কোরবানির গরুর দাম নিয়ে চলছে লুকোচুরি



ডিস্টিক করেসপন্ডেন্ট

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুর: ঈদের বাকি আরও এগারো দিন। এরই মধ্যে রংপুর বিভাগের কোরবানির পশুর হাটগুলোতে ক্রেতা-বিক্রেতাদের যাওয়া আসা শুরু হয়েছে। হাটে দেশি গরুর চাহিদা থাকলেও দিন দিন শঙ্কা বাড়ছে ভারতীয় গরুর আমদানি নিয়ে। তবে এবার চাহিদার চেয়ে রংপুর বিভাগে আড়াই লাখেরও বেশি পশু উদ্বৃত্ত হওয়ায় হাটগুলোতে কদর বেড়েছে দেশি গরুর পাশাপাশি ছাগল কেনাবেচায়।

রংপুর বিভাগীয় প্রাণিসম্পদ অফিস জানান, এই বিভাগের আট জেলায় ১ লাখ ৫৪ হাজার ২১ জন খামারি সাড়ে ৪ লাখেরও বেশি গরু বাণিজ্যিকভাবে বিক্রির জন্য প্রস্তুত করে রেখেছে। এছাড়া ২ লাখের উপর বাসা-বাড়িতে কোরবানির হাটে বিক্রির জন্য প্রায় ৯ লাখ পশু রয়েছে। এর মধ্যে ছাগল ও ভেড়া রয়েছে প্রায় ৩ লাখ। এর মধ্যে শুধু রংপুর জেলার ৩৩ হাজার খামারে রয়েছে ২ লাখেরও বেশি গরু। এবার রংপুর বিভাগে ১৪ লাখ কোরবানির পশু মজুদ থাকলেও চাহিদা রয়েছে সাড়ে এগারো লাখ পশুর। উদ্বৃত্ত প্রায় আড়াই লাখের বেশি কোরবানির পশু ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্রির জন্য পাঠানো হবে।

এদিকে চাহিদার চেয়ে বেশি গরু থাকায় ভারতীয় গরুর উপর নির্ভরতা কমিয়ে দেশি গরুতেই লাভের আশায় এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন রংপুর অঞ্চলের হাটবাজারে গরু নিয়ে আসা খামারিরা। কোরবানিতে দেশি ও শংকর জাতের গরুর চাহিদা বেশি থাকায় খামারিরা এ ধরনের গরু স্বাস্থ্যসম্মত ভাবে মোটাতাজাকরণ শুরু করেছে এক বছর ধরে। এরই মধ্যে রংপুর অঞ্চলের স্থানীয় ব্যবসায়ী ও খামারি এবং ব্যাপারীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে পশু অনুযায়ী দরদাম করে কিনতে শুরু করেছে।

রংপুর নগরীর খাসবাগ এলাকার খামারি শহিদুল ইসলাম জানান, তিনি আসন্ন কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে ৬০টি গরু বিক্রির জন্য প্রস্তুত করেছেন। কিন্তু বর্তমান বাজার দর অনুযায়ী ওই গরুগুলো বিক্রি করলে তাকে অনেক লোকসান গুনতে হবে। তাই এখনো গরু বিক্রি করেননি। তবে ভারতীয় গরু বাজারে না উঠলে দেশি গরুর দাম বাড়বে বলে তিনি আশাবাদী।

এদিকে রংপুরের বেতগাড়িহাট, লালবাগহাট, নিসবেতগঞ্জহাট, পাওটানাহাট, দেউতিহাট, চৌধুরানীহাট, বালারহাট, জায়গীরহাট, শঠিবাড়িহাট, খালাশপীরহাট, বুড়িরহাট, চতারহাট, খানসামাহাট, টেপামধুপুরহাট, অনন্দানগরহাটসহ জেলার বিভিন্ন এলাকার ছোট-বড় হাটগুলোতে গরু-ছাগলের কেনাবেচা শুরু হলেও এখনো জমে ওঠেনি ঈদ আমেজ। হাটে ক্রেতাদের তেমন ভিড় নেই বললেই চলে। তবে ঈদের পাঁচ ছয়দিন আগে থেকেই বিভাগের বড় বড় হাটগুলোতে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা যাবে বলে দাবি হাট ইজারাদার ও গরু বিক্রেতাদের।

শুক্রবার রংপুর মহানগরীর নিসবেতগঞ্জহাটে সরেজমিনে দেখা গেছে, হাটে আসা ক্রেতারা ছোট ও মাঝারি আকৃতির দেশি গরু ও ছাগলের দিকেই ছুটছে। দাম নাগালের মধ্যে থাকায় এবং দেশীয় খাদ্যে লালন-পালন হওয়ায় ওইসব গরুর প্রতি ঝুঁকছে তারা। পাশাপাশি ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেটসহ বিভিন্ন অঞ্চলের গরু ব্যবসায়ী এবং ক্রেতারা ভিড় জমাচ্ছে রংপুর বিভাগের হাটগুলোতে।

