হবিগঞ্জে কোন মার্কায় কত ভোট?



কাজল সরকার, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, হবিগঞ্জ, বার্তা২৪.কম
হবিগঞ্জে ৪টি আসনে আওয়ামী লীগের জয়ী চার প্রার্থী, ছবি: সংগৃহীত

হবিগঞ্জে ৪টি আসনে আওয়ামী লীগের জয়ী চার প্রার্থী, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হবিগঞ্জের ৪টি আসনেই আওয়ামী লীগ জয়লাভ করেছে। শুধু জয়ই না, বিশাল ব্যবধানে জয়লাভ করেছেন আওয়ামী লীগের চার কান্ডারি। একদিকে যেমন বিশাল ব্যবধানে জয়লাভ করেছে আওয়ামী লীগ, অন্যদিকে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সর্বনিম্ন ভোট পাওয়ার ইতিহাসও সৃষ্টি হলো হবিগঞ্জে।

হবিগঞ্জ-১ (নবীগঞ্জ-বাহুবল) আসনে ৭২ হাজার ৯৯১ ভোট বেশি পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের দলীয় নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শাহ্ নেওয়াজ মিলাদ গাজী। তার প্রাপ্ত ভাট ১ লাখ ৫৮ হাজার ১৮৮। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ্ এ এম এস কিবরিয়ার পুত্র ড. রেজা কিবরিয়া পেয়েছেন ৮৫ হাজার ১৯৭ ভোট।

এ আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী আতিকুর রহমান আতিক লাঙ্গল  প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩ হাজার ৮৩৮ ভোট, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী আবু হানিফা আহমেদ হোসেন হাতপাখা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ হাজার ৫৬১ ভোট, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল বাসদ-এর প্রার্থী মই প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩০৮ ভোট, বাংলাদেশ ইসলামী ফন্টের প্রার্থী জুবায়ের আহমেদ মোমবাতি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৪০ ভোট, কৃষক শ্রমিক জনতালীগের প্রার্থী মো. নুরুল হক গামছা প্রতীক নিয়ে পেয়ে ১১০ ভোট। আসনটিতে মোট ভোটার ৩ লাখ ৬৪ হাজার ৯৩৯ জন। ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন ২ লাখ ৫৬ হাজার ১৫৫ জন। এর মধ্যে বাতিল হয়েছে ৩ হাজার ২৬৬ ভোট।

হবিগঞ্জ-২ (বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ) আসনে ১ লাখ ১১ হাজার ৭৫৬ ভোট বেশি পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের দলীয় নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সাবেক এমপি এডভোকেট আব্দুল মজিদ খান। তার প্রাপ্ত ভোট ১ লাখ ৭১ হাজার ৪৮০। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী খেলাফত মজলিশের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমীর মাওলানা আব্দুল বাছিত আজাদ পেয়েছেন ৫৯ হাজার ৭২৪ ভোট।

এছাড়া জাতীয় পার্টির প্রার্থী শংকর পাল লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ হাজার ১৮৭ ভোট, স্বতন্ত্র প্রার্থী আফসার আহমেদ সিংহ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ হাজার ৪১৩ ভোট, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী আবুল কামাল মসউদ হাসান হাতপাখা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ হাজার ১৮১ ভোট, কৃষক শ্রমিক জনতালীগের প্রার্থী এডভোকেট দেবমোহন দেবনাথ গামছা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪৭ ভোট ও ন্যাশনাল পিপলস পার্টির প্রার্থী পরেশ চন্দ্র দাস আম প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৮৯ ভোট। আসনটিতে মোট ভোটার ৩ লাখ ৬ হাজার ৯৭৮ জন। এর মধ্যে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন ২ লাখ ৪৬ হাজার ৫৬৯ জন। ভোট বাতিল হয়েছে ২ হাজার ৪৮৬টি।

হবিগঞ্জ-৩ (সদর-লাখাই-শায়েস্তাগঞ্জ) আসনে ১ লাখ ২৫ হাজার ৭৯৫ ভোট বেশি পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের দলীয় নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সাবেক এমপি এডভোকেট মো. আবু জাহির। তার প্রাপ্ত ভোট ১ লাখ ৯৩ হাজার ৮৭৩। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী বিএনপির কেন্দ্রীয় সমবায় বিষয়ক সম্পাদক জি কে গউছ পেয়েছেন ৬৮ হাজার ৭৮ ভোট। এছাড়া বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির প্রার্থী পীযূষ চক্রবর্তী কাস্তে প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪৩৫ ভোট, বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী মহিব উদ্দিন আহমদ সোহেল হাতপাখা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪ হাজার ২৬ ভোট, জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. আতিকুর রহমান আতিক লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪৩৪ ভোট।

তবে তিনি তার প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন। আসনটিতে মোট ভোটার ৩ লাখ ২৬ হাজার ৩৬৩ জন। ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন ২ লাখ ৭১ হাজার ৯২৩ জন। এর মধ্যে বাতিল হয়েছে ৫ হাজার ৭৭ ভোট।

হবিগঞ্জ-৪ (চুনারুঘাট-মাধবপুর) আসনে ২ লাখ ৬৪ হাজার ৮২ ভোট বেশি পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের দলীয় নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সাবেক এমপি এডভোকেট মাহবুব আলী। তার প্রাপ্ত ভোট ৩ লাখ ৯ হাজার ৯৫৩। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী খেলাফত মজলিশের মহাসচিব ড. আহমদ আব্দুল কাদির পেয়েছেন ৪৫ হাজার ১৫১ ভোট। এ আসনে জাকের পার্টির প্রার্থী মো. আনছাবুল হক গোলাপ ফুল নিয়ে পেয়েছেন ২ হাজার ৩১৯ ভোট, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের প্রার্থী মাওলানা মোহাম্মদ সোলাইমান খান রাব্বিনী মোমবাতি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩ হাজার ২৫ ভোট এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রার্থী শেখ মো. সামছুল আলম হাতপাখা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১ হাজার ৯৯০ ভোট।

আসনটিতে মোট ভোটার ৪ লাখ ২৭ হাজার ২৪৮ জন। ভোট প্রদান করেছেন ৩ লাখ ৬৬ হাজার ২৫৯ ভোটার এর মধ্যে বাতিল হয়েছে ৪১৮ ভোট।

   

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;

উপজেলা নির্বাচন: চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলার ভোট ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের চতুর্থ ও শেষ ধাপে ৫৫ উপজেলায় আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন ইসি।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচনে ভবনে ইসির ৩২তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম উপজেলা ভোটের চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণাপূর্বক বলেন, আগামী ৫ জুন দেশের ৫৪ উপজেলায় চতুর্থ ধাপের ভোটগ্রহণ হবে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলবে। এর সঙ্গে নওগাঁ জেলার মহাদেবপুর উপজেলার প্রার্থীর মৃত্যুতে স্থগিত হওয়া ভোটও এ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে, ফলে মোট ৫৫ উপজেলায় ভোট গ্রহণ হবে।

তিনি জানান, চতুর্থ ধাপে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ৯ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ১২মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১ ৩ থেকে ১৫ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৯ মে। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২০ মে।

ইসি সচিব বলেন, চতুর্থ ধাপের ভোটে ৯টি জেলায় ভোট হবে ইভিএমে। বাকিগুলোয় স্বচ্ছ ব্যালট ভোটগ্রহণ করা হবে।

;