরাপদ ডিজিটাল সেবাগুলো ব্যবহারে উদ্বুদ্ধ করার মাধ্যমে এই সিরিজ নাটকটি ভবিষ্যতের একটি ক্যাশলেস সমাজ বাস্তবায়নেও ভূমিকা রাখবে বলে মনে করছেন নির্মাতারা। ৩ কোটিরও বেশি মানুষের কাছে ছড়িয়ে পড়া সিরিজটি সাড়ে ৫ কোটিরও বেশি বার দেখা হয়েছে যেখানে ২৬ লাখেরও বেশি দর্শক লাইক-কমেন্ট করে নিজেদের অনুভূতি প্রকাশ করেছেন। আগ্রহী দর্শকরা টিকটক (https://vt.tiktok.com/ZSYeVHkMG/) ও ইউটিউব (https://youtube.com/playlist?list=PLepnbeD pcYaDVFnUO0qTdDz1xB_l8zFN&si=I7qbCcUEUbyyGhfN) থেকে সিরিজটি দেখতে পারবেন।

;

সালমানের মতো ‘হিট এন্ড রান’ মামলায় রাভিনা



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
রাভিনা ট্যান্ডন ও সালমান খান

রাভিনা ট্যান্ডন ও সালমান খান

  • Font increase
  • Font Decrease

গভীর রাতে পথচারীদের ওপর গাড়ি তুলে দেয়ার মামলায় এখনো ভুক্তভোগী বলিউড সুপারস্টার সালমান খান। এবার সেই তালিকায় নাম লেখালেন জনপ্রিয় নায়িকা রাভিনা ট্যান্ডন। আজ প্রথম প্রহরেই মুম্বাই শহরের এক রাস্তায় নায়িকার গাড়ি আটকিয়ে চড়াও হন তিন মহিলা পথচারী।

তাদের দাবি, অভিনেত্রীর গাড়ি নাকি ধাক্কা দিয়েছে তাদের। সঙ্গে সঙ্গে গাড়ির চালক বেরিয়ে আসেন বটে। তবে কোনও কথা কানে তুলতেই নারাজ তারা। এমন অবস্থায় গাড়ি থেকে নামতে বাধ্য হয় রাভিনা। চেনা মুখ দেখে পথচারীরা যেন আরও তেলে-বেগুনে জ্বলে ওঠে।

রাভিনা ট্যান্ডন

সড়কের ওপরেই তৈরি হয় চরম জটিলতা। অভিনেত্রীর দিকে তেড়ে যান পথচারীরা। তখনই রাভিনা বলেন, ‘দয়া করে আমাকে মারবেন না।’

মুম্বাই পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ঘটনাটি ঘটে শহরের কার্টার রোডে রিজভি কলেজের পাশে। অভিযোগ রয়েছে, রাভিনা তখন মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন।

রাত পোহানোর আগেই ঘটনাটির বেশ ক’টি ভিডিও ভাইরাল হয় সোশ্যাল হ্যান্ডেলে। পাশেই ছিল থানা। সেখানেই অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে ‘হিট এন্ড রান’ মামলাও দায়ের করেছে ওই তিন মহিলা। যাদের মধ্যে একজন রাবিনার গাড়ির ধাক্কায় রক্তাক্ত হয়েছেন বলে জানা গেছে।

;