তবে আশানুরূপ দাম না পাওয়া নিয়ে ক্ষোভ রয়েছে বিক্রেতাদের। ক্রেতারা আসছে, পছন্দ করছে তবে কিনছে কম। পাইকারি গরুর ব্যবসায়ীরাই মূলত গরু কিনছে বেশি।

বর্তমানে প্রকারভেদে হাটে দেশি গরু ৩৫ হাজার টাকা থেকে দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতারা বলছে, এখন যে দাম যাচ্ছে তাতে লাভের মুখ দেখছে না। সব মিলিয়ে পশুর দাম কম বলে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছে।

বুড়িরহাটে গরু কিনতে আসা রংপুর নগরীর ইসলামবাগের বাসিন্দা এস.এম মোহসীন বলেন, ‘গত বছরের তুলনায় এবার গরুর দাম বেশি। গত দুই হাট ঘুরেও আমার সামর্থ্যের মধ্যে গরু কিনতে পারিনি। অথচ এর চেয়ে কম দামে গত বছর গরু কিনেছি।’

এই হাটের ইজারাদার বাবুল মিয়া জানান, হাটে দেশি ছোট ও মাঝারি গরু বেশি কেনাবেচা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত হাটে ভারতীয় গরু ওঠেনি। ঈদের আগের ২ হাটে বেশি দেশি গরু বিক্রি হবে বলে আশা করছেন তিনি।

এদিকে বাজারে গরুর দাম কম থাকার বিষয়টিকে সঠিক নয় বলে দাবি করেছেন রংপুর বিভাগীয় প্রাণিসম্পদ দপ্তরের উপ-পরিচালক ড. শেখ আজিজুর রহমান। তিনি জানান, চাষিদের কাছ থেকে কম দামে গরু হাতিয়ে নেয়ার জন্য হাটের দালাল ও ব্যবসায়ীরাই মূলত এসব বিভ্রান্তি ছড়ায়। বস্তুত খামারিরা ঠিকই দাম পাচ্ছে। ঈদ যত ঘনিয়ে আসবে গরুর দামও তত বাড়বে।

তিনি জানান, ক্ষতিকারক ইনজেকশন প্রয়োগের মাধ্যমে যাতে কোনো খামারি গরু মোটাতাজা করতে না পারে সে জন্য মাঠ কর্মীরা দিনরাত কাজ করছে।

   

মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বিজিপির আরও ১১ সদস্য বাংলাদেশে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কক্সবাজার
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

২৪ ঘণ্টা না পেরোতে আবারো ১১ জন মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপি সদস্য আশ্রয় নিয়েছেন বাংলাদেশে। মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের মধ্যে টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয় তারা। এ নিয়ে বর্তমানে ২৮৫ জন মিয়ানমারের সেনাবাহিনী এবং সীমান্তরক্ষী বিজিবি সদস্য আশ্রয় গ্রহণ করে বাংলাদেশে অবস্থান গ্রহণ করছে।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) নতুন করে টেকনাফের জীম্বংখালী সীমান্ত দিয়ে ৩ জন এবং হাতিমারাঝিরি ৮ জন বিজিপি সদস্য আশ্রয় গ্রহণ করেন। 

এর আগে গতকাল রাতে টেকনাফের নাফ নদী পার হয়ে কোস্ট গার্ডের কাছে ১৩ জন বিজিপি সদস্য আত্মসমর্পণ করে। পরে কোস্টগার্ড বিজিপি সদস্যদেরকে বিজিবি'র নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়নে (১১ বিজিবি) হস্তান্তর করে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বিজিবির গণসংযোগ কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম।

তিনি বলেন, গতকাল ১৩ জন এবং আজকে ১১ জন বিজিপি সদস্য টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন। এখন পর্যন্ত সর্বমোট ২৮৫ জন বাংলাদেশে অবস্থান করছে। তারা সবাই বিজিবি হেফাজতে আছে।   

;

ডেঙ্গুতে গত ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ১৩ জন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ১৩ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন। তবে এসময় কোনও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। এ নিয়ে চলতি বছরের ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন এক হাজার ৯৫২ জন।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গু বিষয়ক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ১৩ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের (সিটি করপোরেশনের বাইরে) চার জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে সাতজন এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে দুই জন রয়েছেন।

২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে মোট সাতজন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন, চলতি বছরে মোট এক হাজার ৮২৬ জন ছাড়পত্র পেয়েছেন।

