উপকারিতা দ্বিগুণ পেতে যে খাবারগুলো খেতে হবে একসাথে!  



ফাওজিয়া ফারহাত অনীকা, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, লাইফস্টাইল
সালাদ ও ডিম একসাথে খেলে উপকারিতা পাওয়া যাবে বেশি। ছবি: সংগৃহীত

সালাদ ও ডিম একসাথে খেলে উপকারিতা পাওয়া যাবে বেশি। ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কিছু খাবার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দৃঢ় করতে কাজ করে এবং কিছু খাদ্য শারীরিক শক্তি বৃদ্ধিতে অবদান রাখে।

তবে প্রাকৃতিক প্রায় সকল খাবারই কোন না কোন স্বাস্থ্য গুণ বহন করে। মজার বিষয় হলো- উপকারী কিছু খাবার একসাথে গ্রহণের ফলে, তার উপকারিতার মাত্রা বেড়ে যায় বেশ অনেকটা। এই সকল খাবার একসাথে খেতে যেমন সুস্বাদু, তেমনই পুষ্টিগুণে ভরপুর।

ভিডিও গেইমে বহুল ব্যবহৃত ‘ডাবল ডোজ’ কথাটি এক্ষেত্রে খুব ভালোভাবে যায় বিধায়, খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা যেতে পারে এই ডাবল ডোজ টার্মটি। আজকের ফিচার থেকে জেনে রাখুন এমন কয়েকটি খাবারের সমন্বয়, যা একসাথে খেলে স্বাস্থ্য উপকারিতা পাওয়া যাবে দ্বিগুণ।

সালাদ ও সিদ্ধ ডিম

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jan/15/1547534251591.jpg

সালাদের সঙ্গে নিশ্চয় হার্ড বয়েলড ডিম খাওয়ার কথা কখনোই ভাবেননি। মজার ও অদ্ভুত হলেও এই দুইটি খাবার একসাথে খেলে উপকারিতা মিলবে অনেক বেশি। ডিমের কুসুমের ফ্যাটকে শোষণ করতে সাহায্য করে ক্যারোটেনয়েড ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ সবজি। ২০১৫ সালে দ্য আমেরিকান জার্নাল অফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনে প্রকাশিত তথ্যে বলা হয়েছে, ডিমের কুসুম নিয়মিত খাওয়ার প্রতি জোর দেওয়া প্রয়োজন।

কাঠবাদাম ও দই

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jan/15/1547533853869.jpg

পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন-ডি সহ হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখা, মন ভালো রাখা ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে অবদাম রাখার জন্য প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ দইয়ের উপকারিতার শেষ নেই। তবে যখনই দই খাবেন, কয়েকটি কাঠবাদাম যোগ করে নিবেন সঙ্গে। কাঠবাদাম দইয়ের ভিটামিন-ডি এর মাত্রা ৩২ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

কালো গোলমরিচের গুঁড়া ও হলুদ গুঁড়া

হলুদের হলদে আভাতে শুধু সৌন্দর্য নয়, রয়েছে ক্যান্সার প্রতিরোধক কারকিউমিন। তবে সমস্যাটি হলো, উপকারি এই উপাদানটি শরীরে শোষিত হতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বাধাপ্রাপ্ত হয়। দেখা গেছে গোলমরিচের গুঁড়ার সঙ্গে মিশ্রিত অবস্থায় গ্রহণে এটা শোষিত হবার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় ২,০০০ শতাংশ পর্যন্ত।

লাল চাল ও ডাল

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jan/15/1547533868584.jpg

নিরামিষাশী হয়ে থাকলে যথাযথ প্রোটিন গ্রহণের প্রতি মনযোগী হতে হবে। সেক্ষেত্রে এক বাটি লাল চালের ভাত ও ডাল হবে সবচেয়ে উপকারি খাদ্যের সমন্বয়।

