নিরাপদ সড়কের প্রত্যাশায় যা বলছেন তারা



মাহবুবুর রহমান সজীব

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানী ঢাকার বিমানবন্দর সড়কে দুই বাসের প্রতিযোগিতায় দুই শিক্ষার্থী মৃত্যুর প্রতিবাদে ৯ দফা দাবিতে সারাদেশে চলছে ছাত্র আন্দোলন। আন্দোলনের চতুর্থ দিনেই শিক্ষার্থীদের সঙ্গে রাস্তায় নেমে এসেছেন বিভিন্ন মাধ্যমের শিল্পীরা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও কথা বলছেন অনেকেই।


আইয়ুব বাচ্চু, কুমার বিশ্বজিৎ এবং মেহরিন মাহমুদ; এই তিন তারকা সংগীতশিল্পীও সচেতন এই বিষয়ে।


নিরাপদ সড়কের প্রত্যাশায় পরিবহন সেক্টরের সামগ্রিক অবস্থা এবং চলমান ছাত্র আন্দোলনের যৌক্তিকতা নিয়ে বার্তা২৪-কে নিজস্ব চিন্তা-ভাবনা জানিয়েছেন তারা।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Aug/03/1533309769514.jpg


আইয়ুব বাচ্চু


আমি নিজেও তো মাঝেমধ্যে রাস্তায় থাকি, এরকমও বলতে শুনছি বাসওয়ালাকে, হেল্পারকে যে ‘বায়ে প্লাস্টিক’। আমার ছোট্ট গাড়িটিও কিন্তু নিজের কষ্টে কেনা গাড়ি। এখন যদি আমি প্লাস্টিক হয়ে যাই তাদের কাছে, এটা চিন্তার ব্যাপার। আমরা কি প্লাস্টিক নাকি? মানুষ না?

এই দুঃসাহসিকতা এই উদ্ধতা বাড়তে বাড়তে এমন এক পর্যায়ে চলে গেছে, মানুষের গায়ে এখন গাড়ি তুলে দেওয়াও কোনো ব্যাপার না। যেহেতু ওদের কোনো শাস্তির বিধান নেই। আমার বিশ্বাস, এখন নিশ্চয়ই উপরের থেকে সুন্দর একটা নিয়ম করা হবে, একটা সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে এবং নিশ্চয়ই এগুলো কমে আসবে।

 

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Aug/03/1533309065346.jpg


কুমার বিশ্বজিৎ


দায়িত্ববান লোকজন যদি তাদের দায়িত্ব পালন না করে, সেই খেসারত যদি পুরো দেশবাসি এবং সরকারকে দিতে হয়; এটা তো খুবই দুঃখজনক। লাইসেন্সবিহীন গাড়ি, নাবালক চালক, লাইসেন্সবিহীন চালক, ফিটনেসবিহীন গাড়ি; রোডের মধ্যে দৃশ্যমান, এটা তো নতুন কিছু না! একটা বাসের কোনো রং নাই, হেডলাইট নাই; এটা তো হতে পারে না! এটা কেন হবে? এই আন্দোলনটা তো অসম্ভব যৌক্তিক একটা আন্দোলন। আন্দোলনেও যাবে কেন? এটা তো মৌলিক চাহিদা সবার! একজন নাগরিক হিসেবে আমি সুস্থভাবে চলাফেরা করবো, জীবন যাপন করবো, আমার ভবিষ্যত প্রজন্ম নিরাপদে চলবে; সেটার জন্য আমাকে তো কারো কাছে চিৎকার করার দরকার নাই! নৌপরিবহনমন্ত্রী, ওনার তো উচিৎ ছিলো এ্যটলিস্ট প্রত্যেকটা মা-বাবার কাছে ক্ষমা চাওয়া। উনি যেভাবে তাচ্ছিল্যভাবে নিজেকে শো করেছে, এদেশের একজন মন্ত্রী হিসেবে এটা খুবই দুঃখজনক এবং এজন্য সরকারকে লজ্জায় পড়তে হয়েছে।