চলতি বছরের এ যাবত ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যুবরণ করেছেন ২৪ জন। মৃতদের মধ্যে ১১ জন পুরুষ এবং জন ১৩ জন নারী।

২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট এক হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়, পাশাপাশি ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন মোট তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।

;

বিএনপি নেতাদের বক্তব্য সার্কাস মনে হয়: হাছান মাহমুদ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপি নেতা কর্মীদের বক্তব্য ও কর্মকাণ্ড সার্কাস মনে হয় বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। 

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অডিটোরিয়ামে 'ভুবনজোড়া শেখ হাসিনার আসন খানি' নামের একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন তিনি।

হাছান মাহমুদ বলেন, বানর যেমন নাচে সার্কাসে বিএনপি নেতা কর্মীর কার্যক্রম সে রকম ভাবেই ফুটে উঠে। কোনো কিছু হলেই তারা বিদেশিদের ধরনা দেয়। বিএনপির রাজনৈতিক দুর্বলতা সেখানেই। চেয়ে চেয়ে তারা মিটিং নেন, বিদেশিদের সাথে আলোচনা করেন। জনগণের কাছে যদি বিএনপি না যায় কোন বিদেশি তাদের ক্ষমতার আসনে বসাতে পারবে না। কারণ বাংলাদেশের ক্ষমতার মালিক এ দেশের জনগণ।

তিনি বলেন, স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে নানা অপ্রচার চালানো হয়েছে। ইতিহাস পরিবর্তনের চেষ্টা করা হয়েছে। স্বাধীনতার খল নায়ককে (জিয়াউর রহমানকে) নায়ক বানানোর অপচেষ্টা করা হয়েছে। তবে এ অপচেষ্টার ফলে যে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। সে বিতর্কের কবর রচনার প্রজেক্ট নেওয়া হয়েছে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পহেলা বৈশাখ বাঙালির প্রাণের উৎসবে পরিণত হয়েছে শেখ হাসিনার জন্য। খালেদা জিয়া পহেলা বৈশাখ পালনে বাধা দিয়েছিলেন। তবে শেখ হাসিনা পহেলা বৈশাখে ছুটি ঘোষণা দিয়েছেন। ভাতা চালু করেছেন। সংস্কৃতি রক্ষায় প্রধানমন্ত্রীর যে চেষ্টা তা সব স্থানেই প্রশংসিত।

শেখ হাসিনাকে মৃত্যুঞ্জয়ী উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, জিয়াউর রহমান ও এরশাদের পৃষ্টপোষকতায় বার বার প্রধানমন্ত্রীকে হত্যা চেষ্টা চালানো হয়েছে। খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা চালানো হয়েছে। তবে তিনি তো মৃত্যুঞ্জয়ী। বারবার মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে তিনি জনগণের সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করেছেন।

এসময় বিশ্বের প্রতিটি দেশে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা আছে উল্লেখ করে বলেন, নারী নেত্রী হিসেবে শেখ হাসিনার নেতৃত্ব অর্জন বিশ্বে বিরল।

;

কটিয়াদীতে ভাতিজার টেটা-বল্লমের আঘাতে চাচা খুন



উপজেলা করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, কটিয়াদী (কিশোরগঞ্জ)
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে বাড়ির সীমানা নিয়ে বিরোধকে কেন্দ্র করে চাচা মতিউর রহমান বাদশাকে (৬২) দেশীয় অস্ত্র টেটা-বল্লম দিয়ে জখম করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে নিহতের ভাতিজার বিরুদ্ধে।

বৃহস্পতিবার সকালে (১৮ এপ্রিল) মতিউর রহমান বাদশা মিয়ার ছেলের নতুন বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত মতিউর রহমান উপজেলা মসুয়া ইউনিয়নেন চরবেতাল গ্রামে মৃত ফালু মিয়ার ছেলে।

নিহতের চাচাত ভাই জসিম উদ্দিন জানান মতিউর রহমান বাদশা সঙ্গে চাচাত ভাতিজা ইসমাঈলের জমিজমা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। বৃহস্পতিবার সকালে মতিউর রহমান তার ছেলের বাড়িতে যাওয়ার পর তার ভাতিজাসহ বাড়ির লোকজন মিলে মতিউর রহমানকে টেটা-বলম দিয়ে আগাত করলে বল্লমের আচার ভেঙ্গে টেটা-বল্লম বুকে আটকে যায়। আহত অবস্থায় বাদশাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টার দিকে মৃত্যু বরণ করেন।

কটিয়াদী মডেল থানার (ওসি) তদন্ত মো. মোশারফ হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ ঘনটার ৫ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। নিহতের পরিবার থেকে অভিযোগ পেলেই মামলা হবে। হত্যাকারীদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

;