বাংলা সংগীতের এক উজ্জল নক্ষত্রের নাম রোমানা মোর্শেদ কনক চাঁপা। অসংখ্য গান গেয়ে কোটি কোটি শ্রোতার মন জয় করে আছেন তিনি।
চলচ্চিত্র, আধুনিক গান, নজরুল সঙ্গীত, লোকগীতিসহ প্রায় সবধরনের গানে কনক চাঁপা সমান পারদর্শী। দীর্ঘ ৩৪ বছরের সংগীত ক্যারিয়ারে তিন হাজারেরও বেশি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন তিনি। প্রকাশিত হয়েছে ৩৫টি একক গানের অ্যালবাম।
কনক চাঁপার গাওয়া এতো এতো গানগুলোর মধ্যে কোনো গানটি শ্রোতাদের সবচেয়ে বেশি প্রিয় সম্প্রতি এমনই এক প্রশ্ন ভক্তদের সামনে ছুড়ে দিয়েছিলেন তিনি।
নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি পোস্ট করেছিলেন কনক চাঁপা। যেখানে তিনি লিখেছিলেন, “আমার গাওয়া কোন গানটি আপনার সবচেয়ে পছন্দের? কমেন্ট করে জানান।”
সেই পোস্টের নিচে লাইক পড়েছে সাত হাজার। কমেন্ট করেছেন প্রায় চার হাজার মানুষ।
সেই পোস্টের নিচেই মন্তব্য করে অনেকেই কনক চাঁপার গাওয়া বিভিন্ন গানের নাম লিখেছেন। তবে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ যে গানটির কথা লিখেছেন সেটি হলো ‘তুমি আমার এমনই একজন’।
১৯৯৭ সালে মুক্তি পাওয়া ‘আনন্দ অশ্রু’ ছবিতে ব্যবহৃত হয়েছিলো ‘তুমি আমার এমনই একজন’ গানটি। আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুলের লেখা গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছিলেন কনক চাঁপা।
গানের পাশাপাশি লেখক হিসেবেও কনকচাঁপার সুখ্যাতি রয়েছে। ২০১০ সালের অমর একুশে বইমেলায় ‘স্থবির যাযাবর’, ২০১২ সালের অমর একুশে বইমেলায় ‘মুখোমুখি যোদ্ধা’ ও ২০১৬ সালের অমর একুশে বইমেলায় ‘মেঘের ডানায় চড়ে’ নামে তিনটি বই প্রকাশিত হয়েছে কনক চাঁপার।
‘অবশ্যই এই ছবিটি নিয়ে আমি আরও লিখবো’ কটাক্ষের জবাবে ভাবনা
মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
বিনোদন
ঠিক পাঁচ দিন আগে ফেসবুকে পোস্ট করা একটি ছবির জন্য বাজেভাবে কটাক্ষের শিকার হয়েছেন মেধাবী অভিনয়শিল্পী আশনা হাবিব ভাবনা। একটি পিকআপ ভ্যানে কয়েকটি গরুর ছবি পোস্ট করে ভাবনা সেই পোস্টে লিখেছিলেন, ‘আমার কান্নার শব্দ কি শোনা যায় তোমার শহরে!’
এটি পোস্ট নিয়েই তাকে নানা দিকে নানা ধরনের কটাক্ষে তীর আসতে থাকে। শুধু নেটিজেনদের বাজে মন্তব্য হলেও হয়, বিষয়টি নিয়ে যখন কিছু গণমাধ্যম নেতিবাচক খবর প্রকাশ করতে থাকে তখন সেই সমালোচনার জোয়ার আরও তিব্র হতে থাকে। ট্রোলাররা ছবিটির ব্যাখ্যা এভাবে করেন, যেন ভাবনা গরু জবাই কিংবা গরুর মাংস খাওয়ার বিরুদ্ধে সোচ্চার হতেই ছবিটি পোস্ট করেছেন।
ফলে অনেকেই ভাবনাকে হিপোক্রেট বলছেন। ভাবনা ও তার পরিবারের গরুর মাংস-প্রীতি সংক্রান্ত পুরনো নানা ইন্টারভিউ খুঁজে বের করে বলছে, সে নিজেই এতোদিন গরুর মাংস খেয়ে এখন এসেছে উপদেশ দিতে। কেউ কেউ আবার বলছে, ভাবনা নিজেকে পশুপ্রেমী হিসেবে প্রমাণ করতে গিয়ে নিজের কথাতেই ধরা খেয়েছেন!
