'শান্তির সংস্কৃতি’ কাজে লাগান: মাসুদ বিন মোমেন



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
জাতিসংঘ সদর দফতরের সাধারণ পরিষদ হলে বক্তব্য দেন রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন

জাতিসংঘ সদর দফতরের সাধারণ পরিষদ হলে বক্তব্য দেন রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন

  • Font increase
  • Font Decrease

এজেন্ডা ২০৩০ অর্জনের জন্য জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে ‘শান্তির সংস্কৃতি’ ধারণাটি কাজে লাগানোর আহ্বান জানালেন রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন।

শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দফতরের সাধারণ পরিষদ হলে ‘শান্তির সংস্কৃতি’ ধারণাটির ২০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত উচ্চ পর্যায়ের ফোরামে দেওয়া ভাষণে এ আহ্বান জানান তিনি।

শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্কে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশন থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।

এ ইভেন্টটি আয়োজন করেন ৭৩তম জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সভাপতি মিজ্ মারিয়া ফার্নান্দে এস্পিনোসা গার্সেজ।

জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেন উল্লেখ করেন, আজ থেকে ২০ বছর আগে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে ‘শান্তির সংস্কৃতি’র মতো আদর্শিক রেজুলেশনটি গ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু করে বাংলাদেশ। যা ছিল দেশের জন্য অত্যন্ত মর্যাদার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৭ সালে ‘শান্তির সংস্কৃতি’ ধারণাটি জাতিসংঘে উত্থাপন করেন এবং ওই বছরই সাধারণ পরিষদ তা এজেন্ডা হিসেবে গ্রহণ করে এবং পরে ১৯৯৯ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর সবার সম্মতিতে চূড়ান্তভাবে এটি (রেজুলেশন ৫৩/২৪৩) গৃহীত হয়; ভাবতে ভালো লাগে আজ আমরা যখন এ রেজুলেশনটির ২০ বছর পূর্তি উদযাপন করছি, এমন সময়েও তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বাংলাদেশকে শান্তি ও উন্নয়নের পথে এগিয়ে নেওয়ার নেতৃত্ব দিচ্ছেন। যা জাতি হিসেবে আমাদের জন্য অত্যন্ত গৌরবের।
তিনি বলেন, আমরা আনন্দিত যে ‘শান্তির সংস্কৃতি’ আজ প্রণিধানযোগ্য একটি ধারণা হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে এবং এর সুর জাতিসংঘের বৃহত্তর পরিসরে অনুরণিত হচ্ছে। আর এটি লক্ষণীয় যে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এর আওতায় বেশ কয়েকটি নতুন রেজুলেশন গৃহীত হয়েছে। এজেন্ডা ২০৩০ এবং তার পরবর্তী সময়ে আমরা কীভাবে এ ধারণাটিকে আরও কাজে লাগাতে পারি, তা ভেবে দেখতে হবে এবং এ বিষয়ে সবাইকে আরও এগিয়ে আসতে হবে, যাতে কোনোভাবে শান্তির সংস্কৃতি ধারণাটি হারিয়ে না যায়।

এসডিজির অন্যতম উদ্দেশ্য, ‘কেউ পেছনে পড়ে থাকবে না’ তুলে ধরে স্থায়ী প্রতিনিধি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জনগণকে উন্নয়নকে কেন্দ্রবিন্দুতে স্থাপন করেছেন। অসমতা ও সংঘাত সৃষ্টির উপাদানগুলো নির্মূলে তিনি দারিদ্র্য বিমোচন ও অর্থনৈতিক অগ্রগতিকে প্রাধান্য দিয়েছেন। আর প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে বজায় রেখেছেন শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান।

a

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সভাপতি মিজ্ মারিয়া ফার্নান্দে এস্পিনোসা গার্সেজ উচ্চ পর্যায়ের এ ইভেন্টটির সভাপতিত্ব করেন এবং এতে উদ্বোধনী ভাষণ দেন।

অনুষ্ঠানটিতে অব্যাহত শান্তির প্রতি একাত্বতা প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী মিজ্ লেইমা জিবোয়ি এবং কি-নোট বক্তব্য দেন ঘানার আসান্তি জনগোষ্ঠীর রাজা ওতুম্ফুও ওসেই টুটু-২।

উচাঙ্গ যন্ত্রসঙ্গীত পরিবেশন করেন নিউইয়র্ক প্রবাসী খ্যাতনামা বাংলাদেশি সেতার বাদক ওস্তাদ মোরশেদ খান ও তবলা বাদক তপন মোদক। যা অনুষ্ঠানটিতে উপস্থিত সবার প্রশংসা অর্জন করে। প্লেনারি সেগমেন্টে বক্তব্য দেন জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলোর প্রতিনিধিরা।

