তপ্ত দুপুরে কাপ্তাইয়ের জেটিঘাট



মাজেদুল নয়ন, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

কাপ্তাই (রাঙামাটি) থেকে: বেলা যত গড়ায় এখানে রোদের তেজ ততটাই তপ্ত হয়ে ওঠে। ট্রলার এসে ভেড়ে কাপ্তাইয়ের জেটিঘাটে। শুধু রাঙামাটি নয়, বৃহত্তর পার্বত্য চট্টগ্রামের সবচেয়ে ব্যস্ত বাজার কাপ্তাইয়ের এই জেটিঘাট।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Apr/20/1555754114551.jpg

শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুর ১২টায় ট্রলার এসে ভেড়ে কাপ্তাই জেটিঘাটে। নৌকাতে কলা, আনারস বোঝাই করে দূর-দূরান্তে নিয়ে যাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Apr/20/1555754162021.jpg

এই বাজারে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের মধ্যে পাহাড়ি এবং বাঙালি, উভয় জাতির মানুষেরই মিশ্রন ঘটেছে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Apr/20/1555754472652.jpg

দুপুরের কাঠফাটা রোদে দরদর করে ঘামছেন বাজারের মানুষ। একটু ছায়া পেতে পলিথিন বা কাঁপড় টানিয়ে রেখেছেন বিক্রেতারা।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Apr/20/1555754239810.jpg

এটা যেমন পাইকারি বাজার, তেমনি খুচরা বাজারও। সকালের মাছ এরই মধ্যে শেষ। বিকেলের দিকে আসে সকালের ধরা মাছ। এখানে অনেক বিক্রেতার দেখা মিলবে, যারা নিজেদের জমি বা গাছের পণ্যই এখানে নিয়ে এসেছেন।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Apr/20/1555754213018.jpg

কী নেই এই বাজারে? ভেষজ ওষুধের দোকান, ইমিটেশনের অলংকার, কাঁচা হলুদ, হাড়ি-পাতিল, কাঁপড় সবই রয়েছে। তবে কলার বাজার অনেক বড় এখানে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Apr/20/1555754280958.jpg

দা-বটি, প্লাস্টিকের তৈজসপত্র, বাঁশ, এমনকি গ্রহরত্নের বিক্রিও হয় এখানে। তপ্ত দুপুরেও দেখা যায় জিলাপি বিক্রি হচ্ছে। বাজার সরগরম ক্রেতা বিক্রেতায়।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Apr/20/1555754578862.jpg

মহলছড়ি থেকে এখানে বাজারে এসেছেন ব্যবসায়ী মোতালেব৷ বার্তা২৪.কমকে তিনি বলেন, পাহাড়ে গরম অনেক বেশি হয়। এখানকার মানুষ গরমের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারে। এই বাজারের থেকে মসলা কিনে নিয়ে মহলছড়িতে বিক্রি করেন। জলপথ এবং স্থলপথ, দুই ধরনের পরিবহনের সুবিধা থাকায় কাপ্তাই বাজার এখানে সবচেয়ে জমজমাট বাজার।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Apr/20/1555754538694.jpg

বরকল থেকে কাপ্তাই বাজারে কলা বিক্রি করতে এসেছেন নিহীত চাকমা। তিনি বলেন, এই বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতার সংখ্যা বেশি থাকে। আর বরকল থেকে ট্রলারে আসতেও বেশি সময় লাগে না।

   

অবিরাম বৃষ্টিতে ঘরবন্দী কুড়িগ্রামের জনজীবন



কল্লোল রায়, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বৃষ্টিতে ঘরবন্দী মানুষ। আশা নিয়ে বের হলেও আয়ের মুখ দেখছেন না দিনমজুররা

বৃষ্টিতে ঘরবন্দী মানুষ। আশা নিয়ে বের হলেও আয়ের মুখ দেখছেন না দিনমজুররা

  • Font increase
  • Font Decrease
বৃষ্টিতে থেমে নেয় ভিক্ষুক দুলালের জীবন। ছাতা মাথায় বেরিয়ে পড়েছেন নিজের ভাঙ্গা ভ্যান নিয়ে। চিলমারি বাজার: ২৪ সেপ্টেম্বর
ছবি: বার্তা২৪.কম

 

রাস্তাঘাটে জমেছে পানি, সবাই ঘর বন্দী হলেও ঘরে বসে থাকতে পারছেন না দিনমজুররা। কলেজ মোড়, কুড়িগ্রাম: ২৪ সেপ্টেম্বর
ছবি: বার্তা২৪.কম

 

কুড়িগ্রামে প্রচলিত দুই চাকার ঘোড়ার গাড়ি। বৃষ্টিস্নাত চিলমারীর জোড়গাছ সড়ক: ২৪ সেপ্টেম্বর
ছবি: বার্তা২৪.কম

 

রাস্তায় জমেছে পানি, ভোগান্তিতে জরুরি প্রয়োজনে বের হওয়া মানুষ। মাটিকাটা মোড়, চিলমারি: ২৪ সেপ্টেম্বর
ছবি: বার্তা২৪.কম

 

;

লকডাউনে কেমন যাচ্ছে কাঁটাবনের খাঁচায় বন্দি প্রাণিগুলোর দিন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
লকডাউনে কেমন যাচ্ছে কাঁটাবনের খাঁচায় বন্দি প্রাণিগুলোর দিন

লকডাউনে কেমন যাচ্ছে কাঁটাবনের খাঁচায় বন্দি প্রাণিগুলোর দিন

  • Font increase
  • Font Decrease

এই পৃথিবীতে যার জন্ম হয়েছে তার মৃত্যু হবে এইটাই স্বাভাবিক। তবে এই মৃত্যু যদি হয় খাবারের অভাবে তা কিন্তু স্বাভাবিক না।

