চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে রুপালি গিটারটি রাখার ইচ্ছে ছিলো আইয়ুব বাচ্চুর



আবদুস সাত্তার, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আইয়ুব বাচ্চু

আইয়ুব বাচ্চু

  • Font increase
  • Font Decrease

ইচ্ছে ছিল নিজের রুপালি গিটারটি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে দান করার। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির সঙ্গেও কথা বলতে বলেছিলেন তিনি। কিন্তু সেই সময়টুকু পাননি। হঠাৎ করেই না ফেরার দেশে পাড়ি জমাতে হলো আইয়ুব বাচ্চুকে।

দুপুর সোয়া ১২টায় আইয়ু্ব বাচ্চুর মরদেহ নিয়ে গাড়ি যখন বাসার দিকে আসছিল, তখন আকাশে খরারোদ্র। রোদের প্রচণ্ড উত্তাপ সহ্য করে হাজার হাজার ভক্ত ভিড় করছিল বাড়ির সামনে। সবার উদ্দেশ্য একটি। যার সুরলা কণ্ঠের প্রতি উজ্জ্বীবিত হয়ে ব্যান্ড সংগীতকে আপন করে নিয়েছেন সেই গুরুকে শেষবার এক নজর দেখার।

আইয়ুব বাচ্চুর নানার বাড়িতে উপস্থিত হয়ে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিন বলেন- বিখ্যাত এ শিল্পী চট্টগ্রামের অহংকার। তাই তার মরদেহকে যাথাযত সম্মান জানানো আমাদের কর্তব্য। তাই সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে জানাজা ও দাফনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Oct/20/1540025889196.jpg

আইয়ুব বাচ্চুর মামা আবদুল হালিম লোহানী বার্তা২৪কে বলেন, আইয়ুব বাচ্চু তার গিটারগুলো নিলামে তুলতে চেয়েছিলেনে। পরে সেটি না করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে দান করতে চেয়েছিলেন। বাচ্চু আমাকে বলেছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির সঙ্গে কথা বলে সেই ব্যবস্থা করার জন্য। সেই ইচ্ছে পূরণ করার আগেই চলে যেতে হলো তাকে। তবে আমি তার রূপালি গিটারটি বিশ্ববিদ্যালয়ে দেবো। এটি আমার ভাগিনার শেষ ইচ্ছে ছিল, অবশ্যই পূরণ করবো।

আবদুল হালিম আরও বলেন- আইয়ু্ব বাচ্চুর খ্যাতি বিশ্বখ্যাত। তিনি খুব দানশীল ছিলেন। তার জীবনে কোন ধরণের বিপদগামী ছিলো না। দেশবাসির কাছে চাওয়া-পাওয়া একটিই, সবাই আইয়ুব বাচ্চুর জন্য দোয়া করবেন।

আইয়ু্ব বাচ্চুর মামা বলেন, আইয়ুব বাচ্চু আমাকে সব সময় দুইটি মা বলে ডাকতো। কারণ সে তার মা কে হারানোর পর আমাকে তার মা এবং মামা দুইটিই বলে সম্বোধন করতেন। আইয়ু্ব বাচ্চু দেশের সেরা রকস্টার হলেও আমার কাছে সব সময় ছিল আদরের ছোট্ট খোকা।

গত ১৮ অক্টোবর সকালে না ফেরার দেশে চলে গেছেন কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী আইয়ু্ব বাচ্চু। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৫৬ বছর।
https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Oct/20/1540025911247.jpg

শুক্রবার বাদ জুমা জাতীয় ঈদগাহের পাশে হাইকোর্টের মসজিদে আইয়ুব বাচ্চুর নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে সকাল সাড়ে ১০টায় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে রাখা হয় তার কফিন। দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত সেখানে মরদেহ সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য রাখা হয়।

শুক্রবার রাতে বিদেশ থেকে আইয়ুব বাচ্চুর ছেলে তাজয়াত আইয়ুব ও মেয়ে সাফরা আইয়ুব দেশে ফিরেছেন।

শনিবার (২০ অক্টোবর) সকালে ইউএস বাংলার একটি বিমানে করে বাবার মরদেহ চট্টগ্রামে যান তারা। এখন আইয়ুব বাচ্চুর মরহেদ তার নানার বাড়িতে আছে। দ্বিতীয় জানাজা শেষে তাকে পারিবারিক কবরস্থানে মায়ের কবরের পাশে দাফন করা হবে।

   

শাকিব খানের ‘মা’ হতে কি কি করতে হয়েছে জানালেন মাহি



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
(বাঁমে) `রাজকুমার’ ছবিতে বৃদ্ধা মাহি ও মাহিয়া মাহি (ডানে) /  ছবি : ফেসবুক

