কুড়িগ্রামে জাপার ‍দুর্গে ভাগ বসাতে চায় বিএনপি



সেরাজুল ইসলাম সিরাজ, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

কুড়িগ্রাম থেকে: ব্রহ্মপুত্র বিধৌত কুড়িগ্রামের ৪টি আসনকে জাতীয় পার্টির ঘাঁটি বলা হয়ে থাকে। কারণ ১৯৮৬ সালের পর থেকে এসব আসনে ব্যতিক্রম ছাড়া ঘুরে ফিরে জাতীয় পার্টি তথা লাঙ্গলের প্রার্থীরা বিজয়ী হয়ে এসেছে।

এসব আসনে জাতীয় পার্টির পর পরেই রয়েছে আওয়ামী লীগের জনসমর্থন। আর একেবারে তলানিতে রয়েছে বিএনপির সমর্থন। শুধুমাত্র কুড়িগ্রাম-১ আসনে বিএনপির প্রার্থীরা মোটামুটি ভোটের লড়াইয়ে থেকেছে। অন্যান্য আসনে বেশিরভাগ নির্বাচনে জামানত খুইয়ে লজ্জাজনক পরাজয় বরণ করতে হয়েছে।

তবে এবারের প্রেক্ষাপট অনেকটা বদলে গেছে। প্রত্যেকবার প্রতিদ্বন্দ্বিতায় থাকা কুড়িগ্রাম-১ (ভুরঙ্গামারী, নাগেশ্বরী) আসনে এবার জয়ের স্বপ্ন দেখছে বিএনপি। এই আসনে বিএনপির প্রার্থী হয়েছেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শিল্পপতি সাইফুর রহমান রানা। ২০০১ সালে জাতীয় প্রার্থীর কাছে মাত্র ২ হাজার ভোটের ব্যবধানে হেরেছিলেন। ওই নির্বাচনে ভোট পেয়েছিলেন ৮৭ হাজার।

২০০৮ সালে আবার মহাজোট গঠিত হলে ওই নির্বাচনে তার বিএনপি প্রার্থীর ভোট বেড়ে ৯২ হাজার হয়। কিন্তু মহাজোটের কল্যাণে তার প্রতিদ্বন্দ্বির ভোট দুই লাখ ছাড়িয়ে যায়। কিন্তু এবার এই আসনটি উন্মুক্ত রাখা হয়েছে মহাজোট থেকে। অর্থাৎ জাতীয় পার্টি প্রার্থী লাঙ্গল নিয়ে ও আওয়ামী লীগের প্রার্থী নৌকা নিয়ে লড়ছেন।

জাতীয় পার্টি তাদের টানা ৪ বারের এমপি একেএম মোস্তাফিজুর রহমানকে (মোস্তাক) এবারও মনোনয়ন দিয়েছে। অতীত রেকর্ড তাকে এগিয়ে রাখলেও জাপার সাংগঠনিক দু্র্বলতা, ভোটের পরে এলাকায় সময় না দেওয়া বিএনপির প্রার্থীর জন্য শাপেবর হয়ে উঠতে পারে। আবার কেউ কেউ আওয়ামী লীগের ব্যাপক উন্নয়ন, ঘরে ঘরে চাকরি প্রদানের কারণে ত্রিমুখী লড়াইয়ের সম্ভাবনা দেখছেন। তিন প্রার্থীই ভোটের মাঠে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। জমজমাট বলতে যা বুঝায় সবই রয়েছে এখানে।

কুড়িগ্রাম-২ (সদর, রাজারহাট, ফুলবাড়ি) আসনে প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের কোনো প্রার্থী নেই। দুই দলেই ছেড়ে দিয়েছে শরীকদের। দু’ই সাবেক আওয়ামী লীগার এখানে ভাড়াটিয়া প্রার্থী হিসেবে মাঠে নেমেছেন। যারা আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পাওয়ার সম্ভাবনা না দেখে সম্প্রতি আওয়ামী লীগ ছেড়ে একজন এরশাদের লাঙ্গলের মুঠো, আরেকজন গণফোরামে যোগ দিয়ে ধানের শীষ নিয়ে মাঠে রয়েছেন। গণফোরাম প্রার্থী আমসাআ আমিন ছিলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আর লাঙ্গলের প্রার্থী পনির উদ্দিন আহমেদ ছিলেন জেলার সিনিয়র-সহসভাপতি।

প্রধান দুই দলের প্রার্থী না হলেও তাদের আর্শিবাদপুষ্ট হওয়ায় এই দু’জনের মধ্যে এখানে প্রতিদ্বন্দ্বিতা সীমাবদ্ধ থাকার সম্ভাবনা দেখছেন কুড়িগ্রামের বাসিন্দারা। সদর, রাজারহাট ও ফুলবাড়ি নিয়ে গঠিত এই আসনে উভয় দলের প্রার্থীদের জমজমাট ক্যাম্পেইন দেখা গেছে। রাস্তার উপর পোস্টার ব্যানারের মাইকিংয়ে সহাবস্থান লক্ষ্যনীয়।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2018/Dec/28/1545975912394.jpg