প্রথমদিকে চুপ থাকার পর অবশেষে আজ বিষয়টির ব্যাখ্যা দিয়েছেন ভাবনা। তিনি বলেছেন, ‘‘আমি মাঝে মাঝেই ছবি তুলতে পছন্দ করি। যখন কোনো দৃশ্য আমাকে ভাবতে বাধ্য করে, সেটা মাঝে মাঝে ফেসবুকেও শেয়ার করি। আমার একটি ছবি, যেখানে দেখা যাচ্ছে একটি পিকআপ ভ্যানে রোদে দাঁড়িয়ে একটি গরু, তার চোখ দিয়ে গড়িয়ে পড়ছে পানি। সে দিন ছিলো তীব্র দাবদাহ, গরমে দীর্ঘ সময় থাকার ফলে অবলা প্রানীটি ভীষণ ভাবে কাঁদছিলো। বোবা প্রাণের কান্না আমাকে ছুঁয়ে যাচ্ছিল। ছবি তুলে আমার অনুভূতি প্রকাশ করি আমি। ছবিটির ক্যাপশন দিয়েছি ‘আমার কান্নার শব্দ কি শোনা যায় তোমার শহরে!’ ব্যাস এতটুকুই! তারপর কিছু মানুষ শুরু করলেন আমাকে হেয় করা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখতে শুরু করলেন, আমি চামড়ার ব্যবসায়ী! আমি নিজে একটা গাভী! আমাকে লাথি মারতে মারতে ইন্ডিয়া পাঠানো উচিত! আরও কত নোংরা নোংরা কথা!”
ভাবনার ভাষ্য, ‘আমি কোথাও লিখিনি গরুর মাংস খাই না বা বলিনি আপনারা গরুর মাংস খাবেন না। একটা প্রাণীর কান্না দেখে যে কেউ কেঁদে উঠতে পারেন এটাই স্বাভাবিক। আর আমি প্রকৃতিপ্রেমী বা প্রাণীপ্রেমী কি না সেটার প্রমাণ আমি কোথাও দেবো না। আমার ফেসবুকের একটি পোস্টেই তো আর প্রমাণ হবে না আমি কে?’
সবশেষে ভাবনা লেখেন, ‘অবশ্যই এই ছবিটি নিয়ে আমি আরও লিখবো, হয়তো কোন কবিতায় বা গল্পে বা অন্য কোথাও অথবা আমার পরবর্তী ক্যানভাসে। শিল্পীর বেদনা গুরুত্বপূর্ণ, ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। আমার দিকে ছুড়ে দেওয়া সব তীর আমি সাদরে গ্রহণ করলাম।’
ভাবনার এই ব্যাখ্যায় কারও কারও বোধোদয় হয়েছে বটে। কিন্তু অনেকেই এখনও তার সমালোচনায় মেতে আছে। তবে তারাও বিষয়টিকে উপলব্ধি করে সহজভাবে নেবেন বলে প্রত্যাশা এই অভিনেত্রীর।
দেখে নিন মেট গালা ২০২৪ মাতনো নারী তারকাদের ছবিগুলো
মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
বিনোদন
মে মাসের প্রথম সোমবার অর্থাৎ গতকালই নিউ ইয়র্কের ‘মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অফ আর্ট’-এ বসেছিল ‘মেট গালা’র আসর। উপস্থিত ছিল হলিউডের প্রথমসারির তারকারা। তাদের মধ্যে উজ্জ্বল হয়ে ওঠেন বলিউড তারকা আলিয়া। মেট গালার জন্য আলিয়া ভাটের গর্জিয়াস ভারতীয় ট্র্যাডিশনাল লুক নিসন্দেহে ‘আউট অফ দ্য বক্স’। অনুষ্ঠান হোস্ট করেন প্রখ্যাত গায়িকা জেনিফার লোপেজ এবং হলিউড অভিনেত্রী জেন্ডায়া। দেখে নিন মেট গালা ২০২৪ মাতনো নারী তারকাদের ছবিগুলো...