(বাঁমে) `রাজকুমার’ ছবিতে বৃদ্ধা মাহি ও মাহিয়া মাহি (ডানে) / ছবি : ফেসবুক

  • Font increase
  • Font Decrease

ঈদুল ফিতরে ১১টি সিনেমা মুক্তি পেলেও সবচেয়ে আলোচনা শোনা যাচ্ছে সুপারস্টার শাকিব খান অভিনীত ‘রাজকুমার’ ছবিটি ঘিরে।

সচারচর শাকিব খানের নায়িকা হওয়া মাহিয়া মাহি এই ছবিতে শাকিবের মায়ের ভূমিকায় অভিনয় করছেন এই খবর বেশ আলোচিত হয়। সে সময় মাহিকে নিয়ে এই চরিত্রের শুটিং অনেকটা গোপনে করা হয়। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকেও বিষয়টি নিয়ে তখন কেউ মুখ খোলেননি। এবার সিনেমা দেখার পর দর্শক পুরো ‘রাজকুমার’ ছবির সঙ্গে সঙ্গে মাহির বৃদ্ধ লুকেরও দারুণ প্রশংসা করছে।

অতিথি হিসেবে ছবিটির এই বিশেষ চরিত্রে অভিনয় করেতে গিয়ে কি ধরনের অভিজ্ঞতা হয়েছে সে কথাই এবার প্রকাশ করেছেন নায়িকা মাহিয়া মাহি।

মাহিয়া মাহি /  ছবি : ফেসবুক

এ ব্যাপারে মাহি বলেন, ‘আমি গতানুগতিক চরিত্র থেকে একটু বের হতে চাই। যুগের সঙ্গে চলতে চাই। বলিউডে দীপিকারা যদি মায়ের চরিত্র করতে পারে, তাহলে আমি করলে সমস্যা কোথায়? আমার কাছে মনে হয় হিমেল আশরাফ পরিচালক হিসেবে নিজেকে যথেষ্ট প্রমাণ করেছেন। তিনি আমাকে যখন চিন্তা করেছেন, আমার বিশ্বাস তিনি আমাকে ওইভাবেই উপস্থাপন করবেন। তাই কাজটি করেছি। তা ছাড়া ছবিটির প্রযোজক আরশাদ আদনান আমাকে কাজটি করার জন্য বলেছেন, তাই করেছি।’

ঈদের দিন মাহিয়া মাহি /  ছবি : ফেসবুক

মুক্তির পর ছবিটি এখনো দেখা হয়নি মাহির। ঈদ করতে পরিবারের সঙ্গে এখনো রাজশাহীতে আছেন এই নায়িকা। দু-এক দিনের মধ্যেই ঢাকা ফিরবেন। ফিরেই ছবিটি দেখবেন। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চরিত্রটি নিয়ে ভালো সাড়া পাচ্ছে বলে জানান এই অভিনেত্রী।

তিনি বলেন, ‘ফেসবুকে অনেকেই আমাকে নিয়ে রিভিউ দিয়েছেন, অনেকেই তো দেখছি প্রশংসা করছেন। দু-একজন মেকআপের ব্যাপারে কথা বলেছেন। কিন্তু শুটিংয়ের সময় মেকআপ নিয়ে আমার কাছে সমস্যা মনে হয়নি।’

ছেলে ফারিশকে নিয়ে মাহিয়া মাহি /  ছবি : ফেসবুক

জানা গেছে, মাহিকে নিয়ে শুটিং হয় রাঙামাটির সাজেকের লোকেশনে। শাকিবের ৬৫ বছরের মায়ের চরিত্রে মাহিকে তৈরি করতে ভারত থেকে মেকআপশিল্পীকে আনা হয়েছিল। এ ব্যাপারে মাহি বলেন, ‘মেকআপ নিতে আড়াই ঘণ্টা লাগত, তুলতেও আড়াই ঘণ্টা। উপযুক্তভাবেই মেকআপ করা হয়েছিল।’

বৃদ্ধ মায়ের চরিত্রটি করতে দারুণ অভিজ্ঞতা হয়েছে মাহির। তিনি বলেন, ‘ছবিতে সন্তানের সঙ্গে বৃদ্ধ মায়ের কথোপকথনের জায়গাটা খুবই আবেগময়। চরিত্রটি করার সময় আমার সন্তান ফারিশকেই কল্পনায় রেখেছি। সন্তানের প্রতি মায়ের যে আবেগ, আকুতি থাকে তা ফারিশকেই মনের সামনে ধরেছিলাম। ফলে সহজেই চরিত্রটি তুলতে পেরেছি।’

মাহিয়া মাহি /  ছবি : ফেসবুক
;

সমালোচনা সইতে পারলো না জোভানের নাটক!



