টাঙ্গাইলে ১৭ দিনে পাকিস্তানি কিশোরীসহ ৫ জনকে ধর্ষণ



অভিজিৎ ঘোষ, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, টাঙ্গাইল,বার্তা২৪.কম
ছবি: প্রতীকী

ছবি: প্রতীকী

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের এপ্রিল মাসের শুরু থেকে ১৭ তারিখ পর্যন্ত টাঙ্গাইল জেলার বিভিন্ন উপজেলায় পাকিস্তানি তরুণীসহ ধর্ষণ ও গণধর্ষণের শিকার হয়েছেন পাঁচজন। এছাড়া শিক্ষক কর্তৃক ধর্ষণ চেষ্টার শিকারসহ ৬ জন ছাত্রী-কিশোরী, তরুণী ও গৃহবধূ শ্লীলতাহানির শিকার হয়েছেন।

জেলার ৫টি উপজেলায় ধর্ষণ ও ধর্ষণের চেষ্টার ঘটনা ঘটে।

গোপালপুর: টাঙ্গাইলের গোপালপুরে দাদার বাড়ি বেড়াতে আসা এক পাকিস্তানি কিশোরীকে চাচাতো ভাই কর্তৃক ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ধর্ষণ মামলায় ধর্ষকের মাকে গ্রেফতার ও অপহৃত পাকিস্তানি কিশোরীকে উদ্ধার করেছে পুলিশ।

এর আগে বুধবার (১৭ এপ্রিল) রাতে ধর্ষিতার মা বাদী হয়ে তিনজনকে আসামি করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে গোপালপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। এর পরই পুলিশ অভিযান চালিয়ে ঘটনার প্রধান আসামির মা আনোয়ারা বেগমকে (৪৭) গ্রেফতার করে। পরে ধর্ষকের মায়ের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) ভোর রাতে জামালপুরের সরিষাবাড়ি উপজেলার মহিষাকান্দি মোড়ের এক বাসা থেকে বন্দী অবস্থায় ধর্ষিতা হুমেরাকে উদ্ধার করা হয়।

জানা যায়, ভিসা নিয়ে মায়ের সাথে বাংলাদেশে বেড়াতে এসে প্রথমে অপহরণ ও পরে ধর্ষণের শিকার হয় ওই কিশোরী। সে পাকিস্তানের নিউ করাচির সুপার হাইওয়েজ রোডের নাগরিক ও স্থানীয় একটি স্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্রী। উপজেলার উত্তর গোপালপুর গ্রামের বাসিন্দা হুমায়ুন কবীর আনুমানিক পঁচিশ বছর আগে পাকিস্তানের নিউ করাচিতে গিয়ে নিহত হন।

তবে এর আগে সেখানে নিলুফার বেগম নামে এক পাকিস্তানি নাগরিক বিয়ে করে গার্মেন্টস ব্যবসা শুরু করেন তিনি। পাঁচ মাস আগেও পাকিস্তানি নাগরিক নিলুফার বেগম ছয় মাসের ভিসা ও কন্যাকে সাথে নিয়ে স্বামীর বাড়িতে বেড়াতে আসেন। ওঠেন উত্তর গোপালপুর গ্রামের বাসিন্দা ভাসুর আব্দুল ওয়াদুদের বাড়িতে। সেখানে ওঠার পর থেকেই আরেক ভাসুর আবুল হোসেনের বখাটে ছেলে আল আমিন ওই কিশোরীকে উত্ত্যক্ত করতে থাকে।

ভূঞাপুর: গত সোমবার (১ এপ্রিল) দুপুরে ভূঞাপুর উপজেলার গাবসারা ইউনিয়নে বাসুদেবকোল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল খালেকের বিরুদ্ধে ৪র্থ শ্রেণিতে পড়ুয়া এক শিক্ষার্থী কু-প্রস্তাব ও শরীরে আপত্তিকর স্থানে হাত দেয়ার অভিযোগ উঠে। এ ঘটনায় রোববার (৭ এপ্রিল) দুপুরে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী প্রধান শিক্ষক আব্দুল খালেকের বিরুদ্ধে উপজেলা নির্বাহী অফিসার এবং শিক্ষার্থীর পরিবার ভূঞাপুর থানা মামলা দায়ের করেন।

সখীপুর: সখীপুরে প্রেমিকের সামনে প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। প্রেমিকাকে ধর্ষণের প্রধান আসামি মো. সাদ্দামকে (২৭) গ্রেফতার করেছে টাঙ্গাইল র‌্যাব-১২ এর সদস্যরা। গত শুক্রবার (৫ এপ্রিল) ভোরে টাঙ্গাইল পৌর শহরের নতুন বাস স্ট্যান্ড এলাকার রাঙামাটি কর্টেস থেকে ওই আসামিকে গ্রেফতার করা হয়। পরে বিকেলে প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন টাঙ্গাইল র‌্যাব-১২ সিপিসি-৩ এর কোম্পানি কমান্ডার মো: শফিকুর রহমান।

