নড়াইল-২ আসনে নৌকার প্রার্থী মাশরাফি!



শরিফুল ইসলাম, ডিস্ট্রিক করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
নড়াইল-২ আসনে নৌকার প্রার্থী মাশরাফি। ছবি: সংগৃহীত

নড়াইল-২ আসনে নৌকার প্রার্থী মাশরাফি। ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নড়াইলের মাটি নৌকার ঘাটি বলে পরিচিত হলেও জোট গঠনের পর থেকে বেকায়দায় পড়েছে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। তাই নড়াইল-২ (লোহাগড়া উপজেলা ও সদরের একাংশ) আসনটি জোটকে এবার ছাড়তে নারাজ আওয়ামী লীগ।

জানা গেছে, গত নির্বাচনে ওয়ার্কার্স পার্টির জেলা সভাপতি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের কোনো খোঁজখবর রাখেনি। তাই একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জেলা আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় সিদ্ধান্ত নেয়া হয় শরিকদলকে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। আওয়ামী লীগের নেতাদের মধ্যে কাউকে দলীয় মনোনয়ন দিতে হবে। আর এ বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীকে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে বলে জানা গেছে।

এদিকে এ আসন থেকেই আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হতে পারে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সফল ওয়ানডে অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজাকে। তবে এ বিষয়ে মাশরাফির কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

তথ্যানুসন্ধানে জানা গেছে, ২০০১ সালে ৮ম সংসদ নির্বাচনে নড়াইল-২ আসনে প্রার্থী হয়ে শেখ হাসিনা ৪ হাজার ১১৪ ভোট বেশি পেয়ে বিজয়ী হন। শেখ হাসিনা পান ৯৭ হাজার ১৯৫ ভোট। আর চারদলীয় জোট প্রার্থী মুফতি শহিদুল ইসলাম ৯৩ হাজার ৮১ ভোট পান। শেখ হাসিনা আসনটি ছেড়ে দেয়ার পর উপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট সোহরাব বিশ্বাস প্রার্থী হয়েও জোট সরকারের অধীনে কারচুপির আশঙ্কায় পরে নির্বাচনী কর্মকাণ্ড থেকে সরে দাঁড়ান। তিনি পান মাত্র ২ হাজার ৫০৮ ভোট। এ ক্ষেত্রে মুফতি শহিদুল ইসলাম এক লাখ ৩৭ হাজার ৬৯৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন।

নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এসকে আবু বাকের নির্বাচিত হন বিএনপির প্রার্থী শরীফ খসরুজ্জামানকে পরাজিত করে। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি সরে দাঁড়ালে ১৪ দলীয় মহাজোটের প্রার্থী জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি অ্যাডভোকেট শেখ হাফিজুর রহমান জয়ী হন স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট সোহরাব হোসেন বিশ্বাসকে পরাজিত করে।

এদিকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সম্ভাব্য প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। তবে জোটের প্রার্থীরা তেমন একটা প্রচারে নেই। মনোনয়ন নিশ্চিত হলে তারা প্রচারে নামবে বলে জানা গেছে।

আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে রয়েছেন- জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট সুবাস চন্দ্র বোস, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়া উপ-কমিটির সদস্য, সমাজ সেবক শেখ মো. আমিনুর রহমান হিমু, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এস এম আসিফুর রহমান বাপ্পি, সাবেক সংসদ সদস্য ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এসকে আবু বাকের।

নড়াইল-২ আসনের আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপ-কমিটির সদস্য শিল্পপতি শেখ মো. আমিনুর রহমান হিমু বলেন, ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার নীতি ও আদর্শকে বুকে ধারণ করে এলাকায় কাজ করে যাচ্ছি। আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার কাছে দলীয় মনোনয়ন চাইব। মনোনয়ন পেলে নড়াইলকে একটি আধুনিক ডিজিটাল এলাকা হিসেবে গড়ে তুলব।’

জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এস এম আসিফুর রহমান বাপ্পি বলেন, ‘গত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমাকে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়। পরবর্তীতে নেত্রীর নির্দেশে আমি মনোনয়ন প্রত্যাহার করলে শরিকদল ওয়ার্কার্স পার্টিকে আসনটি ছেড়ে দেওয়া হয়। আমি দীর্ঘদিন যাবৎ দলের জন্য কাজ করছি। আশা করি প্রধানমন্ত্রী আমাকে দলীয় প্রতীক নৌকা দেবেন।’

জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট সুবাস চন্দ্র বোস বলেন, ‘শরিকদল ওয়ার্কার্স পার্টির জেলা সভাপতি অ্যাডভোকেট শেখ হাফিজুর রহমানকে বিগত নির্বাচনে দলের মনোনয়ন দেয়া হয়। আওয়ামী লীগের দলীয় নেতাদের নৌকা প্রতীকের পক্ষে কাজ করে জয়ী হন। গত পাঁচ বছর তিনি আমাদের দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে কোনো প্রকার যোগাযোগ রাখেননি।’

এছাড়া মাহাজোটের প্রার্থী রয়েছে বর্তমান ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট শেখ হাফিজুর রহমান, জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি অ্যাডভোকেট খন্দকার ফায়েকুজ্জামান ফিরোজ।

বিএনপির দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে রয়েছে- জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহারিয়ার রিজভী জর্জ। দলীয় মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ চালাচ্ছেন তারা।

জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম জানান, দেশে অরাজকতা চলছে। এমন অবস্থায় দেশ চলতে পারে না। আগে খালেদা জিয়ার মুক্তি, তারপর নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা না করার বিষয়। দল যদি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে আর তাকে দলীয় মনোনয়ন দেয় তাহলে অবশ্যই জয়ী হবেন তিনি।

এদিকে ২০ দলীয় জোটের প্রার্থীদের মধ্যে আলোচনায় রয়েছেন- এনপিপির কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান ডক্টর অ্যাডভোকেট ফরিদুজ্জামান ফরহাদ।

   

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;

উপজেলা নির্বাচন: চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলার ভোট ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

চতুর্থ ধাপে ৫৪ উপজেলার ভোট ৫ জুন

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের চতুর্থ ও শেষ ধাপে ৫৫ উপজেলায় আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন ইসি।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচনে ভবনে ইসির ৩২তম সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম উপজেলা ভোটের চতুর্থ ধাপের তফসিল ঘোষণাপূর্বক বলেন, আগামী ৫ জুন দেশের ৫৪ উপজেলায় চতুর্থ ধাপের ভোটগ্রহণ হবে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলবে। এর সঙ্গে নওগাঁ জেলার মহাদেবপুর উপজেলার প্রার্থীর মৃত্যুতে স্থগিত হওয়া ভোটও এ ধাপে অনুষ্ঠিত হবে, ফলে মোট ৫৫ উপজেলায় ভোট গ্রহণ হবে।

তিনি জানান, চতুর্থ ধাপে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ৯ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ১২মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১ ৩ থেকে ১৫ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৯ মে। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২০ মে।

ইসি সচিব বলেন, চতুর্থ ধাপের ভোটে ৯টি জেলায় ভোট হবে ইভিএমে। বাকিগুলোয় স্বচ্ছ ব্যালট ভোটগ্রহণ করা হবে।

;