শৃঙ্খলা নয়, টার্গেট পূরণই ট্রাফিক পুলিশের লক্ষ্য!



মনি আচার্য্য, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
আইন অমান্যকারীদের মামলা দিচ্ছে পুলিশ, পুরনো ছবি

আইন অমান্যকারীদের মামলা দিচ্ছে পুলিশ, পুরনো ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

শত প্রচেষ্টা করেও রাজধানীর সড়কে শৃঙ্খলা ফেরানো যাচ্ছে না। প্রতি নিয়তই সড়কে বিশৃঙ্খলার কারণে দুর্ঘটনা ঘটছে রাজধানীতে। এছাড়া তৈরি হচ্ছে লম্বা যানজট।

সড়কের বিশৃঙ্খলা ও দুর্ঘটনা বন্ধে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে গত বছর শিক্ষার্থীদের আন্দোলনও হয়েছে রাজধানীতে। আন্দোলনের পর ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে বেশ কিছু কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করে। কিন্তু এসব পদক্ষেপে শৃঙ্খলা ফেরেনি ঢাকার সড়কে।

এছাড়া মাঠ পর্যায়ে ট্রাফিক পুলিশ শৃঙ্খলা ফেরানোর থেকে বেধে দেওয়া মামলার টার্গেট পূরণে মনোযোগী বলেও রয়েছে অভিযোগ। ফলে রাজধানীর ট্রাফিক ব্যবস্থার তেমন কোনো উন্নতি হয়নি।

সর্বশেষ মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) রাজধানীর বাংলামোটর এলাকায় ট্রাস্ট পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাসের চাপায় পা হারান অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) কর্মকর্তা কৃষ্ণা রানী চৌধুরী।

পা হারানো বিআইডব্লিউটিসি’র কর্মকর্তা কৃষ্ণা রানী চৌধুরী

 

ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীর সড়কে শৃঙ্খলা রক্ষায় সরাসরি মামলার পাশাপাশি ভিডিও মামলার কার্যক্রম শুরু হয় ২০১৬ সাল থেকে। ডিএমপির উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব ও পশ্চিম ট্রাফিক বিভাগে চারটি মিডিয়া টিম গঠন করা হয় ভিডিও মামলার জন্য। এই চার টিমের মধ্যে পূর্ব ও পশ্চিমের টিম নিয়মিত ভিডিও মামলা করলেও বাকি দুই টিমের কোনো খোঁজ খবর নেই।

ট্রাফিক সূত্রে আরও জানা গেছে, ২০১৬ সালে ৬ হাজার ৭৪৯ টি ও ২০১৭ সালে ২৪ হাজার ৩৬৯ টি ভিডিও মামলা করা হয়। এরপর ২০১৮ ও ২০১৯ সালের মাঝামাঝি সময়ে সড়কে শৃঙ্খলা রক্ষায় ভিডিও মামলায় মনোযোগী হয়নি ট্রাফিক পুলিশ।

অভিযোগ রয়েছে, ভিডিও মামলার বিষয়ে যে দুটি টিম নিয়মিত কাজ করছে তারা শৃঙ্খলা রক্ষায় নয়, টার্গেট পূরণে মনোযোগী। তারা সারা মাস ধরে কাজ করছে না। টার্গেট পূরণের জন্য মাসের শেষ পাঁচ দিন তাড়াহুড়ো করে ৭০-৮০টি ভিডিও মামলা দিচ্ছেন।

মামলার জন্য ভিডিও করছেন পুলিশ কর্মকর্তা

 

এতে অনেক নিরপরাধ চালক মামলার শিকার হচ্ছেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।

আগস্ট মাসের এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, আগস্ট মাস জুড়ে ভিডিও মামলা হয়েছে ২৫৮ টি। যার মধ্যে ২৫৩টি মামলা হয়েছে শেষ পাঁচ দিনে।

ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের আরেকটি পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, গত দুই দিনে রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে ১১ হাজার ৭৩৮টি মামলা দায়ের করছে ট্রাফিক পুলিশ। ট্রাফিক পুলিশের দাবি সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে তারা নিয়মিত মামলা ও মোটা অঙ্কের জরিমানা করছেন।

আরও পড়ুন: ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করলে সাত দিনের প্রশিক্ষণ