টাঙ্গাইল: শুক্রবার (১২ এপ্রিল) টাঙ্গাইল নতুন বাস স্ট্যান্ড এলাকার ডিসি লেকসহ বিভিন্ন স্থানে নিয়ে স্বামীকে আটকে রেখে স্ত্রীকে গণধর্ষণের ঘটনা ঘটে। রাত ৯টার দিকে পৌর শহরের ডিসি লেকে এ ঘটনা ঘটে। রাতেই ধর্ষিতা স্বামী এ বিষয়টি টাঙ্গাইল মডেল থানা পুলিশকে জানায়। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে ভোর রাতে ৬ জন ধর্ষককে আটক করে। পলাতক রয়েছে ২ জন।

গোপালপুর: গোপালপুরে সিনেমায় নায়িকা বানানোর প্রতিশ্রুতি দিয়ে এক কলেজ ছাত্রীকে (১৯) আটকে রেখে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত আকাশ ওরফে ফারুক শিকদারকে আটক করেছে পুলিশ। ধর্ষক আকাশ ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারী থানার মাইটকুমরা গ্রামের কাইয়ুম শিকদারের ছেলে।

এ ঘটনায় রোববার (১৪ এপ্রিল) রাতে গোপালপুর উপজেলার ভোলারপাড়া গ্রামবাসী ছাত্রীকে উদ্ধার করে অভিযুক্ত ধর্ষককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে দেয়। পরে রোববার গভীর রাতে মেয়ের বাবা বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে আকাশকে প্রধান আসামি করে তার সহযোগী অজ্ঞাত আরও দু’জনের বিরুদ্ধে গোপালপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

সোমবার (১৬ এপ্রিল) দুপুরে অভিযুক্ত আসামি আকাশকে টাঙ্গাইল আদালতে পাঠানো হলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

নাগরপুর: নাগরপুরে রোববার (১৪ এপ্রিল) প্রেমিকাকে বৈশাখী মেলায় বেড়াতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে কৌশলে বন্ধুর বাড়িতে নিয়ে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে এক ছাত্রীকে (১৬) ধর্ষণ করার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত ধর্ষণকারী ও ধর্ষণে সহযোগিতাকারীকে আটকে রেখে পুলিশে সোপর্দ করে স্থানীয়রা।

ধর্ষণকারী হলেন, উপজেলার বেকড়া গ্রামের মৃত আব্দুর রউফের ছেলে মোবারক হোসেন (২০) ও তার সহযোগী একই উপজেলার চৌবাড়িয়া গ্রামের মৃত আব্দুল মিয়ার ছেলে রাজিব মিয়া কালু (২২)। তাদেরকে আটক করেছে পুলিশ। উপজেলার চৌবাড়িয়া বন্ধু রাজিবের বাড়িতে এ ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। পরে সোমবার দিবাগত গভীর রাতে ধর্ষিতার বাবা ধর্ষণের অভিযোগে থানায় মামলা দায়ের করেন। নাগরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ আলম চাঁদ এ ধর্ষণের নিশ্চিত করেছেন।

ভূঞাপুর: জেলার ভূঞাপুরে মেয়েদের উত্ত্যক্ত ও শরীরে বডি স্প্রে করার অপরাধে পাঁচ (ইভটিজিং) বখাটেদের অর্থদণ্ড অনাদায়ে কারাদণ্ড প্রদান দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঝোটন চন্দ।

   

গড়াই নদীতে ডুবে যুবকের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি প্রতীকী

ছবি প্রতীকী

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার খোকসায় গড়াই নদীতে ডুবে সুমন (২০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে খোকসা উপজেলার গনেশপুর অংশে গড়াই নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

মৃত সুমন কুমারখালী উপজেলার রাজাপুর গ্রামের নিজাম উদ্দিনের ছেলে।

খোকসা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ফায়ারম্যান হাবিবুর রহমান জানান, সকালের দিকে গড়াই নদীতে মাছ ধরতে যান সুমন। মাছ ধরার এক পর্যায়ে নদীতে ডুবে যান তিনি। বিকেলের দিকে স্থানীয়দের সহায়তায় তার মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।

;

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুমিল্লা
প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে ফুটবল খেলার সময় বজ্রপাতে সাফায়েত হোসেন (১৯) নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় সালাউদ্দিন (২২) নামের আরেক যুবক গুরুতর আহত হন।

রোববার (৫ এপ্রিল) এই বিকেলে এই ঘটনা ঘটে। তাদের উদ্ধার করে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে লাকসামের একটি ক্লিনিকে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ওই কিশোরকে মৃত ঘোষণা করেন।