বিকেলে ট্রাস্টিশিপ কাউন্সিলে এ উপলক্ষে একটি প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। দিনব্যাপী এ অনুষ্ঠানটির সমাপনী বক্তব্যও দেন জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সভাপতি।

   

কারওয়ান বাজার থেকে ডিএনসিসির আঞ্চলিক কার্যালয় স্থানান্তরের কার্যক্রম শুরু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪. কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

কারওয়ান বাজারের ঝুঁকিপূর্ণ ভবন থেকে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) আঞ্চলিক কার্যালয় স্থানান্তরের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এই অফিসটি সরিয়ে মোহাম্মদপুর শিয়া মসজিদ সংলগ্ন মোহাম্মদপুর কমিউনিটি সেন্টারে নেওয়া হচ্ছে। মোহাম্মদপুর কমিউনিটি সেন্টারে হবে ডিএনসিসি'র অঞ্চল-০৫ এর অস্থায়ী আঞ্চলিক কার্যালয়।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সকাল থেকে আঞ্চলিক কার্যালয়ের মালামাল স্থানান্তরের কার্যক্রম পুরোদমে শুরু হয়।

সকাল ১১টার দিকে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে ডিএনসিসির আঞ্চল-৫-এর কার্যালয়ের সামনে আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা মোতাকাব্বীর আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘ডিএনসিসির কার্যালয় স্থানান্তরের মাধ্যমে কারওয়ান বাজারের স্থানান্তর প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে। ঈদের আগে অফিসের সবকিছু সরিয়ে নেওয়া হবে এবং ঈদের পরে ভবনটি ভাঙা হবে। ঈদের পরে ঝুঁকিপূর্ণ এই ভবনে থাকা ১৭৬টি দোকান গাবতলীতে সরিয়ে নেওয়া হবে। এছাড়াও ঈদের পরে অস্থায়ী আরও ১৮০টি দোকানও গাবতলীতে স্থানান্তর করা হবে।'

উল্লেখ্য, কারওয়ান বাজার স্থানান্তরের বিষয়ে গত ১৮ মার্চ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করে ডিএনসিসি। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

সভায় ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, 'ঈদের পরে কারওয়ান বাজারে ডিএনসিসির পরিত্যক্ত ঝুঁকিপূর্ণ ভবন ভেঙে ফেলা হবে। কারওয়ান বাজারের এই কাঁচাবাজারের ভবনটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। যেকোনো সময় এটি ধসে পড়তে পারে। ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের কারণে বহু মানুষের জীবন হুমকিতে রয়েছে। কারওয়ান বাজারস্থ পাইকারি কাঁচাবাজারের এই ব্যবসায়ীদের গাবতলিতে ডিএনসিসির পাইকারি কাঁচাবাজারে স্থানান্তর করা হবে।'

;

ঈদকে ঘিরে নগর জুড়ে জাল নোট সরবরাহ করতেন তারা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম নগরের কোতোয়ালী থানার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এক লাখ টাকার জাল নোটসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ঈদকে ঘিরে তারা নগরের বিভিন্ন এলাকায় জাল নোট সরবরাহ করতেন।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম ওবায়দুল হক এ তথ্য জানান।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন— কক্সবাজার জেলার পেকুয়া থানার রাজাখালী ইউনিয়নের গোলাম কাদেরের ছেলে মো. মনিরুল আলম (৪৭), বাকলিয়া থানার কালামিয়া বাজারের মৃত ইউনুছের ছেলে মো. হারুনুর রশিদ (৩৪) এবং বোয়ালখালী উপজেলার পশ্চিম গোমদন্দী এলাকার মো. নুরুল আলমের ছেলে মো. মাসুদ আলম প্রকাশ চৌধুরী (৩৫)।

পুলিশ জানায়, নগরের নিউ মার্কেট, রিয়াজউদ্দিন বাজার ও টেরীবাজারসহ আশপাশ এলাকায় ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে জাল টাকা সরবরাহ করেন তারা। দীর্ঘদিন যাবৎ তারা এ ব্যবসায় জড়িত।

কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম ওবায়দুল হক বলেন, ‘গত ২৩ মার্চ স্টেশন রোড থেকে মনিরুল এবং হারুনুর রশিদকে গ্রেফতার করা হয়। এসময় তাদের কাছ থেকে এক লাখ টাকার জালনোট উদ্ধার করা হয়। পরবর্তীতে তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ফিরিঙ্গি বাজারে অভিযান চালিয়ে মাসুদকে গ্রেফতার করা হয়।’

তিনি আরও বলেন, ‘গ্রেফতার আসামিদের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। আদালত জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুইদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।’

 

;