অভিযোগ রয়েছে, ট্রাফিক পুলিশ শৃঙ্খলা ফেরাতে তেমন কোনো কার্যকরী ভূমিকা পালন করছে না। ট্রাফিক পুলিশের সামনেই বাসে যত্রতত্র যাত্রী ওঠা-নামা করছে। এছাড়া রাজধানীর অধিকাংশ রাস্তায় চালক ও পথচারীরা ট্রাফিক আইন মানেন না। এ বিষয়ে ট্রাফিক সার্জেন্টরা তেমন কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেন না।

তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মামলা দিতে ট্রাফিক সার্জেন্টদের মধ্যে অতি-উৎসাহ দেখা যায়। অনেকের অভিযোগ মাসের শুরু কিংবা শেষ দিকে সার্জেন্টদের মধ্যে মামলা দেওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। এর একমাত্র কারণ হচ্ছে নির্দিষ্ট মাসে মামলার টার্গেট পূরণ করা।

এসব বিষয়ে ডিএমপির ট্রাফিক প্রধান ও অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘ট্রাফিক আইন সম্পর্কে মানুষ এখন অনেক সচেতন। অনেক চালক ট্রাফিক আইন মেনে চলছে। তাই ভিডিও মামলা কিছুটা কমেছে। তবে ট্রাফিক পুলিশ রাস্তায় সচেষ্ট রয়েছে। রাস্তায় শৃঙ্খলা রক্ষায় যা যা করার দরকার তারা তাই করছেন।’

   

রাজধানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর শ্যামপুর লাল মসজিদ এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় আবুল খায়ের কিরন (৬০) নামে এক ব্যক্তি মারা গেছেন।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনাটি ঘটে।

মুমুর্ষূ অবস্থায় স্বজনরা তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক রাত সাড়ে ৯টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।

হাসপাতালে মৃত ব্যক্তির ছেলে রাব্বী হোসেন বলেন, শ্যামপুর লাল মসজিদ ১ নম্বর রোডে তাদের বাড়ি। তার বাবা বাড়ির পাশে মুদি ব্যবসা করতেন। রাতে এশার নামাজ পড়ে রাস্তা পার হচ্ছিলেন তিনি। এ সময় দ্রুত গতির একটি মিশুকের ধাক্কায় গুরুতর আহত হন তিনি। পরে তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য ঢামেক হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা আছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে অবহিত করা হয়েছে।

;

দেশের ৮ অঞ্চলে ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আবহাওয়া অফিস দেশের আটটি অঞ্চলে ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস দিয়েছে। এসব অঞ্চলের নদীবন্দরে তোলা হয়েছে দুই নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় এমন পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

আবহাওয়াবিদ মো. শাহীনুল ইসলাম জানিয়েছেন, ময়মনসিংহ, মাদারীপুর, বরিশাল, ফরিদপুর, নোয়াখালি, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম এবং সিলেট অঞ্চল সমূহের উপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৮০ কি.মি. বেগে বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ২ নম্বর নৌ হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

অন্য এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকার অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) ঢাকা, ময়মনসিংহ, রংপুর, চট্টগ্রাম এবং সিলেট বিভাগের দুই-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সাথে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

চুয়াডাঙ্গা ও বাগেরহাট জেলা সমূহের উপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ এবং রাজশাহী, ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, সিলেট ও খুলনা বিভাগের অবশিষ্টাংশের উপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।

মঙ্গলবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায় ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ঢাকায় বৃষ্টিপাত হয়েছে ১২ মিলিমিটার। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়েছে ফরিদপুরে ২৩ মিলিমিটার।

;

বরগুনা তালতলীতে রাখাইনদের ‘জলকেলি’ উৎসব



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বরগুনা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease
পুরোনো বছরের সব ব্যর্থতা গ্লানি ও অপূর্ণতা মুছে নতুন বছরকে বরণ করতে রাখাইন পাড়ায় চলছে জলকেলি উৎসব। যেটিকে রাখাইন ভাষায় বলে ‘সাংগ্রাই’রিলং ।নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী রাখাইনদের মন মাতানো এই উৎসব।
 
