দারিদ্রমুক্ত দেশ প্রতিষ্ঠায় শিক্ষিত জনগোষ্ঠী গড়ে তুলতে হবে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা: উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশের উত্তোরণের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে এবং ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত দেশ প্রতিষ্ঠা করতে শিক্ষিত জনগোষ্ঠী গড়ে তোলার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন সফল পদক্ষেপের ফলে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে গ্রাজুয়েশন লাভ করেছে, তার ধারবাহিকতা বজায় রাখতে হবে। এই ধারবাহিকতা বজায় রাখার জন্য এবং ক্ষুধাও দারিদ্র মুক্ত দেশ গড়তে সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো শিক্ষিত জনগোষ্ঠী। এই শিক্ষিত জনগোষ্ঠী সৃষ্টি করাই আমাদের লক্ষ্য’।

বুধবার (২৬ জুলাই) প্রধানমন্ত্রী দুপুরে তাঁর তেজগাঁওস্থ কার্যালয়ে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে ‘প্রধানমন্ত্রী স্বর্ণ পদক-২০১৭’ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ১ম স্থান অধিকারকারী ১৬৩ জন শিক্ষার্থীর মাঝে স্বর্ণপদক বিতরণ করেন প্রধানমন্ত্রী।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইউজিসি’র চেয়ারম্যান অধ্যাপক আব্দুল মান্নান।

/uploads/files/0BqgvRMcaGVgGUKXKIIXu7yO4U5AebgcAsjei2Mt.jpeg

শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোহরাব হোসাইন অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত দেশের যতটুকু অগ্রগতি হয়েছিল, ২০০১’র পর যারা ক্ষমতায় এসেছিল তারা বাংলাদেশকে অনেক ক্ষেত্রে পিছিয়ে দেয়। আমি আশাবাদী আজকে যতটুকুই অর্জন করেছি, দিন-রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে বিশ্বে বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছি। অর্থনৈতিকভাবে আমরা স্বাবলম্বী হয়েছি। আজকে আমরা এগিয়ে যাব। আর পিছিয়ে যাব না।

উচ্চশিক্ষার প্রসারে তাঁর সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ তুলে ধরে তিনি বলেন, আমরা শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টির জন্য প্রধানমন্ত্রী শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট ও গঠন করে দিয়েছি। এখানে আমরা প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষা পর্যন্ত শিক্ষা সহায়তা (বৃত্তি-উপবৃত্তি) দিতে পারছি।

সরকার প্রধান বলেন, শিক্ষার মান উন্নয়নে আমরা ২০১০ সালে ‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন’ পাস করেছি। বর্তমানে দেশে ৪৬টি পাবলিক ও ১০৩টি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়সহ মোট বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ১৪৯টি। আমরা উচ্চশিক্ষার প্রসারে ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে ৬টি এবং ২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত ১৩টি নতুন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছি। এর মধ্যে -৪টি নতুন কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও ৯টি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছি।

তিনি বলেন, উচ্চশিক্ষার গুণগতমান নিশ্চিত করতে জাতীয় সংসদে ‘অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল আইন’ পাস হয়েছে এবং শীঘ্রই এর কার্যক্রম শুরু হবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে মানসমৃদ্ধ করা এবং তাদের তদারকি, নিয়ন্ত্রণ ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার জন্য ‘উচ্চশিক্ষা কমিশন’ প্রতিষ্ঠার কাজও শেষ পর্যায়ে রয়েছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী।

/uploads/files/DThygjDmxJ7vDwLaCN4iOc7tndmzJ0Eq5TiPa4Rk.jpeg

তাঁর সরকার গবেষণাকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে একে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে এ খাতে বরাদ্দ বৃদ্ধি করেছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘যারা মেধাবী তাদের মেধা ও মননের বিকাশে আমাদের সুযোগ করে দিতে হবে ।’

যুদ্ধ-বিধ্বস্ত দেশ পুর্নগঠনকালেই উচ্চশিক্ষার বিকাশে জাতির পিতার বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন প্রতিষ্ঠা, কুদরত-ই-খুদা শিক্ষা কমিশন গঠন সহ বিভিন্ন পদক্ষেপও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী।

স্বর্ণপদক জয়ী মেধাবীদের অভিনন্দন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভবিষ্যতে দেশ ও জাতিকে তোমরা যথাযথ ও সঠিক নেতৃত্ব দিবে। তোমাদের মেধা, জ্ঞান ও কর্মের ফলে দেশের উন্নয়নে অধিক গতি সঞ্চারিত হবে। এই ছেলে-মেয়েরাই আগামীতে দেশের কর্ণধার হবে। এরাইতো আমাদের মত মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে উচ্চপর্যায়ের সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন খাতে কাজ করবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এক সময় আমাদের দেশে মেয়েরা সত্যই অবহেলিত ছিল। বাবা-মা, অভিভাবক মনে করতেন মেয়েদের লেখাপড়া শিখিয়ে কি হবে, দু’দিন পরে বিয়ে দিতে হবে। বিয়ের খরচ আছে। লেখাপড়া শিখেতো পরের ঘরেই চলে যাবে। এই মানসিকতার যে পরিবর্তন হয়েছে সেটাই সবথেকে বড় কথা।