কুড়িগ্রাম-৩ (চিলমারী ও উলিপুরের আংশিক) নিয়ে গঠিত এ আসনে শুধু ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বিজয়ী হয়। ১৯৮৬ সালের পর থেকে বর্তমান পর‌্যন্ত সব সময় জাপার প্রার্থীরা ঘুরেফিরে এমপি নির্বাচিত হয়েছে। অন্যদিকে বিএনপি শুধু একবার ২০০১ সালে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে হেরে যায়। এরপর বেশিরভাগ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থীরা জামানত খুইয়েছেন।

এই আসনটিতেও মহাজোট হয়নি। উন্মুক্ত থাকায় আওয়ামী লীগ ও জাপার প্রার্থীরা নিজ দলের মার্কা নিয়ে লড়ছেন। এখানে জাপার প্রার্থী হয়েছেন বর্তমান এমপি ডা. আক্কাস আলী সরকার, আওয়ামী লীগের এমএ মতিন ও বিএনপির তাসভীর উল ইসলাম।

এই আসনে জাপার প্রার্থীকে অনেকে এগিয়ে রাখতে চাইছেন। তবে এখানেও জাপার সাংগঠনিক দুর্বলতা ও আওয়ামী লীগের মাঠে থাকার সুযোগে বিএনপির প্রার্থী বিজয়ী হলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।

কুড়িগ্রাম-৪ (রৌমারী, রাজিবপুর ও চিলমারী আংশিক, উলিপুর আংশিক) নিয়ে গঠিত এই আসনটির মতো আর কোনো আসন এতো বেশি ভাঙ্গা-গড়ার কবলে পড়েনি। ১৯৮৬ সালের পর শুধু ২০০৮ সাল ছাড়া প্রত্যেক নির্বাচনে জিতেছে জাপা। আর ২০০৮ সালে জয়ী হয় আওয়ামী লীগ প্রার্থী।

বিএনপি কখনই সুবিধা করতে পারেনি। বিএনপির চেয়ে জামায়াতের ভোট কিছুটা বেশি ধরা হয়। যে কারণে এই আসনটি ২০০১ সাল থেকে প্রতিবারেই জামায়াতকে ছেড়ে দিয়ে যাচ্ছে। এবারও জামায়াতের প্রার্থীই জোটের লড়াইয়ে রয়েছে।

উন্মুক্ত এই আসনে জাপা ও আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা লড়ছে দলীয় প্রতীকে। এখানে জাপার প্রার্থী হয়েছেন আশরাফ উদ দৌলা, আওয়ামী লীগের প্রার্থী রয়েছেন জাকির হোসেন। যিনি ২০০৮ সালে জাপার প্রার্থীকে পরাজিত করে বিজয় ছিনিয়ে আনতে সক্ষম হন।

ঐক্যফ্রন্টের ব্যানারে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে লড়ছেন জামায়াত নেতা আজিজুর রহমান। স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মাঠে রয়েছেন গণজাগরন মঞ্চের আলোচিত নেতা ইমরান এইচ সরকার ও ট্রথ পার্টির চেয়ারম্যান জাতীয় পার্টির সাবেক এমপি সাবেক প্রধান বন সংরক্ষক গোলাম হাবীব দুলাল নির্বাচনী মাঠে রয়েছেন। আসনটিতে ত্রি কিংবা চর্তুমুখী লড়াইয়ের আঁচ করছেন অনেকে।

জেলা বিএনপির সভাপতি সাইফুর রহমান রানা বার্তা২৪.কমকে বলেন, যা দেখছি তাতে পুরোপুরি হতাশ আমরা। তবে যদি সুষ্ঠু ভোট হয়, আর মানুষ ভোট দিতে পারে তাহলে চারটি আসনেই ঐক্যফ্রন্ট জিতবে। তবে মনে হয় না আমাদের জিততে দিবে।

   

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;

উপজেলা নির্বাচন: চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলার ভোট ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের চতুর্থ ও শেষ ধাপে ৫৫ উপজেলায় আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন ইসি।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচনে ভবনে ইসির ৩২তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম উপজেলা ভোটের চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণাপূর্বক বলেন, আগামী ৫ জুন দেশের ৫৪ উপজেলায় চতুর্থ ধাপের ভোটগ্রহণ হবে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলবে। এর সঙ্গে নওগাঁ জেলার মহাদেবপুর উপজেলার প্রার্থীর মৃত্যুতে স্থগিত হওয়া ভোটও এ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে, ফলে মোট ৫৫ উপজেলায় ভোট গ্রহণ হবে।

তিনি জানান, চতুর্থ ধাপে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ৯ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ১২মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১ ৩ থেকে ১৫ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৯ মে। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২০ মে।

ইসি সচিব বলেন, চতুর্থ ধাপের ভোটে ৯টি জেলায় ভোট হবে ইভিএমে। বাকিগুলোয় স্বচ্ছ ব্যালট ভোটগ্রহণ করা হবে।

;