মঙ্গলবার(১৬এপ্রিল) বরগুনা জেলার তালতলী উপজেলার নামিশিপাড়ায় নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে শুরু হয়েছে সর্ববৃহৎ তিন দিনব্যাপী‘জলকেলি’ উৎসব।  উৎসবের উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত আনোয়ার (তুমপা) এ উপলক্ষে  রাখাইন পল্লির ঘরে ঘরে চলছে নতুন বছরকে বরণের এই আনন্দ আয়োজন।
 
জানা গেছে,প্রতি বছর রাখাইন নববর্ষকে রাখাইন শিশু-কিশোর, তরুণ-তরুণীরা একে অপরকে পানি ছিটিয়ে পরিশুদ্ধ করে নতুন বছরকে বরণ করে নেন। রাখাইন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আর নাচে-গানে মেতে উঠেছেন তারা এ যেন এক মহা আনন্দযজ্ঞ। আদিকাল থেকে রাখাইন নববর্ষ উপলক্ষে সামাজিকভাবে সাংগ্রেং পোয়ে উৎসব পালন হয়ে আসছে। এবারও ব্যতিক্রম ঘটেনি। আনন্দ-উল্লাসে নতুন বছরকে বরণ করে নিচ্ছে সবাই।
 
জলকেলি আয়োজকরা জানান,এ উৎসব পুরনো বা অশুভকে পেছনে ফেলে মঙ্গলের বার্তা, আমরা প্রতি বছরই এখানে বর্ণাঢ্য আয়োজনে এই উৎসব উদ্‌যাপন করে থাকি।  রাখাইন সম্প্রদায়ের লোকজনসহ স্থানীয়রাও এসে এই উৎসবটিকে আরও প্রাণবন্ত করেছেন। উৎসব আয়োজনে উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসন ও স্থানীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ সার্বিক সহযোগিতা করেছেন।
 
রাখাইন নেতা মংচিন থান বলেন, জলের শুভ্রতা নিয়ে স্নিগ্ধ হওয়ার অন্যরকম একটি প্রয়াস এটি। এ উৎসব কোনো ধর্মীয় রীতির ভিত্তিতে নয়। সামাজিক রীতি অনুযায়ী রাখাইন নববর্ষ বরণের অনুষ্ঠানের অংশ হিসেবে এখানকার একে-অপরকে পানি ছোড়ার খেলা হয় এখানে।
 
রাখাইন চান্দা  বলেন, উৎসব উপলক্ষে প্রতিটি রাখাইন পল্লী থেকে আবাল বৃদ্ধা বনিতা শোভাযাত্রা সহকারে বৌদ্ধ বিহারে যান। এতে অল্প-বয়সীরা মাটির কলস এবং বয়স্করা কল্পতরু বহন করেন।
 
তালতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত আনোয়ার তুমপা বার্তা২৪.কমকে  বলেন,এ উপজেলা মূলত রাখাইন অধ্যুষিত এলাকা। প্রতি বছর এখানে এ উৎসব পালন করা হয়।এই অনুষ্ঠানকে ঘিরে প্রশাসন থেকে সকল ধরনের সহযোগিতা করা হচ্ছে।
;

নীলফামারীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে বাসার ছাদ থেকে পড়ে আবু সাঈদ( ৪৫)নামে এক যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। নিহত আবু সাঈদ গদা কেরানীপাড়া এলাকার জবান উদ্দিনের ছেলে।

মঙ্গলবার( ১৬ এপ্রিল)সন্ধ্যায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এরআগে বিকালে শহরের পশু হাসপাতাল মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।

নিহতদের স্বজন ও প্রদক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, আবু সাইদ বিকালে হঠাৎ পশু হাসপাতাল মোড়ের শরিফুল (সুদারুর) পাঁচতলা বাসার ছাদ থেকে পড়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। স্ত্রীর সাথে বিচ্ছেদের পর তিনি নিরাপদ বৃদ্ধাশ্রমে বসবাস করতেন। স্বজনদের দাবী দীর্ঘদিন ধরে তিনি মানসিক রোগে ভুগছিলেন।

এবিষয়ে কিশোরগঞ্জ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)পলাশ চন্দ্র মন্ডল বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মরদেহ হাসপাতালে আছে সেখানে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

;