লাল চাল, রসুন ও পেঁয়াজ

রসুন ও পেঁয়াজ চালে থাকা আয়রন ও জিংকের উপস্থিতির মাত্রা বৃদ্ধিতে কাজ করে। এই দুইটি প্রাকৃতিক উপাদানে থাকা সালফার সমৃদ্ধ অ্যালিয়াম মিনারেলের কার্যকারিতা বাড়িয়ে দেয় বলে দাবি করেছে পুষ্টিবিদেরা।

গ্রিন টি ও লেবুর রস

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Jan/15/1547533886204.jpg

উপকারি পানীয়ের মাঝে গ্রিন টির উপকারিতা নিয়ে আলাদাভাবে বলাই বাহুল্য। এতে লেবুর রস যোগ করার ফলে, গ্রিন টির অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও ভিটামিন-সি এর মাত্রা বেড়ে যায় অনেকখানি। এছাড়া এই মিশ্রণের পানীয় পাকস্থলী সুস্থ রাখতেও কাজ করে।

পেস্তা বাদাম ও কিশমিশ

অনেকেই নিয়মিত বাদাম খেয়ে থাকেন। সেই অভ্যাসটাকে কিছুটা পরিবর্তিত করে গড়ে তুলতে হবে পেস্তাবাদাম ও কিশমিশ একসাথে খাওয়ার অভ্যাস। এতে শরীরের মেটাবোলিজমের হার বৃদ্ধি পাওয়ার সঙ্গে ডায়বেটিস দেখা দেওয়ার সম্ভবনাও কমে যায় বলে জানাচ্ছে নিউট্রিশন জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণা। এছাড়া খাদ্য উপাদান দুইটি একসাথে খাওয়ার ফলে পর্যাপ্ত পরিমাণ আঁশ, ভিটামিন ও মিনারেল পাওয়া যাবে।

আরও পড়ুন: কেন খাবেন কাঠবাদাম?

আরও পড়ুন: কাঁচা খাওয়া যাবে না যে খাবারগুলো

   

তীব্র গরমে এসি ছাড়াই ঘর ঠান্ডা রাখার উপায়



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশে চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ। গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন। গ্রীষ্মের তাপদাহে যাদের ঘরে এয়ার কন্ডিশনার বা এসি নেই তাদের অবস্থা খুবই শোচনীয়।

এই গরমে কীভাবে নিজের ঘর এসি ছাড়াই ঠান্ডা রাখা যায় চলুন জেনে নেয়া যাক উপায়গুলো-

সূর্যের তাপ:

ঘর গরম হওয়ার পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে সূর্যালোক। এজন্য গরমে জানালা খোলা রাখলেও পর্দা টেনে রাখতে হবে, যাতে করে ঘরে আলো-বাতাস চলাচল করলেও সূর্যের তাপ কম আসে। 

দেয়ালে হালকা রঙের ব্যবহার:

রঙ যত গাঢ় হয়, তত আলো শোষিত হয় এবং যত হালকা হয়, তত আলো বেশি প্রতিফলিত হয়। ঘরে যত বেশি আলো শোষিত হয়, তত তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। তাই ঘরের ভেতর যতটা সম্ভব হালকা রঙ ব্যবহার করার চেষ্টা করুন। এতে করে দিনের বেলা ঘর তাপ ধরে রাখবে না। ফলে আলো চলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘর ঠান্ডা হতে শুরু করবে।

গরম বাতাস বের করে দেয়া:

‘এক্সস্ট ফ্যান’ ঘরের গরম বাতাস বের করে দেয়। বাথরুম বা রান্না ঘরে এটা ব্যবহারে গরম ভাব কমায়। রাতে জানালা খোলা রাখার পাশাপাশি এক্সস্ট ফ্যান চালিয়ে রাখলে ঘর ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করে।

আর্দ্র বাতাস:

ঘর ঠান্ডা রাখতে ফ্যানের পেছনে ভেজা কাপড়, ঠান্ডা বস্তু, এক বাটি বরফ বা ঠান্ডা পানির বোতল রাখলে ঠান্ডা বাতাস ছড়ায়, ফলে ঘর ঠান্ডা থাকে। এক্ষেত্রে টেবিল ফ্যান ব্যবহার করতে হবে।

ঘরে গাছ রাখুন:

ঘরের ভেতর ছোট্ট একটি গাছ, যেমন ঘরের সৌন্দর্য বাড়ায়, তেমনি তাপমাত্রা কমাতেও সাহায্য করে। গাছ ঘরের ভেতর জমা হওয়া কার্বন ডাই-অক্সাইড শুষে নেয়, ফলে ঘরের তাপমাত্রা তুলনামূলক কম থাকে। মানিপ্ল্যান্ট, অ্যালোভেরা, অ্যারিকা পাম-জাতীয় গাছ ঘরের সৌন্দর্যবর্ধন ও তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, উভয় কাজেই বেশ উপকারী।

অপ্রয়োজনীয় যন্ত্র বন্ধ রাখা:

ডিসওয়াশার, ওয়াশিং মেশিং, ড্রায়ার এমনকি মোবাইল চার্জার ইত্যাদি ছোটখাট যন্ত্রও ঘরের তাপ মাত্রা বাড়ায়। তাই এসব যন্ত্র ব্যবহার হয়ে গেলে তা বন্ধ করে রাখা উচিত।

তাপমাত্রা কমে গেলে জানালা খোলা:

দিনের বেলায় জানালার পর্দা টেনে রাখুন। এসময় বাতাস সবচেয়ে বেশি গরম থাকে। কিন্তু যখন বাইরের তাপমাত্রা ভেতরের বাতাসের চেয়ে কম থাকে, তখন জানালার পর্দা সরিয়ে দিলে ঘরে ঠান্ডা বাতাস প্রবাহিত হয় এবং ঠান্ডা হয়ে আসে।

চুলা বন্ধ রাখা:

চুলা গরম ঘরকে আরও উষ্ণ করে তোলে। তাই কাজ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দ্রুত চুলা বন্ধ করে দেয়া ভালো। এতে ঘর বাড়তি গরম হবে না।

তাপমাত্রা কমে গেলে জানালা খোলা:

দিনের বেলায় জানালার পর্দার টেনে রাখুন। এই সময় বাতাস সবচেয়ে বেশি গরম থাকে। কিন্তু যখন বাইরের তাপমাত্রা ভেতরের বাতাসের চেয়ে কম থাকে তখন জানালার পর্দা সরিয়ে দিলে ঘরে ঠান্ডা বাতাস প্রবাহিত হয় ও ঠান্ডা হয়ে আসে।

সূত্র: বিজনেস ইনসাইডার

;

এসিও চলছে, পাল্লা দিয়ে সর্দি কাশিও বাড়ছে! জেনে নিন ঘরোয়া উপায়



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রচন্ড তাপপ্রবাহে অতিষ্ট হয়ে উঠছে জনজীবন। এই গরমে শীতল হাওয়ার ছোঁয়া পেতে অনেকেই শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র বা এসি ব্যবহার করেন। কিন্তু বাইরে প্রচন্ড গরমে ঘাম আবার অফিসে এসির ঠান্ডায় সর্দি কাশি পিছু ছাড়ে না। ওষুধ, কফ সিরাপ, অ্যান্টিবায়োটিকসহ সব রকম ভাবে চেষ্টা চালিয়েও কাশি থামছে না কিছুতেই। কাশি এক বার শুরু হলে, তা সহজে সারতে চায় না।

এদিকে কাশি হচ্ছে বলে এসি বন্ধ করে পুরো অফিসের লোকজনকে ঘামতেও বলা যায় না। আশপাশে যারা বসছেন, তাদেরও অস্বস্তি হচ্ছে। এ অবস্থায় কাশি কমানোর কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে। সেগুলো মেনে চললে উপকার পেতে পারেন।

