নন্দিতার ‘মান্টো’ এ মাসেই



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
নন্দিতা দাশ

নন্দিতা দাশ

  • Font increase
  • Font Decrease

পরিচালক নন্দিতা দাশের বহুল প্রতীক্ষিত ছবি ‘মান্টো’।

ছবিটি এবছরই কান চলচ্চিত্র উৎসবে দেখানো হয়েছে।

সে প্রসঙ্গে নন্দিতার ভাষ্য-

আমি একেবারেই প্রস্তুত ছিলাম না- দর্শক অত্যন্ত আপ্লুত হয় এবং দর্শক ও সমালোচকরা সকলেই সিনেমাটা খুব পছন্দ করে। প্রিমিয়ারে তারা ৪ মিনিট দাঁড়িয়ে সংবর্ধনা জানান। অপরিচিত মানুষ এসে আমাকে জড়িয়ে ধরেন।

লেখক সাদাত হাসান মান্টোর জীবনী অবলম্বনে নির্মিত হয়েছে ‘মান্টো’।

কেন্দ্রীয় চরিত্রে দেখা যাবে নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকীকে।

তিনি বলছেন-

যে ব্যক্তি আসল জীবনেও সত্যি কথা বলার সাহস রাখেন, তিনিই একমাত্র সাদাত হাসান মান্টো’র ভূমিকায় যোগ্য অভিনয় করবেন। যেকোনও অভিনেতাই অভিনয়ের খুঁটিনাটি, টেকনিক জানেন। তবে মন থেকে সৎ আর সাহসী না হলে সাদাত হাসান মান্টোর ভূমিকায় অভিনয় করা যায় না। এই সততা জীবনের সঙ্গেও রাখতে হবে, কাজের জায়গার সঙ্গেও রাখতে হবে।

ছবিতে আরও থাকছেন- রাশিকা দুগল, ঋষি কাপুর, দিব্যা দত্ত, তাহির রাজ ভাসিন প্রমুখ।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Aug/14/1534260236543.JPG

‘মান্টো’র ট্রেলার মুক্তি পাবে আগামীকাল, এই ঘোষণা ছিলো পরিচালক নন্দিতার।

‘মান্তো ফিল্ম’ ফেসবুক পেজটিও জানিয়েছিলো-

স্বাধীনতার অপেক্ষায়... মান্টো ট্রেলার মধ্যরাতে!

কথা রেখেছেন তারা।

ঠিক সময়েই ট্রেইলার দেখতে পেরেছে আগ্রহীরা।

আপনিও দেখুনঃ

নন্দিতা দাশ জানাচ্ছেন-

মান্টো মত প্রকাশের স্বাধীনতার স্বপক্ষে সব সময় কথা বলেছেন, নিজের লেখা এবং জীবনের স্ট্রাগলের মধ্যে দিয়ে। ধর্মীয় গোঁড়ামির শিকার হয়েছেন এবং তার বিরুদ্ধে ছয়টা মামলা করা হয়েছে। তিনি সব সময় কলমের জোর আছে একথা মনে করতেন। তিনি যে ধরনের দৃঢ় ও সাহসী চরিত্র ছিলেন তা সকলকে অনুপ্রেরণা জোগায়।

বড় পর্দায় ‘মান্টো’ মুক্তি পাচ্ছে এ মাসেই, ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৮।

আরও পড়ুনঃ

এলআরবি-নগরবাউলহীন ব্যান্ড উৎসব

রাজবংশের মেয়ে জয়া!

‘যখন সাফল্য আসতো, মা কেঁদে ফেলতেন’

   

শিল্পী সমিতির নির্বাচন, কে কোন পদে লড়ছেন?



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
শিল্পী সমিতির নির্বাচন, কে কোন পদে লড়ছেন?

শিল্পী সমিতির নির্বাচন, কে কোন পদে লড়ছেন?

