উপজেলা নির্বাচন

ভোটের ৪ দিন আগেই এলাকায় যাচ্ছে ব্যালট



ইসমাঈল হোসাইন রাসেল, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পঞ্চম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চারদিন আগেই এলাকায় যাচ্ছে ব্যালট ও অন্যান্য নির্বাচনি সামগ্রী। তবে কোনো উপজেলায় প্রার্থী জটিলতা থাকলে ব্যালট পেপার বিতরণের তারিখ পরিবর্তন হতে পারে।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গেছে, পৌরসভা নির্বাচনগুলোতে সকালে ব্যালট পেপার পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। কারণ পৌরসভার কেন্দ্রগুলো শহর এলাকায় হয়ে থাকে। আর যেসব এলাকায় ভোটে অনিয়মের তথ্য পাওয়া যাবে সেখানেও ভোটের দিন সকালে ব্যালট পাঠাবে কমিশন। সর্বশেষ উপজেলা নির্বাচনের কয়েকটি ভোটেও সকালে ব্যালট পাঠিয়েছিল কমিশন। তবে উপজেলা নির্বাচনে কিছু এলাকার দূরত্ব অনেক বেশি হওয়ায় সেখানে আগেই ব্যালট পাঠাতে হয়।

সর্বশেষ গত ১৮ মার্চ দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচন শেষে ইসির সাবেক সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ বলেছিলেন, ‘আগের রাতে ব্যালটে সিল মারা রোধের জন্য নির্বাচন কমিশন বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে থাকে। এর মধ্যে একটি হচ্ছে প্রযুক্তির ব্যবহার। এছাড়া যেসব এলাকায় কেন্দ্র কাছাকাছি, সেখানে সকালে ব্যালট পেপার পাঠাব।’

তিনি বলেন, ‘আমরা প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনগুলোয় সকালে ব্যালট পেপার পাঠাব। এর যৌক্তিকতা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘প্রশ্নপত্র সকালে কেন্দ্রে পৌঁছানো সম্ভব। তাই সকালে ব্যালট পেপার কেন্দ্রে পৌঁছানো যায় কি-না, তা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছি। এমনকি নির্বাচনি মালামাল নিয়ে প্রিসাইডিং কর্মকর্তা সকালে ভোটকেন্দ্রে যাবেন। তাকে রাতে কেন্দ্রে থাকার প্রয়োজন হবে না।’

ইসি কর্মকর্তারা জানান, পঞ্চম ধাপের ভোটের বিষয়ে তেমন বিশৃঙ্খলার তথ্য নেই। আর এই ধাপে ইতোমধ্যে দুইটি উপজেলায় সকল পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছে। আর বাকি উপজেলাগুলোতেও তেমন সহিংসতার খবর পাওয়া যায়নি। তাই চারদিন আগেই এসব এলাকায় ব্যালট পাঠানো হচ্ছে।

ইসির ক্রয় ও মুদ্রণ শাখা সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা নির্বাচনের পঞ্চম পর্যায়ের নির্বাচনের ব্যালট ও অন্যান্য নির্বাচনি সামগ্রী তেজগাঁওয়ের গভর্নমেন্ট প্রিন্টিং প্রেস থেকে বিতরণ করা হবে বৃহস্পতিবার (১৩ জুন)। সংশ্লিষ্ট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তারা এসব সামগ্রী গ্রহণ করবেন। কোনো উপজেলায় প্রার্থী জটিলতা থাকলে ব্যালট পেপার বিতরণের তারিখ পরিবর্তন হতে পারে।

ইসির ক্রয় ও মুদ্রণ শাখার সহকারী সচিব সৈয়দ গোলাম রাশেদ স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে বলা হয়েছে, ব্যালট পেপার ও অন্যান্য সামগ্রী গ্রহণ করতে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা অথবা ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যসহ গভর্নমেন্ট প্রিন্টিং প্রেসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। এর আগে সকালে নির্বাচন কমিশনের ক্রয় ও মুদ্রণ শাখা থেকে চালান সংগ্রহ করতে হবে কর্মকর্তাদের। ব্যালটের নিরাপত্তার স্বার্থে কাভার্ড ভ্যানে পরিবহন করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

নির্বাচনি সামগ্রী সংশ্লিষ্ট নির্বাচনি এলাকায় পৌঁছানোর পর কোনো অসংগতি পেলে তাৎক্ষণিক অবহিতকরণ ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে চিঠিতে।

এ বিষয়ে ইসির যুগ্ম-সচিব (নির্বাচন পরিচালনা শাখা-২) ফরহাদ আহম্মদ খান বার্তা২৪.কম-কে বলেন, ‘নির্বাচনি সামগ্রী পাঠানো একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। ব্যালট নির্বাচনি এলাকায় যাবার পর শ্রেণিবদ্ধ করার বিষয় থাকে। এছাড়া নিরাপত্তার কোনো ঘাটতি নেই। নিরাপত্তার সাথে ব্যালট নির্বাচনি এলাকায় পৌঁছে দেওয়ার বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’ ব্যালট নির্বাচনি এলাকায় আগে চলে গেলেও ব্যালটের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যাবে বলেও জানান তিনি।

প্রসঙ্গত আগামী ১৮ জুন ২৩টি উপজেলায় নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও দুটি উপজেলায় সকল পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ায় ২১ উপজেলায় নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;