এ যেন রূপকথার পাতা থেকে উঠে আসা রাজকন্যা। স্বপ্নের মতো সাজ। ‘মেট গালা ২০২৪’-এর সাদা-সবুজ কার্পেটে বলিউড অভিনেত্রী আলিয়া ভাটের সাজ যেন এমনই কিছু বিশেষণের জন্ম দিল। মে মাসের প্রথম সোমবার অর্থাৎ গতকালই নিউ ইয়র্কের ‘মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অফ আর্ট’-এ বসেছিল ‘মেট গালা’র আসর। উপস্থিত ছিল হলিউডের প্রথমসারির তারকারা। তাদের মধ্যে উজ্জ্বল হয়ে ওঠেন বলিউড তারকা আলিয়া। মেট গালার জন্য আলিয়া ভাটের গর্জিয়াস ভারতীয় ট্র্যাডিশনাল লুক নিসন্দেহে ‘আউট অফ দ্য বক্স’।
গত বছর মেট গালায় প্রথম বারের জন্য ডাক পেয়েছিলেন আলিয়া। সাদা পোশাকে পরির সাজে হাজির হয়েছিলেন তিনি। এ বার অন্য রূপে ধরা দিলেন তিনি।
যেন এক মানব-ঈশ্বরী
মেট গালায় এবারের থিম ‘দ্য গার্ডেন অফ টাইম’। আর সেই ভাবনাকেই মাথায় রেখে দুর্দান্ত কিছু ‘আউট অফ বক্স’ লুক ক্রিয়েট করেছেন তারকারা। আর সবার মাঝেই আলাদাভাবে নজর কেড়েছেন আলিয়া ভাট। মেট গালায় শাড়ির সাজে ধরা দিলেন আলিয়া ভাট। তাকে যে শাড়ির সাজে অপরূপ দেখতে লাগছিল, সে কথা তো বলাই বাহল্য।
ভারতের অন্যতম খ্যাতিসম্পন্ন ফ্যাশন ডিজাইনার সব্যসাচী মুখার্জির ডিজাইন করা এই শাড়িতে ছিল ২৩ ফুট লম্বা আঁচল, যা সকলের নজর কেড়েছে। ‘দ্য গার্ডেন অফ টাইম’ থিমটিকে ফ্যাশনের এক অপরূপ ভাষায় বিশ্লেষণ করেছিলেন তিনি। কথা স্বীকার করতে আপত্তি নেই যে, আলিয়ার লুকে বহাল রয়েছে ভারতীয় সংস্কৃতির ছোঁয়া। মেট গালার সবুজ কার্পেটে আলিয়া-সব্যসাচীর হাত ধরে ভারতীয় ফ্যাশনের মুকুটে যোগ হল আরেকটি নয়া পালক।
কালার প্যালেটে প্রকৃতির ছোঁয়া
ডিজাইনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, মিন্ট গ্রিন এই শাড়িটি ছিল হ্যান্ড ক্রাফটেড। সম্পূর্ণ শাড়িজুড়ে অপূর্ব কারুকার্য করা হয়েছিল। বিশেষ ভাবে নজর কেড়েছিল চমৎকার ফ্লোরাল মোটিফ। ১৯২০-এর ফ্রিঞ্জ ডিটেলিং স্টাইল ফুটে উঠেছিল আলিয়ার শাড়িতে। এটির কালার প্যালেটে ছিল পৃথিবী, আকাশ এবং সমুদ্রের রঙের ছোঁয়া, যা প্রকৃতির প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ ছাড়া আর কিছুই নয়!
