চিলমারী নৌ-বন্দর পুনরায় চালুর অপেক্ষায় কুড়িগ্রামের মানুষ



ওয়াহিদুজ্জামান তুহিন, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, কুড়িগ্রাম, বার্তা২৪.কম
বন্ধ হয়ে যাওয়া চিলমারী নৌ-বন্দর, ছবি: বার্তা২৪

বন্ধ হয়ে যাওয়া চিলমারী নৌ-বন্দর, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

কুড়িগ্রামের চিলমারীতে ঐতিহ্যবাহী নৌ-বন্দর পুনরায় চালুর অপেক্ষায় জেলাবাসী। বন্ধ হয়ে যাওয়া এই বন্দরটি চালু হলে সৃষ্টি হবে নানামুখী কর্মসংস্থান। পাশাপাশি নদীপথে কম খরচে পণ্য আনা-নেওয়া করতে পারবেন ব্যবসায়ীরা।

কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ভারতের সীমান্ত ঘেষা উত্তরবঙ্গের অন্যতম জেলা কুড়িগ্রামকে এগিয়ে নিতে নানামুখী কর্মসূচি রয়েছে সরকারের। এরই মধ্যে পূর্ণাঙ্গভাবে চালু করা হয়েছে সোনাহাট স্থল বন্দর। চিলমারী নৌ-বন্দরকে পূর্ণাঙ্গরূপে চালু করার মহাপরিকল্পনা নিয়ে কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে ব্রহ্মপুত্র নদ খননের মাধ্যমে নাব্যতা ফিরিয়ে এনে এ নদের সাথে সংযুক্ত সবগুলো নদীর সাথে এমনকি বঙ্গপোসাগরের সাথে চ্যানেল বের করা হবে।

এরপরই পুনরায় চালু করা হবে নৌ-বন্দরটি। এজন্য নৌ মন্ত্রণালয় ভারতের সাথে চুক্তিও সম্পন্ন করেছে। এখন টেন্ডারের অপেক্ষায় আছে। টেন্ডার হয়ে গেলেই শুরু হবে নদের চ্যানেল ঠিক করে নৌ-বন্দর চালুর মহাকর্মযজ্ঞ।

সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, চিলমারী এক সময় ঐতিহ্যবাহী একটি ব্যবসাকেন্দ্র ছিল। এ স্থানটি অনেক আগে থেকেই ‘চিলমারী বন্দর’ হিসেবে পরিচিতি লাভ করে। এ বন্দর দিয়ে হাজার হাজার মণ পাট, ধান, চালসহ বিভিন্ন পণ্য নিয়ে বড় বড় জাহাজ চলাচল করতো। ব্রিটিশ আমল থেকেই কলকাতা-গৌহাটি এবং আসামের ধুবড়ি পর্যন্ত নৌ-যাতায়াত ছিল। বন্দরটিকে ঘিরে চিলমারীতে গড়ে উঠেছিল বড় বড় পাটের, সরিষার, ধানের, গমের, বাদামের, তিসির ও ভুট্টার গোডাউন।

দেশের নামিদামি পাট কোম্পানিগুলো চিলমারীতে এসে অফিস খুলে পাট ক্রয় করতো। এছাড়া বিভিন্ন এলাকা থেকে ব্যবসায়ীরা এসে বিভিন্ন ধরনের মালামাল ক্রয় করার জন্য দিনের পর দিন অবস্থান করতেন। সে সময় বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) এখানে পাইলট বিট ও এসএসবি স্টেশন স্থাপন করে।

তবে নদী ভাঙন এবং নাব্যতা সংকটের কারণে চিলমারী কেন্দ্রিক অভ্যন্তরীণ ব্যবসা বাণিজ্যিক কার্যক্রম ক্রমেই বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু এই চিলমারী নদীবন্দরটি ছিল পায়রা সমুদ্র বন্দর থেকে নৌপথে ভারত, ভুটান ও নেপালের মধ্যে আঞ্চলিক যোগাযোগের একমাত্র নৌ-রুট। এ কারণে চিলমারী নদীবন্দরের উন্নয়ন করা হলে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক ব্যবসা-বাণিজ্যের মাধ্যমে কুড়িগ্রামের উন্নয়নের পাশাপাশি জাতীয় অর্থনীতি সমৃদ্ধ হবে।