প্রধানমন্ত্রী তাঁর নেতৃত্বে দেশের আথর্-সামাজিক উন্নয়নের খন্ডচিত্র তুলে ধরে ২০২১ সালের মধ্যে ক্ষুধা ও দারিদ্র মুক্ত মধ্যম আয়ের এবং ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত- সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা তাঁর রাজনৈতিক অঙ্গীকারও এ সময় পুণর্ব্যক্ত করেন।

 

   

ফেনীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,ফেনী
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ফেনীর সদর ও ছাগলনাইয়া উপজেলায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় শারমিন (৩০) ও নূর ইসলাম (৫৫) নামে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) দুপুর ১টার দিকে ফেনী সদর উপজেলার কালিপাল মধুপুর রাস্তার মাথায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ওমান প্রবাসীর স্ত্রী শারমিনের মৃত্যু হয়। এর আগে সকাল ১১টায় ছাগলনাইয়ার বল্লবপুর রাস্তার মাথায় সিএনজি অটোরিকশা ও ব্যাটারি চালিত টমটমের মুখোমুখি সংঘর্ষে টমটম চালক নূর ইসলাম (৫৫) নিহত হন।

দুর্ঘটনায় নিহত শারমিন কুমিল্লার লাঙ্গলকোট গোর্টশাল গ্রামের প্রবাসী বেলালের স্ত্রী। অপরজন নূর ইসলাম ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলার বাসিন্দা।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, মোটরসাইকেলে করে লাঙ্গলকোট থেকে বারইয়ারহাট যাচ্ছিলেন বেলাল ও তার স্ত্রী শারমিন। ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের কালিপাল, মধুপর এলাকায় এসে পৌঁছালে সড়কের পাশে শাখা রাস্তা থেকে একটি মোটরসাইকেল এসে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ সময় মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে পড়ে গুরুতর আহত হন শারমিন। পরে তাকে উদ্ধার করে ফেনী জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

একই দিন সকালে ছাগলইয়া উপজেলার বল্লবপুর এলাকায় সিএনজি অটোরিকশা ও টমটমের সংঘর্ষে টমটম চালক নিহত হন।

নিহত শারমিনের স্বামী বেলাল হোসেন বলেন, আগামী মাসের ১৭ তারিখ আমার ওমান যাওয়ার ফ্লাইট। তাই কদিন বেড়ানোর জন্য আমি আমার স্ত্রীকে নিয়ে বারইয়ারহাট বন্ধুর বাড়িতে যাচ্ছিলাম। মহাসড়কের পাশের শাখা রাস্তা থেকে একটা নিয়ন্ত্রণহীন মোটরসাইকেল এসে আমাদের ধাক্কা দেয়। ঘটনাস্থলে আমার স্ত্রী গুরুতর আহত হয়ে যায়। পরে তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন।

ফেনী জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. মো. আসিফ ইকবাল বলেন, দুর্ঘটনায় নিহত একজন নারী ও একজন পুরুষের মরদেহ মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে স্বজনদের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।

ছাগলনাইয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান ইমাম বলেন, সকাল ১১টার দিকে বল্লবপুর রাস্তার মাথায় একটি সিএনজি অটোরিকশার সাথে ব্যাটারিচালিত টমটমের মুখোমুখি সংঘর্ষে টমটম চালক নিহত হয়েছে। নিহতের মরদেহ ফেনী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে ক্ষতিগ্রস্ত টমটমটি উদ্ধার করা হয়েছে। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ দেওয়া হয়নি।

;

কমলাপুর স্টেশনে র‍্যাবের কন্ট্রোল রুম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
কমলাপুর স্টেশনে র‍্যাবের কন্ট্রোল রুম

কমলাপুর স্টেশনে র‍্যাবের কন্ট্রোল রুম

  • Font increase
  • Font Decrease

 

আসন্ন ঈদুল ফিতরে যাত্রীদের নিরাপত্তায় রাজধানীর কমলাপুর রেলস্টেশনে কন্ট্রোল রুম চালু করেছে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব)। চালু করা হয়েছে হটলাইন নম্বর। কন্টোল রুম থেকে যাত্রীরা যেকোনো আইনগত সহায়তার পাশাপাশি জাল টাকা সনাক্তকরণসহ বিভিন্ন সেবা নিতে পারবেন।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) আনুষ্ঠানিকভাবে এই কার্যক্রম শুরু করে র‍্যাব-৩।

একইদিন সন্ধ্যায় র‍্যাব-৩ অধিনায়ক লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

র‍্যাব-৩ অধিনায়ক আরিফউদ্দিন জানান, কমলাপুর রেলস্টেশনে স্থাপিত কন্টোল রুম ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে। এখান থেকে সাধারণ যাত্রীরা সবধরণের সেবা নিতে পারবেন। বিশেষ করে যেকোনো আইনগত সহায়তা ছাড়াও জাল টাকা সনাক্তকরণ, সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাই করে আইনের আওতায় আনা হবে।