 

 

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Aug/03/1533309169574.jpg


মেহরিন মাহমুদ


যখনই আমি ঢাকার রাস্তায় নামি, তখন পাশ দিয়ে ভাঙা ভাঙা বাসগুলো যেভাবে যায়; আমার মনে হয় যে ওনারা নরমাল না, নরমাল হলে এভাবে কেউ গাড়ি চালাতে পারে না। আমাদের হাইওয়েগুলোর দুইপাশের চিত্র এতো মনোমুগ্ধকর, অথচ চলতে ভয় লাগে শুধু এই কমিউনিটিটার জন্য। এবং আমার ধারণা যে এনারা সাধারণ মানুষ নন। এনারা কোনো না কোনো ভাবে প্রভাবিত। কোনো একটা নেগেটিভ ইনফ্লুয়েন্সে এনারা চলেন, এটা এক। দুই হলো, আমি শুনেছি যে যতো তাড়াতাড়ি যাত্রী পার করতে পারেন, ততো ওনাদের লাভ। এই ব্যাপারটাও হয়তো ওনাদের মাথায় কাজ করে। কিন্তু ওনারা ভুলে যান যে, ওনাদেরই ভাই হয়তো ওনার গাড়ির সামনে পড়তে পারে; এমনকী নিজের সন্তানও। এটা আমার প্রতিদিনকার একটা বিস্ময় যে, এরা কারা!

আমি চাই যে- ভাল বাস আসুক, পরিচ্ছন্ন বাস আসুক, লক্ষী বাস আসুক, লক্ষী চালক আসুক। যেহেতু আমরাও সবদিক দিয়েই উচ্চমার্গের দিকে এগুচ্ছি, বাসের চেহারা এবং বাসের কর্মকর্তাবৃন্দ-চালকবৃন্দের মধ্যেও পরিবর্তন আসুক। ওনাদের শুভাশিষ আমাদের ভীষণ প্রয়োজন। আমরা কড়জারে ওনাদের কাছে বলছি- আপনারা আমাদের ভাইটি ছিলেন, ভাইটি থাকুন এবং ভাইটি আবারও হয়ে যান যদি কোনো কারণে পথভ্রষ্ট হয়ে থাকেন। কারণ যেভাবে ওনারা গাড়ি চালান, আমাদের মনে হয় না ওনারা আমাদের ভাইটি আছেন।

ওনাদের সামনে একটা ছোট্ট গাড়ি পড়লে, ছোট্ট একটা সিএনজি পড়লে, ছোট্ট একটা মানুষও পড়লে সেটাকে ভ্রুক্ষেপ করেননা। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আশেপাশে থাকি। ওইখানে পর্যন্ত ওনাদের যে বেপরোয়া গতি, এটা আমাদের দেশের চারিত্রিক বৈশিষ্ট না। ওনাদেরকে আমার ভীষণরকমভাবে আবেদন, ওনারা যেন দেশের মহানুভবতা মেন্টেন করে চলেন। এই যে এত কিছু ঘটছে, ওনাদের কোনো বিকার হচ্ছে না। তার মানে ওনারা ভ্রষ্ট। মাইন্ড ইজ নট ওয়ার্কিং ইন দ্য প্রপার ডিরেকশন, মাইন্ড ইজ নট প্রপার্লি ওয়াকিং। একটা সাধারণ মানুষের মাইন্ড ওনাদের না।

আরও পড়ুনঃ

আন্দোলন নিয়ে যা বলছেন তারা

শুটিং বন্ধ রেখে তারাও আন্দোলনে

ফুলেশ্বরী নাম তার

   

‘অ্যানিম্যাল’ থেকে ‘রাম’ হয়ে ওঠার জোর প্রস্তুতি রণবীরের!



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
‘অ্যানিম্যাল’ থেকে ‘রাম’ হয়ে ওঠার জোর প্রস্তুতি রণবীরের!

‘অ্যানিম্যাল’ থেকে ‘রাম’ হয়ে ওঠার জোর প্রস্তুতি রণবীরের!