২০১৬ সালের ৭ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কুড়িগ্রামের চিলমারী সফরে এসে এক জনসভায় চিলমারীকে নৌ-বন্দর হিসেবে ঘোষণা করেন। ওই বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর চিলমারীর রমনা শ্যালোঘাট নামক স্থানে পল্টুন স্থাপন করে বিআইডব্লিউটিএ’র নদীবন্দর উদ্বোধন করেন তৎকালীন নৌমন্ত্রী শাজাহান খান। বন্দরটির উন্নয়নে নেওয়া হয় বেশ কিছু প্রকল্প।

প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার পর থেকে পুনরায় বন্দরটি চালুর স্বপ্ন দেখছেন স্থানীয় শ্রমিক কথা সাধারণ মানুষ। কেননা বর্তমানে নদের নাব্যতা সংকটে কিছু শ্যালোনৌকা শুধু চিলমারী ঘাট থেকে রৌমারী ও রাজিবপুর উপজেলা ঘাট পর্যন্ত আসা যাওয়া করছে। এতেই কুলির কাজ করে কোনো রকম জীবনধারণ করছেন শ্রমিকরা। নৌ-বন্দর চালু হলে বড় বড় পণ্য নিয়ে বড় বড় জাহাজ ভিড়বে এই বন্দরে, তখন আর কাজের অভাব থাকবে না তাদের।

চিলমারী নৌ-বন্দর খ্যাত বর্তমান রমনা শ্যালোঘাটে কাজ করা শ্রমিক সফিকুল ইসলাম (৫৫) বলেন, আজ থেকে ১৫/১৬ বছর আগেও এই বন্দরে পাট বোঝাই, পণ্য বোঝাই জাহাজ ভিড়তো। তখনও আমরা এই বন্দরে শ্রমিকের কাজ করতাম। কিন্তু দিনে দিনে নদ শুকিয়ে যাওয়ায় পণ্য বোঝাই জাহাজ আর ভিড়তে পারে না। ডুবোচরে আটকে যায়। এজন্য বন্দরটি অচল হয়ে পড়ে।

শ্রমিক সবজাল (৬০) ও আব্দুর রহমান (৫৮) বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার পর থেকেই আমরা অপেক্ষায় আছি, কখন বন্দরটি চালু হবে। বর্তমানে ঘাটে নৌকায় মোটরসাইকেল ওঠানো-নামানো আর দু’একটি বস্তা ছাড়া আর কোনো মালামাল ওঠানো-নামানো করতে পারছি না। বন্দর চালু হলে জাহাজ ভিড়বে, তখন আর কাজের অভাব হবে না। আমরা চাই, যেহেতু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বন্দর চালুর ঘোষণা দিয়েছেন; তারাতাড়ি যেন এই বন্দর চালু হয়।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Apr/06/1554533848378.jpg

স্থানীয় ব্যবসায়ী মো. মহসিন আলী জানান, চিলমারী নৌ-বন্দর চালু হলে এ জেলার ব্যবসা বাণিজ্যে আমূল পরিবর্তন আসবে। কেননা সড়ক পথে মাল আনা-নেওয়া করতে বেশি খরচ পড়ে; কিন্তু বন্দরের কার্যক্রম শুরু হলে খরচও কমবে, সময়ও বাঁচবে। এতে ব্যবসায়ীরা লাভবান হওয়ার পাশাপাশি ক্রেতারাও সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য ক্রয় করতে পারবেন।