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন হচ্ছে আজ শুক্রবার (১৯ এপ্রিল)। এই নির্বাচনে বিজয়ী কমিটি ২০২৪ থেকে ২০২৬ মেয়াদে দায়িত্ব পালন করবে।

২১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এই নির্বাচনে ছয়জন স্বতন্ত্রসহ দুটি প্যানেল থেকে ৪৮ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। একটি মিশা-ডিপজল পরিষদ, অন্যটি কলি-নিপুণ পরিষদ।

এর মধ্যে সভাপতি পদে লড়ছেন একসময়ের জনপ্রিয় নায়ক মাহমুদ কলি ও দাপুটে খল-অভিনেতা মিশা সওদাগর। আর সাধারণ সম্পাদক পদে গেলো আসরের মতো এবারও প্রার্থী হয়েছেন চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। 

তার বিপরীতে দাঁড়িয়েছেন চলচ্চিত্রের মুভি লর্ড ও দানবীর-খ্যাত অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল। নিজের নির্বাচনী লক্ষ্যের বিষয়ে মিশা সওদাগর বলেছেন, শিল্পীরা বেশি কিছু চায় না, তারা সম্মান চায়। 

ইফতার, পিকনিক, উৎসব এসবে সম্মান চায়। কোনো শিল্পী অসুস্থ হলে যথাসম্ভব তার পাশে থাকা। এসবই আমাদের মূল লক্ষ্য।

অন্যদিকে, আরেক সভাপতি পদের প্রার্থী মাহমুদ কলির লক্ষ্য, মানুষের কাছে চলচ্চিত্রের সুনাম কিছুটা ক্ষুণ্ণ হয়েছে। আমার চেষ্টা থাকবে সেটা পুনরুদ্ধার করা। যদিও হঠাৎ করে তার নির্বাচনে আসা অনেকেই ভালো ভাবে নেয়নি। কারণ, চলচ্চিত্র অভিনয় থেকে বিদায় নেওয়ার পর শিল্পীদের সঙ্গে তার যোগাযোগ বিছিন্ন। গেল নির্বাচনে ভোট দিতে আসেননি তিনি।

দুই প্যানেলের হয়ে কে কোন পদে লড়ছেন, এক নজরে তা জেনে নেওয়া যাক:

মিশা-ডিপজল পরিষদ
সভাপতি পদে মিশা সওদাগর, সহ-সভাপতি পদে প্রার্থী হয়েছেন মাসুম পারভেজ রুবেল ও ডি এ তায়েব। সহ-সাধারণ সম্পাদক আরমান, সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরী, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো, দফতর ও প্রচার সম্পাদক জ্যাকি আলমগীর, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক ডন এবং কোষাধ্যক্ষ পদপ্রার্থী কমল।

এই প্যানেলে কার্যকরী পরিষদের সদস্য হতে চান অভিনেত্রী সুচরিতা, রোজিনা, আলীরাজ, সুব্রত, দিলারা ইয়াসমিন, শাহনূর, নানা শাহ, রত্না কবির, চুন্নু, সাঞ্জু জন ও ফিরোজ মিয়া (ফিরোজ শাহী)।

কলি-নিপুণ পরিষদ
সভাপতি পদে মাহমুদ কলি, সহ-সভাপতি পদে আছেন ড্যানি সিডাক ও অমিত হাসান। সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে বাপ্পি সাহা। সাংগঠনিক সম্পাদক অঞ্জনা রহমান, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মারুফ আকিব, দফতর ও প্রচার সম্পাদক কাবিলা, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক মামনুন হাসান ইমন ও কোষাধ্যক্ষ পদে প্রার্থী হয়েছেন আজাদ খান।

এই প্যানেলের কার্যকরী পরিষদের সদস্য পদের জন্য লড়ছেন সুজাতা আজিম, নাদের চৌধুরী, পীরজাদা হারুন, পলি, জেসমিন আক্তার, তানভীর তনু, মো.সাইফুল, সাদিয়া মির্জা, সনি রহমান, হেলেনা জাহাঙ্গীর ও সাইফ খান।

প্রসঙ্গত, এবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন প্রযোজক খোরশেদ আলম খসরু। এবারের মোট ভোটার ৫৭০ জন। তারাই বেছে নেবেন আগামী দুই বছরের চলচ্চিত্র শিল্পীদের নেতা-অভিভাবক।