এছাড়া বয়োজ্যেষ্ঠ মানুষ, শারীরিক প্রতিবন্ধী, অসুস্থ ব্যক্তি সহায়তা চাইলে সহায়তা করবে র‌্যাব সদস্যরা। তাছাড়া ঘরমুখো যাত্রীদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং যেকোনো বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিতে দ্রুত যাত্রীদের সহায়তা করা হবে। যেকোনো প্রয়োজনে র‌্যাবের হটলাইন নম্বর দেওয়া হয়েছে। যার নম্বর- ০১৭৭৭-৭১০৩৯৯।

;

ক্ষমতা ও সামাজিক অবস্থান মানুষের কল্যাণে ব্যবহার করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ক্ষমতা ও সামাজিক অবস্থান মানুষের কল্যাণে ব্যবহার করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী

ক্ষমতা ও সামাজিক অবস্থান মানুষের কল্যাণে ব্যবহার করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্ষমতা ও সামাজিক অবস্থান মানুষের কল্যাণে ব্যবহার করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) আসন্ন পবিত্র ঈদ উল ফিতর উপলক্ষে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর চিত্ত রঞ্জন দাসের উদ্যোগে এলাকার মানুষের মধ্যে ঈদ উপহার হিসেবে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।ক

পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ঈদের আনন্দ সকলের মধ্যে ভাগ করে নেওয়া আমাদের সকলের নৈতিক দায়িত্ব। আমরা যদি পাঁচজনের মুখেও হাসি ফোটাতে পারি সেখানেই আমাদের সফলতা। ক্ষমতা ও সামাজিক অবস্থান মানুষের কল্যাণে ব্যবহার করতে হবে। ক্ষমতা ভোগের বিষয় নয়।

তিনি বলেন, এবার ইফতারের অর্থ দিয়ে মানুষের কল্যাণে কাজ করা হচ্ছে। প্রতিটি ওয়ার্ডেই এ ধরণের কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে হবে।

সরকার সবসময় মানুষের পাশে আছে। মানুষের জীবন আরও সহনীয় করতে কাজ করছে। সরকার দরিদ্র ও অসহায় মানুষের পাশে থাকার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করছে বলেও এসময় মন্তব্য করেন তিনি।

;

নওগাঁয় নারী উদ্যোক্তাদের হাট বাজার



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নওগাঁ
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নওগাঁয় নারীদের উদ্যোক্তা সংগঠন উইমেন্স অ্যান্ড ই-কমার্স ট্রাস্ট ‘উই টিম’ নওগাঁ’র উদ্যোগে অফলাইন মিটিং এবং হাটবাজার অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) শহরের বৌ বাজার খলিফাপাড়ায় দিনব্যাপী এই হাটবাজারটি অনুষ্ঠিত হয়।

সরেজমিনে দেখা যায়, উদ্যোক্তারা নিজের তৈরিকৃত পণ্যের পসরা নিয়ে বসে আছেন যেখানে আছে থ্রি পিস, বুটিকের তৈরি পোশাক, ছোট বাচ্চাদের পোশাক, গহনা, আংটি, চুড়ি, ওড়না ইত্যাদি।

হাটবাজারে স্টল দেওয়া উদ্যোক্তা ও উই গ্রুপের নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি শারমিন বার্তা২৪.কম-কে বলেন, নারী উদ্যেক্তাদের কথা চিন্তা করে আমাদের এই ব্যানারে সারাদেশে মেলা হচ্ছে। যেখানে দেশি পণ্যের প্রচার হবে, আমাদের ও প্রচার। যারা বাসায় বসে অনলাইনে সেল করে তারা অফলাইনেো সেল করতে পারছে। এতে উদ্যেক্তাদের জন্য খুবই ভালো হচ্ছে। যদি রোজা না হতো আমরা বাহিরে ৩ দিন ধরে মেলা করতাম।

ইসরাত জাহান চৈতি বলেন, আমাদের ছোট উদ্যোক্তাদের জন্য এ ধরনের উদ্যোগ খুবই ভালো ফল এনে দেয়। কারণ আমরা এখানে আসায় ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছি। অফলাইন-অনলাইন দুই মাধ্যমেই বিক্রি ভালো হচ্ছে। 

উদ্যোক্তা বিপাশা ভট্টাচার্য বলেন, এই ধরনের হাট বাজারের মাধ্যমে আমাদের প্রসারের সুযোগ রয়েছে। এতে পরিচিত বাড়ছে।

স্থানীয় বাসিন্দা নাসরিন লেজু বলেন, বাসার কাছেই এসে দেখি হাট বসেছে। এখনাএ দাম ও মান ভালো হওয়ায় পণ্য কিনতে পেরেছি।

এসময় উই গ্রুপের নওগাঁ প্রতিনিধি শারমিন, প্রতিনিধি তনুসহ অনেক উদ্যোক্তারা উপস্থিত ছিলেন।

;