চিলমারী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শওকত আলী বীর বিক্রম জানান, এক সময়ের ঐতিহ্যবাহী চিলমারী নৌ-বন্দর তার যে নাম ডাক ছড়িয়েছিল, কালের বিবর্তনে তা হারিয়ে গেলেও বন্দরটি পুনরায় চালু হলে বিভিন্ন নৌ-রুটে এই বন্দরে সহজে পণ্য আনা-নেওয়া করা সহজ হবে। এতে জেলার মানুষের ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে এবং অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয়ে উঠবে।

এ ব্যাপারে বিআইডব্লিউটিএ’র যুগ্ম পরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে জানান, ইতোমধ্যে বন্দরটির উন্নয়নে প্রায় সাড়ে ৩০০ কোটি টাকার প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। অতি শিগগিরই নদী ডেজিংয়ের কাজ শুরু হবে। সাথে সাথে নদী বন্দরের কার্যক্রমও শুরু হবে।

কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোছা. সুলতানা পারভীন জানান, ব্রহ্মপুত্র নদ খননসহ চিলমারী নৌ-বন্দর চালুর জন্য মেগা প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এরই মধ্যে নদের চ্যানেলগুলোর নাব্যতা ফিরিয়ে আনতে ভারতের সাথে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এখন এটি টেন্ডারের অপেক্ষায় আছে। টেন্ডার হয়ে গেলেই খননের কার্যক্রম শুরু হবে।

   

গড়াই নদীতে ডুবে যুবকের মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
ছবি প্রতীকী

ছবি প্রতীকী

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়ার খোকসায় গড়াই নদীতে ডুবে সুমন (২০) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে খোকসা উপজেলার গনেশপুর অংশে গড়াই নদী থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

মৃত সুমন কুমারখালী উপজেলার রাজাপুর গ্রামের নিজাম উদ্দিনের ছেলে।

খোকসা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের ফায়ারম্যান হাবিবুর রহমান জানান, সকালের দিকে গড়াই নদীতে মাছ ধরতে যান সুমন। মাছ ধরার এক পর্যায়ে নদীতে ডুবে যান তিনি। বিকেলের দিকে স্থানীয়দের সহায়তায় তার মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।

;

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুমিল্লা
প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে ফুটবল খেলার সময় বজ্রপাতে সাফায়েত হোসেন (১৯) নামে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় সালাউদ্দিন (২২) নামের আরেক যুবক গুরুতর আহত হন।

রোববার (৫ এপ্রিল) এই বিকেলে এই ঘটনা ঘটে। তাদের উদ্ধার করে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে লাকসামের একটি ক্লিনিকে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ওই কিশোরকে মৃত ঘোষণা করেন।

স্থানীয় সূত্র জানায়, উপজেলার আদ্রা দক্ষিণ ইউনিয়নের আটিয়াবাড়ি দক্ষিণপাড়া স্কুল বাড়ির আবদুল আউয়ালের ছেলে সাফায়াত হোসেন এদিন বিকেলে সহপাঠীদের সাথে পার্শ্ববর্তী ঘোড়াময়দান গ্রামের একটি মাঠে ফুটবল খেলতে যায়। বিকাল ৫টার দিকে খেলা চলা অবস্থায় আকস্মিক বজ্রপাতে সাফায়েতের পুরো শরীর ঝলসে যায়। তাৎক্ষনিকভাবে তাকে উদ্ধার করে লাকসামের একটি ক্লিনিকে নেয়া হলে সন্ধ্যায় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

এছাড়া বজ্রপাতে ওই ঘোড়াময়দান গ্রামের নুরুল হকের ছেলে সালাউদ্দিন (২২) গুরুতর আহত হয়ে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল ওহাব ঘটনার এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

;

লক্ষ্মী ভাইয়েরা বাসায় যান, নিজেসহ দেশকে বাঁচান



নাহিদ রেজা, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঠাকুরগাঁও
ওসি তানভিরুল ইসলাম।