১) লবণ পানিতে গার্গল:

কাশির দাপট নিয়ন্ত্রণে রাখার সবচেয়ে ভাল উপায় হল গরম পানিতে সামান্য লবণ দিয়ে গার্গল করা। সকালে ঘুম থেকে উঠে এবং রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে দুইবার গার্গল করতেই হবে। প্রয়োজনে আরও বেশি বার করা যেতে পারে।

২) মধু, তুলসীপাতা এবং গোলমরিচ:

প্রতি দিন এক চামচ করে এমনি মধু খেতে পারেন। আবার এক চামচ মধুর সঙ্গে তুলসীপাতার রস এবং এক চিমটি গোলমরিচের গুঁড়ো মিশিয়ে খেতে পারেন। গলায় কোনও রকম সংক্রমণ হলে তা সেরে যাবে এই উপায়ে।


৩) হলুদ এবং দুধ:

রান্নাঘরের অপরিহার্য উপকরণ হল হলুদ। এতে রয়েছে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। বিশেষ করে গরম দুধে হলুদ মিশিয়ে খেলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে তোলে। প্রতি দিন রাত্রে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস গরম দুধে হলুদ মিশিয়ে খেলে ঠান্ডা লাগা এবং সর্দি-কাশির সমস্যা থেকে দ্রুত রেহাই মিলতে পারে।

৪) গরম পানির ভাপ:

ঠান্ডা লাগলে চিকিৎসকেরা প্রথমেই ভাপ নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। গলায় জমে থাকা মিউকাস তাপের সংস্পর্শে বাইরে বেরিয়ে আসে। তবে শুধু গরম পানিতে ভাপ না নিয়ে তার মধ্যে লবঙ্গ কিংবা ইউক্যালিপটাস অয়েল মিশিয়ে নিতে পারেন।

তথ্যসূত্র- আনন্দবাজার পত্রিকা

;

রেকর্ড ভাঙবে তাপমাত্রা, জেনে নিন গরম থেকে রক্ষার উপায়!



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
রেকর্ড ভাঙবে তাপমাত্রা, জেনে নিন গরম থেকে রক্ষার উপায়!

রেকর্ড ভাঙবে তাপমাত্রা, জেনে নিন গরম থেকে রক্ষার উপায়!

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের শুরু থেকেই আবহাওয়া অধিদপ্তর জানাচ্ছে এবার তাপমাত্রা আগের সব রেকর্ড ভাঙবে। ইতোমধ্যেই তাঁর প্রভাব দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। প্রচণ্ড গরমে দেশবাসীর বেহাল দশা। কোন না কোন কাজে সকলকেই বাড়ির বাইরে যেতেই হচ্ছে। তাই বাইরের গেলে নিজেকে রোদ থেকে রক্ষা করতে হবে।  জেনে নিই, যেভাবে এই গরমেও নিজেকে গরম থেকে রক্ষা করবেন-

পানি: নিজেকে সুস্থ রাখতে পানির কোন বিকল্প নেই। রোগ থেকে বাঁচতে হোক অথবা নিজেকে সুস্থ রাখতে, সবসময় পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে। প্রচণ্ড তাপে নিজেকে রক্ষা করতে চাইলে কোন ভাবেই পানি পান করা বাদ দেওয়া যাবে না। তেষ্টা না পেলেও পানি পান করতে হবে। দিনে অন্তত ৮ গ্লাস বা তারও বেশি পানি পান করুন।

এছাড়াও, প্রতিবার বাইরে যাওয়ার সময় অবশ্যই পানি সাথে রাখা প্রয়োজন। বিকল্প হিসেবে পানিসমৃদ্ধ ফল বা সবজি খেতে পারেন। যেমন- আপেল, তরমুজ, শসা, আপেল, পেয়ারা ইত্যাাদি।

