আসামে বাদ পড়াদের বিষয়ে সজাগ থাকতে হবে



খুররম জামান, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
আসামের তালিকা থেকে বাদ পড়েছেন ১৯ লাখ মানুষ, ছবি: সংগৃহীত

আসামের তালিকা থেকে বাদ পড়েছেন ১৯ লাখ মানুষ, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের আসাম রাজ্য শনিবার (৩১ আগস্ট) চূড়ান্ত নাগরিকত্বের তালিকা প্রকাশ করে স্বীকৃতি দিয়েছে ৩ কোটি ১১ লাখ বাসিন্দাকে। কিন্তু সেই রাজ্যে বসবাসরত ১৯ লাখ ৬ হাজার ৬৫৭ জন বাঙালিকে চূড়ান্ত নাগরিকত্বের তালিকা থেকে বাদ দিয়েছে তারা। এর ফলে এসব নাগরিক রাষ্ট্রহীন হয়ে পড়েছে।

এ বিষয়ে কূটনীতিক বিশ্লেষকরা বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে শনিবার (৩১ আগস্ট) জানান, আসলে যতক্ষণ পর্যন্ত ভারত বলছে, এটি তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়, ততক্ষণ সরকারেরও কিছুই করার নেই। তবে আমাদের সজাগ থাকতে হবে, কারণ এটিকে বোঝা হিসেবে বাংলাদেশের ঘাড়ে ফেলার চেষ্টা হতে পারে। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী যে আশ্বাস দিয়ে গেছেন, এটি তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়, সে কথায় আস্থা রাখতে হবে। আমাদেরও সজাগ থাকতে হবে।

কিন্তু ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ প্রায়ই তার বক্তব্যে বলেছেন, ‘বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশকারীরা ভারতে ঢুকে পড়ে জাতীয় নিরাপত্তা নষ্ট করছে এবং এদের ঠেকানোর জন্যই নাগরিকপঞ্জির (এনআরসি) মতো পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি।’ তিনি এও বলেছেন, ‘বাংলাদেশিদের খুঁজে খুঁজে বের করে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হবে।’

এ সম্পর্কে বাংলাদেশের সাবেক পররাষ্ট্র সচিব, রাষ্ট্রদূত ও কূটনীতিক বিশ্লেষক মো. তৌহিদ হোসেন বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমকে বলেন, ‘ভারতের চূড়ান্ত নাগরিকত্বের তালিকা থেকে প্রায় ১৯ লাখ বাসিন্দাকে বাদ দেওয়ার ঘটনা বাংলাদেশের জন্য অবশ্যই চাপ সৃষ্টি করতে পারে। যদি বাংলাদেশ ও ভারত দুই দেশেই বলে যাচ্ছে, এটি তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়। যতক্ষণ পর্যন্ত অভ্যন্তরীণ বিষয় থাকছে, ততক্ষণ ভালো কথা। কিন্তু এ বাদ দেওয়া লোকগুলো কোথাকার?’

তিনি বলেন, ‘ভারত যদি বলে থাকে, এ মানুষগুলো বাংলাদেশের, তাহলে আমাদের তো এ বিষয়টা নিয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সম্প্রতি বাংলাদেশ এসে বলে গেলেন, এটি তাদের দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়। কিন্তু বাংলাদেশের উদ্বেগ হল ভারত বাদ দেওয়া এ নাগরিকদের বিদেশি বলে অভিহিত করছে। তাহলে প্রশ্ন হল- এ মানুষগুলো তো আমেরিকা থেকে উড়ে আসেনি। ভারতের দাবি অনুযায়ী, তারা অবশ্যই পার্শ্ববর্তী কোনো দেশ থেকে এসেছে। শেষ পর্যন্ত ভারত তাদের বাংলাদেশের ঘাড়ে ফেলার চেষ্টা করবে। অমিত শাহ এর আগে বলেছেন, ‘বাংলাদেশিদের খুঁজে খুঁজে বের করে দেশে ফেরত পাঠানো হবে।’