ওসি তানভিরুল ইসলাম।

  • Font increase
  • Font Decrease

আমার লক্ষ্মী ভাইয়েরা দয়া করে বাইরে ঘোরাঘুরি না করে বাসায় যান। নিজে বাঁচেন, পরিবারকে বাঁচান, দেশকে বাঁচান। সচেতন হোন।

ঠিক এসব কথা বলে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে জনগণকে সচেতন করছেন ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভিরুল ইসলাম। মাঠ পর্যায়ে গিয়ে এভাবে সচেতন করায় সাধুবাদ জানিয়েছে সাধারণ মানুষ।

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নের রেজাউল ইসলাম বলেন, ‘আমি ওষুধ কেনার জন্য স্থানীয় বাজারে এসেছিলাম। কিছুক্ষণ পর থানার একটি গাড়ি বাজারের সামনে এসে দাঁড়ায় এবং ওসি তানভিরুল সবাইকে বাসায় থাকার জন্য অনুরোধ করেন। এর আগে কখনো জনগণের সঙ্গে পুলিশের এমন ভালো আচরণ দেখি নাই।’

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার চৌড়াস্তা মোড়ে কথা হয় জয়নাল নামে এক পথচারীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমাদের জেলার পুলিশ সাধারণ জনগণের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করছে। তাদের ভাই বলে বাসায় ফিরে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করছে। ওসিসহ পুলিশের সদস্যরা নিজেদের কথা চিন্তা না করে আমাদের জন্য এ কাজটি করে যাচ্ছেন। তাদের ধন্যবাদ জানাই।’

স্থানীয় সাহাদত হোসেন নামে একজন বলেন,‘তানভিরুল ভাই একজন মানবিক পুলিশ অফিসার। তার জন্য শুভকামনা ও দোয়া রইল।’

ঠাকুরগাঁও সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানভিরুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। এ ভাইরাস প্রতিরোধে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে। সরকার যেসব দিক নির্দেশনা দিয়েছে সেগুলো মেনে চলতে হবে। জনগণের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার না করে তাদের সচেতন করা হচ্ছে। এতে কাজও হচ্ছে।’

;

ডিবি পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই, যুবক গ্রেফতার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
গ্রেফতার আবেদ আলী।

গ্রেফতার আবেদ আলী।

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীতে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উপপরিদর্শক পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই করার অপরাধে আবেদ আলী (২৮) নামে এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

রোববার (৫ এপ্রিল) বিকেলে নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আবেদ আলী সৈয়দপুর উপজেলার কাশিরাম বেলপুকুর ইউনিয়নের চওড়া গ্রামের খয়রাত হোসেনের ছেলে।

জানা গেছে, শনিবার (৪ এপ্রিল) দুপুরে জেলা সদরের কুন্দপুকুর ইউনিয়নের আঙ্গারপাড়া গ্রামে মোকছেদুল ইসলামসহ কয়েক যুবক মোবাইলে ভিডিও গেম খেলছিলেন। এ সময় আবেদ আলী নিজেকে সৈয়দপুর থানার ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক পরিচয় দিয়ে ওই যুবকদের কাছ থেকে মোবাইলটি নিয়ে যান। পরে এ বিষয়ে মোবাইলের মালিক মোকছেদুল ইসলাম সদর থানায় অভিযোগ করেন।

এরপর রোববার ভোরে আবেদ আলীর বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। ওই সময় তার কাছ থেকে ছিনতাই কাজে ব্যবহৃত একটি খেলনা পিস্তল ও ওয়্যারলেস সেট, একাধিক মোবাইল সিম এবং দুটি পরিচয়পত্র জব্দ করে পুলিশ।

নীলফামারী সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমিনুল ইসলাম জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ডিবি পুলিশের ভুয়া পরিচয়ে মোবাইল ছিনতাই করার সত্যতা স্বীকার করেছেন আবেদ আলী। এ ঘটনায় মামলা দায়ের করার পর আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

;