এই ধরুন রাজধানী ঢাকার কাঁটাবনের মাছ, পাখি, কুকুর বা অন্য প্রাণিদের কথা। যারা জন্ম থেকেই খাঁচায় বন্দি থাকে, এরা তো সব সময় লকডাউনের মধ্যেই থাকে। এদের জন্য নতুন করে লকডাউনের কি আছে।

এই বন্দি অবস্থায় প্রতিনিয়ত খবার পায় এরা। এদের খাবারের জন্য চিন্তা করতে হয় না কারণ এদের মালিক এদের খাবার দিবে।

কিন্তু আজ বাস্তবতাটা ভিন্ন করোনার কারণে এদের মালিকই খাঁচায় বন্দি তাই এরা ঠিক মত খাবার পাচ্ছে না। তাইত কিছু দিন আগে অনেক গুলো প্রাণি খাবার না পেয়ে মারা যায়। আর এই খবর প্রচার হবার পর থেকেই সরকার এই লকডাউন চলাকালীন সময়ে সকালে ও বিকেলে দোকান খুলে যাতে এই প্রাণি গুলোকে খাবার দেওয়া হয় সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। 

সেই প্রাণি গুলোর দিন এখন কেমন যাচ্ছে তা তুলে নিয়ে আসেছেন বার্তা২৪.কম-এর আলোকচিত্রীরা।

ভালোই আছে কবুতর, খাবার দিচ্ছেন দোকান মালিক, ছবি: বার্তা২৪.কম

 

বিড়ালের বাচ্চাটাও ভালো আছে, খাবার দিচ্ছেন দোকান মালিক,ছ বি: বার্তা২৪.কম

 

 

পাখি গুলোও ভালো আছে, খাবার দিচ্ছেন দোকান মালিক, ছবি: বার্তা২৪.কম

 

কুকুরের বাচ্চা গুলোও ভালো আছে, খাবার দিচ্ছেন দোকান মালিক, ছবি: বার্তা২৪.কম

 

;

করোনায় জৌলুস হারিয়েছে দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ঢাকা টু মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে

ঢাকা টু মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা টু মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে ১২ মার্চ ২০২০ সালে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যান চলাচলের জন্য উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

উদ্বোধনের পর থেকে এই রাস্তা দিয়ে যারাই চলাচল করেছে তারাই এই রাস্তার মোহে পড়ে গেছেন। প্রতিদন হাজারও গাড়ি এই রাস্তা দিয়ে শোঁ শোঁ করে ছুটতো গন্তব্যের উদ্দেশ্যে। গন্তব্যে পৌঁছানোর পর সবার মুখে থাকতো এটির গুণগান, সাথে সবাই ধন্যবাদ দিতে ভুলতো না প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে।

 জৌলুস হারিয়েছে দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে

কিন্তু করোনার থাবায় এখন জৌলুস হারিয়েছে দেশের প্রথম এক্সপ্রেসওয়ে। নেই চিরচেনা সেই দৃশ। থেকে থেকে কিছু যানবাহন চলছে  এই এক্সপ্রেসওয়েতে। 

চেকপোস্ট বসিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা

কঠোর লকডাউনের করণে এই রাস্তায় চেকপোস্ট বসিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। 

জিজ্ঞাসাবাদ করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা

যে গাড়ি বা যারা যাচ্ছেন তাদের পড়তে হচ্ছে জিজ্ঞাসাবাদের মুখে। সন্তোষজনক জবাব পেলেই যেতে পারছেন তারা। 

;

করোনা সংকট কাটিয়ে ফের জেগে উঠতে শুরু করেছে দেশের ক্রীড়াঙ্গন



সুমন শেখ, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
করোনা সংকট কাটিয়ে ফের জেগে উঠতে শুরু করেছে দেশের ক্রীড়াঙ্গন

করোনা সংকট কাটিয়ে ফের জেগে উঠতে শুরু করেছে দেশের ক্রীড়াঙ্গন

  • Font increase
  • Font Decrease

হঠাৎ করেই উড়ে এসে জুড়ে বসা করোনাভাইরাস স্থবির করে দিয়েছে দেশের সব অঙ্গন। অন্য সব অঙ্গনের মতো ক্রীড়াঙ্গনেও পড়েছে এর প্রভাব। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে দীর্ঘ কয়েক মাস ঘরেই কাটিয়েছেন এ অঙ্গনের প্রায় সকলেই। তবে এখন করোনা সংকট কাটিয়ে ফের জেগে উঠতে শুরু করেছে দেশের ক্রীড়াঙ্গন।

মাঠে ফিরতে শুরু করেছেন তরুণ ক্রিকেটাররা

মাঠে ফিরতে শুরু করেছেন আগামী দিনের ক্রিকেটাররা।

একাডেমি মাঠে ক্রিকেটাররা

সেই সঙ্গে প্রস্তুত ক্রিকেটার তৈরির প্রতিষ্ঠান একাডেমিগুলো।

করোনার কাছে হার মানছেন না ক্ষুদে ক্রিকেটাররা

করোনার কাছে হার মানছেন না কিশোর-তরুণ সহ ক্ষুদে ক্রিকেটাররা। এরাই তো একদিন ধরবে এই দেশের ক্রিকেটের হাল।

আগামী দিনের তামিম, সাকিব কিংবা মাশরাফি

এখান থেকেই জন্ম নেবে আরেকজন তামিম ইকবাল, মাশরাফি কিংবা সাকিব আল হাসান। সেই সুদিনের স্বপ্ন তাদের চোখে-মুখে।

;