কেসিসির মেয়র ও কাউন্সিলরবৃন্দের শপথ গ্রহণ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা: খুলনা সিটি কর্পোরেশনের (কেসিসি) নবনির্বাচিত মেয়র এবং কাউন্সিলরবৃন্দ বৃহস্পতিবার (৫ জুলাই) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শপথ নিয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মেয়র তালুকদার আবদুল খালেককে শপথ বাক্য পাঠ করান এবং কাউন্সিলরগণকে শপথ বাক্য পাঠ করান এলজিআরডি ও সমবায় মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন।

স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব জাফর আহমেদ খান অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন।

গত ১৫ মে কেসিসি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী দলমত নির্বিশেষে জনগণের জন্য নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করতে নবনির্বাচিত মেয়র ও কাউন্সিলরগণের প্রতি আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল থেকে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি হিসেবে আপনাদের সবসময় জনগণের কল্যাণের কথা চিন্তা করতে হবে।

কেসিসি’র নব নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের অভিনন্দন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার সব এলাকার সুষম উন্নয়নে বিশ্বাসী। এ জন্য নিজ নিজ এলাকার উন্নয়নের জন্য প্রত্যেক নির্বাচিত প্রতিনিধি সরকারের থেকে সমান সুযোগ-সুবিধা পাবেন।

খুলনার উন্নয়নের সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পদ্মা ব্রিজের রেল লাইন মংলা পর্যন্ত যাবে। সরকার এ এলাকায় মিঠাপানি সরবরাহ এবং পানির লবণাক্ততা দূর করার পদক্ষেপ নিয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে মেয়র নির্বাচিত করায় খুলনা মহানগরবাসীকে ধন্যবাদ জানান।

   

ফুটপাত দখল করে ব্যবসা করায় চসিকের জরিমানা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম নগরীর হালিশহরে ফুটপাত দখল করে ব্যবসা করার দায়ে দশ জনকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে সিটি করপোরেশনের (চসিক) ভ্রাম্যমাণ আদালত।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে হালিশহর নয়াবাজার মোড় হতে বড়পুল এলাকা পর্যন্ত ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন চসিকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা শাহরীন ফেরদৌসী আরা।

অভিযানে ফুটপাতে অবৈধ গাড়ি পার্কিংসহ ফুটপাত দখল করে ব্যবসায় পরিচালনার দায়ে ১০ ব্যক্তির বিরুদ্ধে রুজু মামলা পূর্বক ৩০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।


এ সময় চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন পুলিশ ও চসিকের সংশ্লিষ্ট শাখার কর্মকর্তা কর্মচারী ম্যাজিস্ট্রেটকে সহায়তা করেন।

;

সাদ মুসা গ্রুপের এমডির সস্ত্রীক দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
সাদ মুসা গ্রুপের এমডির সস্ত্রীক দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

সাদ মুসা গ্রুপের এমডির সস্ত্রীক দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

  • Font increase
  • Font Decrease

বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ৩০০০ কোটি টাকা ঋণ খেলাপির মামলায় চট্টগ্রাম-কেন্দ্রিক শিল্প গ্রুপ সাদ মুসা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ মহসিন এবং তাঁর স্ত্রী শামীমা নার্গিস চৌধুরীর বিরুদ্ধে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন চট্টগ্রাম অর্থঋণ আদালত।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) ঢাকা ব্যাংক লিমিটেড খাতুনগঞ্জ শাখার মামলার প্রেক্ষিতে অর্থঋণ আদালতের জজ (যুগ্ম জেলা জজ) মুজাহিদুর রহমান এই রায় দেওয়া হয়েছে। এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আদেশের কপি বিশেষ পুলিশ সুপার (ইমিগ্রেশন), বিশেষ শাখায় পাঠানো হচ্ছে।

বাদী পক্ষের গত ১৪ এপ্রিল দরখাস্ত ও বিবাদী পক্ষের গত ৩ এপ্রিল দেওয়া লিখিত আপত্তির শুনানীর জন্য ধার্য ছিল। এ সময় বাদি হাজিরা দিয়েছেন। তবে বিবাদী পক্ষ লিখিত জবাব দাখিলের জন্য সময়ের আবেদন করেন। আদালত উভয় পক্ষের বক্তব্য শোনার পর রায় দেন।

এ সময় বাদী পক্ষের বিজ্ঞ আইনজীবী আদালতের উদ্দেশে বলেন ৮৩ কোটি ২০ লাখ ৩৬ হাজার ৬৫৫ টাকা খেলাপি ঋণ আদায়ের জন্য ঢাকা ব্যাংক লিমিটেড খাতুনগঞ্জ শাখা এই মামলা দায়ের করে। সুদ মওকুফ সুবিধাসহ নালিশি ঋণ দুই বার পুনঃতপশীল হওয়ার পরও আসামিরা ব্যাংকের পাওনা পরিশোধে এগিয়ে আসছে না। বাদী ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংকের খেলাপি ঋণ আদায়ের দাবিতে আসামিদের বিরুদ্ধে এই আদালতে অন্তত ১০টি মামলা চলমান আছে। মামলাগুলোতে বিবাদীদের কাছ থেকে বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের দাবিকৃত খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৩০০০ কোটি টাকার কম নয়। বিবাদীগণ ব্যাংকের বিপুল পরিমাণ খেলাপি ঋণ পরিশোধ না করে দেশত্যাগের পাঁয়তারা করছেন। তারা দেশত্যাগের সুযোগ পেলে বাদী ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংকের বিপুল পরিমাণ খেলাপি ঋণ আদায় অযোগ্য হয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