  • Font increase
  • Font Decrease

অ্যানিম্যালের পর সোজা রামায়ণ। রাম হয়ে ওঠার প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছেন রণবীর কাপুর। নীতেশ তিওয়ারির এই ম্যাগনাম ওপাসের জন্য ইতিমধ্যেই শরীর চর্চা শুরু করে দিয়েছেন তিনি। আর শরীর, চেহারায় সেই পরিবর্তন আনার জন্য কসরত করছেন রণবীর। তার চেহারা পরিবর্তনের নিয়মিত আপডেট সোশ্যাল মিডিয়ায় দিয়ে থাকেন অভিনেতার ট্রেনার।


সেলিব্রিটি ফিটনেস ট্রেনার শিভোহাম রণবীর কাপুরের শরীর চর্চার একাধিক ছবি এবং ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন। এতে দেখা যায়, অ্যানিম্যাল ছবিতে তাঁর লুক থেকে রামায়ণের রাম হওয়ার জন্য ঠিক কতটা পরিবর্তন আনছেন বা এনেছেন রণবীর কাপুর।

শিভোহাম রণবীর রামায়ণ ছবির জন্য ট্রেনিং শুরুর আগে কেমন ছিলেন, আর এখন কেমন আছেন সেটার ছবি তুলে পোস্ট করেন। তিনি এই ছবিগুলো পোস্ট করে লেখেন 'গত ৩ বছর ধরে কঠিন পরিশ্রমের ফলাফল। জীবনে কোনও কিছুই শর্টকাট পদ্ধতিতে পাওয়া যায় না। সঠিক প্ল্যান প্রয়োজন শেষ লক্ষ্যটা পাওয়ার জন্য।'


একই সঙ্গে তিনি লেখেন, 'যদি তোমার ইচ্ছে, নিয়মানুবর্তিতা থাকে এবং লক্ষ্য পূরণ করবে বলে ঠিক করে নেন তাহলে সফল হবেনই। এই সফরটা খুব সুন্দর। এবং রণবীর কাপুর তোমাকে শুভেচ্ছা জানাই তোমার আগামী ব্লকবাস্টারের জন্য।'

রামায়ণ ছবিটির ইতিমধ্যেই শ্যুটিং শুরু হয়ে গেছে। এই ছবিতে রামের ভূমিকায় থাকবেন রণবীর কাপুর, সীতা হয়েছেন সাই পল্লবী। লারা দত্ত কৈকেয়ী এবং অরুণ গোভিল দশরথের চরিত্রে অভিনয় করবেন। এছাড়া শোনা যাচ্ছে সানি দেওল হনুমান এবং বিজয় সেতুপতি বিভূষণের চরিত্রে থাকবেন।

 

;

একসঙ্গে ক্যামেরাবন্দী সুইফট-ট্র্যাভিস ও গিগি-ব্র্যাডলি



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হলিউডের বিখ্যাত সঙ্গীত শিল্পী টেইলর সুইফট পেশাজীবনে রয়েছেন সফলতার চূড়ায়। বেশ ভালো যাচ্ছে তার ব্যক্তিজীবনও। ট্র্যাভিস কেলসের সঙ্গে চুটিয়ে প্রেম করছেন তিনি। ক্যালিফোর্নিয়ায় তাদের একসঙ্গে দেখা যায়।

তবে অবাক করা ব্যাপার, তাদের সঙ্গে আরেক তারকা যুগলকে দেখা যায়। বিখ্যাত মডেল গিগি হাদিদ এবং তার বন্ধু ব্র্যাডলি কুপার জুটিও তাদের সঙ্গে ছিলেন।