স্থানীয় সূত্র জানায়, উপজেলার আদ্রা দক্ষিণ ইউনিয়নের আটিয়াবাড়ি দক্ষিণপাড়া স্কুল বাড়ির আবদুল আউয়ালের ছেলে সাফায়াত হোসেন এদিন বিকেলে সহপাঠীদের সাথে পার্শ্ববর্তী ঘোড়াময়দান গ্রামের একটি মাঠে ফুটবল খেলতে যায়। বিকাল ৫টার দিকে খেলা চলা অবস্থায় আকস্মিক বজ্রপাতে সাফায়েতের পুরো শরীর ঝলসে যায়। তাৎক্ষনিকভাবে তাকে উদ্ধার করে লাকসামের একটি ক্লিনিকে নেয়া হলে সন্ধ্যায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এছাড়া বজ্রপাতে ওই ঘোড়াময়দান গ্রামের নুরুল হকের ছেলে সালাউদ্দিন (২২) গুরুতর আহত হয়ে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল ওহাব ঘটনার এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

;

লক্ষ্মী ভাইয়েরা বাসায় যান, নিজেসহ দেশকে বাঁচান



নাহিদ রেজা, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঠাকুরগাঁও
ওসি তানভিরুল ইসলাম।

ওসি তানভিরুল ইসলাম।

  • Font increase
  • Font Decrease

আমার লক্ষ্মী ভাইয়েরা দয়া করে বাইরে ঘোরাঘুরি না করে বাসায় যান। নিজে বাঁচেন, পরিবারকে বাঁচান, দেশকে বাঁচান। সচেতন হোন।

ঠিক এসব কথা বলে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে জনগণকে সচেতন করছেন ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভিরুল ইসলাম। মাঠ পর্যায়ে গিয়ে এভাবে সচেতন করায় সাধুবাদ জানিয়েছে সাধারণ মানুষ।

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘আমি ওষুধ কেনার জন্য স্থানীয় বাজারে এসেছিলাম। কিছুক্ষণ পর থানার একটি গাড়ি বাজারের সামনে এসে দাঁড়ায় এবং ওসি তানভিরুল সবাইকে বাসায় থাকার জন্য অনুরোধ করেন। এর আগে কখনো জনগণের সঙ্গে পুলিশের এমন ভালো আচরণ দেখি নাই।’

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার চৌড়াস্তা মোড়ে কথা হয় জয়নাল নামে এক পথচারীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমাদের জেলার পুলিশ সাধারণ জনগণের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করছে। তাদের ভাই বলে বাসায় ফিরে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করছে। ওসিসহ পুলিশের সদস্যরা নিজেদের কথা চিন্তা না করে আমাদের জন্য এ কাজটি করে যাচ্ছেন। তাদের ধন্যবাদ জানাই।’

স্থানীয় সাহাদত হোসেন নামে একজন বলেন,‘তানভিরুল ভাই একজন মানবিক পুলিশ অফিসার। তার জন্য শুভকামনা ও দোয়া রইল।’

ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভিরুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। এ ভাইরাস প্রতিরোধে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে। সরকার যেসব দিক নির্দেশনা দিয়েছে সেগুলো মেনে চলতে হবে। জনগণের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার না করে তাদের সচেতন করা হচ্ছে। এতে কাজও হচ্ছে।’

;

ডিবি পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই, যুবক গ্রেফতার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
গ্রেফতার আবেদ আলী।

গ্রেফতার আবেদ আলী।

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীতে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উপপরিদর্শক পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই করার অপরাধে আবেদ আলী (২৮) নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আবেদ আলী সৈয়দপুর উপজেলার কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নের চওড়া গ্রামের খয়রাত হোসেনের ছেলে।

জানা গেছে, শনিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে জেলা সদরের কুন্দপুকুর ইউনিয়নের আঙ্গারপাড়া গ্রামে মোকছেদুল ইসলামসহ কয়েক যুবক মোবাইলে ভিডিও গেম খেলছিলেন। এ সময় আবেদ আলী নিজেকে সৈয়দপুর থানার ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক পরিচয় দিয়ে ওই যুবকদের কাছ থেকে মোবাইলটি নিয়ে যান। পরে এ বিষয়ে মোবাইলের মালিক মোকছেদুল ইসলাম সদর থানায় অভিযোগ করেন।

এরপর রোববার ভোরে আবেদ আলীর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। ওই সময় তার কাছ থেকে ছিনতাই কাজে ব্যবহৃত একটি খেলনা পিস্তল ও ওয়্যারলেস সেট, একাধিক মোবাইল সিম এবং দুটি পরিচয়পত্র জব্দ করে পুলিশ।

নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ডিবি পুলিশের ভুয়া পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই করার সত্যতা স্বীকার করেছেন আবেদ আলী। এ ঘটনায় মামলা দায়ের করার পর আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

;