পোশাক: বাইরে গেলে রোদের সরাসরি সংস্পর্শে আসার কারণে গরম অনেক বেশি লাগে। তাই বাইরে যাওয়ার সময় ঢিলাঢালা পোশাক পরা উচিত। এছাড়াও,কম ওজনের কাপড় ব্যবহার ক্রুন। যেমন, সুতি বা লিনেন। এছাড়াও, হাল্কা রঙের পোশাক বাছাই করা উচিত। কেননা, গাঢ় রঙ তাপ বেশি শোষণ করে বিধায় গরম বেশি লাগে।

রোদ আড়াল করা: যখন বাইরে যাবেন, নিজেকে যথাসম্ভব ছায়ায় রাখুন। সঙ্গে ছাতা রাখুন, যেন ত্বক রোদের সংস্পর্শে না আসে। 

গোসল: গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করতে হবে। এতে ফ্রেশ লাগে, তাছাড়া অনেক্ষ্ণ শরীর থাকে।

গাছ: বাড়িতে থাকলে তুলনামূলকভাবে গরম কম লাগে। তবে ঘরের পরিবেশ ঠান্ডা রাখতে চাইলে বাড়িতে বেশি করে গাছ লাগান। গাছ থাকলে পরিবেষ প্রাকৃতিকভাবে ঠান্ডা হয়।

তথ্যসূত্র: দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

;

গরমে চুলের যত্ন নিন ঘরে বসেই



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশে চলছে তীব্র তাপদাহ। গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন। এই গরমে মাথা ঘেমে চুল ভেজা থাকায় অনেকেই বিরক্ত থাকেন। ঘামে ভিজে চুলের অবস্থাও নাজেহাল হয়ে যায়। অনেক সময় চুলপড়া বেড়ে যায় গরমে। তাই চুলের বাড়তি যত্ন দরকার হয় এই মৌসুমে।

অনেকেই চুলের যত্ন নিতে নিয়মিত পার্লারে যান। এতে করে সময় এবং অর্থ দুই ব্যয় হয়। অনেকের সময় সুযোগ হয়ে ওঠে না নানা ব্যস্ততায়। তাই সময় এবং টাকা বাঁচিয়ে চুলের যত্ন নিন ঘরে বসেই। 

কীভাবে চুলের যত্ন নেবেন চলুন তা জেনে নিই:

ব্যস্ত সময়ে আমরা অনেকেই চুলে তেল নেই না। আর গরমে তেল না নিলে চুল আরও রুক্ষ হয়ে যায়। তাই নিয়ম করে সপ্তাহে অন্ততপক্ষে দু’দিন চুলে তেল দিতে হবে। চুলের গোড়া মজবুত করতে ‘হট অয়েল ট্রিটমেন্ট’ নিতে পারেন বাড়িতেই।

অনেকের অভ্যাস আছে তোয়ালে দিয়ে চুল পেঁচিয়ে মাথার ওপর তুলে রাখার। এই অভ্যেস থাকলে ত্যাগ করুন। কারণ এতে চুল পড়ে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে। এর থেকে ভালো হয় পুরোনো ও নরম টি-শার্ট দিয়ে আলতো হাতে চেপে চেপে চুলের পানি শুকিয়ে নিন। চুল শুকিয়ে এলে মোটা দাঁড়ার চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়াবেন। সেক্ষেত্রে প্লাস্টিক না বরং ব্যবহার করুন কাঠের চিরুনি ।

কাজুবাদামের হেয়ার ওয়েল তেল, মধু আর দইয়ের প্যাক চুলের রুক্ষতা দূর করতে বিশেষ কার্যকর। লেবুর রস আর ডিমের কুসুম মিশিয়ে নিয়েও লাগাতে পারেন। এই প্যাক ফিরিয়ে আনতে পারে চুলের হারানো জেল্লা।

;