কিশোরগঞ্জ-১: সৈয়দ আশরাফের মৃত্যুতে বদলে গেল দৃশ্যপট



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, কিশোরগঞ্জ,বার্তা২৪.কম,
সৈয়দ আশরাফ, দোলন, রিমা, হুমায়ুন, টিটু, তুহিন/ছবি: সংগৃহীত

সৈয়দ আশরাফ, দোলন, রিমা, হুমায়ুন, টিটু, তুহিন/ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যতক্ষণ জীবিত ছিলেন, ততক্ষণ তিনি ছিলেন কিশোরগঞ্জ-১ (সদর ও হোসেনপুর) আসনের সংসদ সদস্য (এমপি)। সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনেও বিজয়ী হয়েই মারা গেছেন তিনি। তার প্রার্থিতার সামনে দলের সবাই ছিলেন নিশ্চুপ। এক বাক্যে সবাই তাকেই মেনে নিয়েছিলেন কিশোরগঞ্জ-১ আসনের একমাত্র ও বিকল্পহীন প্রার্থী হিসাবে। কিন্তু সৈয়দ আশরাফের মৃত্যুতে আমূল বদলে গেল সেই চিরাচরিত রাজনৈতিক দৃশ্যপট।

বিগত বছরগুলোতে জাতীয় নেতা সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ছিলেন কিশোরগঞ্জ-১ নির্বাচনী আসনের শেষ কথা। দলের নেতা, কর্মী ও এলাকার জনগণ ধরেই নিয়েছিলেন পৈত্রিক এই আসনটি সৈয়দ আশরাফের জন্য নির্ধারিত। ফলে এ আসনে প্রার্থিতা নিয়ে বিশেষ কোনো ঝামেলা হয় নি কখনোই। সৈয়দ আশরাফ দাঁড়াবেন, এই ঘোষণাটি প্রচারিত হলে সবাই দলবদ্ধভাবে তার পক্ষে মাঠে নেমে গেছেন।

সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনের আগে বহুজন প্রার্থী হতে চাইলেও শেষ পর্যন্ত সৈয়দ আশরাফের অনুকূলে কাজ করেন সবাই। রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের মেজো পুত্র রাসেল আহমেদ তুহিন কিশোরগঞ্জ-১ আসনে ব্যাপক জনসংযোগ ও প্রচারণা করার পরেও সৈয়দ আশরাফ দলীয় প্রার্থী হচ্ছেন জেনে তার সমর্থনে কাজ করেন। ১৪ দলের পক্ষে শেষ পর্যন্ত ভোটের মাঠে প্রার্থী ছিলেন গণতন্ত্রী পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট ভূপেন্দ্র ভৌমিক দোলন। তিনিও অবশেষে সৈয়দ আশরাফের পক্ষে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নৌকা প্রতীকের হয়ে মাঠে-ময়দানে কাজ করেন। ফলে বিদেশের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সৈয়দ আশরাফ নির্বাচনী এলাকায় অনুপস্থিত থেকেও সকলের শ্রম ও সমর্থনে বিপুলভাবে বিজয়ী হন।

বিজয়ী হওয়ার কয়েক দিন পরই মারা যান সৈয়দ আশরাফ। তৎক্ষণাত বদলে যায় কিশোরগঞ্জ-১ আসনের রাজনীতির হালচাল এবং সম্ভাব্য প্রার্থিতার পরিস্থিতি। কে ধরবেন এ আসনের নৌকার হাল, তা এখন 'টক অব দ্য কিশোরগঞ্জ'।

বার্তা২৪.কমের পক্ষে কিশোরগঞ্জ আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা ও স্থানীয় বিশ্লেষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ‘সৈয়দ আশরাফের উপস্থিতির সময়কাল আর তার অবর্তমানের পরিস্থিতিতে আকাশ-পাতাল ফারাক বিরাজমাত্র। আশরাফের সামনে কেউ প্রার্থী হতে চান নি। আশরাফের অনুপস্থিতিতে বহুজন কিশোরগঞ্জ-১ আসনের প্রার্থী হতে ইচ্ছুক।’

