মসিকের প্রতীক্ষিত ভোটে আবহাওয়াই কি প্রতিপক্ষ?



উবায়দুল হক, বার্তা২৪.কম, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, ময়মনসিংহ
শনিবার দিনভর ময়মনসিংহ নগরীতে থেমে থেমে বৃষ্টি হয়েছে/ ছবি: বার্তা২৪.কম

শনিবার দিনভর ময়মনসিংহ নগরীতে থেমে থেমে বৃষ্টি হয়েছে/ ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

জমজমাট প্রচার-প্রচারণা চালিয়েছেন ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন (মসিক) নির্বাচনে কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত মহিলা আসনের প্রার্থীরা। ভোটারদের দ্বারা পরীক্ষিত হওয়ার অপেক্ষায় ছিলেন রোববারের (৫ মে)। কাঙ্ক্ষিত সেই দিনটির একদিন আগেই ঘূর্ণিঝড় ফণীর ছোবলে বিরূপ আবহাওয়ায় তাদের কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজ।

উৎসবের দিনটিতে শেষ পর্যন্ত আবহাওয়াই কি তাদের মূল প্রতিপক্ষ হয়ে উঠে কিনা এমন ভাবনাও পেয়ে বসেছে তাদের। ফলে অনবরত প্রার্থনা চলছে, ভোটের সকালটা অন্তত মেঘহীন হোক। এমনটি হলে কেন্দ্রে কেন্দ্রে থাকবে ভোটারের উপস্থিতি।

ভোটের আগের রাতে বার্তা২৪.কম-কে এমনটিই জানিয়েছেন একাধিক কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত মহিলা আসনের প্রার্থী।

রোববার (৫ মে) সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে ভোটগ্রহণ চলবে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। দীর্ঘ প্রতীক্ষিত এ নির্বাচনকে ঘিরে ইতোমধ্যেই সব ধরণের প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে শনিবার (৪ মে) সকাল থেকে কেন্দ্রে কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে নির্বাচনী সরঞ্জাম।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/May/04/1556989396842.gif

ভোটারকে ভোটকেন্দ্রে নেওয়ার দায়িত্ব প্রার্থীর, সর্বশেষ ময়মনসিংহ সফরকালে এমন বাণীই শুনিয়ে গেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদা। তাঁর আহ্বানে সাড়া দিয়ে নাওয়া-খাওয়া ভুলে ভোটারদের দ্বারে দ্বারেই ছুটেছেন সাধারণ ও সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর প্রার্থীরা। কিন্তু ভোটের আগের দিন তাদের আকস্মিক প্রতিপক্ষ হয়ে উঠেছে বৈরী আবহাওয়া।

ফণীর আঘাতে উপকূল লণ্ডভণ্ড হলেও ময়মনসিংহ ছিল মুক্ত। কিন্তু বড় দুর্যোগের রেশ বলে কথা! ময়মনসিংহের ওপর দিয়ে ফণী সেখানে আঘাত হানায় শনিবার (৪ মে) দিনমান ময়মনসিংহের আকাশ থেকে অঝোরে বৃষ্টি ঝরেছে। ভোটারদের উদ্ধুদ্ধ করতে প্রার্থীদের সব রকমের পদক্ষেপ বুঝি ম্লান হতে বসেছে প্রকৃতির এই হেয়ালীপনায়।

নগরীর ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী শামছুল হক লিটন বলছিলেন, ‘প্রার্থীরা দ্বারে দ্বারে ছুটেছেন। ভোটাররাও কথা দিয়েছেন ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার। কিন্তু প্রকৃতি যেভাবে বাঁধ সেধেছে এমনটি হলে হতাশায় ডুবতে হবে প্রতিটি প্রার্থীদেরই।’ কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজ নিয়েই বলছিলেন এই প্রার্থী।

সংরক্ষিত ৪, ৫ ও ৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী খোদেজা আক্তার বলেন, ‘ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের প্রথম নির্বাচনে ভোট দিতে উন্মুখ হয়ে আছেন ভোটাররা। আবহাওয়া সেই উন্মাদনায় চিড় ধরাতে চাইছে। তবে প্রথম ভোট হওয়ায় সব প্রতিকূলতা পায়ে মাড়িয়ে ঠিকই ছুটবেন প্রার্থীরা।’

ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটের আগেই মেয়র পেয়েছে ময়মনসিংহ মহানগরবাসী। কোনো প্রতিপক্ষ না থাকায় ময়মনসিংহ পৌরসভার শেষ মেয়র মো: ইকরামুল হক টিটু নির্বাচিত হয়েছেন সিটির প্রথম মেয়র।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/May/04/1556989425576.gif

প্রথমেই ধারণা করা হয়েছিল, মেয়র পদে ভোট না হওয়ায় প্রচার-প্রচারণা জমবে না। কিন্তু কাউন্সিলর প্রার্থীরা সেই ভুল ভাঙিয়ে দিয়েছেন। জাতীয় নির্বাচনের স্টাইলেই প্রচারপত্র তৈরি করে ভোটারদের দ্বারে গিয়ে ভোট প্রার্থনা করেছেন।

নগরীর ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ভোটার মুনতাসির সুমন বলছিলেন, ‘ভোটের দিনটি উৎসবমুখর হবে এমন আশা ছিল। কিন্তু আকস্মিক সুপার সাইক্লোন ফণীর আঘাতে ময়মনসিংহের প্রকৃতি বিষণ্ণ। এমন বিষণ্ণ দিন আমরা চাই না। উচ্ছ্বাস নিয়েই ভোটকেন্দ্রে যেতে চাই।’

এ নির্বাচনে কাউন্সিলর পদে ৩৩টি সাধারণ ওয়ার্ডে ২৪২ জন এবং সংরক্ষিত ১১ টি ওয়ার্ডে ৭০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ১২৭টি ভোটকেন্দ্রে নারী-পুরুষ মিলিয়ে মোট ভোটার রয়েছেন দুই লাখ ৯৬ হাজার ৯৩৮ জন।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;