শাড়িটি তৈরি করতে কত সময় লেগেছিল?
১৬৩ জন কারিগর মিলে প্রায় ১৯৬৫ ঘণ্টা ধরে এই শাড়িটি তৈরি করেছিলেন, যার সৌন্দর্য মুহূর্তেই মন ছুঁয়ে গিয়েছিল প্রত্যেকের। আলিয়ার শাড়ির উপরে স্টোন ওয়ার্ক এবং অন্যান্য এমবেলিশমেন্ট ছিল দেখার মতো। আর এর সঙ্গে জুড়ে দেওয়া লম্বা ট্রেইন লুকে দিয়েছিল ড্রামাটিক এফেক্ট।
শাড়িটির সঙ্গে ব্রালেট স্টাইল করেছিলেন আলিয়া ভাট। আর এই ব্রালেটের ব্যাকে বো ডিটেলিং ও স্টোল এমবেলিশমেন্ট সবাইকে মুগ্ধ করেছিল। সঙ্গে রয়েছে গোলাপী এবং সবুজ রঙের ফুল, পুঁতির ট্যাসেল। এগুলিও কিন্তু হাতেরই কাজ। এই শাড়ির অন্যতম আরেক আকর্ষণ হল সামনের দিকে থাকা রাফলড প্লিট।
আলিয়া শাড়িটি পরেছিলেন একটি বাস্টিয়ার ব্লাউজের সঙ্গে। যাতে রয়েছে প্লাঞ্জিং সুইটহার্ট নেকলাইন, রাফলড হাতা। ব্লাউজেও রয়েছে সূক্ষ্ম হাতের কাজ। সেখানেও স্টোনের কাজ লক্ষণীয়।
আলিয়ার সাজগোজ
অভিনেত্রীকে শাড়ি ড্রেপ করেছিলেন ডলি জৈন। লুকটি স্টাইল করেছিলেন লক্ষ্মী লেহর ও আনাইতা শ্রফ অদাজনিয়া। এদিন আলিয়ার জুয়েলারিও ছিল দেখার মতো। সব্যসাচীর ‘বেঙ্গল রয়্যাল কালেকশন’-এর জুয়েলারিতে সেজে উঠেছিলেন তিনি। গয়না হিসেবে সব্যসাচী বেছে নেন একটি মাং টিকা। মাথায় ছিল একটি ব্যান্ড, স্টেটমেন্ট কানের দুল, হাই হিল ও আংটি।
মেকআপেও ছিল বিশেষত্ব। আলিয়ার চোখে সোনালি রঙের স্যাজো, গালে রুজ, ফুশিয়া গোলাপী ঠোঁট, বিমিং হাইলাইটার, মাস্কারা। আর সাজের ফাইনাল টাচ ছিল মেসি হেয়ার। সব মিলিয়ে যেন স্বপ্নে দেখ রাজকন্যে তিনি। রাহা-র মা, রণবীর কাপুরের বউের সৌন্দর্যের কাছে হার মানেন একাধিক হলি-তারকাও। সবমিলিয়ে আলিয়াকে যে এদিন এক প্রাচীন অপরূপা ঈশ্বরীর মতো দেখাচ্ছিল, সে কথা বলাই বাহুল্য!
বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ এর সঙ্গেই নতুন যাত্রায় নেমেছে কোক স্টুডিও বাংলা। তৃতীয় কিস্তিতে এ পর্যন্ত এসেছে দুটি গান- ‘তাঁতি’ এবং ‘মা লো মা’। প্রথম গান ‘তাঁতি’ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা সমানতালে হলেও ইউটিউব ট্রেন্ডে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে ‘মা লো মা’ গানটি।
দেশ ও দেশের বাইরে থেকে সঙ্গীতপ্রেমীদের কাছ থেকে অনেক ভালোবাসা ও প্রশংসা পেয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। তবে এই গানের সঙ্গেও জুড়ে গেল নতুন এক সমালোচনা।
‘মা লো মা’ গানটি নেত্রকোনার আঞ্চলিক গান হিসেবেই পরিচিত। তবে কোক স্টুডিও বাংলা থেকে প্রচারিত গানের লেখক হিসেবে লেখা ছিল খালেক দেওয়ানের নাম। এই নিয়েই ক্ষুব্ধ নেত্রকোনার সংস্কৃতি কর্মীরা।
সোমবার (৬ মে) নেত্রকোনার সাহিত্য সমাজ, সম্মিলিত নাগরিক সমাজসহ অন্যান্য সামাজিক-সাংস্কৃতিক-সাহিত্যিক সংগঠন প্রতিবাদে নামে।
কোক স্টুডিও’র গানে যদিও ব্রাকেটে উল্লেখ ছিল গানের প্রকৃত স্রষ্টা বাউল রশিদ উদ্দিনের নাম। গ্রাম-বাংলার লোকসঙ্গীতের সম্মিলিত উপস্থাপনের কথাও উল্লেখ করা হয়। তারপরেও একজোট হয়ে ব্যানার হাতে প্রতিবাদ জানায় নেত্রকোনাবাসী।
তাদের দাবি, কোক স্টুডিও বাংলা নতুন ভার্সনের নামে ষড়যন্ত্র করছে কোক। যার গান তার থেকে ছিনিয়ে নিয়ে নিজেদের প্রচারণা করছে, কোক স্টুডিও, এ রকম দাবি তুলেছেন নেত্রকোনার সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা।
ভাটি অঞ্চলের বিখ্যাত বাউল রশিদ উদ্দিনের গান- ‘এই মা লো মা’। নেত্রকোনাবাসীর দাবি, অনতিবিলম্বে গানটিতে মূল স্রষ্টার নাম উল্লেখ করতে হবে। তাদের গর্ব বাউল সাধক রশিদ উদ্দিন। মূল স্রষ্টার নাম সরাসরি উল্লেখ না করা হলে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের কথাও বলেছেন তারা।
কোক স্টুডিও’র প্রচারিত গানে কণ্ঠ দিয়েছেন শরফুদ্দিন দেওয়ান (সাগর), আরিফ দেওয়ান এবং র্যাপ গান লিখেছেন ও কণ্ঠ দিয়েছেন আলী হাসান। গান ও বাদ্যযন্ত্রের পরিচালনা করেছেন প্রীতম হাসান।
একদিকে, যখন দেশের মানুষ গানটি নিয়ে আন্দোলন প্রতিবাদ করছেন, তখন অন্যদিকে দেশের বাইরের মানুষ সাদরে গ্রহণ করেছেন- ‘মা লো মা’ গানটি।
সোমবারই প্রীতম হাসান তার ফেসবুক পেজ থেকে একটি ভিডিও আপলোড করেন। 'দ্য কুইক স্টাইল' নামে একটি ডান্স গ্রুপ এই গানে ডান্স কভার করে। দেশ-বিদেশের হাজারও দর্শক প্রশংসামূলক মন্তব্য করছেন।
মাত্র ১২ ঘণ্টার মধ্যেই ভিডিওটি প্রায় ৫ লাখ ভিউ অতিক্রম করে। ‘দ্য কুইক স্টাইল’ এর আগে বিভিন্ন হিন্দিগানে ডান্স করে ভারতীয় দর্শকদের মন জয় করেছিল।