;

শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু

শিল্পী সমিতির নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে আজ শুক্রবার। বিএফডিসি প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ২০২৪ থেকে ২০২৬ মেয়াদের এই নির্বাচন।

সকাল ৯টা থেকে এ ভোটগ্রহণ শুরুর কথা থাকলেও বিলম্বর কারণে সকাল সাড়ে ৯টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়। প্রথম ভোট দেন অভিনেতা ডা. এজাজ।

এদিকে, নির্বাচন উপলক্ষে প্রশাসনের কমতি নেই। তাদের উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো।

২১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির এই নির্বাচনে ৬ জন স্বতন্ত্রসহ ২টি প্যানেল থেকে ৪৮ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। একটি মিশা-ডিপজল পরিষদ, অন্যটি কলি-নিপুণ পরিষদ।

এর মধ্যে সভাপতি পদে লড়ছেন একসময়ের জনপ্রিয় নায়ক মাহমুদ কলি ও দাপুটে খল-অভিনেতা মিশা সওদাগর। আর সাধারণ সম্পাদক পদে গেলো আসরের মতো এবারও প্রার্থী হয়েছেন চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার। তার বিপরীতে দাঁড়িয়েছেন অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল।

দুই প্যানেলের হয়ে কে কোন পদে লড়ছেন, এক নজরে তা জেনে নেওয়া যাক:

মিশা-ডিপজল পরিষদ

সভাপতি পদে মিশা সওদাগর, সহ-সভাপতি পদে প্রার্থী হয়েছেন মাসুম পারভেজ রুবেল ও ডি এ তায়েব। সহ-সাধারণ সম্পাদক আরমান, সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরী, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো, দফতর ও প্রচার সম্পাদক জ্যাকি আলমগীর, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক ডন এবং কোষাধ্যক্ষ পদপ্রার্থী কমল।

এই প্যানেলে কার্যকরী পরিষদের সদস্য হতে চান অভিনেত্রী সুচরিতা, রোজিনা, আলীরাজ, সুব্রত, দিলারা ইয়াসমিন, শাহনূর, নানা শাহ, রত্না কবির, চুন্নু, সাঞ্জু জন ও ফিরোজ মিয়া (ফিরোজ শাহী)।

কলি-নিপুণ পরিষদ

সভাপতি পদে মাহমুদ কলি, সহ-সভাপতি পদে আছেন ড্যানি সিডাক ও অমিত হাসান। সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে বাপ্পি সাহা। সাংগঠনিক সম্পাদক অঞ্জনা রহমান, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মারুফ আকিব, দফতর ও প্রচার সম্পাদক কাবিলা, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক মামনুন হাসান ইমন ও কোষাধ্যক্ষ পদে প্রার্থী হয়েছেন আজাদ খান।

এই প্যানেলের কার্যকরী পরিষদের সদস্য পদের জন্য লড়ছেন সুজাতা আজিম, নাদের চৌধুরী, পীরজাদা হারুন, পলি, জেসমিন আক্তার, তানভীর তনু, মো.সাইফুল, সাদিয়া মির্জা, সনি রহমান, হেলেনা জাহাঙ্গীর ও সাইফ খান।

প্রসঙ্গত, এবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন প্রযোজক খোরশেদ আলম খসরু। এবারের মোট ভোটার ৫৭০ জন। তারাই বেছে নেবেন আগামী দুই বছরের চলচ্চিত্র শিল্পীদের নেতা-অভিভাবক।

;

শিল্পার স্বামীর বিপুল অঙ্কের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
রাজ কুন্দ্রা ও শিল্পা শেঠী দম্পতি

রাজ কুন্দ্রা ও শিল্পা শেঠী দম্পতি

  • Font increase
  • Font Decrease

শিল্পা শেঠির স্বামী রাজ কুন্দ্রার প্রায় ৯৮ কোটি রুপির সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ভারতের আর্থিক দুর্নীতিসংক্রান্ত তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ইডি)।