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
‘রূপান্তর’ নাটকে জোভান

‘রূপান্তর’ নাটকে জোভান

  • Font increase
  • Font Decrease

রাফাত মজুমদার রিঙ্কু পরিচালিত ও ফারহান আহমেদ জোভান অভিনীত ঈদের নাটক ‘রূপান্তর’ প্রচারের পর থেকেই সামাজিক মাধ্যমে নানা সমালোচনার জন্ম দেয়। কেউ কেউ বলছে ট্রান্সজেন্ডার ইস্যুকে কেন্দ্র করে না জেনেই পরিচালক মনগড়া কথা বলছেন।

অন্য একটি পক্ষ দাবি করছে, ট্রান্সজেন্ডার কনসেপ্টকে প্রচারণা করা হচ্ছে।

আজ দিনভর এই নাটক নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা সমালোচনা চলতে থাকে। নাটকের পক্ষে বিপক্ষে কথাও চলতে থাকে। তবে নাটকের বিষয়বস্তু নিয়ে অভিযোগ যাচাই করার আগেই ইউটিউব থেকে নাটকটি সরিয়ে ফেলেছে প্রযোজনা সংস্থা একান্ন মিডিয়া।

এরইমধ্যে এই নাটকের পৃষ্ঠপোষক ওয়ালটন ভুল স্বীকার করে ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছে। তারা বলছে, তারা ভুলবশত বিজ্ঞাপন দিয়েছে এই নাটকে।

এ বিষয়ে নাটকের পরিচালক রাফাত মজুমদার রিঙ্কুকে ফোন দেওয়া হলে তিনি ধরেননি। ফলে নাটকটি নিয়ে কী ধরণের জটিলতা তৈরি হয়েছে, কেনই বা ইউটিউব থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো তা জানা যায়নি।

এই নাটকে আরও অভিনয় করেছেন নিহার আহমেদ।

;

ছবিতে ঈদ ও ভালোবাসার ৯ বছর পূর্তিতে ফারিণের তুরস্কের রঙিন দিনগুলো



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
তুরস্কের টিউলিপ বাগানে তাসনিয়া ফারিণ /  ছবি : ফেসবুক

তুরস্কের টিউলিপ বাগানে তাসনিয়া ফারিণ / ছবি : ফেসবুক

  • Font increase
  • Font Decrease

অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণের সময়গুলো দারুণ কাটছে। বাংলাদেশের শোবিজ তারকাদের মধ্যে জয়া আহসানের পর তিনিই ভারতের সম্মানসূচক ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পেয়েছেন। সেই পুরস্কার গ্রহণ করে কলকাতা থেকে সরাসরি ৫ এপ্রিল তুরস্কে যান অভিনেত্রী ফারিণ।ওদিকে যুক্তরাজ্যে থেকে একই দিনে সেখানে আসেন তার স্বামী রেজওয়ান। এবারের ঈদটি সেখানেই কেটেছে তাদের। তুরস্কের ঐতিহাসিক শহর, শহরের রাস্তা, প্রাচীন স্থাপনা, সবুজ পাহাড়, নীল সমুদ্র, হট এয়ার বেলুনে, ঝরনা, জঙ্গল, কেব্ল কারে চড়াসহ নানা জায়গায় ঘুরছেন তারা।ফারিণ ফেসবুকে লিখেছেন, ‘ভালোবাসার ৯ বছর উদযাপন করছি।’

মূলত ‘ঈদ এবং স্বামীর সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্কেও ৯ বছর পূর্তির উদযাপনের জন্যই তুরস্ককে বেছে নিয়েছেন ফারিণ।’

আজই রেজওয়ান ফিরেছেন তার কর্মক্ষেত্র যুক্তরাজ্যে আর দেশে আসার কথা ফারিণের। তাসনিয়া ফারিণ জানালেন, ঈদের দিনই বিয়ের আট মাস ও তাদের প্রেমের সম্পর্কের নয় বছর পড়েছে।সেখান থেকে এই অভিনেত্রী গণমাধ্যমকে জানান, ‘এত সুন্দর একটা দেশ! খুবই সুন্দর সময় কাটছে আমাদের। ঈদের নামাজ এখানে আদায় করলাম আমরা। তবে এখানকার ঈদ উদ্যাপন আমাদের দেশের মতো নয়।’তাসনিয়া ফারিণ আরও বলেন, ‘এখানে শহরগুলো খুব সুন্দর। এত বছরের প্রাচীন শহর, শহরের স্থাপনা কিন্তু খুবই সাজানো-গোছানো। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের পর্যটকেরা এখানে ঘুরতে আসেন। কাপাডোসিয়ার আকাশে হট এয়ার বেলুনে উঠেছিলাম। দারুণ মজা হয়েছে। বেলুনে উঠে পুরো ইস্তাম্বুল শহর দেখা যায়।'ফারিণ আরও বলেন, ‘ঈদের দিন জাহাজে ভ্রমণ করেছি। ১৪০০ সালে চালু হওয়া হাম্মামের তুর্কি বার্থেও গিয়েছিলাম। কতশত বছর আগের শুরু হওয়া হাম্মামের তুর্কি বার্থ। এখানে নাকি রাজা-বাদশাহরা একসময় গোসল করতেন। খুবই ঐতিহাসিক একটি জায়গায়। মিস করিনি।’আনতালিয়া, কাপাডোসিয়া ঘুরে এখন ইস্তাম্বুলে অবস্থান করছেন এই দম্পতি।