অন্যদিকে সাদ মুসা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ মহসিনের আইনজীবী বলেন, বিবাদী দেশের একজন শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ী এবং শিল্প উদ্যোক্তা। টেক্সটাইল শিল্পে বিপুল বিনিয়োগের মাধ্যমে দেশের রফতানি বাণিজ্যে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। বিপুল পরিমাণ রাজস্ব পরিশোধ করেছেন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছেন। তিনি ইচ্ছাকৃত ঋণ খেলাপি নন। কোভিড মহামারিসহ রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে সৃষ্ট অর্থনৈতিক মন্দার কারণে ব্যবসায়িক বিপর্যয় হওয়ায় যথাসময়ে ঋণ পরিশোধ করতে পারেননি। ঋণের বিপরীতে মূল্যবান সম্পত্তি ব্যাংকের নিকট বন্ধক রয়েছে। বিবাদীগণের দেশত্যাগের কোনো ইচ্ছা নেই। দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করা হলে বিবাদীগণের মৌলিক অধিকার লঙ্ঘিত হবে।

এরপরই আদালত পর্যবেক্ষণ দেন। আদালত বলেন, নথি পর্যালোচনায় দেখা যায় নালিশি ঋণ দুই দফা পুনঃতফসিল করা হলেও বিবাদীরা ঋণ পরিশোধে এগিয়ে আসেননি। বন্ধককৃত সম্পত্তি দ্বারা সম্ভাব্য ডিক্রি পরিতুষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা অত্যন্ত ক্ষীণ। সুদ মওকুফসহ পুনঃতফসিল সুবিধা লাভের পরও বিবাদীরা নালিশি ঋণের কিয়দাংশও পরিশোধ না করায় প্রতীয়মান হয় ২ নম্বর বিবাদী (মোহাম্মদ মহসিন) একজন ইচ্ছাকৃত ঋণ খেলাপি। তাই এই বিবাদীর বিদেশ গমনের অধিকার বিচারিক সিদ্ধান্তের অধীন থাকা সমীচীন মনে করি।

;

নীলফামারীতে বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ আদায়



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
নীলফামারীতে বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ আদায়

নীলফামারীতে বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ আদায়

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীতে তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে রক্ষায় বৃষ্টি চেয়ে ইসতিসকার নামাজ আদায় করেছেন মুসল্লিরা। বিশেষ এ নামাজে এলাকাবাসীসহ অনেক মুসল্লি অংশ নেন।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকালে জেলা শহরের মুন্সিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এই নামাজের আয়োজন করে আহলে হাদিস আন্দোলন বাংলাদেশ।

এ নামাজে ইমামতি করেন নীলফামারী মুন্সিপাড়া আহলে হাদিস জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা মো. আব্দুস সামাদ। সেখানে দুই রাকাত নামাজ শেষে নীলফামারীসহ সারাদেশে বৃষ্টির জন্য বিশেষ দোয়া করা হয়। মোনাজাতে প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষায় দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা করা হয়।

এলাকাবাসী জানান, পানির অভাবে চাষাবাদ কাজেও মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে মাঠের ফসল। সেজন্য গ্রামবাসী খোলা মাঠে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায় ও দোয়া করেছেন।

ইমাম মাওলানা মো. আব্দুস সামাদ বলেন, হাদিসে এসেছে, মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, দুইটা সময় জাহান্নাম নিশ্বাস ছাড়ে গ্রীষ্মকাল ও শীতকালে। অতিরিক্ত শীত যখন হয় তখন সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করা হয় এবং অতিরিক্ত গরমেও সমস্যার সমাধানে দোয়া করা হয়। অতীতে আরব দেশে যখন এমন প্রখর রোদ আর গরম ছিল তখন হযরত মুহাম্মদ (সা.) গরম থেকে পরিত্রাণ চেয়ে সাহাবাদের নিয়ে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেছিলেন।

আহলে হাদিস আন্দোলন বাংলাদেশ নীলফামারী জেলা শাখার সভাপতি হাকীম মোস্তাফিজুর রহমান সবুজ বলেন, সারাদেশ তাপদাহে পুড়ছে। এমতাবস্থায় বৃষ্টি এবং তাপদাহ থেকে রেহাই পেতে ইসতিস্কার নামাজ আদায় করা হয়। এতে বিভিন্ন জন অংশ নেন। আল্লাহ চাইলে এ নামাজ কবুল করে রহমতের বৃষ্টি দিয়ে মানুষ, প্রাণীসহ সকলকে শান্তিতে থাকার পরিবেশ করে দেবেন ইনশাল্লাহ।