আরো পড়ুন: আসামে রাষ্ট্রহীন ১৯ লাখ বাঙালি

সাবেক এ পররাষ্ট্র সচিব আরো বলেন, ‘সবকিছু দেখে মনে হচ্ছে, বাংলাদেশ সরকার এ বিষয়ে কোনো কিছু না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আসলে যতক্ষণ পর্যন্ত ভারত বলছে, এটি তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়, ততক্ষণ সরকারেরও কিছুই করার নেই। তবে আমাদের সজাগ থাকতে হবে। যাতে তাদের বোঝা হিসেবে বাংলাদেশের ঘাড়ে ফেলে দিতে না পারে।’

‘এ ঘটনার পর আসামে নাগরিক ও নাগরিকত্বহীন দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের কারণে কেউ যাতে বাংলাদেশে ঢুকতে না পারে, সেদিকে সরকারকে সজাগ থাকতে হবে। প্রায় ১০ লাখ রোহিঙ্গা নিয়ে এমনিতেই সঙ্কটে রয়েছি। আরো ২০ লাখ মানুষের ভার আমরা সইতে পারব না,’ যোগ করেন তিনি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিজের পরিচালক অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, ‘২০ আগস্ট ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ঢাকা সফরে এসে স্পষ্ট করে গেছেন, জাতীয় নাগরিকপুঞ্জি (এনআরসি) ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়। আমাদের উদ্বিঘ্ন হওয়ার কারণ নেই। সে হিসেবে ১৯ লাখ মানুষকে যে তারা নাগরিকত্ব দেয়নি সেটা তাদের বিষয়। তাহলে এ ১৯ লাখ মানুষ নিয়ে কি হবে? হিসেব অনুযায়ী ১১ লাখ হিন্দু এবং ৮ লাখ মুসলিম এ তালিকা থেকে বাদ পড়েছে। বিজেপি এর আগে অনেক জায়গায় বলেছে, হিন্দু যদি হয়ে থাকে, তাহলে তাদের তারা নাগরিকত্ব দেবে। এ হিসেবে আমি ধরতে পারি সঙ্কটটা ৮ লাখে এসে দাঁড়াবে। তাহলে সমাধান কি হতে পারে? ভারতে বিভিন্ন আলোচনায় আমরা শুনেছি, বাদ পড়া লোকদের তারা ওয়ার্ক পারমিট দেবে, কিন্তু ভোটাধিকার থাকবে না। এমন পদক্ষেপ নিলে যারা বছরের পর বছর ভারতে আছে, তারা এটা মেনে নেবে কিনা বা ভারতের সুপ্রিমকোর্ট, সুশীল সমাজ, মানবাধিকার সংস্থাগুলো মেনে নেবে কিনা আমার জানা নেই। ভারত বিশ্বের একটা বড় গণতন্ত্রিক দেশ যেখানে নিয়মিত নির্বাচন হয়। তাদের সুপ্রিমকোর্ট, সুশীল সমাজ, মানবাধিকার সংস্থাগুলোই এ সিদ্ধান্ত নেবে। আমাদের সাবধান থাকতে হবে। তবে বাংলাদেশের আগ বাড়িয়ে কিছু করার নেই। যখনই আমরা আগ বাড়িয়ে কিছু বলতে যাব, তখন বাংলাদেশে ভারতবিরোধী শক্তি অস্থীতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করার সুযোগ পেয়ে যাবে। জেনে শুনে এটা করতে দেওয়া ঠিক হবে না। ভারতও চাইবে না, এখানে ভারতবিরোধী শক্তি মাথা চাড়া দিয়ে উঠুক। তাই ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী যে আশ্বাস দিয়ে গেছেন, এটি তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়, সে কথায় আস্থা রাখতে হবে। আমাদেরও সজাগ থাকতে হবে।’

   

মাদক বিরোধী অভিযানে আটক ৪০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে ৪০ জনকে আটক করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) বিভিন্ন অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) ডিএমপি’র এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আটকের সময় তাদের কাছ থেকে ৪৬২ পিস ইয়াবা, ১৫১ গ্রাম হেরোইন, ১০৬ কেজি ৬৫০ গ্রাম গাঁজা, ৩০ গ্রাম আইস ও ১১৬ বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার করা হয়।

