উন্নয়ন চায় নতুন ভোটাররা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ঠাকুরগাঁওয়ের বঙ্গবন্ধু সড়ক এলাকা / ছবিঃ বার্তা২৪

ঠাকুরগাঁওয়ের বঙ্গবন্ধু সড়ক এলাকা / ছবিঃ বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

যারা আমাদের জেলার উন্নয়ন করবে। আমাদের জন্য ভাববে, জনগণের জন্য ভাববে, কাজ করবে। জেলাকে উন্নয়নের দিকে নিয়ে যাবে আমরা তারই পাশে থাকবো। নির্বাচনে যেই বিজয়ী হোকনা কেনো সে যেন জনগণের পাশে থাকে এটাই আমাদের চাওয়া।

শনিবার (১ ডিসেম্বর) ঠাকুরগাঁওয়ে তিনটি আসনে ঘুরে নতুন ভোটারদের সাথে কথা বললে তারা এভাবেই তাদের মনের ভাবনাগুলো প্রকাশ করেন। তাদের দাবি নির্বাচনে যেই বিজয়ী হোক না কেন সে যেন এই ঠাকুরগাঁও জেলার উন্নয়নসহ বেকার তরুণদের পাশে এসে দাঁড়ায়।

উত্তরাঞ্চলের জেলায় এ ঠাকুরগাঁও। এই জেলায় সংসদীয় আসন তিনটি। জেলা নির্বাচন অফিসের তথ্য মতে, একাদশ সংসদ নির্বাচনে ঠাকুরগাঁওয়ের ৩টি আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ৯ লাখ ৯৫ হাজার ১শ ৭৬ জন। দশম সংসদ নির্বাচনে মোট ভোটার ছিলেন ৮ লাখ ৫১ হাজার ৯শ ৬০জন। এবার নতুন ভোটার হয়েছেন ১ লাখ ৫৩ হাজার ৯১ জন। নতুন ভোটারদের মধ্যে ৯০ ভাগই হচ্ছে তরুণ-তরুণী।

আর এবারে নতুন ভোটারদের দাবিও একটু ভিন্ন রকমের। শিক্ষিত বেকার যুবকদের কর্মসংস্থান, বিভিন্ন ক্ষেত্রে তরুণদের সুযোগদানে সম্ভাবনার ক্ষেত্র তৈরিসহ সার্বিক উন্নয়নের দিকে বিবেচনা করেই ভোট দেবেন তারা। মোটকথা স্থানীয় জনগণ চায় উন্নয়ন।

শহরের মন্দির পাড়ার এলাকার বৃষ্টি নামের এক নতুন এক ভোটারের সঙ্গে কথা হয়। সে ঠাকুরগাঁও সরকারি কলেজের ২য় বর্ষের ছাত্রী। তিনি বলেন, আমরা আশা করছি এবারের নির্বাচন সুষ্ঠু হবে। সেইসঙ্গে এলাকাসহ দেশের সার্বিক উন্নয়নে যে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে পারবেন, সমাজে নারীদের নিয়ে যিনি বেশি বেশি চিন্তা করে এগিয়ে আসবেন, বেকার যুবকদের কর্মের ব্যবস্থা করে দিবেন তাকেই বেছে নেবো আমরা।

আরেক নতুন ভোটার অনার্স ২য় বর্ষের আরফান আহমেদের মুখেও উন্নয়নের কথা শোনা গেছে। তিনি নিজেও এলাকার উন্নয়ন চান। তিনি বলেন, আমরা চাই উন্নয়ন। তবে এ উন্নয়ন শুধু রাস্তাঘাটের নয়, ভিত্তিপ্রস্তরের নয়, সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে আমরা উন্নয়ন চাই। অনেকই মাদক নিয়ন্ত্রণ শুধু মুখে বলে থাকি, যিনি সত্যিকার অর্থে মাদকমুক্ত সমাজ গড়তে কাজ করবেন তার দিকেই আমরা নতুন ভোটাররা ছুটবো এবারের নির্বাচনে।

নতুন ভোটারদের ভাবনা নিয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মুহা.সাদেক কুরাইশী বার্তা২৪ কে জানান, ইতিমধ্যে আমাদের এই ঠাকুরগাঁওয়ে ব্যাপকহারে উন্নয়ন হয়েছে। যা এখন দৃশ্যমান। ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকার সঙ্গে সরাসরি আন্ত:নগর ট্রেন চালু হয়েছে। শহরের রাস্তা চার লেনের কাজ শুরু হয়েছে। প্রতিটি গ্রামের বেশির ভাগ রাস্তাই পাকা করণ সহ স্কুল-কলেজে নতুন ভবন নির্মাণ হয়েছে। এগুলো কার জন্য করা হচ্ছে? নতুন প্রজন্মের জন্যই। জেলার সাধারণ মানুষের জন্য। প্রধানমন্ত্রী মানুষের পাশে আছেন বলেই এতো উন্নয়ন হচ্ছে। নতুন ভোটার যারা আছে তারা দেখছে এই সরকারের আমলে কি পরিমাণ উন্নয়ন হচ্ছে। আমরা আশা করি এবারের নির্বাচনে এই নতুন ভোটাররা আমাদের পাশে থাকবে।

অপরদিকে জেলা বিএনপির সভাপতি তৈমুর রহমান বার্তা২৪ কে বলেন, ইতিমধ্যে আমার অনেক তরুণদের সঙ্গে কথা বলে বুঝতে পেরেছি তারা আমাদের পাশেই আছে। এই সরকার বলেছিলেন বাড়ি বাড়ি চাকরি দেওয়া হবে। কিন্ত তা দেওয়া হয়নি,পুলিশের কন্সটেবলের চাকরিতেও লক্ষ লক্ষ টাকা ঘুষ দিতে হয়েছে। সরকারি চাকরির বয়সসীমা ৩৫বছর বয়স পর্যন্ত চেয়েছিলো । কিন্তু এটার ব্যাপারেও এই সরকার কোন সারা দেয়নি। আমরা মনে করি সরকারের এইসব কর্মকান্ডে তরুণরা আজ হতাশ। আমাদের প্রতিশ্রুতি আছে আমার বেকার ভাতা, তরুণদের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা, ঠাকুরগাঁওয়ে একটি শিল্পকারখানার ব্যবস্থা করা সহ এমন অনেক কিছুই তাদের জন্য করার প্রতিশ্রুতি আছে আমাদের। আমরা বিভিন্ন জায়গায় ঘুড়ে দেখছি কথা বলছি। তাদের কথা মতে বুঝা যাচ্ছে তারা আমাদের দিকেই আছে।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;