রংপুরে লাঙ্গল-নৌকার প্রতিপক্ষ বিদ্রোহীরা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, রংপুর, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

তৃতীয় ধাপে রংপুর সদর ও মিঠাপুকুর উপজেলা পরিষদের নির্বাচন আগামীকাল রোববার (২৪ মার্চ) অনুষ্ঠিত হবে। গতকাল শুক্রবার (২২ মার্চ) প্রচারণার শেষ দিনে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত গণসংযোগ আর পথসভায় পাল্টাপাল্টি অভিযোগের ঝড় তুলে ব্যস্ত সময় পার করেছেন প্রার্থীরা।

কেউ কাউকে ছাড় না দিয়ে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে শেষবারের মতো ছুটেছেন ভোট প্রার্থনা নিয়ে। কর্মী-সমর্থকরাও পছন্দের প্রার্থীর পক্ষে করেছেন ছোট ছোট মিছিল ও গণসংযোগ। যেন শেষ মুহূর্তের প্রচারণায় উৎসবে মেতেছিল প্রার্থী-কর্মী ও সমর্থকরা।

রংপুর সদর ও মিঠাপুকুর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে আটজন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে সাতজন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে পাঁচজন সহ মোট ২০ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছে। নিজ দলের বিদ্রোহী প্রার্থীদের নিয়ে চিন্তিত দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্ত প্রার্থীরা।

রংপুর সদর উপজেলাতে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়ে নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করছেন দুইবারের উপজেলা চেয়ারম্যান ও জেলা মহিলা যুব লীগের সভাপতি নাছিমা জামান ববি। আর মনোনয়ন বঞ্চিত হয়ে বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থী হয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বিএমএ’র সভাপতি ডা. মো. দেলোয়ার হোসেন।

অন্যদিকে চেয়ারম্যান পদে জাতীয় পার্টির মনোনয়নে লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী হয়েছেন সাবেক ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ফারুক মিয়া। নৌকার মতো জাতীয় পার্টিতেও বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থী রয়েছে। সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মাসুদ নবী মুন্না হয়েছেন জাতীয় পার্টির বিদ্রোহী প্রার্থী। তিনি জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও রংপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফার সমর্থনে নির্বাচন করছেন।

আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিতে দুই বিদ্রোহী প্রার্থীকে নিয়ে চিন্তিত মনোনয়নপ্রাপ্ত প্রার্থীরা। তারা প্রকাশ্যে কেউ কারো বিরোধিতা না করলেও নির্বাচনী পথসভা ও প্রচার-প্রচারণায় কৌশলে বিদ্রোহীদের কঠোর সমালোচনা করেছেন। এছাড়াও আওয়ামী লীগ এবং জাতীয় পার্টিতেও বিদ্রোহী প্রার্থীদের কারণে তৈরি হয়েছে সাময়িক বিভক্তি ও বিরোধ।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Mar/23/1553313548037.jpg

মিঠাপুকুর উপজেলাতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান জাকির হোসেন। তার বিপক্ষে বিদ্রোহী (স্বতন্ত্র) প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছেন মনোনয়ন বঞ্চিত আওয়ামী লীগ নেতা মেজবাহুর রহমান মঞ্জুর। শুরুতে জাতীয় পার্টির প্রার্থী থাকলেও পরে মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেয়ায় এখন মিঠাপুকুরে আওয়ামী লীগের প্রতিপক্ষ আওয়ামী লীগ।

এদিকে সাধারণ ভোটারদের মতে, রংপুর সদরে বিদ্রোহী প্রার্থী থাকলেও মূল লড়াইটা হবে নৌকা ও লাঙ্গলের মধ্যে। সেদিক থেকে কেউ কেউ সদরে নাছিমা জামান ববিকে এগিয়ে রাখছেন। অন্যদিকে মিঠাপুকুরে জাকির হোসেনেরও জয়ের সম্ভাবনাকে উড়িয়ে দিচ্ছেন না ভোটাররা।

তবে শেষ পর্যন্ত কি হবে, তা দেখতে ২৪ মার্চ রোববার রাত পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বলছেন প্রার্থীরা। আওয়ামী লীগ মনোনীত রংপুর সদর উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী নাছিমা জামান ববি বলেন, ‘মানুষ উন্নয়ন চায়। শান্তিতে থাকতে চায়। সমৃদ্ধি চায়। যার সবকিছুই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে হচ্ছে। এ কারণে সদর উপজেলাবাসী শেখ হাসিনার মনোনীত প্রার্থী নৌকায় ভোট দেবেন।’ এ সময় তিনি জানান, নির্বাচন হস্তক্ষেপ মুক্ত হলে বিপুল ভোটে জয়ের সম্ভাবনা রয়েছে তার।

অন্যদিকে জাতীয় পার্টির বিদ্রোহী প্রার্থী মাসুদ নবী মুন্না বলেন, ‘সাধারণ মানুষ দুর্নীতির বিপক্ষে রায় দিতে চায়, কোনো দলের বিপক্ষে নয়। তাই এই নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন কেন বিষয় নয়? নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমার মোটরসাইকেল প্রতীকের জয় নিশ্চিত। কারণ মানুষ অতীত থেকে শিক্ষা নিয়েছে।’

এদিকে জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী ফারুক মিয়া বলেন, ‘রংপুর এরশাদের ঘাঁটি, লাঙ্গলের মাটি। এই মাটিতে লাঙ্গল কখনোই হারেনি। এবার প্রথম দলীয় প্রতীকে উপজেলায় নির্বাচন হচ্ছে। মানুষ ভুল করবে না। সম-উন্নয়ন নিশ্চিত করতে ঠিকই লাঙ্গলে ভোট দিয়ে আমাকে নির্বাচিত করবেন।’

আগামী ২৪ মার্চ রোববার রংপুর সদর ও মিঠাপুকুর উপজেলাতে পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এই দুই উপজেলার মধ্যে সদরে ইলেকট্রিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) এবং মিঠাপুকুরে ব্যালট পেপারের মাধ্যমে ভোট প্রদান করবেন ভোটাররা। ইতোমধ্যে নির্বাচনের জন্য সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে জেলা নির্বাচন অফিস।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;