বাজেয়াপ্ত করা সম্পত্তির মধ্যে অভিনেত্রীর জুহুর ফ্ল্যাটও রয়েছে। মুম্বাইয়ের জোনাল অফিসের তরফে রিপু সুদন কুন্দ্রা ওরফে রাজ কুন্দ্রার সব স্থাবর, অস্থাবর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে ২০০২ সালের মানি লন্ডারিং অ্যাক্ট অনুযায়ী।

সন্তানদের সঙ্গে পূজাপাঠে শিল্পা ও রাজ কুন্দ্রা দম্পতি

ভারতের মহারাষ্ট্র পুলিশ ও দিল্লি পুলিশের কাছে নথিভুক্ত হওয়া একাধিক এফআইআরের ভিত্তিতে ইডি তদন্ত শুরু করেছে।

রাজ কুন্দ্রার বিরুদ্ধে অভিযোগ তিনি বিটকয়েনের আকারে প্রতি মাসে ১০ শতাংশ রিটার্নের মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে বিপুল পরিমাণ অর্থ হাতিয়ে নিয়েছেন।

২০১৮ সালে দুই হাজার কোটি রুপির বিটকয়েন কেলেঙ্কারি মামলায় রাজ কুন্দ্রাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল ইডি। সংস্থাটির পক্ষ থেকে তখন জানানো হয়েছিল, মামলাটিতে শিল্পা শেঠির স্বামী রাজ কুন্দ্রার কোনো ভূমিকা আছে কি না বা তিনি এ ঘটনার শিকার কি না তা পরিষ্কার নয়। কিন্তু এখন যেভাবে সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে, তাতে মনে করা হচ্ছে ওই ঘটনায় রাজ কুন্দ্রার সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে।

সন্তানদের সঙ্গে হলি খেলায় মেতে উঠেছেন শিল্পা ও রাজ কুন্দ্রা দম্পতি

তথ্যসূত্র : হিন্দুস্তান টাইমস

 

;

বুবলী-শাকিবের ‘কোয়ালিটি টাইম’-এ অপুর বাধা!



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
অপু বিশ্বাস, শাকিব খান ও শবনম বুবলী

অপু বিশ্বাস, শাকিব খান ও শবনম বুবলী

  • Font increase
  • Font Decrease

শিরোনামটা যথার্থই আছে! সত্যি শাকিব খান আর বুবলীর ‘কোয়ালিটি টাইম’-এ বাধা দিয়েছেন অপু বিশ্বাস। তবে অপুর দাবি এটি বাস্তবে ঘটেনি। বুবলী যে বারবার শাকিব খানের সঙ্গে কোয়ালিটি টাইম কাটানোর কথা বলেন, সেটি যে তিনি আদতে কাটাতে পারেননি কখনো, সে কথাই দেশের একটি প্রথম সারির গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন অপু।

ঢাকাই সিনেমার দুই জনপ্রিয় নায়িকা শবনম বুবলী ও অপু বিশ্বাসর মধ্যে কাদা–ছোড়াছুড়ি এখন নিত্যদিনের ঘটনায় রূপ নিয়েছে। এবারের ঘটনার সূত্রপাত চিত্রনায়িকা শবনম বুবলীর একটি সাক্ষাৎকার ঘিরে। সম্প্রতি ঈদ উপলক্ষে টিভি অনুষ্ঠানে গিয়ে বুবলী বলেছেন, তিনি এখনো শাকিব খানের স্ত্রী। তাদের মধ্যে বিচ্ছেদ হয়নি, তবে আলাদা থাকছেন। বীরের কথা ভেবে সময় নিচ্ছেন শাকিব খান এবং বুবলী। এমনকি শাকিবের বাসায় গেলে অপু-জয়ের সঙ্গে দেখা হয় বুবলী ও বীরের।