কারমেল-বাই-দ্যা-সী তে এই ৪ জন জুটি একত্রে বেশ সুন্দর একটি সময় কাটিয়েছেন। সুইফট এবং ট্র্যাভিস তাদের সম্পর্কের ব্যাপার প্রকাশ্যে এনেছেন। তবে গিগি-ব্র্যাডলি এখনও এই ব্যাপারে গোপনীয়তা বজায় রেখেছেন। তারা সম্পর্কের ব্যাপারটি স্বীকার না করলেও তাদের এভাবে একত্রে দেখা যাওয়ায় সবার মনে সন্দেহ আরও গভীর হয়।

প্রিয় তারকাকে নিয়ে ভক্তদের আগ্রহের শেষ নেই। তাই তাদের ব্যক্তিজীবনের সব তথ্যও জানতে চায় ভক্তরা। তাদের এই ডাবল ডেট নেটিজেনদের মধ্যে বেশ সাড়া ফেলেছে।

এই ডাবল ডেটের গুঞ্জন আরো মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে যখন ট্র্যাভিস কেলসের মা ডোনা কেলসের থেকে এই ব্যাপারে আভাস পাওয়া যায়। ডোনা তার লাস ভেগাস সফরের অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করেছিলেন। সে সময় তিনি উল্লেখ করেন, তার ছেলে ট্র্যাভিস তাকে একটি ছবি পাঠিয়েছেন। সেখানে ট্র্যাভিসের সাথে সুইফট ছিলেন। এছাড়াও ছিলেন গিগি হাদিদ এবং ব্র্যাডলি কুপার।

কারমেল-বাই-দ্য-সী এর রেস্তোরাঁয় থাকা জনগণও এই ব্যাপারটি নিশ্চিত করেন। তারা জানান, সুইফট আর ট্র্যাভিসকে তারা একত্রে খাবার খেতে দেখেছেন।

সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

;

২৩ এপ্রিলকে চলচ্চিত্রের কালো দিবস ঘোষণা



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএফডিসিতে সাংবাদিকদের উপর সংঘবদ্ধ হামলার প্রতিবাদে বুধবার (২৪ এপ্রিল) মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে টেলিভিশন ক্যামেরা জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনসহ বিনোদন সাংবাদিকেরা। এ সময় ২৩ এপ্রিলকে চলচ্চিত্রের কালো দিবস বলে ঘোষণা দেন তারা।

এদিকে, রাতে সাংবাদিক ও শিল্পী সমিতি মিলে গঠিত তদন্ত কমিটির সিদ্ধান্তে শিল্পী সমিতি সাংবাদিকদের পাঁচ দফা দাবির চারটিই মেনে নেন। তবে জয় চৌধুরীকে দুই বছরের জন্য সমিতি থেকে বহিষ্কারের দাবি না মেনে এক মাসের জন্য নিষিদ্ধসহ সবার সামনে দুঃখ প্রকাশ করতে বলা হয়। কিন্তু জয় চৌধুরী দুঃখ প্রকাশ না করে ঘটনা ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করলে বিক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন সাংবাদিকরা।

বুধবার দুপুরে এফডিসির গেটে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সমাবেশে ঘটনার সাথে যুক্তদের অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবি জানানো হয়। সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ বলেন, এফডিসিতে চিত্রনায়ক জয় চৌধুরী, অভিনেতা শিবা শানু ও খলনায়ক আলেকজান্ডার ব্রো এর নেতৃত্বে যে হামলার ঘটনা ঘটেছে তা পূর্ব পরিকল্পিত ও হত্যাচেষ্টার ঘটনা।

মানববন্ধনের পর সাংবাদিকরা এফডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর স্মারকলিপি দিয়ে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবী জানান।

এই ঘটনায় বিক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা জয় চৌধুরীকে আজীবনের জন্য এফডিসিতে অবাঞ্চিত ঘোষণা করার পাশাপাশি ২৩ এপ্রিলকে চলচ্চিত্রের কালো দিবস বলে ঘোষণা দেন।

;

সুচিত্রা সেন ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের থিম সং-এ কাজী মুস্তা



মাসিদ রণ, সিনিয়র নিউজরুম এডিটর, বার্তা২৪.কম
নৃত্যশিল্পী ও কোরিওগ্রাফার কাজী মুস্তা