কিশোরগঞ্জ-১ আসনে ‘ইচ্ছুক’ প্রার্থীর তালিকায় দুইজন পরিচিত, প্রকাশ্য ও পূর্বনির্ধারিত। একজন হলেন সৈয়দ আশরাফের সঙ্গে আওয়ামী লীগের বিকল্প প্রার্থী হিসাবে ঘোষিত কৃষিবিদ মশিউর রহমান হুমায়ূন, যিনি দলের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সদস্য। আরেক জন আওয়ামী লীগের শরিক ১৪ দলের পক্ষ থেকে নৌকার দাবিদার অ্যাডভোকেট ভূপেন্দ্র ভৌমিক দোলন, যিনি গণতন্ত্রী পার্টির হয়ে মনোনয়ন দাখিল করেছিলেন এবং পরে সৈয়দ আশরাফের সমর্থনে তা প্রত্যাহার করেন।

সৈয়দ আশরাফের জীবদ্দশায় নির্বাচনী মাঠের আরেক লড়াকু প্রার্থী ছিলেন রাষ্ট্রপতির মেজো পুত্র রাসেল আহমেদ তুহিন, যিনি ব্যাপক জনসংযোগ ও প্রচারণা চালালেও সৈয়দ আশরাফের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে প্রার্থী হন নি। সৈয়দ আশরাফের মৃত্যুজনিত রাজনৈতিক শূন্যতা পূর্ণ করার জন্য তিনি প্রবলভাবে মাঠে নামবেন বলে তার ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো বার্তা২৪.কমকে নিশ্চিত করেছে।

সবচেয়ে নাটকীয় বিষয় হচ্ছে, সৈয়দ আশরাফের মৃত্যুতে তার একমাত্র সন্তান সৈয়দা রিমা ইসলামকে প্রার্থী করার একটি প্রবল চাপ জনমনে বিরাজ করছে। পলিটিক্যাল স্পটলাইটের আলো ইংল্যান্ডে জন্মগ্রহণকারী ও কর্মসূত্রে বসবাসকারী আশরাফকন্যাকে ঘিরে আবর্তিত হচ্ছে। তিনি প্রার্থী হতে চাইলে সৈয়দ আশরাফের মৃত্যুশোকের ঘনীভূত আবেগ তার দিকে সঞ্চারিত হবে এবং দলীয় সমর্থন ও জনরায়ের প্লাবনে তিনিই বিনা বাধায় বিজয়ী হবেন। কিশোরগঞ্জ-১ আসনে সৈয়দ আশরাফের রক্ত ও রাজনীতির উত্তরাধিকার রূপে সৈয়দা রিমা ইসলামের আগমনের বিষয়টি সুনিশ্চিত না হলেও সে সম্ভাবনাকে কেউ এখনই নাকচ করছেন না। তিনি ইংল্যান্ড থেকে সব কিছু গুছিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে ফিরে আসছেন, আপাতত এমনটিই পরিবারের পক্ষ থেকে বার্তা২৪.কমকে বলা হয়েছে।

অগ্যতা সৈয়দা রিমা ইসলাম শেষ পর্যন্ত কোনো কারণে যদি রাজনীতি ও নির্বাচনে আভির্ভূত না হন, তাহলে সৈয়দ পরিবারের মধ্য থেকে আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে অন্য কাউকে প্রার্থী করার চিন্তা-ভাবনাও করা হচ্ছে। সেক্ষেত্রে সৈয়দ আশরাফের আপন ভাইদের মধ্য থেকে কোনো একজন অথবা চাচাতো ভাই সৈয়দ আশফাকুল ইসলাম টিটুর প্রার্থী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।    

কিশোরগঞ্জ-১ আসনের রাজনীতি ও নির্বাচনী হিসাব সৈয়দ আশরাফের মৃত্যুতে সম্পূর্ণ বদলে গেছে। দৃশ্যপট এখন পুরোপুরি ভিন্ন। আওয়ামী লীগের মধ্যেও এ আসনকে ঘিরে তৈরি হয়েছে নানা রকমের মেরুকরণ। বিভিন্ন উৎসাহী নেতার মধ্যেও নির্বাচন করার একটি সুপ্ত বাসনা কাজ করছে। সেই সঙ্গে আওয়ামী লীগের শরিক ১৪ দলের পক্ষ থেকে তাদের কাউকে প্রার্থী করার ক্ষেত্রে রয়েছে প্রবল চাপ।

সব কিছু সামাল দিয়ে শেষ পর্যন্ত সৈয়দ আশরাফের আসনে কে নৌকার হাল ধরেন, তা জানতে আরো কিছু দিন অপেক্ষা করতে হবে। দেশের এই গুরুত্ববহ নির্বাচনী আসনকে কেন্দ্র করে হয়ত সৃষ্টি হবে রাজনৈতিক চমক ও উত্তেজনা।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;