;

এতো ছোট্ট জয়কে কেন নিজের থেকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছেন অপু বিশ্বাস?



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
মা অপু বিশ্বাস সঙ্গে সন্তান আব্রাম খান জয়

মা অপু বিশ্বাস সঙ্গে সন্তান আব্রাম খান জয়

  • Font increase
  • Font Decrease

বরাবরের মতো এবার ঈদেও বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলের টক শোতে অতিথি হয়ে এসেছেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস। সেখানে উঠে এসেছে নিজের সংসার এবং সন্তানের কথা। কারণ ছেলে জয়কে নিয়ে শাকিব-অপু ভক্তদের মধ্যে আছে বাড়তি আগ্রহ। 

শাকিব খানকে ঘিরে অপু এবং বুবলীর কথাবার্তা প্রায়শই বাগ্‌যুদ্ধে রূপ নিচ্ছে, যা নিয়ে চিন্তিত জয়ের মা-বাবাও। বেশ কিছুদিন ধরেই শোনা যাচ্ছে, জয়কে বিদেশ পাঠিয়ে দিচ্ছেন অপু। সেই বিষয়েই এবার খোলাসা করলেন অভিনেত্রী। বলেন, শাকিব আর আমি দুজন মিলেই ছেলেকে বিদেশে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। চলতি বছরেই পড়াশোনার জন্যে বিদেশে যাবে জয়।

গত বছর আমেরিকায় শাকিব ও অপুর সঙ্গে জয়

অপু বিশ্বাস জয়কে ঘিরে তাঁর ব্যক্তিগত জীবনের উত্থান-পতনের কথা প্রসঙ্গে বলেন, ‘যখন আমি জয়কে নিয়ে প্রথম টিভিতে আসি, তখন শুধুই একজন মায়ের জায়গা থেকে এসেছিলাম। এটার জন্য অনেক কথা শুনতে হয়েছে। সেই সঙ্গে এখন সামাজিক মাধ্যম যতটা উপকারী, তার চাইতে বেশি ক্ষতিকর মনে হচ্ছে। মানুষ অনেক কথাই বলবে। সেগুলোকে পাত্তা দিলে নিজেদের ক্ষতি, যা হোক, জয়ের বিদেশ যাওয়াকে কেন্দ্র করেই এই বছর সাজিয়েছি আমি। এত ছোট বয়সে দেশের বাইরে যাওয়া নিয়ে প্রথমে মন খারাপ করেছিল শাকিবের পরিবার। কিন্তু পরে তাদের রাজি করাতে পেরেছি।’

আমেরিকায় শাকিব-অপুর ছেলে আব্রাম খান জয়

অপু বলেন, ‘এখানে নোংরা জিনিস দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে, যা ওর জীবনে প্রভাব ফেলতে পারে, যার কারণে বাচ্চারা মানসিকভাবে হালকা হয়ে যায়। তাই আমার কাছে মনে হয়েছে, খুব তাড়াতাড়ি জয়ের দেশের বাইরে যাওয়া উচিত। যখন চিন্তা করেছি জয়কে বিদেশে পাঠাব, তখন খুব বেশি খারাপ লাগেনি। কিন্তু যত দিন যাচ্ছে, ততই খারাপ লাগছে। তবে খারাপ লাগলেও কিছু করার নেই। সন্তানের ভবিষ্যৎ গড়ার দায়িত্ব তো বাবা-মায়েরই।

অপু আরও বলেন, ‘ছেলে বিদেশ গেলেও আমি কাজ নিয়ে থাকব। শাকিবও জয়ের দেখাশোনা করবেন। বিদেশে জয় একা থাকবে না। আমাদের পরিবারের সদস্যরা মিলেমিশেই থাকা হবে। কারণ, জয় শুধু আমার জীবনেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ নয়, ও আমাদের পরিবারের সবার কাছেই গুরুত্বপূর্ণ।’

অপু বিশ্বাস

তবে ছেলেকে কোন দেশে পাঠাচ্ছেন, সেই বিষয় খোলাসা করেননি অভিনেত্রী।

;