নৃত্যশিল্পী ও কোরিওগ্রাফার কাজী মুস্তা

  • Font increase
  • Font Decrease

সদ্য শেষ হলো প্রথমবারের মতো আয়োজিত বাংলা সিনেমার মহানায়িকা ‘সুচিত্রা সেন ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল এন্ড অ্যাওয়ার্ডস’-এর আসর। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে আয়োজিত দুদিনব্যাপী এই আয়োজনে হাজির হন বাংলাদেশ, ভারত ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশের চলচ্চিত্র তারকা, প্রযোজক, পরিচালক ও সিনেমাপ্রেমীরা।

এই সম্মানজনক ও বড় পরিসরের আয়োজনের থিম সং-এর কোরিওগ্রাফি এবং পারফর্ম করেছেন বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের মেধাবী নৃত্যশিল্পী কাজী মুস্তা। সাড়ে ৫ মিনিটের এই গানে যুক্তরাষ্ট্রের দারুণ বেশ কয়েকটি লোকেশনে বেশ কয়েকটি পোশাক পরিবর্তন করে নৃত্য পরিবেশন করেছেন এই নৃত্যশিল্পী। সঙ্গে ছিলেন তার সহশিল্পীরা।

থিম সঙের দৃশ্যে সহশিল্পীদের সঙ্গে কাজী মুস্তা

কাজী মুস্তা বাংলাদেশের স্বনামধণ্য নৃত্যশিল্পী ও কোরিওগ্রাফার কবিরুল ইসলাম রতনের ছাত্র। তবে পড়াশুনা ও পরবর্তীতে পেশাগত কারণে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কেই অবস্থান করছেন। হাজার ব্যস্ততার মাঝেও নাচকে তিনি ভুলে যাননি। যুক্তরাষ্ট্রের বাঙালি কমিউনিটির নানা আয়োজনে তিনি নৃত্য পরিবেশনের জন্য ডাক পেয়ে থাকেন। ফলে নিয়মিতই তাকে নানা আয়োজনে নাচতে দেখা যায়।

নৃত্যশিল্পী ও কোরিওগ্রাফার কাজী মুস্তা

থিম সঙে কাজ করা প্রসঙ্গে কাজী মুস্তা বলেন, ‘এটা অবশ্যই একজন শিল্পীর জন্য সম্মানের। সুচিত্রা সেনের ভক্ত নন এমন বাঙালি খুঁজে পাওয়া যাবে না। তিনি বাংলা সিনেমাকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে স্বমহিমায় উদ্ভাসিত করেছেন। সেই মহানায়িকার নামে প্রথমবার চলচ্চিত্র উৎসব হলো, তাও আবার যুক্তরাষ্ট্রের মতো উন্নত বিশ্বে। সেখানে থিম সং-এ নিজের আর্টকে প্রকাশ করতে পেরে আমি গর্বিত। আয়োজকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা, তারা সুযোগটা আমাকে দিয়েছেন বলে।’

জনপ্রিয় মডেল ও নৃত্যশিল্পী সাদিয়া ইসলাম মৌয়ের সঙ্গে কাজী মুস্তা

‘সুচিত্রা সেন ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভাল এন্ড অ্যাওয়ার্ডস’-এর থিম সঙের সুর ও সঙ্গীতায়োজনের জন্য রাজর্ষী শীল। ভিডিও পরিচালনা করেছেন সৈয়দ ইমন।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে থেকে এই উৎসবে যোগ দিতে নিউইয়র্ক গিয়েছিলেন চিত্রনায়ক ও সাংসদ ফেরদৌস আহমেদ, চিত্রনায়িকা তমা মির্জা, সোহানা সাবা, ফ্যাশন ডিজাইনার পিয়াল হোসেনসহ আরও বেশ ক’জন তারকা। কলকাতা থেকে উপস্থিত হন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তর মতো তারকা।

নৃত্যশিল্পী ও কোরিওগ্রাফার কাজী মুস্তা

 

;