ডিএমপি’র নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার সকাল ছয়টা থেকে আজ শুক্রবার সকাল ছয়টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদকদ্রব্যসহ তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ২৪টি মামলা দায়ের হয়েছে।

;

চাকরিতে প্রমোশন, ৯ লাখ টাকা নিয়ে গ্রেফতার কবিরাজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, সাভার (ঢাকা)
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চাকরিতে প্রমোশন ও পারিবারিক সমস্যার সমাধানের আশ্বাস দিয়ে এক কবিরাজ নিয়েছিলেন ৯ লাখ টাকা। প্রতারণা বুঝতে পেরে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ভুক্তভোগী। পরে অভিযান চালিয়ে সেই ভন্ড কবিরাজকে গ্রেফতার করেছে আশুলিয়া থানা পুলিশ।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) দুপুরে গ্রেফতারকৃত কবিরাজকে আশুলিয়া থানা থেকে ঢাকার আদালতে পাঠানো হয়। এর আগে আশুলিয়ার ডেন্ডাবর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃত ভন্ড কবিরাজের নাম মো হুমায়ুন কবির (৫৩) টাঙ্গাইলের মির্জাপুর এলাকার বোরহান উদ্দিনের ছেলে। তিনি আশুলিয়ার ডেন্ডাবর এলাকায় আল্লাহর দান আজমিরি কবিরাজি দাওয়াখানা-২ নামে একটি কবিরাজের দোকান দিয়ে স্থানীয়দের সাথে প্রতারণা করে আসছিল। স্থানীয়রা সবাই তাকে কবিরাজ হিসেবেই চেনে।

ভুক্তভোগী শাহাব উদ্দিন ভুঁইয়া একই এলাকায় বসবাস করে একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করেন। চাকরিতে প্রমোশন ও পারিবারিক সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়ে কবিরাজ তাঁর কাছ থেকে ৯ লাখ টাকা নিয়েছেন। পরে কাজ না হলে টাকা ফেরত চাইলে উলটো হুমকি ধামকি দিয়ে আসছিলেন সেই কবিরাজ।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) অপূর্ব সাহা বলেন, প্রতারণার অভিযোগে এক ভন্ড কবিরাজকে গ্রেফতার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

;

ঈদ উপলক্ষে রোববার থেকে মিলবে নতুন নোট



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ঈদ উপলক্ষে রোববার থেকে মিলবে নতুন নোট

ঈদ উপলক্ষে রোববার থেকে মিলবে নতুন নোট

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আগামী রোববার (৩১ মার্চ) থেকে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নোট বিনিময়। যা চলবে আগামী ৯ এপ্রিল পর্যন্ত। এ সময়ে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, সাভার, কেরানীগঞ্জ ও গাজীপুরের কয়েকটি শাখা থেকেও নতুন নোট সংগ্রহ করা যাবে।

সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের যোগাযোগ ও প্রকাশনা বিভাগ (ডিসিপি) এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়সহ বিভিন্ন শাখা কাউন্টারের মাধ্যমে ৫, ১০, ২০, ৫০ ও ১০০ টাকা মূল্যমান পর্যন্ত নতুন নোট বিশেষ ব্যবস্থায় বিনিময় করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিন ছাড়া ঢাকা অঞ্চলের বিভিন্ন তফসিলি ব্যাংকের ৮০টি শাখার মাধ্যমেও গ্রাহকরা নতুন নোট সংগ্রহ করতে পারবেন। পাশাপাশি একই ব্যক্তি একাধিকবার নতুন নোট নিতে পারবেন না বলেও জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