সন্তান বীরকে নিয়ে কোয়ালিটি টাইম কাটান শাকিব ও বুবলী

এবার বুবলীর মন্তব্য নিয়ে ক্ষুব্ধ অপু বিশ্বাস পুরো বিষয়টি খোলাসা করেছেন গণমাধ্যমে। অপু বিশ্বাসের দাবি, ‘তার সঙ্গে দেখা হওয়ার দিন ছিল প্রথম রমজান। আর সেদিন আগে থেকেই জয়কে নিয়ে ওই বাসায় ছিলাম আমি। সেদিন শাকিবের বাসায় না, অফিসে গিয়েছিলেন বুবলী।’

শুধু তা–ই নয়, বীর ও শাকিব খানের সঙ্গে সময় কাটানোর সময় রুমে প্রবেশ করেন অপু ও জয়। বুবলীর এমন মন্তব্য প্রকাশের পর থেকে শুরু হয়েছে নতুন করে জল্পনা। এমনকি গণমাধ্যমের খবর, এসব শুনে নাকি বিরক্ত শাকিব ও অপু।

অপু বিশ্বাস

পুরো ঘটনার ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে অপু বলেন, ‘আসলে এসবের ব্যাখ্যা দেওয়ার মতো রুচি আমার নেই। সব মানুষেরই একটা ব্যক্তিত্ব থাকে। সেদিন আমার শ্বশুর-শাশুড়ি, ননদ এবং শাকিবের সঙ্গে আমাদের ইফতার করার কথা ছিল। যত দূর মনে পড়ে, সন্ধ্যা সাতটার দিকে খাবার খাবে বলে শাকিব তার অফিস থেকে ফোনকলে আমাকে জানায়। আমি এর ৩০-৪০ মিনিট পর যখন শাকিবের বাসা থেকে খাবার নিয়ে অফিসের দিকে যাই, তখন বুঝতে পারি শেহজাদ হয়তো বাবার কাছে এসেছে। কারণ, দরজা খুলতেই দেখি বুবলীর মেকআপম্যান, কেয়ারটেকারকে। যে সব সময় শেহজাদকে দেখাশোনা করে। তো শাকিবের অফিসে গিয়ে দেখি শেহজাদের সঙ্গে আছেন। এ সময় আমার ও জয়ের সঙ্গে আমার ননদের মেয়েও ছিল। কিন্তু এটাকেই ভিন্নভাবে গণমাধ্যমে উপস্থাপন করেছেন তিনি।’

সিনেমায় শাকিব খান ও শবনম বুবলী

অপু আরও বলেন, ‘ভেতরে গিয়ে দেখি টিভিতে কার্টুন দেখছে শেহজাদ। আর একটি চেয়ারে বসে আছেন তিনি। শাকিব ঘুমিয়ে আছেন। তাদের সঙ্গে ওই অফিসে তখন শাকিবের দুজন ব্যক্তিগত সহকারীও ছিলেন। এরপরও এটাকে কেন তিনি কোয়ালিটি টাইম বলেছেন জানি না। বিষয়টি হচ্ছে উনি এসব বলে নিজে ছোট হচ্ছেন, না অন্যকে ছোট করার চেষ্টা করছেন, সেটাও আমি জানি না।

শেহজাদের উপস্থিতিতে তার এই বারবার কোয়ালিটি টাইমের কথা সামনে আনার কোনো যৌক্তিকতা দেখি না। তিনি কীভাবে বলতে পারেন? শেহজাদ তাদের স্পেস দেয়। কি অদ্ভুত! সেই ছোট্ট বাচ্চা কীভাবে বুঝে নেয় তার বাবা-মা একসঙ্গে সময় কাটাচ্ছে? আমি শুধু এটুকুই বলব, আল্লাহ যেন উনাকে হেদায়েত দান করেন। আমি খুবই লজ্জিত ও দুঃখিত যে এই সময়ে এসেও এসব নিয়ে কথা বলতে হচ্ছে।’

অপু বিশ্বাস

এখন দেখা যাক, অপু বিশ্বাসের এই মন্তব্যে কী প্রতিক্রিয়া দেখান ‘দেয়ালের দেশ’-এর নায়িকা শবনম বুবলী।

;