রাজশাহী রেল ভবনে দুদকের হানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

মালামাল কেনাকাটায় প্রায় ৩ কোটি টাকার অনিয়মের অভিযোগে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের জিএম কার্যালয়ে ঘণ্টাব্যাপী অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) । বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দুদকের জেলা সমন্বিত কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমির হোসাইনের নেতৃত্বে পাঁচজনের একটি দল এ অভিযান শুরু করে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদকের জেলা সমন্বিত কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমির হোসাইন। তিনি জানান, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের কেনাকাটায় কয়েকশ কোটি টাকা অনিয়মের অভিযোগ উঠে। বিষয়টি অডিট আপত্তিতেও উঠে আসে। সেই অভিযোগও অডিট আপত্তির প্রেক্ষিতে দুদকের প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশে অভিযান শুরু করে। অভিযানে তথ্য উপাত্ত ও নথি বিশ্লেষণ করছে। কেনাকাটার বিভিন্ন নথি ও তথ্য যাচাই শেষে প্রধান কার্যালয়ে প্রতিবেদন পাঠানো হবে। সেখান থেকে তারা পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।

এ বিষয়ে পশ্চিম রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক অসীম কুমার তালুকদার জানান, কেনাকাটার ক্ষেত্রে নিয়ম বহির্ভূত কিছু হয়েছে কিনা দুদক সে বিষয়ে তদন্তে এসেছিলো। আমরা তাদের চাহিদা মত কাগজপত্র সংগ্রহ করেছি।

;

নড়াইলে সুলতান মেলা শুরু ১৫ই এপ্রিল



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নড়াইল
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্ববরেণ্য চিত্র শিল্পী এস এম সুলতানের ৯৯তম জন্ম জয়ন্তী উপলক্ষে ১৫দিন ব্যাপী "এস এম সুলতান মেলা" শুরু হচ্ছে আগামী ১৫ এপ্রিল। জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে এক প্রস্তুতি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

জেলা প্রশাসক ও সুলতান ফাউন্ডেশনের সভাপতি মোহাম্মদ অশফাকুল হক চৌধূরীর সভাপতিত্বে এসময় বক্তব্য রাখেন সুলতান ফাউন্ডেশনের সদস্য সচিব আশিকুর রহমান মিকু, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) শাশ্বতী শীল, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আনোয়ার হোসেন প্রমূখ। শহরের সুলতান মঞ্চে এছাড়া মেলার উদ্বোধন, চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা, চিত্র প্রদর্শনী, হা ডুডু, লাঠিখেলা, দড়িটানা, ঘৌড়দৌড়, ষাঁড়ের লড়াইসহ বিভিন্ন গ্রামীন খেলাধুলা অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিদিন থাকবে আলোচনাসভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এসময় সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।

এবারের মেলায় থাকছে এস এম সুলতান ও বরেণ্য চিত্রশিল্পীদের আঁকা চিত্র প্রদর্শনী, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, বিভিন্ন গ্রামীণ ক্রীড়া উৎসব- হাডুডু, কুস্তি, ঘোড়ার গাড়ির দৌড়, ষাঁড়ের লড়াই, দড়ি টানাটানি, ভলিবল খেলা,কাবাডি, শরীর গঠন প্রতিযোগিতা, লাঠিখেলা, কলাগাছে ওঠা, বাঁশের লাঠির দৌড়, জাতীয় পর্যায়ের শিল্পীদের অংশগ্রহণে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, আবৃত্তি, নাটক, জারিগান, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, সুলতান স্বর্ণপদক প্রদান ও সুলতানের জীবন ও দর্শন নিয়ে প্রত্যহ সেমিনার।

উল্লেখ্য, বরেণ্য চিত্রশিল্পী এস এম সুলতান ১৯২৪ সালের ১০ আগস্ট নড়াইল শহরের মাছিমদিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৮২ সালে একুশে পদক, ১৯৯৩ সালে স্বাধীনতা পদক পান। ১৯৮৪ সালে তিনি বাংলাদেশ সরকারের রেসিডেন্ট অব আর্টিস্ট হিসেবে স্বীকৃতি পান এবং ১৯৮৬ সালে চারুশিল্পী সংসদ সম্মাননা পান। ১৯৪৬ সালে ভারতের সিমলায় তার একক চিত্র প্রদর্শনী, লাহোরে ১৯৪৮, করাচিতে ১৯৪৯, লন্ডনে ১৯৫০, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে ১৯৭৬ এবং ঢাকাস্থ জার্মান সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে ১৯৮৭ সালে তার চিত্র প্রদর্শিত হয়। এ ছাড়া দেশ-বিদেশে বহুবার তার ছবি প্রদর্শিত হয়, যা সবার নজর কাড়ে। ১৯৯৪ সালে ১০ অক্টোবর মহান এ শিল্পী দীর্ঘদিন শ্বাসকষ্টে ভোগার পর যশোর সম্মিলিত হাসপাতালে মারা যান। সুলতানের স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য তার নিজ বাড়িতে নির্মিত হয়েছে এস এম সুলতান স্মৃতি সংগ্রহশালা।

;