যেসব ব্যাংকের যেসব শাখায় নতুন নোট পাওয়া যাবেঃ

জনতা ব্যাংকের পোস্তগোলা শাখা, প্রিমিয়ার ব্যাংকের বনানী শাখা, এনসিসি ব্যাংকের যাত্রাবাড়ী শাখা, ব্যাংক এশিয়ার বনানী-১১ শাখা, উত্তরা ব্যাংকের যাত্রাবাড়ী শাখা, আইএফআইসি ব্যাংকের গুলশান শাখা, পূবালী ব্যাংকের সদরঘাট শাখা, যমুনা ব্যাংকের গুলশান কর্পোরেট শাখা, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের বাবু বাজার শাখা, ন্যাশনাল ব্যাংকের মহাখালী শাখা, দি সিটি ব্যাংকের ইসলামপুর শাখা, সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংকের বিজয়নগর শাখা, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের নবাবপুর শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংকের কারওয়ান বাজার শাখা, ওয়ান ব্যাংকের লালবাগ শাখা, ট্রাস্ট ব্যাংকের কারওয়ান বাজার শাখা, জনতা ব্যাংকের আব্দুল গণি রোড কর্পোরেট শাখা, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের বসুন্ধরা সিটি (পান্থপথ) শাখা।....

অগ্রণী ব্যাংকের জাতীয় প্রেস ক্লাব কর্পোরেট শাখা, প্রাইম ব্যাংকের এলিফ্যান্ট রোড শাখা, জনতা ব্যাংকের টিএসসি কর্পোরেট শাখা, সোনালী ব্যাংকের জাতীয় সংসদ ভবন শাখা, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ শাখা, ব্র্যাক ব্যাংকের শ্যামলী শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংকের কর্পোরেট শাখা, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ধানমন্ডি শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংকের প্রিন্সিপাল শাখা, এনআরবিসি ব্যাংকের ধানমন্ডি শাখা, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের লোকাল অফিস শাখা, ব্র্যাক ব্যাংকের সাত মসজিদ রোড শাখা, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের মেইন ব্র্যাঞ্চ, দিলকুশা, যমুনা ব্যাংকের লালমাটিয়া শাখা, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ঢাকা মেইন শাখা।....

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের রায়ের বাজার শাখা, রূপালী ব্যাংকের স্থানীয় কার্যালয়, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের নিউমার্কেট শাখা, এক্সিম ব্যাংকের মতিঝিল শাখা, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের মিরপুর শাখা, এনসিসি ব্যাংকের দিলকুশা শাখা, এক্সিম ব্যাংকের মিরপুর শাখা, সোনালী ব্যাংকের রমনা কর্পোরেট শাখা, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের মিরপুর শাখা, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের মৌলভীবাজার শাখা, অগ্রণী ব্যাংকের মিরপুর শাখা, মিরপুর-১, উত্তরা ব্যাংকের বাবু বাজার শাখা, জনতা ব্যাংকের রজনীগন্ধা, ঢাকা (কচুক্ষেত করপোরেট শাখা), দি সিটি ব্যাংকের মগবাজার শাখা, সোনালী ব্যাংক লিমিটেড, ইব্রাহীমপুর শাখা, এনসিসি ব্যাংকের মগবাজার শাখা।

ন্যাশনাল ব্যাংকের উত্তরা শাখা, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের মালিবাগ চৌধুরীপাড়া শাখা, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের উত্তরা মডেল টাউন শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংকের কাকরাইল শাখা, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের এসএমই এন্ড এগ্রিকালচার শাখা, দক্ষিণখান, এনসিসি ব্যাংকের মালিবাগ শাখা, রূপালী ব্যাংকের উত্তরা মডেল টাউন করপোরেট শাখা, ইসলামী ব্যাংকের খিলগাঁও শাখা, সোনালী ব্যাংকের কোর্ট বিল্ডিং শাখা, অগ্রণী ব্যাংকের রামপুরা টিভি শাখা, ইসলামী ব্যাংকের গাজীপুর চৌরাস্তা শাখা, এবি ব্যাংকের প্রগতি সরণি শাখা, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের নারায়ণগঞ্জ শাখা, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের প্রগতি সরণি শাখা, এক্সিম ব্যাংকের শিমরাইল শাখা।....

ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের দক্ষিণ বনশ্রী শাখা, এনআরবিসি ব্যাংকের নারায়ণগঞ্জ ভুলতা শাখা, ঢাকা ব্যাংকের বনশ্রী শাখা, ইসলামী ব্যাংকের নারায়ণগঞ্জ কাঁচপুর শাখা, ঢাকা ব্যাংকের নন্দীপাড়া শাখা, প্রিমিয়ার ব্যাংকের নারায়ণগঞ্জ শাখা, আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের নন্দীপাড়া শাখা, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের সাভার শাখা, ওয়ান ব্যাংকের বাসাবো শাখা, প্রাইম ব্যাংকের সাভার শাখা, প্রাইম ব্যাংক লিমিটেডের বসুন্ধরা শাখা, ট্রাস্ট ব্যাংকের কেরানীগঞ্জ শাখা, প্রিমিয়ার ব্যাংকের বসুন্ধরা শাখা, সোনালী ব্যাংকের মুন্সীগঞ্জ কর্পোরেট শাখা, ব্র্যাক ব্যাংকের বনানী শাখা এবং ন্যাশনাল ব্যাংকের শ্রীনগর শাখা।

;

বিডিজেএ'র সভাপতি মাসুম, সম্পাদক মাহবুব সৈকত



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বরিশাল ডিভিশনাল জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন (বিডিজেএ) ঢাকার আগামী দু’বছরের জন্য সভাপতি হিসেবে পুনঃনির্বাচিত হয়েছেন চ্যানেল আইয়ের জয়েন্ট এসাইনমেন্ট এডিটর তারিকুল ইসলাম মাসুম এবং সাধারণ সম্পাদক পুনঃনির্বাচিত হয়েছেন বেসরকারি টেলিভিশন মাইটিভির সিনিয়র রিপোর্টার মাহবুব সৈকত।

রাজধানীতে কারওয়ান বাজার রেইনি রুফটবে দ্বি-বার্ষিক সাধারণ সভা শেষে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ২০২৪-২৫ সেশনের জন্য বিডিজেএ'র কার্যনির্বাহী পর্ষদের নির্বাচিত অন্যান্য সদস্যরা হলেন, সহ সভাপতি বাংলা টিভির এসাইনমেন্ট এডিটর এম এম বাদশাহ ও দীপ্ত টিভির সিনিয়র নিউজ রুম এডিটর ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট নাদিরা জাহান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (অর্থ) সময় টিভির সিনিয়র রিপোর্টার সানবির রুপল ও নাগরিক টিভির সিনিয়র রিপোর্টার রাজু হামিদ, সাংগঠনিক সম্পাদক এশিয়ান টিভির নিউজ এডিটর মাহবুব জুয়েল, দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক ফাহিম মোনায়েম, প্রশিক্ষণ ও প্রকাশনা সম্পাদক ঢাকা মেইলের সিনিয়র রিপোর্টার বুরহান উদ্দিন, কল্যান ও প্রযুক্তি সম্পাদক ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের সিনিয়র রিপোর্টার হাসিব মাহমুদ শাহ, ক্রীড়া-সাংস্কৃতিক সম্পাদক সময় টিভির সিনিয়র ক্যামেরা জার্নালিস্ট মিজানুর রহমান মিন্টু

কার্যনির্বাহী সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন, একুশে টেলিভিশনের চীফ ক্যামেরা জার্নালিস্ট ফারুক হোসেন তানভীর, দৈনিক সমকালের সিনিয়র রিপোর্টার কামরুল ইসলাম, জাগো নিউজের সিনিয়র রিপোর্টার ইসমাইল রাসেল, দৈনিক সকালের সময়ের সিনিয়র রিপোর্টার ইউসুফ আলী বাচ্চু।

নির্বাচন পরিচালনা করেন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি আবু জাফর সূর্য, ডিইউজেএ'র সিনিয়র সহ সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু, বিএফ ইউ জেএ'র যুগ্ম মহাসচিব শেখ মামুনুর রশীদ, ক্রাবের সাবেক সভাপতি আবু সালেহ আকন, ডিইউজেএ'র সাবেক সহ সভাপতি মানিক লাল ঘোষ।

অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আকতারুজ্জামান, এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান তমাল পারভেজ, বরিশাল মেট্রোপলিটন চেম্বারের প্রেসিডেন্ট ও এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক নিজাম উদ্দিন, শ্যামলীর ২৫০ শয্যা বিশিস্ট টিবি হাসপাতালের সহকারী পরিচালক আয়েশা আক্তার, রাজনীতিবিদ আবু নাসের মুহাম্মদ রহমতুল্লাহ প্রমুখ।

;