;

সিলেটে উপজেলা নির্বাচনে প্রতীক পেলেন ৫৮ জন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, সিলেট
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে সিলেটে চারটি উপজেলায় ২৪ জন চেয়ারম্যানসহ ৫৮ জন প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) জেলা নির্বাচন অফিস থেকে প্রার্থীদের মধ্যে নির্বাচনী প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

উপজেলাগুলো হলো- সিলেট সদর , দক্ষিণ সুরমা, বিশ্বনাথ ও গোলাপগঞ্জ। চারটি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ২৪ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ নারীসহ ২৪ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেটের সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও চার উপজেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহাম্মদ জিল্লুর রহমান।

জানা যায়, সিলেট সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়াম্যান পদে ১৬ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তন্মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন ।

চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীরা হলেন- ডা. মো.খলিলুর রহমান (টেলিফোন), মো.সুজাত আলী রফিক (কাপ-পিরিচ), মিল্লাত আহমদ চৌধুরী (ঘোড়া), মো. আহাদ মিয়া (দোয়াত-কলম), মো.এজাজুল হক (মোটর সাইকেল), মো.সামসুল ইসলাম (আনারস)।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীরা হলেন-নিজাম আহমদ (টিউবওয়েল), নুরুল ইসলাম (তালা), বিলাশ বোনার্জী (বৈদ্যুতিক বাল্ব), মো.ওলিউর রহমান (টিয়াপাখি), মো.জাকির হুসাইন (চশমা ), মো.সাইফুল ইসলাম (উড়োজাহাজ), রথীন্দ্র লাল দাস (বই), সেলিম আহমেদ (মাইক)। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে মোছা.দিলরুবা বেগম (পদ্মফুল), মোছা.হাছিনা আক্তার (ফুটবল)।

দক্ষিণ সুরমায় উপজেলায় চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়াম্যান পদে ১৩জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তন্মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৫ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ৫ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ার‌ম্যান ৩ জন।

চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীরা হলেন-মো.মইনুল ইসলাম (আনারস), মোহাম্মদ জুয়েল আহমদ (ঘোড়া), মো. বদরুল ইসলাম (টেলিফোন), মো. শামীম আহমদ (মোটরসাইকেল) ও মো. সাহেদ মোশারফকে (কাপপিরিছ) প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান (মাইক), ফয়েজ আহমদ (তালা), আলী আছগর খাঁন শামীম (চশমা), নন্দন চন্দ্র পাল (টিউবওয়েল) ও মো. আব্দুর রহমানকে (উড়োজাহাজ) প্রতিক বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান আইরিন রহমান কলি (পদ্মফুল), মোছা. হালিমা বেগম (কলস) ও মোছা. ফাহিমা বেগামকে (ফুটবল) প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

বিশ্বনাথ উপজেলায় চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়াম্যান পদে ১৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তন্মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন।

চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীরা হলেন- আকদ্দুছ আলী(হেলিকাপ্টার), আলতাব হোসেন (টেলিফোন), গিয়াস উদ্দিন আহমদ (আনারস), গৌছ খান (কৈ মাছ), মোহাম্মদ এস আলী এনামুল হক চৌধুরী (মোটরসাইকেল), মোহাম্মদ সুহেল আহমদ চৌধুরী (কাপ পিরিচ), মো.আব্দুল রোসন চেরাগ আলী (ঘোড়া), মো. সেবুল মিয়া (দোয়াত কলম), সফিক উদ্দিন (উট), শামসাদুর রহমান রাহিন(শালিক)।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে আব্দুর রব (চশমা), পার্থ সারথি দাশ পাপ্পু (টিয়া পাখি), মুহিবুর রহমান সুইট (মাইক), মোহাম্মদ কাওছার খান (তালা), মো.ইসলাম উদ্দীন(বই), মো.সিরাজ মিয়া (টিউবওয়েল)।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন- মোছা.করিমা বেগম (কলস), মোছা.জুলিয়া বেগম (ফুটবল), বেগম স্বপ্না শাহীন (প্রজাপতি)।

গোলাপগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তন্মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৩ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন।

চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীরা হলেন মঞ্জুর কাদির শাফি(দোয়াত-কলম), আবু সুফিয়ান(আনারস), শাহিদুর রহমান (ঘোড়া)।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে-আকমল হোসেন (বই), আবু সুফিয়ান মোহাম্মদ আজম (টিয়া পাখি), ফরহাদ আহমদ (তালা), মো.নাবেদ হোসেন (চশমা), মো. লবিবুর রহমান (টিউবওয়েল)।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন- মোছা. নার্গিস পারভীন (কলস), সেলিনা আক্তার শিলা (ফুটবল) প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

;